গ্রহরূপে পৃথিবী গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণি ভূগোল প্রথম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর PDF | Class 9 Geography 1st chapter question
গ্রহরূপে পৃথিবী নবম শ্রেণির ভূগোলের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর |নবম শ্রেণির ভূগোল প্রথম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর PDF | Class 9 Geography 1st chapter question in bengali pdf
আজ আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি নবম শ্রেণির ভূগোলের প্রথম অধ্যায় গ্রহরূপে পৃথিবী প্রশ্ন উত্তর PDF। Class IX first chapter question Pdf in bengali | WB Class Nine Geography question in bengali | WBBSE পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য নবম শ্রেণি ভূগোলের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে।
তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের নীচে দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে |নবম শ্রেণি ভূগোল প্রথম অধ্যায় গ্রহরূপে পৃথিবী গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf download । Class ix Geography 1st chapter important Question in Bengali Pdf ডাউনলোড করো । এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে প্রাক্টিস করে থাকতে থাক।ভবিষ্যতে আরো গুরুত্বপূর্ণ Note ,Pdf , Current Affairs,ও প্রতিদিন মকটেস্ট দিতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
গ্রহরূপে পৃথিবী নবম শ্রেণির ভূগোলের প্রশ্ন উত্তর নিচে দেওয়া হলো।
গ্রহরূপে পৃথিবী mcq প্রশ্ন
File Details:-
File Name:-
File Format:- Pdf
Quality:- High
File Size:- 4Mb
PAGE- 60
File Location:- Google Drive
Download: click Here to Download
নবম শ্রেণি ভূগোল প্রথম অধ্যায় 1 নম্বরের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর [একটি বাক্যে উত্তর দাও]
নবম শ্রেণির ভূগোল প্রথম অধ্যায় ের ৪ নং প্রশ্ন উত্তর
আরও পড়রুনঃ
পৃথিবীর অক্ষাংশ এবং দ্রাঘিমাংশের রেখা
অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ এবং আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
সফল মানুষের 12টি ভালো অভ্যাস|জীবনে বেঁচে থাকার 12 টি নিয়ম
ছাত্রদের জন্য ৭টি খারাপ অভ্যাস |
শিক্ষার্থীদের জন্য অনুপ্রেরণামূলক বক্তৃতা
শিশুদের শিক্ষার জন্য 9 টি টিপস
জীবনে সফল হওয়ার 3 টিপস |সফল হওয়ার সঠিক উপায়
দ্রৌপদী মুর্মুর সাফল্যের গল্প|
অভিনেতা শাহরুখ খানের সাফল্যের গল্প
এমবিএ চাই ওয়ালা সাফল্যের গল্প
ডাঃ. এপিজে আবদুল কালাম সাফল্যের জন্য 4 নিয়ম
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জীবন থেকে শেখার গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
নবম শ্রেণির ভূগোল প্রথম অধ্যায় ২ নং প্রশ্ন উত্তর
1 শনি গ্রহকে বলয় গ্রহ বলা হয় কেন?
উত্তর শনিগ্রহের চারপাশের লক্ষ কোটি পাথরের টুকরাে, বরফের কণা, ধূলিকণার উপর সূর্যালােক পড়ে চক্র বা বলয় সৃষ্টি হয়েছে। তাই এই গ্রহের নাম হয় বলয় গ্রহ বা Ring planet।
> আবিষ্কার : গ্যালিলিয়ে সর্বপ্রথম এই বলয় প্রত্যক্ষ করেন।
পরবর্তীকালে 1659 সালে হাইগেনস্ (Heygnes) এটি আবিষ্কার করেন।
বলয়ের সংখ্যা : শনি গ্রহের প্রধান বলয়ের সংখ্যা হল 7টি এবং অপ্রধান বলয়ের সংখ্যা 320টি। বৃহস্পতি, ইউরেনাস ও নেপচুন গ্রহের বলয় থাকলেও এগুলি শনির বলয়ের কাছে নিতান্তই তুচ্ছ। সৌন্দর্য ও জটিলতায় শনির বলয় অদ্বিতীয়।
2. যমজ গ্রহ কাকে কেন পৃথিবীর যমজ গ্রহ বলা হয়?
উত্তর শুক্র গ্রহকে পৃথিবীর যমজ গ্রহ বলা হয়। এই দুই গ্রহের বৈশিষ্ট্যগত দিকগুলি প্রায় একই, মহাকাশ থেকে দেখতে একই লাগে, তাই এদেরকে যমজ গ্রহ বা Twin planet বলে।
সাদৃশ্য : ব্যাস : পৃথিবীর ব্যাস 12,742 কিমি ও শুক্রের 12,112 কিমি। ১ ঘনত্ব : পৃথিবীর ঘনত্ব 5.52 গ্রাম/সেমি ও শুক্রের 5.30 গ্রাম/সেমি। পৃথিবীর ও শুক্রের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি সমরূপ বলে একে যমজ ভাই’ বলা হয়। পৃথিবী থেকে এই গ্রহকেখালি চোখে দেখা যায় ভােরবেলায় ও সন্ধ্যাবেলায়, তাই এই শুক্র
গ্রহকে শুকতারা বা সন্ধ্যাতারাও বলে।
3.দিগন্তরেখা কাকে বলে?6
উত্তর কোনাে ফাঁকা মাঠ বা কোনাে উঁচু জায়গায় দাঁড়িয়ে চারদিকে তাকালে মনে হয় আকাশ ও ভূমি যেন দূরে এক জায়গা বরাবর বৃত্তাকারে মিলিত হয়েছে। এই বৃত্তরেখাকে দিগন্তরেখা বলে। যত
উঁচু থেকে দেখা যায় বৃত্তাকার দিগন্তরেখার পরিধি তত বৃদ্ধি পায়।।সূর্যোদয়ের আগে সূর্য দিগন্তরেখার নীচে থাকে এবং সূর্যাস্তের পর সূর্য দিগন্তরেখার নীচে চলে যায় বলে আমরা সূর্যোদয়ের আগে ও সূর্যাস্তের পরে সূর্যকে দেখতে পাই না।’
9আকাশগঙ্গা (Milky way) কী ?
উত্তর সংজ্ঞা : মহাবিশ্বের অসংখ্য ছায়াপথের মধ্যে যেটিতে সূর্য তার পরিবার
নিয়ে আছে, আর সেই পরিবারের অংশ হিসেবে আমরাও
আছি, তাকে আকাশগঙ্গা ছায়াপথ বলা হয়। এর অপর নাম মিল্কি ওয়ে’ (Milky way)।
বৈশিষ্ট্য : 0 প্রায় চিত্র 1.26 » আকাশগঙ্গা 10 হাজার কোটি নক্ষত্র, গ্যাস, ধূলিকণা নিয়ে আকাশগঙ্গা গঠিত। ® এটি একটি প্যাচানাে বা সর্পিল আকৃতির ছায়াপথ। ® খালি চোখে রাতের আকাশে যত
তারা দেখা যায়, সবই আকাশগঙ্গা ছায়াপথের তারা। আকাশগঙ্গা ছায়াপথের কেন্দ্র থেকে কিছুটা দুরে প্রান্তভাগে আছে আমাদের সৌরজগৎ।
1d আলােকবর্ষ (Light year) কী ?
উত্তর মহাশূন্যের অতি বিশাল দূরত্ব মাপার একক হল আলােকবর্ষ। আলাের গতিবেগ 1 সেকেন্ডে প্রায় ২ লক্ষ 99 হাজার কিমি। এই গতিবেগে 1 বছরে আলাে যতটা দূরত্ব যায়, তা হল এক আলােকবর্ষ (9.46 x 1012 কিলােমিটারের সমান)।
13 নীহারিকা (Nebula) কাকে বলে ?
উত্তর নীহার’ নীহার’ শব্দের অর্থ তুষারকণা'। মহাশূন্যের মাঝে
ছড়িয়ে থাকা। হাইড্রোজেন, হিলিয়াম গ্যাস ও ধূলিকণার বিরাট
তুষারের মতাে সাদা মেঘকে নীহারিকা বা নেবুলা বলে।
উদাহরণ : লেগুন নেবুলা, গ্রেট নেবুলা, ক্যাটস্ আই নেবুলা প্রভৃতি।
14 জ্যোতিষ্ক (Celestial body) কাকে বলে?
উত্তর যারা মহাকাশে জ্যোতি বা। আলাে। বিতরণ করে। সেই অসংখ্য আলাের বিন্দুকে এককথায় জ্যোতিষ্ক বলা হয়। মহাকাশে নানারকম জ্যোতিষ্ক দেখা যায়, যেমন- নক্ষত্র,m গ্রহ, গ্রহাণুপুঞ্জ,উপগ্রহ, ধূমকেতু,উল্কা,
15 ছায়াপথ বা গ্যালাক্সি (Galaxy) কাকে বলে?
উত্তর মহাকাশে লক্ষ লক্ষ তারা, ধূলিকণা এবং গ্যাসীয় মেঘপুঞ্জের সমাবেশে গঠিত উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ককে ছায়াপথ বা গ্যালাক্সি বলে। এগুলি প্যাচানাে, ডিম্বাকার প্রভৃতি নানা আকৃতির হয়।
উদাহরণ : মিল্কিওয়ে বা আকাশগঙ্গা, অ্যানড্রোমিডা প্রভৃতি।
17মঙ্গলকে লালগ্রহ বলা হয় কেন? অথবা, মঙ্গলের মাটির রং লাল কেন?
উত্তর মঙ্গল গ্রহের মাটিতে প্রচুর রেড অক্সাইড বা লােহা রয়েছে। বিশুদ্ধ লােহার রং লাল। তাই মঙ্গলের মাটি লাল। এই কারণে মহাকাশে মঙ্গলকে লাল রং-এর দেখায় বলে লালগ্রহ’ নাম
দেওয়া হয়েছে।
18 ইউরেনাসকে সবুজ গ্রহ বলা হয় কেন?
উত্তর সৌরজগতের সপ্তম গ্রহ হল ইউরেনাস। বিভিন্ন গ্যাসীয় উপাদান—হাইড্রোজেন (83%), হিলিয়াম (15%), মিথেন (2%) -এর সমন্বয়ে গঠিত। গ্রহের উপরিস্তরে মিথেন গ্যাসের প্রাধান্য
থাকায় এই গ্রহ লাল আলােকে শােষণ করে নেয় এবং গ্রহটিকে সবুজ রঙের দেখায়।
19 সৌরজগতের কোন কোন গ্রহের বলয় আছে? V
উত্তর সৌরজগতের চারটি গ্রহের বলয় আছে। যথা—0 বৃহস্পতি, ® শনি, ® ইউরেনাস ও @ নেপচুন।
23 বহিস্থ গ্রহ (Outer Planet) কাকে বলে ?
উত্তর সৌর পরিবারে যে-সমস্ত গ্রহগুলি অন্তঃয গ্রহগুলির চেয়ে অনেক দূরবর্তী স্থানে অবস্থান করছে তাদের, বহিস্থ গ্রহ বলে। যেমন- বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস ও নেপচুন।
24) সৌরজগতের সবচেয়ে বড়াে ও সবচেয়ে ছােটো উপগ্রহের নাম কী ?
উত্তর সৌরজগতের সবচেয়ে বড়াে উপগ্রহ হল শনির উপগ্রহ টাইটান এবং সবচেয়ে ছােটো উপগ্রহ হল মালের উপগ্রহ ডাইমােস।
গ্রহরূপে পৃথিবী 3 নম্বরের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর
নবম শ্রেণির ভূগোল প্রথম অধ্যায় 3 নং প্রশ্ন উত্তর
1 পৃথিবীর গােলকাকৃতির প্রত্যক্ষ প্রমাণ কী ? অথবা, মহাশূন্য থেকে পৃথিবীর আকৃতি কেমন দেখায় ? **
উত্তর। বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র ও সােভিয়েত ইউনিয়নের সফল মহাকাশ অভিযানের ফলে মহাশূন্য থেকে পৃথিবীর সম্পূর্ণ ছবি তােলা সম্ভব হয়েছে। সফল মহাকাশচারী ইউরি
গ্যাগারিন, নিল আর্মস্ট্রং, এডউইন অলড্রিন, ভ্যালেন্তিনা তেরেশকোভা, রাকেশ শর্মা, কল্পনা চাওলা প্রমুখ মহাকাশচারী মহাকাশ থেকে পৃথিবীর যে দৃশ্য দেখেছেন, ছবি তুলেছেন এবং বর্তমানে পৃথিবীর চারদিকে ঘােরা অসংখ্য কৃত্রিম উপগ্রহ যে ছবি তুলছে তা থেকে পৃথিবীর গােলকাকৃতির ধারণা আমাদের কাছে স্পষ্ট। তবে এইসব ছবিতে পৃথিবী একেবারে গােল নয়। উত্তর-দক্ষিণে কিছুটা চাপা ও পূর্ব-পশ্চিমে কিছুটা ফোলা, এককথায় অভিগত গােলকের মতাে।
পৃথিবীর আকৃতি পৃথিবীর মতাে-ধারণাটি স্পষ্টভাবে অথবা, পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতিতে 'Geoid'-এর ধারণাটি লেখাে। অথবা, পৃথিবী কি সত্যিই গােল ? - প্রমাণ করাে। * *
উত্তর অতি প্রাচীনকাল থেকেই পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি নিয়ে বিভিন্ন ভৌগােলিক ভিন্ন ভিন্ন মত প্রদান করেছেন। এঁদের মধ্যে কেউ কেউ বলেন পৃথিবী সম্পূর্ণ গােল, আবার অনেকে পৃথিবীকে পেয়ারা বা ন্যাসপাতির সঙ্গেও তুলনা করেছেন। কিন্তু মহাকাশে প্রেরিত বিভিন্ন কৃত্রিম উপগ্রহ কিংবা কোনাে মহাকাশযান থেকে তােলা চিত্রে ধরা পড়েছে পৃথিবীর আকৃতি অভিগত গােলকের ন্যায় হলেও একে সম্পূর্ণ অভিগত গােলক বলা যায় না।
6 গােলকাকার পৃথিবী থেকে আমরা পড়ে যাই না কেন?
উত্তর কোনাে গােলকাকার বস্তুর ওপর কোনাে কিছুর আলগা ভাবে দাঁড়িয়ে থাকা অসম্ভব। কিন্তু আমরা এবং আমাদের চারপাশের ঘরবাড়ি, গাছপালা সমস্ত কিছু গােল পৃথিবীর ওপর বেশ আছি, ঘুরছি, কখনােই পড়ে যাচ্ছি না। এর কারণ হল- পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি বা অভিকর্ষজ বল। পৃথিবী তার মাধ্যাকর্ষণ শক্তির দ্বারা পৃথিবীপৃষ্ঠ তথা বায়ুমণ্ডলের সমস্ত বস্তুকে নিজের কেন্দ্রের দিকে আকর্ষণ করছে। তাই পৃথিবীর আকৃতি গােল এবং পৃথিবীর আবর্তন গতি থাকা সত্ত্বেও আমরা পৃথিবী থেকে পড়ে যাই না।
11 প্লুটোকে বামনগ্রহের অন্তর্ভুক্তকরণের পক্ষে তিনটি যুক্তি দাও।
উত্তর বাঙ্গল গ্রহ (Dwarf planet) : সৌরজগতে কিছু জোতিষ্ক আছে যেগুলি গ্রহের মতাে দেখতে ও গােলাকার। কক্ষপথ অনুসরণ করে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে, কিন্তু ছােটো বলে নিজ কক্ষপথের
আশপাশের মহাজাগতিক বস্তুগুলিকে সরিয়ে দিতে পারে না। এদের বামন গ্রহ' বলা হয়।
নামকরণ : রােমান মৃত্যু ও অপরাধ জগতের দেবতার নাম অনুসারে এই বামন গ্রহটির নামকরণ করা হয়। 2006 সালে IAU (International Astronomical Union) প্লুটোকে বামন গ্রহের আখ্যা দেয়। কারণ।
0 অতি ক্ষুদ্র আকার : প্লুটোর আকার খুবই ক্ষুদ্র, পৃথিবীর আকারের তুলনায় প্রায় 463 গুণ ছােটো। এই ক্ষুদ্র আকারের জন্য মহাজাগতিক বিভিন্ন বস্তু কখনাে কখনাে কক্ষপথে এসে পড়লে প্লুটো সেগুলি সরিয়ে দিতে পারে না।
বৈশিষ্ট্য : প্লুটো থেকে সূর্যের দূরত্ব বেশি হওয়ায়, (592.41 কোটি কিমি) উয়তা প্রায় –230° সেন্টিগ্রেডে থাকে। তাই ঔজ্জ্বল্য ভাব পৃথিবী থেকে প্রায় 1905 গুণ কম লাগে। এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ভরযুক্ত না হওয়ার কারণে এই গ্রহকে বামন গ্রহ বলে।
ও গুরুত্বহীনতা : 2006 সালের আগে সৌরজগতে এটি গ্রহ। ছিল কিন্তু IAU-এর 26 তম অধিবেশনে তির্বিজ্ঞানীরা জানালেন ৪টি কুলীন গ্রহ ও 3টি বামন গ্রহ আছে। কুলীন গ্রহ অপেক্ষা বামন গ্রহের সংখ্যা কম এবং অন্যান্য গ্রহ অপেক্ষা প্লুটোর গুরুত্বও কম হওয়ায় একে বামন গ্রহের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
13 বারিমণ্ডল (Hydrosphere) বলতে কী বােঝাে?বারিমণ্ডলের গুরুত্ব আলােচনা করাে।
উত্তর পৃথিবীপৃষ্ঠের প্রায় 70.8% অর্থাৎ প্রায় 36.1 কোটি বর্গকিমি স্থান জুড়ে জলভাগ এবং প্রায় 29.2% অর্থাৎ, প্রায় 14.9 কোটি বর্গকিমি স্থান জুড়ে স্থলভাগ অবস্থান করছে। অর্থাৎ, পৃথিবীর 3 ভাগই জল এবং 1 ভাগ হল। পৃথিবীর এই জলভাগকে বারিমণ্ডল (Hydrosphere) বলে। জলের ভাগ বেশি থাকে বলে
পৃথিবীকে জলগ্রহ (Watery Planet) বলে।
গুৰুত্ব :
0 পৃথিবীতে জল কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় তিনটি অবস্থাতেই পাওয়া যায়।
জল সজীবের দেহে খাদ্য পরিবহণ ও রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটাতে সাহায্য করে।
® জলে দ্রবীভূত হয়েই মাটির পুষ্টিগুণ উদ্ভিদের শিকড়ের দ্বারা পাতায় পৌঁছায় এবং জলের সাহায্যেই গাছ খাদ্য তৈরি করে।
© পৃথিবীর সমস্ত সাগর, নদী, হ্রদ, পুকুরে জল তরল অবস্থাতেই আছ ে।
® আন্টার্কটিকা মহাদেশ এবং উত্তর মেরু অণ্ডলে জল কঠিন, অর্থাৎ বরফাকারে আছে।
@ বায়ুমণ্ডলে জল বাষ্পকারে অর্থাৎ, গ্যাসীয় অবস্থায় আছে, যা পরবর্তীকালে ঘনীভূত হয়ে বৃষ্টিপাত ঘটিয়ে জলচক্র সম্পূর্ণ করে।
@ জল ছাড়া জীবন অসম্ভব। জল পৃথিবীর উয়তার ভারসাম্য বজায় রাখতেও সাহায্য করে থাকে।
প্রাণের প্রথম উদ্ভব সমুদ্রের জলেই হয়েছিল।
4 চাঁদকে আমরা অনেক বড়াে দেখি।
উত্তর পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ হল চঁাদ। পৃথিবী থেকে চাঁদের গড় দূরত্ব 3.82 লক্ষ কিমি। পৃথিবীর তুলনায় চাদ অনেক ছােটো (প্রায় পঞশ ভাগের এক ভাগ) অর্থাৎ, পৃথিবীতে প্রায় পড়াশটা চাদ
ঢুকে যাবে। তা সত্ত্বেও অন্যান্য জ্যোতিষ্ক অপেক্ষা চাদকে বড়াে দেখায় তার অন্যতম প্রধান কারণ উঁদ পৃথিবীর অনেক কাছে আছে। আর ঠিক একই কারণে পৃথিবীতে সৃষ্ট জোয়ারভাটার উপর সূর্য অপেক্ষা চঁাদের প্রভাব তথা আকর্ষণ বল বেশি কার্যকরী। অর্থাৎ, চাদ আকারে ছােটো হলেও দূরত্বের কারণে তাকে আমরা বড়াে দেখি।
1 অন্তঃসথ গ্রহ ।
উত্তর সংজ্ঞা : সৌর পরিবারের যে গ্রহগুলি সূর্যকেন্দ্রিক কক্ষপথের ভিতরের দিকের 7000 কোটি কিমি দূরত্বের মধ্যে অবস্থান করছে তাদের অন্তঃস্থ গ্রহ বলে।
বৈশিষ্ট্য : 0 অন্তঃস্থ গ্রহগুলির পারস্পরিক দূরত্ব কম।
® এই গ্রহগুলির আকার বা ক্ষেত্রমান ছােটো। ® সূর্যের নৈকট্য হেতু এই গ্রহগুলির উয়তা বেশি। এদের উপগ্রহের সংখ্যা কম।
যেমন—বুধ ও শুক্র গ্রহের উপগ্রহ নেই, পৃথিবীর একটি মাত্র উপগ্রহ
এবং মঙ্গলের দুটি। ® সৌর পরিবারের একমাত্র অন্তঃস্থ গ্রহ পৃথিবীতে প্রাণের সার ঘটেছে।
> উদাহরণ : সৌর পরিবারে অন্তঃস্থ গ্রহের সংখ্যা 4টি। যথা – বুধ, শুক্র, পৃথিবী ও মঙ্গল।
2 বামন গ্রহ
Fanindra Deb Institution 16
উত্তর সংজ্ঞা : 2006 সালে ইনটারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিয়ন (1AU) প্রদত্ত সংজ্ঞানুসারে
@ যে-সকল জ্যোতিষ্ক একটি নির্দিষ্ট কক্ষপথে সূর্যের চারদিকে ঘােরে, অথচ তারা উপগ্রহ নয়, ও জ্যোতিষ্কটি পর্যাপ্ত ভরযুক্ত এবং প্রায় গােলাকার, কিন্তু ও জ্যোতিষ্কটি নিজ কক্ষপথের নিকটস্থ অঞল থেকে কোনাে মহাজাগতিক বস্তুকে সরিয়ে দিতে অক্ষম, তারাই বামন গ্রহ নামে পরিচিত।
(Planet)
উত্তর সংজ্ঞা : মহাকাশে এমন কিছু জ্যোতিষ্ক আছে, যাদের নিজস্ব আলাে ও উত্তাপ নেই, যারা অন্য কোনাে নক্ষত্রের আলােকে আলােকিত হয় এবং নির্দিষ্ট কক্ষপথে নক্ষত্রগুলির চারদিকে পরিক্রমণ করে, তাদের গ্রহ বলে।
বৈশিষ্ট : 0 গ্রহের নিজস্ব আলাে ও উয়তা নেই।
@ গ্রহরা নক্ষত্রদের আলােয় আলােকিত হয়। ও গ্রহরা আকৃতিতে নক্ষত্রদের তুলনায় ছােটো হয়।
উদাহরণ : পৃথিবী, বৃহস্পতি, শনি, বুধ প্রভৃতি।
4 উপগ্রহ (Satellite) * /
: মহাকাশে নিজস্ব আলাে, উত্তাপহীন যে জ্যোতিষ্কগুলি গ্রহের চারদিকে নির্দিষ্ট কক্ষপথে পরিক্রমণ করছে, তাদের উপগ্রহ বলে।
বৈশিষ্ট্য : 0 উপগ্রহের নিজস্ব আলাে ও তাপ নেই।
@ উপগ্রহরা নক্ষত্রের আলােকে আলােকিত । ও উপগ্রহ গ্রহের তুলনায় ছােটো হয়। এ উপগ্রহেরা গ্রহের আকর্ষণে আকর্ষিত হয়।
> উদাহরণ : পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাদ। ফোবােস ও ডিমােস হল মঙ্গলের উপগ্রহ।
6 কুলীন গ্রহ (True Planet) ৭১
Burdwan Hariana Hindu Girls High School 16
উত্তৰ 2006 সালে ইনটারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিয়ন (IAU) প্রদত্ত সংজ্ঞা অনুসারে। 0 যে-সকল জ্যোতিষ্কের নিজস্ব আলাে নেই, ® যাদের একটি নির্দিষ্ট কক্ষপথ আছে এবং সৌরজগতে সূর্যকে কেন্দ্র করে অবিরাম ঘুরছে, ® যা পর্যাপ্ত ভরযুক্ত, যা তার উদহৃৈতিক ভারসাম্য বজায় রাখতে ও প্রায় গােলাকার আকৃতি পাওয়ার জন্য যথেষ্ট, এ যারা নিজেদের কক্ষপথের সন্নিহিত অঞ্চল থেকে অন্য সব মহাজাগতিক বস্তুকে সরিয়ে দিতে পারে, তাদের কুলীন গ্রহ বলে। বর্তমানে সৌরজগতে
মােট আটটি কুলীন গ্রহ রয়েছে। এরা আবার দুপ্রকার- অন্তঃস্থ গ্রহ : বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল। বহিস্থ প্রহ : বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস ও নেপচুন।
8 উল্কা (Meteors) উত্তর। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের মধ্যে দিয়ে, পৃথিবীর প্রবল মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে প্রচণ্ড গতিতে ভূপৃষ্ঠের দিকে ধাবমান জ্যোতিষ্কদের উল্কা বন্ঠে। উল্কা
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের মধ্যে দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে 11-72 কিমি বেগে। ভূপৃষ্ঠের দিকে নেমে আসে। এই
ঘটনাকে উল্কাপাত বা তারাখস বলে। আকাশে অনেক উল্কা। একসঙ্গে ঝরে পড়লে তাকে চিত্র 122 > উল্কা উল্কাবৃষ্টি বলে। ছােটো আকৃতির উল্কা পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ঘর্ষণের জন্য পুড়ে ছাই হয়ে যায় বলে
পৃথিবীপৃষ্ঠে পৌছাতে পারে না। তবে বড়াে আকৃতির উল্কা পৃথিবীপৃষ্ঠে আছড়ে পড়ে গভীর গর্ত তৈরি করে।
9 ISRO
উত্তর ISRO-র পুরাে নাম ইন্ডিয়ান ম্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন’। ভারতে মহাকাশ সংক্রান্ত গবেষণার উদ্দেশ্যে এটি স্থাপিত হয়।
চিত্র 123 > ISRO
স্থাপন : 1969 সালের 15 আগস্ট।
সদর দপ্তর : বেঙ্গালুরু।
পরিচালনার দায়িত্ব : স্পেস কমিশন অ্যান্ড ডিপার্টমেন্ট অফ স্পেস।
অধীনস্থ মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র :ইসরাের অধীনে 1৪টি মহাকাশ গবেষণা ও রকেট উৎক্ষেপণ কেন্দ্র গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে বেঙ্গালুরুর ইসরাে স্যাটেলাইট সেন্টার',(তিরুবন্তপুরমের বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টার, শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার’, আমেদাবাদে ‘স্পেস অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার’ বিশেষ উল্লেখযােগ্য। বর্তমানে কেরালার গুদাতেও রকেট উৎক্ষেপণ কেন্দ্র গড়ে উঠেছে। ‘ইসরাে’র উল্লেখযােগ্য কাজ : আর্যভট্ট, ভাস্কর, রােহিণী, অ্যাপােলাে, চন্দ্রায়ন ইত্যাদি শ্রেণির কৃত্রিম উপগ্রহগুলি মহাকাশে
প্রেরণে সমর্থ হয়েছে। টেলিযােগাযােগ, বেতার সম্প্রচার, আবহাওয়া পর্যবেক্ষণের উদ্দেশ্যে INSAT সিরিজের উপগ্রহগুলিকেও ISRO সাফল্যের সঙ্গে উৎক্ষেপণ করতে পেরেছে।
11 কৃত্রিম উপগ্রহ (Artificial Satellite)
উত্তর সংজ্ঞা : মানুষের তৈরি যে যন্ত্রগুলি পৃথিবীর চারপাশে ঘােরে, তাদের বলা হয় কৃত্রিম উপগ্রহ।
গুরুত্ব : আবহাওয়ার পূর্বাভাস, সমুদ্র পরিবহণ, প্রাকৃতিক দুর্যোগের আগাম সতর্কতা, মহাকাশ গবেষণায়
কৃত্রিম উপগ্রহের গুরুত্ব অপরিসীম। এছাড়া মােবাইল, ইন্টারনেট
টেলিযােগাযােগের কাজে কৃত্রিম উপগ্রহগুলি ব্যবহার করা হয়।
চিত্র 1 24 > কৃত্রিম উপগ্রহ
> উদাহরণ : পৃথিবীর প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ স্ফুটনিক =1,ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট।
‘
12 আর্যভট্ট
উত্তর নামকরণ : আর্যভট্ট হল ISRO নির্মিত ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ। প্রাচীন ভারতীয় গণিতজ্ঞ আর্যভট্টের নামানুসারে উপগ্রহটির নামকরণ করা হয়েছে।
ওজন : প্রায় 360 কেজি। উৎক্ষেপণের সময় ও স্থান : 1975 সালের 19 এপ্রিল
পূর্বর্তন সােভিয়েত ইউনিয়ন থেকে আর্যভট্টকে উৎক্ষেপণ করা হয়। এর। উদ্দেশ্য ছিল। মহাকাশ সংক্রান্ত নানারকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা ।ধ্বংস\ বৈদ্যুতিক গােলযােগের কারণে আর্যভট্ট মাত্র 4
দিন পরেই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে
প্রথম অধ্যায় গ্রহরূপে পৃথিবী বড় প্রশ্ন উত্তর,
নবম শ্রেণির ভূগোল প্রথম অধ্যায় 5 নং প্রশ্ন উত্তর
1. মানুষের আবাসস্থলরূপে পৃথিবীর গ্রহণযােগ্যতা আলােচনা করাে। অথবা, পৃথিবী মানুষের বসবাসযােগ্য হয়ে উঠেছে কেন ? ) '16
উত্তর সৌরজগতে একমাত্র পৃথিবীতেই প্রাণের অস্তিত্ব লক্ষ করা যায়। মানুষের আবাসস্থলরূপে পৃথিবীর যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে,
যেমন-
0 অলুকূল অবস্থাল পৃথিবী থেকে সূর্যের গড় দূরত্ব হল প্রায় 15 কোটি কিলােমিটার। এই দূরত্বের জন্য পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা প্রায় 15° সেন্টিগ্রেড থাকে। ফলে, পৃথিবী খুব একটা ঠান্ডা কিংবা গরম না হওয়ায় মানুষের বসবাসের পক্ষে খুবই উপযােগী হয়েছে।
পর্যাপ্ত সূর্যালােক সূর্যালােক ছাড়া উদ্ভিদের বিকাশ সম্ভব নয়, প্রাণীকুলও জীবনধারণ করতে পারবে না। পৃথিবী সূর্য থেকে এমন দূরত্বে থাকে যে পর্যাপ্ত সূর্যালােক পায়, তাই পৃথিবীতে আবাসস্থল গড়ে উঠেছে।
© সুবিস্তৃত জল পৃথিবীর » অংশই হল জল। সাগর,মহাসাগর, নদী, নালা, খাল, হ্রদ, পুকুর, ভূগর্ভ কিংবা অন্যান্য জলাশয়ে থাকা জল মানবজীবনকে বিভিন্নভাবে সমৃদ্ধ করে,
যেমন- (i) পানযােগ্য জল মানুষের বেঁচে থাকতে ও তৃয়া মেটাতে সাহায্য করে। (ii) পরিবহণের মাধ্যম রূপে কাজ করে।(i) সেচের কাজে লাগে। (iv) শিল্পপ্রক্রিয়াকরণে লাগে। (v) উদ্ভিদ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। (vi) পরােক্ষভাবে বৃষ্টিপাত ঘটায় প্রভৃতি।
সুবিস্তৃত বায়ুমণ্ডল ভূপৃষ্ঠের ওপর বিভিন্ন গ্যাসের সমন্বয়ে গঠিত হালকা চাদরের ন্যায় বায়ুমণ্ডলের গুরুত্ব অনেকখানি। (i) বায়ুমণ্ডলে বিভিন্ন গ্যাসের একটি ভারসাম্য বজায়
থাকে বলেই co, এবং ০,-এর সাহায্যে পৃথিবীতে উদ্ভিদ ও মানুষসহ বিভিন্ন প্রাণী সহজেই বেঁচে থাকতে পারে। (ii) বায়ুমণ্ডলীয় নাইট্রোজেন পরােক্ষভাবে উদ্ভিদ ও প্রাণীদেহে নাইট্রোজেনের চাহিদা মেটায়। (iii) ওজোন (০) গ্যাসের আবরণ সূর্য থেকে ক্ষতিকারক রশ্মি পৃথিবীতে প্রবেশে বাধা দেয়। (iv) অক্সিজেনের জন্য পৃথিবীতে আগুন জ্বালানাে যেমন সম্ভব হয়েছে তেমনি কার্বন ডাইঅক্সাইড পৃথিবীতে তাপের ভারসাম্য বজায় রাখে। (v) বায়ুমণ্ডলীয় জলীয়বাষ্প বৃষ্টিপাত ঘটিয়ে পৃথিবীতে জলের ভারসাম্য বজায় রাখে।
© শিলামণ্ডলৰ প্ৰভাৱ পৃথিবীর বহিরাবরণে থাকা শিলামণ্ডল বিভিন্নভাবে মানুষের অর্থনৈতিক কাজকর্মকে নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন- (i) মাটিকে কেন্দ্র করে মানুষসহ বিভিন্ন জীবের আশ্রয়স্থল গড়ে ওঠে। (1) মাটিতে বেড়ে ওঠা উদ্ভিদের কাছ থেকে মানুষ বেঁচে থাকার জন্য ফল, ফুল, কাঠ, মধু, মােম, বিভিন্ন ওষধি, এমনকি বিশুদ্ধ বায়ু পেয়ে থাকে। (jil) মাটিকেই মানুষ ফসল উৎপাদনের একমাত্র মাধ্যমৰূপে বেছে নেয়। (iv) পৃথিবীতে বিভিন্ন শিলায় প্রাপ্ত বিভিন্ন খনিজ সম্পদ (লােহা, তামা, বক্সাইট, ম্যাঙ্গানিজ, অভ্র প্রভৃতি) ও শক্তি সম্পদ (কয়লা, খনিজ তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস প্রভৃতি)-কে কেন্দ্র করে মানুষের অর্থনৈতিক জীবন আবর্তিত হয়। মােট কথা বারিমণ্ডল, বায়ুমণ্ডল ও শিলামণ্ডলের
File Details:-
File Name:-
File Format:- Pdf
Quality:- High
File Size:- 4Mb
PAGE- 60
File Location:- Google Drive
Download: click Here to Download
পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা অনুকূল প্রাকৃতিক পরিবেশ পৃথিবীকে বিভিন্ন উদ্ভিদ, প্রাণীর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের বাসযােগ্য গ্রহে পরিণত করেছে, বিকাশলাভ করেছে জীবমণ্ডল
[TAG]: গ্রহরূপে পৃথিবী প্রথম অধ্যায় pdf,গ্রহরূপে পৃথিবী mcq,প্রথম অধ্যায় বড় প্রশ্ন উত্তর,নবম শ্রেণি,নবম শ্রেণির ভূগোল,নবম শ্রেণির ভূগোল প্রথম অধ্যায় ,নবম শ্রেণির ভূগোল প্রথম অধ্যায় ২ নং প্রশ্ন উত্তর,নবম শ্রেণির ভূগোল প্রথম অধ্যায় বড় প্রশ্ন উত্তর,নবম শ্রেণির ভূগোল প্রথম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর,