খেয়া কবিতা প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণি বাংলা খেয়া কবিতা প্রশ্ন উত্তর | বাংলা কবিতা খেয়া প্রশ্ন উত্তর
খেয়া কবিতার প্রশ্ন উত্তর: আজ আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি নবম শ্রেণির বাংলা কবিতা খেয়া প্রশ্ন উত্তর PDF। খেয়া কবিতা প্রশ্ন উত্তর, class 9 Bengali Kobita question Pdf | WB Class nine Bengali question pdf | WBBSE পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য নবম শ্রেণি বাংলা কবিতাের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে।
তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের নীচে দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে |নবম শ্রেণি বাংলা কবিতা খেয়া গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf download । খেয়া কবিতা প্রশ্ন উত্তর, Class ix Bengali Kobita Question Pdf ডাউনলোড করো । এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে প্রাক্টিস করে থাকতে থাক।ভবিষ্যতে আরো গুরুত্বপূর্ণ Note ,Pdf ,Current Affairs,ও প্রতিদিন মকটেস্ট দিতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
খেয়া কবিতার প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণি বাংলা কবিতা খেয়া প্রশ্ন উত্তর PDF | Class 9 Bengali Kobita question in bengali pdf
‘খেয়া’ নবম শ্রেণির বাংলা কবিতাের প্রশ্ন উত্তর নিচে দেওয়া হলো। খেয়া—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর খেয়া mcq প্রশ্ন
File Details:-
File Name:-
File Format:- Pdf
Quality:- High
File Location:- Google Drive
Download: click Here to Download
নবম শ্রেণি বাংলা কবিতা 1 নম্বরের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর [একটি বাক্যে উত্তর দাও]
নবম শ্রেণির বাংলা কবিতা খেয়া 1 নং প্রশ্ন উত্তর
১. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত 'খেয়া' কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথঠাকুররচিত 'খেয়া' কবিতাটি চৈতালিকাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।
২ চৈতালি কাব্যটি কোন সময়ে গ্রাম্যাকারে প্রকাশিত হয়?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চৈতালি কাব্যগ্রন্থটি ১৩০৩ বঙ্গাব্দের চৈত্র
সত্যপ্রসাদ গঙ্গােপাধ্যায়ের কাব্যগ্র্যাবলীর অন্তর্গত হয়ে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
৩, শিরােনামসূচি অনুযায়ী 'খেয়া' কবিতাটি চৈতালি কাব্যগ্রন্থের কত সংখ্যক কবিতা
উত্তর: শিরােনামসূচি অনুযায়ী ‘খেয়া' কবিতাটি চৈতালি কাব্যগ্রন্থের উনিশ সংখ্যক কবিতা।
৪, চৈতালি কাব্যগ্রন্থে মােট কতগুলি কবিতা রয়েছে?
উত্তর: চৈতালি কাব্যগ্রন্থে মােট ৭৯টি কবিতা রয়েছে।
৫. চৈতালি কাব্যগ্রন্থের অধিকাংশ ববিতা কোন বাংলা মাসে লিখিত?
উত্তর: চৈতালি কাব্যগ্রন্থের অধিকাংশ কবিতা চৈত্র মাসে লিখিত, কবি তাই বছরের শেষ উৎপন্ন শস্যের নামেই এই কবিতাটির নামকরণ করেছেন।
৬. 'খেয়া' কবিতাটিতেই পঙক্তি রয়েছে?
উত্তর: যে কবিতাটিতে মোট ১৪টি পত্তি রয়েছে।
৭ ন্ কোন্ স্থানে অবস্থানকালে রবসখি চৈতালি কাব্যর কবিতাগুলি রচনা করেন?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পাতিকার ও সাজাদপুরে অবস্থানকালে ঠতালি কাব্যের কবিতাপুলি রচনা করেন।
৮, নদীতে কী পারাপার করে?
উত্তর: নদীর একপারের মানুষকে বিভিন্ন প্রয়ােজনে অন্য পারে পৌছে দিতে নদীস্রোতে খেয়া নৌকা পারাপার করে।
১. 'খেয়া' কবিতায় নদীর দুই তীরে কী আছে?
উত্তর: 'খেয়া' কবিতায় নদীর দুই তীরে পরস্পরের পরিচিত দুটি গ্রাম আছে।
১০, আছে জানাশােনা,-কাদের মধ্যে জানাশােনা রয়েছে?
(উত্তরপাড়া গভঃ হাই স্কুল
উত্তর: গ্রামের মধ্য দিয়ে বয়ে চলা নদীর দুই তীরের মানুষদের মধ্যে জানাশােনা রয়েছে। একেই কবি দুই তীরের দুই গ্রামের জানাশােনা বলেছেন।
১১. খেয়ানৌকা বলতে কী বােঝ?
উত্তর: নদী বা বড়াে জলাশয় পারাপারের জন্য ব্যবহৃত ছােটো নৌকাকে খেয়া নৌকা বলা হয়ে থাকে।
১২ সাল থেকে সন্ধ্যা দুই গ্রামের মানুষ কী করে?
উত্তর: সকাল থেকে সন্ধ্যা দুই গ্রামের মানুষ নানা প্রয়ােজনে একে অন্যের গ্রামে আনাগােনা অর্থাৎ যাতায়াত করে।
১০, পৃথিবীতে নতুন নতুন কী গড়ে ওঠে?
উত্তরঃ পৃথিবীতে নতুন নতুন ইতিহাস অর্থাৎ সামাজিক ও রাজনৈতিক পষ্ট-পরিবর্তনের কাহিনি ও ক্ষমতা বদলের গল্প পড়ে ওঠে।
১৪, “সকাল হইতেসুধ্যা করে আনাগোনাকে আনাগােনা করে
উত্তর: সকাল থেকে সন্ধ্যা দুই গ্রামের মানুষের খেয়া পরকরে আনাগোনার কখাবলা হয়েছে।
১৫, “সকাল হইতে সন্ধ্যা করে আনাগােনা—এই আনাগোনা কোথায়
হয়ে যাবে?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত “খেয়া কবিতার প্রশ্নোত পঙক্তিটিয়ে উয়িখিত এই আনাগােন্য নদীতীরের গ্রাম দুটিতে হয়ে থাকে।
১‘খেয়া' কবিতায় বাস্তব সভ্যতার কী উঠে আসে?
উত্তর: ‘খেয়া' কবিতায় বাস্তব সভ্যতার নব নব তৃয়া-ক্ষুধা উঠে আসে।
2“সভ্যতার নব নব কত তৃয়া ক্ষুধা—”—কবি ‘তৃয়া’ ও ‘ক্ষুধা' শব্দ দুটি দিয়ে কী বােঝাতে চেয়েছেন?
উত্তর: ‘তৃয়া’ ও ‘ক্ষুধা' শব্দ দুটি দিয়ে কবি সভ্যতার অগ্রগতির সাথে সাথে
মানুষের বেড়ে যাওয়া চাহিদাকে বুঝিয়েছেন৷
৩, “দোহা-পানে চেয়ে আছে”– কারা পরস্পরের দিকে তাকিয়ে আছে?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথের ‘খেয়া' কবিতায় বলা হয়েছে, গ্রাম্য নদীর দুই তীরবর্তী দুটি গ্রাম পরস্পরের দিকে তাকিয়ে রয়েছে |
খেয়া 3 নম্বরের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর
নবম শ্রেণির বাংলা কবিতা খেয়া 3 নং প্রশ্ন উত্তর
1.কেহ যায় ঘরে, কেহ আসে ঘর হতে।”— এই পঙুক্তিটির মধ্য দিয়ে কাব কী বুঝিয়েছেন?
(উত্তর: আলােচ্য পঙক্তিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'খেয়া' কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। এই কবিতায় কবি নদীর দুই পাড়ে দুটি নাম না-জানা গ্রামের মধ্য দিয়ে সারা বাংলার পল্লিসমাজের শান্ত মিঃধ ছবিকে তুলে ধরেছেন। গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রা শহরের থেকে অনেক বেশি সহজসরল। সেখানে মানুষে-
মানুষে সম্পর্ক অনেক নিবিড়। গ্রামের সাধারণ মানুষ খেয়া নৌকা করে কেউ কাজ সেরে ঘরে ফেরে, কেউবা ঘর থেকে বেরিয়ে কাজে যায়। ক্ষমতা দখলের রক্তাক্ত লড়াইয়ে তারা শামিল নয়। এরাই প্রকৃতপক্ষে পৃথিবীর আদি, অকৃত্রিম জীবনধারার বাহক।
2.“পৃথিবীতে কত দ্বন্দ্ব, কত সর্বনাশ,”—এ কথা বলতে কবি কী
বােঝাতে চেয়েছেন? [শান্তিপুর মিউনিসিপ্যাল হাই স্কুল; আরামবাগ হাই স্কুল]
উত্তর: উদ্ভূত পক্তিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা ‘খেয়া' কবিতা থেকে গৃহীত। কবিতাটিতে কবি নাগরিক জীবন ও গ্রামীণ জীবনের একটি তুলনামূলক ছবি পাঠকের সামনে তুলে ধরেছেন৷ নাগরিক জীবন ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ে উত্তাল। গ্রামের তুলনায় নগরে।সুযােগসুবিধা সুখস্বাচ্ছন্দ্য অনেক বেশি কিন্তু সেখানে মানুষের সঙ্গে মানুষের। হৃদয়ের যােগ খুব কম মানুষের সুখের চাহিদা ও বাসনা সেখানে এত বেশি যে তারা নিজেরাই পরস্পর হানাহানি ও দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়। এই হিংসা ও লড়াইই পৃথিবীর বুকে ডেকে আনে চরম সর্বনাশ
‘
২কেবা জানে নাম/দেহা-পানে চেয়ে আছে দুইখানি ম'-শ্বতাংশটির মাধ্যমে কবি কী বুঝিয়েছেন?
উত্তর: চৈতালিকাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত ‘খো' কবিতাটিতে রবীন্দ্রনাথ কোনােনির্দিষ্ট গ্রাম নয়, সারা বাংলার যে-কোনাে গ্রামকে বুঝিয়েছেন বলেই নাম- জানা দুটি গ্রামের উল্লেখ করেছেন। দুটি গ্রাম একে অন্যের দিকে তেরে থাকে কারণ তাদের মধ্যে রয়েছে একটি নদী। খেয়া নৌকা মায়ের দুই রর বুচি. তাদের মধ্যে যােগসূত্র তৈরি করে। নদীর দুই পারে দুটি গ্রামের মানুষকে আত্মীয়তার বন্ধনে বাঁধে এই খেয়া নৌকাই। উবৃতিটি মানুৰেণুৰে নেই নিবিড় সম্পর্কেরই ইঙ্গিত দেয়।
৬, “এই খেয়া চিরদিন চলে নদীস্রোতে—-—উধৃতিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ
উত্তর: উধৃতিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'খেয়া কবিতা থেকে নে0\এই কবিতায় কবি কৃত্রিম ও জটিল নাগরিক জীবন এবং হরন ও সাদাসিধে গ্রামীণ জীবনের ছবি পাশাপাশি তুলে ধরেছেন। একদিকে তিনি
দেখিয়েছেন সভ্যতার গর্বে, ক্ষমতার অহংকারে কতবিক রক্তক্ত নাগরিক জীবনকে। অপরদিকে নগরের কোলাহল থেকে দূরে বহমান,দেখিয়েছেন কাল ধরে গ্রামবাংলার প্রকৃতির কোলে শান্ত-নিধ গতি বয়ে চলেই মানুষের জীবনধারা। কবিতাটিতে খেয়ানৌকা সেই মানবিক সম্পর্কের যােগসূত্ররূপে আবহমানকাল থেকেই নদী পারাপার করে চলছে।
খেয়া বড় কবিতা প্রশ্ন উত্তর,
নবম শ্রেণির বাংলা কবিতা 5 নং প্রশ্ন উত্তর
[1]সােনার মুকুট কত ফুটে আর টুটে!”—মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করাে এবং সঙ্গটি উল্লেখের কারণ আলােচনা করাে।
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার খেয়া' কবিতায় প্রশ্নোল্লিখিত মন্তব্যটির দ্বারা সাম্রাজ্যের উত্থান-পতনকে বােঝাতে চেয়েছেন। পৃথিবীর ইতিহাস যুগে যুগে বিভিন্ন রাষ্ট্রনায়কের ক্ষমতা দখলের লালসায় রক্তাক্ত হয়েছে। তৈরি হয়েছে। ইতিহাসের নতুন নতুন অধ্যায়। দেশদেশান্তর যে প্রবল পরাক্রান্ত শাসকের শাসনে কেঁপে উঠেছে তাকেই পরবর্তীতে ক্ষমতা হারাতে হয় নতুন কোনাে শাসকের কাছে। সােনার মুকুট’ এভাবেই যেমন কারুর মাথায় শােভা পায়, আবার তা খসেও পড়ে কারুর মাথা থেকে।) রবীন্দ্রনাথ তার মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিতে বােঝাতে চেয়েছেন যে ইতিহাসে যুদ্ধরক্তপাত-ক্ষমতাদখল ইত্যাদি হয়তাে সত্য, কিন্তু মানুষের যে সহজ অনাবিল জীবনযাত্রা তাতে কোনাে প্রভাব এই উত্থান-পতনের ফলে পড়ে না খেয়ানৌকার মাধ্যমে দুটি গ্রাম সেখানে নিজেদের যুক্ত করে। সকাল থেকে সন্ধ্যা চলে মানুষের আনাগােনা৷ কেউ ঘরে আসে, কেউ ঘর থেকে যায়। মানুষের এই স্বাভাবিক জীবনযাপনে, পারস্পরিক সম্পর্কে সাম্রাজ্যের উত্থান- পতন কিংবা রক্তাক্ততা কোনাে প্রভাবই ফেলতে পারে না। জীবনের এই বিরতিহীন চলাচলকে বােঝাতে গিয়েই তুলনা হিসেবে ‘সােনার মুকুট’ এর প্রতিষ্ঠা এবং ছিন্ন হওয়ার কথা কবি বলেছেন।
3.“এই খেয়া চিরদিন চলে নদীস্রোতে~~-~~-কোন্ প্রসঙ্গে এ কথা বলা হয়েছে? মন্তব্যটির তাৎপর্য লেখাে |
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ তার 'খেয়া' কবিতায় নদী-তীরবর্তী দুটি গ্রামের জানাশােনা ও সম্পর্কের কথা বলেছেন | নাম-না-জানা সেই দুটি গ্রাম যেন গভীর আত্মীয়তায় পরস্পরের দিকে তাকিয়ে থাকে। আর তাদের মধ্যে সম্পর্কের সূত্র রচনা করে নদীতে পারাপার করা খেয়া নৌকা। নৌকায় প্রতিদিনের বিরতিহীন যাতায়াত প্রসঙ্গেই মন্তব্যটি করা হয়েছে।
নদীতে খেয়ানৌকার চলাচল আসলে গ্রামীণ জীবনের অনায়াস বিস্তারের দিকে ইঙ্গিত করে। খেয়া নৌকায় করে দুই তীর থেকে মানুষেরা ঘরে যায় বা ঘর থেকে বাইরে যায়, তৈরি হয় দুটি গ্রামের আত্মীয়তার সম্পর্ক। যখন পৃথিবীর ইতিহাস আন্দোলিত হয় যুদ্ধ রক্তপাতের ঘটনায় ঠিক তখনই তার « বিপরীতে খেয়া নৌকার চলাচল অব্যাহত থাকে। খােয়নৌকার চিরকালীন যাতায়াত যেন জীবনের স্বচ্ছন্দ প্রবাহকেই নির্দেশ করে যায়। রাজত্বের অবসান ঘটে কিন্তু সাধারণ মানুষের জীবন একইভাবে বহমান থাকে— এ কথাই কবি “এই খেয়া চিরদিন চলে নদীস্রোতে" পঙক্তিটির সাহায্যে বােঝাতে চেয়েছেন।
২.খেয়া' কবিতায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নগর ও ব্রামজীবনের যে তুলনামূলক choবিটি তুলে ধরেছেন তা নিজের ভাষায় বর্ণনা করাে।
উত্তর: 'খেয়া' কবিতাটিতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একদিকে পৃথিবীর মতালােভী রক্তাক্ত নাগরিক জীবন আর অন্যদিকে শান্ত-স্নিধ মানবিক সম্পর্কের ডােরে বাঁধা গ্রামজীবনের ছবি পাশাপাশি তুলে ধরেছেন। একটি নাম না-জানা নদীর দুপাশের দুটি নাম না-জানা গ্রাম এখানে সারা বাংলার পশ্লিগ্রামের কথা তুলে ধরছে | গ্রামের সাধারণ মানুষ সহজসরলভাবে তাদের জীবন কাটায়। নদী পারাপারের খেয়া নৌকাটিই দুপাশের দুটি গ্রামের মানুষকে আত্মীয়তার বন্ধনে বেঁধেছে। অন্যদিকে, নাগরিক জীবনে সুখস্বাচ্ছন্দ্য অনেক বেশি থাকলেও মানুষের সঙ্গে মানুষের হৃদয়ের যােগ খুব কম। তাই ক্ষমতা বা সম্পদের লােভে তারা একে
অন্যকে আঘাত করতেও দ্বিধাবােধকরেনা|এক সাম্রাজ্যের পতনের সঙ্গেই ঘটে আর-এক সাম্রাজ্যের উত্থান সভ্যতার অগ্রগতি মানুষকে উন্নততর জীবন দিয়েছে। নাগরিক মানুষ প্রকৃতির থেকে অনেক দূরে সরে গেছে, অজস্র উন্নত মারণাস্ত্র তাদের পরস্পরের মধ্যেও তৈরি করেছে অসীম ব্যবধান। নগরজীবনের এই উথানপতন, দ্বন্দ্ব-সংঘাত থেকে অনেক দূরে পৃথিবীর এককোণে পল্লিগ্রামের জীবন কিন্তু আবহমান কাল ধরে একইরকমভাবে বয়ে চলেছে। কবিতাটিতে সভ্যতার অহংকারে গর্বিত, হৃদয়হীন নাগরিক জীবনের থেকে সহজসরল-অনাড়ম্বর এবং মানবিক পল্লিজীবনের প্রতিই রবীন্দ্রনাথের গভীর ভালােবাসা ব্যক্ত হয়েছে।
File Details:-
File Name:-
File Format:- Pdf
Quality:- High
File Location:- Google Drive
[TAG]: নবম শ্রেণি খেয়া কবিতা pdf,খেয়া কবিতা mcq,খেয়া বড় প্রশ্ন উত্তর,নবম শ্রেণি,নবম শ্রেণির বাংলা কবিতা প্রশ্ন উত্তর,নবম শ্রেণির বাংলা কবিতা,নবম শ্রেণির বাংলা কবিতা 3 নং প্রশ্ন উত্তর,নবম শ্রেণির বাংলা কবিতা বড় প্রশ্ন উত্তর,নবম শ্রেণির বাংলা কবিতা 1 প্রশ্ন উত্তর,Class 9 Bengali question in bengali,