ইতিহাসের ধারনা। দশম শ্রেণী। মাধ্যমিক ইতিহাসের ধারনা প্রশ্ন উত্তর। History class 10
আজ আমি তোমাদের সঙ্গে মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য মাধ্যমিক ইতিহাসের প্রথম অধ্যায় ইতিহাসের ধারণা Maddhaymike history question answer in Bengali 2022 থেকে গুরুত্বপূর্ণ 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর শেয়ার করছি যা আগত মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস সাজেশন(History suggestions)।ইতিহাসের ধারণা প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ
প্রশ্ন। ইতিহাস তত্ত্ব কী? ( Itihasa tattba ke?)
উত্তর) ইতিহাস রচনার পদ্ধতি ও ইতিহাস বিষয়ে অনুসন্ধানের কলাকৌশল ইতিহাস তত্ত্ব নামে পরিচিত। ইতিহাস তত্ত্বের কয়েকটি দিক হল—গ্রিক ইতিহাস তত্ত্ব, রােমান ইতিহাস তত্ত্ব, খ্রিস্টান ইতিহাস তত্ত্ব, মধ্যযুগীয় ইতিহাস তত্ত্ব, রেনেসাঁ ইতিহাস তত্ত্ব ও আধুনিক ইতিহাস তত্ত্ব।
প্রশ্ন: মহাফেজখানা কী? ( Mahaphejakhana)
উত্তর) সরকারি নথিপত্র সংরক্ষণকেন্দ্র মহাফেজখানা বা লেখ্যাগার বা আর্কাইভস নামে পরিচিত। এখানে সাধারণ ও গােপন নথিপত্র (পুলিশ, গােয়েন্দা ও স্বরাষ্ট্র বিভাগের) থাকে। স্বাধীনতার পর কেন্দ্রীয় সরকারের নথি সংরক্ষণাগার রূপে দিল্লিতে গড়ে উঠেছে। কেন্দ্রীয় মহাফেজখানা এবং রাজ্যস্তরে রাজ্য-মহাফেজখানা। ভারতের স্বদেশি আন্দোলন, অসহযােগ, আইন অমান্য ও ভারত ছাড়াে আন্দোলন সহ বিভিন্ন আন্দোলনের প্রাথমিক উপাদান মহাফেজখানায় রয়েছে।
প্রশ্ন: আধুনিক ইতিহাসচর্চা বলতে কী বােঝ?
উত্তর) অষ্টাদশ শতক থেকে শুরু করে বিংশ শতকের শেষ পর্যন্ত সময়কালের ইতিহাসচর্চা আধুনিক ইতিহাসচর্চা নামে পরিচিত। প্রথমত, যুক্তিবাদ, প্রগতিবাদ, রােমান্টিক ভাবধারা ও বৈজ্ঞানিক ভাবধারা দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে এই ইতিহাসচর্চা। দ্বিতীয়তঃ বিজ্ঞানসম্মত প্রতিষ্ঠান ও পেশাজীবী ইতিহাস চর্চা হল আধুনিক ইতিহাস চর্চার মূল বৈশিষ্ট্য
প্রশ্ন: ইতিহাসচর্চায় ‘অ্যানাল স্কুল’ বলতে কী বােঝায়?( Anal school )
উত্তর) বিশ শতকে ফ্রান্সে ঐতিহাসিক মার্ক ব্লখ ও লুসিয়েন ফেভর দ্য অ্যানালস’ (১৯২৯ খ্রিঃ) পত্রিকা প্রকাশের মাধ্যমে ইতিহাসচর্চায় যে নতুন ঘরানার সূচনা করেন তা হল ‘অ্যানাল স্কুল।
এই ধরনের ইতিহাসচর্চায়—
প্রথমত, সামাজিক ইতিহাসসহ সার্বিক ইতিহাস রচনার ওপর গুরুত্ব আরােপ করা হয়;
দ্বিতীয়ত,ভৌগােলিক কাঠামাে, আর্থসামাজিক পটভূমি, জনসংখ্যাতত্ত্ব, মানসিক প্রবণতার ওপর গুরুত্ব দান করে ইতিহাস রচনার কাজ শুরু করা হয়।
প্রশ্ন: ঢাকাই খাবার কী? ( Dhakai khabara)
উত্তর) সুলতানি ও মুঘল শাসনকালে বাংলার প্রচলিত খাদ্যাভ্যাসে (ভাত, ডাল ও নিরামিষ খাবার) পরিবর্তন এসেছিল। পুরাতন ঢাকা এলাকায় অযােধ্যার নবাবী খাবারের (কাবাব, নান, কাচ্চি ও পাক্কি বিরিয়ানী, হালিম, মাটন, ভুনি-খিচুড়ি) প্রচলন ঘটে। এর পাশাপাশি ভাতের সঙ্গে সরষের তেল, ঘি ও বিভিন্ন মশলা
সহযােগে বিভিন্নধর্মী তরকারি ও ইলিশ, পাবদা, রুই, চিতল, ভেটকি মাছের বিভিন্ন পদও প্রচলিত ছিল। এই বৈচিত্র্যময় খাবার ঢাকাই খাবার নামে পরিচিত।
প্রশ্ন : নিম্নবর্গের ইতিহাস বলতে কী বােঝায়?
অথবা সাবল্টার্ন স্টাডিজ কী?
উত্তর) ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে রণজিৎ গুহ নিম্নবর্গের ইতিহাস রচনা পদ্বিতির কথা তুলে ধরেন যা সাবল্টার্ন স্টাডিজ নামে পরিচিত।এই ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলি হল—
প্রথমত, প্রচলিত ইতিহাসচর্চায় সমাজের উচ্চরর্গের ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরােপ করা হত; কিন্তু এই ইতিহাসচর্চায় নিম্নবর্গ, অর্থাৎ কৃষক, শ্রমিক, শহুরে জনতা, আদিবাসী এবং সমাজের নিম্নস্তরের মানুষ ও মহিলাদের উদ্যোগে বিভিন্ন স্বয়ংক্রিয় আন্দোলনের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
দ্বিতীয়ত, নিম্নবর্গের ঐতিহাসিকদের মধ্যে উল্লেখযােগ্য হলেন জ্ঞান পাণ্ডে, স্টিফেন হেনিংহাম, দীপেশ চক্রবর্তী, গৌতম ভদ্র, শাহিদ আমিন প্রমুখ।
প্রশ্ন: সামাজিক ইতিহাস কী?
উত্তর) ১৯৬০ ও ১৯৭০-এর দশকে ইউরােপ ও আমেরিকায় ইতিহাসচর্চার ক্ষেত্রে প্রচলিত রাজনৈতিক, সামরিক, সাংবিধানিক ও অর্থনৈতিক ইতিহাসের পরিবর্তে সমাজের অবহেলিত দিকগুলিসহ সমগ্র সমাজের ইতিহাস রচনার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয় যা নতুন সামাজিক ইতিহাস নামে পরিচিত। এই ইতিহাস সংশােধনবাদী ইতিহাস নামেও পরিচিত।
প্রথমত, এই ইতিহাসের বিভিন্ন দিকগুলি হল—সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি ও তাদের দৈনন্দিন জীবনযাপন, জাতি-বর্ণ ও জাতিবিদ্বেষ, হিংসা ও সম্প্রীতি।
দ্বিতীয়ত, এই ইতিহাসচর্চায় যুক্ত গবেষকরা হলেন ইউজিন জেনােভিস, হারবার্ট গুটম্যান, রণজিৎ গুহ, জ্ঞানেন্দ্র পাণ্ডে, শাহিদ আমিন, সুমিত সরকার, গৌতম ভদ্র, দীপেশ চক্রবর্তী।
প্রশ্ন: ভারতে কীভাবে ক্রিকেট খেলার সূচনা হয়?
উত্তর) ১৭২১ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজদের হাত ধরেই ভারতে ক্রিকেট খেলার সূচনা হলেও তা ভারতস্থ ইংরেজ সামরিক বাহিনী ও শ্বেতাঙ্গদের ক্লাব বা জিমখানার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। পরবর্তীকালে
প্রথমত, আঠারাে শতকের শেষে ভারতে প্রথম ক্রিকেট ক্লাব রূপে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয় ক্যালকাটা ক্রিকেট ক্লাব’ (১৭৯২ খ্রিস্টাব্দ) এবং ১৮৪৮ খ্রিস্টাব্দে বােম্বাইয়ে পারসিদের ওরিয়েন্টাল ক্রিকেট ক্লাব।
দ্বিতীয়ত, ভারতে হিন্দু, পারসি, মুসলিম ও খ্রিস্টান দলের মধ্যে সাম্প্রদায়িক ভিত্তিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট খেলানাে হত।
প্রশ্ন: আত্মজীবনী ও স্মৃতিকথা কী ?(Atmajibani o smrtikatha)
উত্তর) আত্মজীবনী ও স্মৃতিকথা হল ব্যক্তির জীবন ও স্মৃতিমূলক সাহিত্য। ব্যাখ্যা করে বলা যায়—
প্রথমত, এখানে লেখক তার জীবনের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা এবং সমসাময়িক দেশকালের স্মৃতি রােমন্থন করে গ্রন্থাকারে প্রকাশ করেন।
দ্বিতীয়ত, এ প্রসঙ্গে বিপিনচন্দ্র পালের ‘সত্তর বছর’, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘জীবনস্মৃতি’ও সরলাদেবী চৌধুরানির ‘জীবনের ঝরাপাতা নামক আত্মজীবনীর কথা বলা যায়।
প্রশ্ন ভারতে কীভাবে হকি খেলার সূচনা হয়?
উত্তর) ভারতে মূলত ইংরেজ সৈন্যবাহিনীর হাত ধরেই হকি খেলার প্রসার ঘটে এবং কলকাতায় ভারতের প্রথম হকি ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয় (১৮৮৫-৮৬ খ্রিস্টাব্দ)। বিশ শতকে ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে অলিম্পিকগেমসে ভারত প্রথম অংশগ্রহণ করে এবং শেষ পর্যন্তফাইনাল খেলায় হল্যান্ডের কাছে ভারত ৩-০ গােলে পরাজিত হয়। ধ্যানচাঁদ ছিলেন ভারতের একজন বিখ্যাত হকি খেলােয়াড়।
প্রশ্ন: কাকে এবং কেন ভারতীয় ফুটবলের জনক বলা হয়?
উত্তর) নগেন্দ্রপ্রসাদ সর্বাধিকারীকে ভারতীয় ফুটবলের জনক বলা হয়, কারণ—
প্রথমত, তিনি কিশাের বয়সেই ফুটবলাররূপে এবং পরবর্তীকালে বয়েজ ক্লাব,“ফ্রেন্ডস ক্লাব’, ‘ওয়েলিংটন ক্লাব’ প্রভৃতির সংগঠকরূপে বাংলার ফুটবল খেলার ক্ষেত্রে এক নবজাগরণ আনেন।
দ্বিতীয়ত, দেশবাসীকে ফুটবল খেলার মাধ্যমে শারীরিকভাবে শক্তপােক্ত করে তুলে জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটাতে চেয়েছিলেন।
তৃতীয়ত, তার দৃষ্টান্ত অনুসরণ করেই দুখীরাম মজুমদার, মন্মথ গাঙ্গুলি, কালীচরণ মিত্তির ও হরিদাস শীল প্রমুখ ফুটবল খেলাকে জনপ্রিয় চেস্টা করেন।
প্রশ্ন: মােহনবাগান অ্যাথলেটিক ক্লাব বিখ্যাত কেন ?
উত্তর) ১৮৮৯ খ্রিস্টাব্দে ফুটবল খেলার একটি প্রতিষ্ঠান বা ক্লাবরূপে গড়ে ওঠে ‘মােহনবাগান অ্যাথলেটিক ক্লাব’। এই ক্লাব বিখ্যাত, কারণ—
প্রথমত, ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে আই. এফ. এ শিল্ড প্রতিযােগিতায় বুটপরা ইংরেজ খেলােয়াড়দের বিরুদ্ধে মােহনবাগান ক্লাবের খেলােয়াড়রা জয়লাভ করে।
দ্বিতীয়ত, এই ঘটনা ইংরেজ বিরােধী জাতীয় চেতনা বৃদ্ধি করে সাংস্কৃতিক জাতীয়তাবাদের উদ্ভব ঘটিয়েছিল।
প্রশ্ন: খাদ্যাভ্যাসের ইতিহাসচর্চা বলতে কী বােঝায়? অথবা খাদ্যাভ্যাসের ইতিহাসচর্চা আমাদের কী কী বিষয় জানতে সাহায্য করে?
উত্তর) মানুষের প্রতিদিনের খাদ্য ও খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কিত তথ্যাবলি আলােচনাই খাদ্যাভ্যাসের ইতিহাসচর্চা নামে পরিচিত।
প্রথমত, এর মূল বিষয় হল দেশি ও বিদেশি খাবার গ্রহণ। বা বর্জন, দেশজ ও ঔপনিবেশিক খাদ্যসংস্কৃতির মধ্যে সংঘাত, স্বাস্থ্যবিধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে খাদ্যাভ্যাস, বিভিন্ন ধরনের
খাবারের উদ্ভব ও তার বিবর্তন আলােচনা।
দ্বিতীয়ত, এই ইতিহাসচর্চার সঙ্গে যুক্ত গবেষক হলেন—টমাস উইলসন, বব অ্যাসলে, বেন টেলর, জেফ্রে পিলজার, সিডনি মিনজ, হরিপদ ভৌমিক, তপন রায়চৌধুরী, শরিফউদ্দিন আহমেদ, কে. টি.আচয়।।
প্রশ্ন: সত্যজিৎ রায় বিখ্যাত কেন?
উত্তর) সত্যজিৎ রায় বিখ্যাত ছিলেন, কারণ—
প্রথমত, সত্যজিৎ রায় ছিলেন একাধারে চিত্রশিল্পী, সাহিত্যিক ও চলচ্চিত্র পরিচালক ও বাংলা চলচ্চিত্রের জন্য অস্কার পুরস্কার প্রাপক।
দ্বিতীয়ত, বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালকদের মধ্যে তিনি ছিলেন সর্বাগ্রগণ্য, কারণ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাহিনি অবলম্বনে তিনি ‘পথের পাঁচালি’ নামক চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন যা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে স্বীকৃত ও প্রশংসা লাভ করে।
তৃতীয়ত, তার অন্যান্য চলচ্চিত্রের মধ্যে উল্লেখযােগ্য হল ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’, ‘অপুর সংসার’, ‘শাখাপ্রশাখা’, ‘নায়ক’, ‘আগন্তুক'।
প্রশ্ন: বিপিনচন্দ্র পালের লেখা আত্মজীবনীর নাম কী? এই গ্রন্থ থেকে ইতিহাস রচনার জন্য কী ধরনের তথ্য পাওয়া যায়?
উত্তর)
[1] বিপিনচন্দ্র পালের লেখা আত্মজীবনীর নাম ‘সত্তরবৎসর।
[2] ‘সত্তর বৎসর’গ্রন্থটি থেকে বিপিনচন্দ্র পালের সঙ্গে আনন্দমােহন বসু, সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ জাতীয় নেতার ঘনিষ্ঠতা, তার ব্রাহ্রসমাজে যােগদান, স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর ঝাপিয়ে পড়া, স্বদেশি, বয়কট, পূর্ণ স্বরাজ প্রভৃতি আন্দোলনে তার অংশগ্রহণ প্রভৃতি তথ্য পাওয়া যায় যেগুলি আধুনিক ভারতের ইতিহাস রচনার ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা আত্মজীবনীর নাম কী? এই গ্রন্থ থেকে ইতিহাস রচনার জন্য কী ধরনের তথ্য পাওয়া যায়?
উত্তর)
[1] রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা আত্মজীবনীর নাম হল‘জীবনস্মৃতি'।
[2] জীবনস্মৃতি' গ্রন্থটি থেকে ঠাকুরবাড়ির নানা
তথ্য, তৎকালীন ইংরেজি ভাষা ও বিদেশি প্রথা সম্পর্কে বাঙালি সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি, হিন্দুমেলা সম্পর্কে নানা তথ্য, স্বদেশিয়ানার প্রতি বাঙালিদের আগ্রহ ও উদ্যোগ প্রভৃতি সম্পর্কে নানা তথ্য পাওয়া যায়, যেগুলি আধুনিক ভারতের ইতিহাস রচনার ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন: সরলা দেবী চৌধুরানির লেখা আত্মজীবনীর নাম কী? এই গ্রন্থ থেকে ইতিহাস রচনার জন্য কী ধরনের তথ্য পাওয়া যায়?
উত্তর)
[1] সরলা দেবী চৌধুরানির লেখা আত্মজীবনীর নাম হল ‘জীবনের ঝরাপাতা’।
[2] ‘জীবনের ঝরাপাতা’ গ্রন্থটি থেকে ভারতের কৃষক ও শ্রমিকদের ওপর ব্রিটিশ ও তাদের সহযােগীদের শােষণ-অত্যাচার, ব্রিটিশ-বিরােধী সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলন, স্বদেশি আন্দোলন, ঠাকুরবাড়ির সাংস্কৃতিক চর্চা প্রভৃতি সম্পর্কে নানা তথ্য পাওয়া যায়, যেগুলি আধুনিক ভারতের ইতিহাস রচনার ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।
আরও দেখুন ⬇️
ক
k