দাম গল্প প্রশ্ন | উত্তর নবম শ্রেণি বাংলা দাম গল্প গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা গল্প প্রশ্ন উত্তর PDF |

WhatsAp Group Join Now
Telegram Group Join Now

দাম নবম শ্রেণির বাংলা গল্প গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর |নবম শ্রেণির বাংলা গল্প  প্রশ্ন উত্তর PDF | Class 9 Bengali Golpo question in bengali  pdf


আজ আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি নবম শ্রেণির বাংলা গল্প দাম প্রশ্ন উত্তর PDFclass 9 Bengali Golpo question Pdf | WB Class nine Bengali question pdf |WBBSE পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য নবম শ্রেণি বাংলা গল্পের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে।

দাম গল্প প্রশ্ন | উত্তর নবম শ্রেণির বাংলা দাম গল্পর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর  |নবম শ্রেণির বাংলা গল্প প্রশ্ন উত্তর PDF |

তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের নীচে দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে |নবম শ্রেণি বাংলা গল্প দাম গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf download । Class ix Bengali Golpo Question Pdf  ডাউনলোড করো । এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে প্রাক্টিস করে থাকতে থাক।ভবিষ্যতে আরো গুরুত্বপূর্ণ Note ,Pdf ,Current Affairs,ও প্রতিদিন মকটেস্ট দিতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।


‘দাম’ নবম শ্রেণির বাংলা গল্পের প্রশ্ন উত্তর নিচে দেওয়া হলো।


দাম mcq প্রশ্ন

File Details:-

File Name:-  

File Format:- Pdf

Quality:- High


পিডিএফ ডাউনলোড করতে আমাদের whatsapp গ্রুপে যুক্ত হয়ে যাও। ওখানে পিডিএফ পেয়ে যাবে। join now


File Location:- Google Drive

Download: click Here to Download


নবম শ্রেণি বাংলা গল্প  1 নম্বরের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর [একটি বাক্যে উত্তর দাও]

নবম শ্রেণির বাংলা গল্প দাম 1 নং প্রশ্ন উত্তর

১. স্কুলে বিভীষিকা কে ছিলেন?

উত্তর: নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘দাম' ছােটোগল্পে কথকের ফুলের অঙ্কের মাস্টারমশাই ছিলেন তাদের কাছে বিভীষিকাস্বরূপ ||

2.অঙ্ক করার সময় খড়ি ভেঙে গেলে মাস্টারমশাই কী করতেন?

উত্তর: অঙ্ক করার সময় খড়ি ভেঙে গেলে বিরক্ত মাস্টারমশাই ভাঙা টুকরাে দুটো ছাত্রদের দিকে ছুঁড়ে দিয়ে আর-একটা খড়ি নিতেন।

৩, মাস্টারমশাই অঙ্ককে কেমন করে সাজিয়ে দিতেন?

উত্তর: নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের 'দাম' ছােটোগল্পে মাস্টারমশাই অঙ্ক কষে ছবির মতাে করে ব্ল্যাকবাের্ডে সাজিয়ে দিতেন৷

8, “কিন্তু কাদবার জো ছিল না'—কেন কাদবার জো ছিল না?

[পুরুলিয়া জেলা স্কুল]

উত্তর: অঙ্কের মাস্টারমশাইয়ের হাতে চড় খেয়েও কান্নার উপায় ছিল না। কারণ, তাহলে তিনি আরও বকতেন এবং পা ধরে স্কুলের পুকুরে ছুঁড়ে ফেলার হুমকি দিতেন।

৫. “এখনি পা ধরে স্কুলের পুকুরে ছুঁড়ে ফেলে দেবাে'—কে, কাদের

বলতেন?

উত্তর: স্কুলে অঙ্ক না পারায় মাস্টারমশাইয়ের চড় খেয়ে যেসব ছাত্ররা কঁাদত, গল্পকথকের অঙ্কের মাস্টারমশাই সেইসব ছাত্রদের এ কথা বলতেন।

৬, মাস্টারমশাইয়ের চড়ের জোর থেকে ছারা কী আন্দাজ করে নিয়েছিল?

উত্তর: মাস্টারমশাইয়ের চড়ের জোর থেকে ছাত্ররা আন্দাজ করেছিল যে, তাদের পা ধরে পুকুরে ছুঁড়ে ফেলার শক্তি মাস্টারমশাইয়ের ছিল।

৭. প্লেটোর দোরগােড়ায় কী লেখা ছিল বলে মাষ্টারমশায় বলেছেন?

উত্তর। প্লেটোর দোরগােড়ায় লেখা ছিল, যে ব্যত্যি অ৬- জানে না সেই ব্যক্তির তার বাড়িতে প্রবেশ নিষেধ।

৮, মাষ্টারমশাইয়ের মতে সুপেরি দরজায় কী লেখা আছে?

উত্তর: স্বর্গের দরজাতেও নাকি প্লেটোর দোরগােড়ার মতাে লেখা আছে, সে অঙ্ক জানে না তার প্রবেশ নিষেধ।

১. যে স্বর্গে পা দিয়েই জ্যামিতির এক্সট্রা কমতে হয় তার সম্পর্কে নার

মত কী?

উত্তর: বস্তার মতে যে স্বর্গে পা দিয়েই জ্যামিতির এট্রো কমতে হয় তার থেকে লক্ষ যােজন দূরে থাকাই নিরাপদ।

১০, ম্যাট্রিকুলেশনের গণ্ডি পার হয়ে সুকুমার কীসের হাত থেকে রেহাই

পেয়েছিলেন?

উত্তর: ম্যাট্রিকুলেশনের গন্ডি পার হয়ে সুকুমার অঙ্ক ও বিভীষিকাস্বরূপ অঙ্কের মাস্টারমশাইয়ের হাত থেকে রেহাই পেয়েছিলেন।

১১/ সুকুমার কলেজে কী পড়ান?

উত্তর: নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা 'দাম' ছােটোগল্পে সুকুমার কলেজে বাংলা পড়ান।

১২. সুকুমারের কাছে ছেলেবেলার গল্প লেখার ফরমাশ কোথা থেকে এসেছিল?

উত্তর: একটি অনামি পত্রিকার পক্ষ থেকে সুকুমারের কাছে তার ছেলেবেলার গল্প লেখার ফরমাশ এসেছিল |

১৩, সাহিত্যের ইন্দ্র চন্দ্র মিত্র বরুপ' কাদের বলা হয়েছে?

উত্তর: সাহিত্যজগতের রথী-মহারথী অর্থাৎ স্বনামধন্য সাহিত্যিকদের

‘সাহিত্যে ইন্দ্র চন্দ্র মিত্র বরুণ' বলা হয়েছে।

১৪, সুকুমার কাকে নিয়ে তার ছেলেবেলার গল্প লিখেছিলেন?

উত্তর:

: সুকুমার তার স্কুলের অঙ্কের মাস্টারমশাইকে নিয়ে ছেলেবেলার গল্প লিখেছিলেন।

১৫. পত্রিকা কর্তৃপক্ষ সুকুমারকে কত দক্ষিণা দিয়েছিলেন?

বিহরমপুর কে এন কলেজ স্কুল)

উত্তর: পত্রিকা কর্তৃপক্ষ সুকুমারের লেখায় খুশি হয়ে তাকে দশ টাকা দক্ষিণা দিয়েছিলেন।

১৬. সুকুমার মাস্টারমশাইয়ের কাছ থেকে কোন্টাকে নগদ লাভ বলে মনে করেছিলেন?

উত্তর: পত্রিকায় মাস্টারমশাইকে নিয়ে লেখা বাল্যস্মৃতির দক্ষিণা হিসেবে পাওয়া দশ টাকাকেই সুকুমার নগদ লাভ বলে মনে করেছিলেন।


১. সুকুমার আলাে থেকে বেরিয়ে যে মানুষটিকে দেখতে পেলেন তার চেহারা কেমন?

অথবা, অন্ধকারে কথকের দেখা তার স্কুলের অঙ্কের মাস্টারমশাইয়ের

চেহারার বর্ণনা দাও

[রহড়া ভবনাথ ইন্সটিটিউশন ফর গার্লস]

উত্তর: আবছা অন্ধকারে সুকুমার যাকে দেখেছিলেন তার চেহারা ছিল কুঁজো লম্বা এবং মাথার সাদা চুলগুলি চিকমিক করছিল।

২. “আমাকে চিনতে পারছ না সুকুমার?”বক্তা কে?

উত্তর: নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের দাম’ ছােটোগল্প থেকে নেওয়া আলােচ্য উক্তিটির বক্তা হলেন কথক সুকুমারের ছােটোবেলার স্কুলের অঙ্কের মাস্টারমশাই |

৩, “আমি চমকে উঠলুম"বত্তার চমকে ওঠার কারণ কী?

[মালদা জেলা স্কুল]

উত্তর: বাংলাদেশের এক প্রান্তিক অঞ্চলে এক বৃদ্ধের মুখে চেনা কণ্ঠস্বরে তার ‘সুকুমার' নামের ডাক শুনে কথক চমকে গিয়েছিলেন।

৪, “সেই ভয়টার কঙ্কাল লুকিয়ে ছিল মনের চোরাকুঠুরিতে'—কোন্

ভয়ের কথা বলা হয়েছে?

উত্তর: অঙ্ক না পারলেই অঙ্কের মাস্টারমশাইয়ের ভয়ানক চড় নেমে আসবে পিঠে—এই ছিল সুকুমারের ভয়।

৫. মাস্টারমশাই কলেজের বার্ষিক অনুষ্ঠানে কেন ছুটে এসেছিলেন?

উত্তর: প্রাক্তন ছাত্র সুকুমার কলেজের বার্ষিক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করবেন। জেনে মাস্টারমশাই ছুটে এসেছিলেন।

৬. মাস্টারমশাই পুরােনাে পত্রিকার লেখাটির কথা উল্লেখ করায় সুকুমারের কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল?

উত্তর: মাস্টারমশাই পুরােনাে পত্রিকার লেখাটির কথা উল্লেখ করায় অপ্রস্তুত সুকুমারের জিভ শুকিয়ে যায়, আত্মনিতে মাটিতে মিশে যেতে ইচ্ছে করে।

৭, মাস্টারমশাই জামার পকেট থেকে কী বের করেছিলেন?

[হুগলি কলেজিয়েট স্কুল]

উত্তর: মাস্টারমশাইয়ের জামার পকেট থেকে শতচ্ছিন্ন এক জীগ পত্রিকা বেরিয়েছিল।

৮. মাস্টারমশাইয়ের সুকুমারকে কী পাঠাতে সাহস হয়নি?

উত্তর:\: সুকুমারের লেখা বাল্যস্মৃতি পড়ে আনন্দে মাস্টারমশাই সুকুমারকে চিঠি লিখলেও সেটি পাঠাতে তার সাহস হয়নি।

১, আবছা আলােয় অভ্যস্ত হলে সুকুমার কী দেখেছিলেন?

উত্তর: আবছা আলােয় অভ্যস্ত হলে সুকুমার ছােটোবেলার সেই রাগি অঙ্কের মাস্টারমশাইয়ের দু-চোখে

আবেগের অশ্রুধারা দেখতে পেয়েছিলেন ।

১০, বৃদ্ধ মাস্টারমশাইয়ের সামনে দাঁড়িয়ে সবশেষে সুকুমারের কী

অনুভূতি হয়েছিল?

উত্তর: বৃদ্ধ মাস্টারমশাইয়ের সামনে দাঁড়িয়ে সবশেষে সুকুমারের মন ে। হয়েছিল তিনি স্নেহ-মমতামার এক মহাসমুদ্রের ধারে এসে দাড়িয়েছেন।

১১দাম গল্পে কোটি মণিমাণিক্য দিয়ে কার পরিমাপ হয় না?

উত্তর: ‘দাম' ছােটোগল্পে সুকুমারের মনে হয়েছে যে কোটি মণিমাণিক্য দিয়েও মাস্টারমশাইয়ের স্নেহের পরিমাপ হয় না।

১২. সুকুমার মাস্টারমশাইয়ের স্নেহকে কীসের সঙো তুলনা করেছেন?

দিতন হাই স্কুল]

উত্তর:: সুকুমার মাস্টারমশাইয়ের স্নেহকে কোটি মণিমাণিক্যের সঙো তুলনা

করে সেসবের থেকেও তাকে মূল্যবান বলেছেন।

১৩. সুকুমারের মতে সংসারের সব ঐশ্বর্যের চেয়ে দামি কী?

উত্তর: সুকুমারের মতে সংসারের সব ঐশ্বর্যের চেয়ে দামি হল আপাত রাগি

মাস্টারমশাইয়ের অসীম মমতা।

১৪, ‘দাম' গল্পে কুবেরের ভাণ্ডারকে ধরে দিয়েও কী লাভ করা যায় না?

উত্তর: সুকুমারের মতে, কুবেরের ভাণ্ডারের বিনিময়েও মাস্টারমশাইয়ের উদারমনের অনায়াস ক্ষমা লাভ করা যায় না, তা অমূল্য |

১৫. সুকুমার দশ টাকায় কী বিক্রি করেছিলেন?

উত্তর: মাস্টারমশাইকে নিয়ে বাল্যস্মৃতি লিখে সুকুমার দশ টাকা পেয়েছিলেন। পরে তার মনে হয়েছিল ওই টাকায় তিনি যেন মাস্টারমশাইকেই বিক্রি করেছেন।

(১৬) “এ লজ্জা আমি কোথায় রাখব।”—কোন্ লজ্জা?

(রামকৃয় মিশন বিদ্যালয়, নরেন্দ্রপুর]।

উত্তর: মাস্টারমশাইয়ের সমালােচনা করে লিখে দশ টাকা দক্ষিণা উপার্জনের জ্জার কথা বলা হয়েছে


১. "তারপরে আরাে অনেকীন পার হয়ে গেল |"-এর ফলে কী

হয়েছিল?

উত্তর। অনেকদিন পার হয়ে যাওয়ায় এখন তার পত্রিকার লেখা এবং মাস্টারমশাইয়ের কথা সবই ভুলে গিয়েছিলেন।

২, সুকুমারের কাছে বাংলাদেশের এক প্রান্ডের কলেজ থেকে কীজন্য ডাক এসেছিল?

উত্তর। 'দাম' গল্পের কথক সুকুমারের কাছে বাংলাদেশের এক প্রান্তের একটি কলেজের বার্ষিক অনুষ্ঠানে আতিথ্যগ্রহণ ও বক্তৃতাদানের জন্য ডাক এসেছিল।

৩. কলকাতার চতুই পাখি বাইরে গেলে কীসের সম্মান পায়?

উত্তর: গল্পকথক সুকুমারের মতে, কলকাতার চড়ুই পাখিও বাইরে গেলে রাজহাসের সম্মান পায়।

৪. “আমি সুযােগটা ছাড়তে পারলুম না।'—কোন সুযােগের কথা বলা হয়েছে?

উত্তর: বাংলাদেশের প্রান্তবর্তী কলেজে বক্তৃতা দিতে গিয়ে বিনা পয়সায় আতিথেয়তা নেওয়ার সুযােগের কথা বলা হয়েছে।

৭সুকুমার তার বক্তৃতার ইংরেজি কোটেশনটি কার নামে চালিয়েছিলেন?

[রায়গঞ্জ করােনেশন হাই স্কুল]

উত্তর: সুকুমার তার বক্তৃতার ইংরেজি কোটেশনটি আইরিশ নাট্যকার জর্জ বার্নার্ড শর নামে চালিয়েছিলেন।

৮. “তখন অল্পের জন্য ফুলদানিটা রক্ষা পেলাে|”—কোন্ সময়ের কথা বলা হয়েছে?

উত্তর: বক্তৃতার শেষের দিকে দেশের তরুণদের জাগ্রত হওয়ার কথা বলে কথক যখন প্রচণ্ড জোরে টেবিলে কিল মেরেছিলেন সেই সময়ের কথা বলা হয়েছে


১. “একটি সর্বার্থসাধক বক্তৃতাই আমায় সম্বল |”—সর্বার্থসাধক' শব্দের

অর্থ বুঝিয়ে দাও |

উত্তর: ‘সর্বার্থসাধক' কথাটির অর্থ যা যে-কোনাে প্রয়ােজন মেটায় বা সর্বক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায়।

১০, সুকুমারের বক্তৃতার বিশেষত্ব কী ছিল?

উত্তর: ‘দাম’-এর কথক সুকুমার তার তৈরি একটি বক্তৃতাকেই সামান্য পরিবর্তন করে রবীন্দ্র জন্মােৎসব থেকে বনমহােৎসব সর্বত্রই চালাতেন।



দাম 3 নম্বরের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর

নবম শ্রেণির বাংলা গল্প দাম 3 নং প্রশ্ন উত্তর


ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর

| শব্দসীমা কমবেশি ৬০]প্রতিটি প্রশ্নের পূর্ণমান 3


১. “কুলে কী বিভীষিকাই যে ছিলেন ভদ্রলােক!'—এখানে যার কথা বলা হয়েছে, তিনি কেন বিভীষিকা ছিলেন?

উত্তর: আলােচ্য উদ্ধৃতাংশে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘দাম' গল্পের কথক সুকুমারের স্কুলের অঙ্কের মাস্টারমশাইয়ের কথা বলা হয়েছে |অঙ্কে অসাধারণ দক্ষ সেই মাস্টারমশাই যে-কোনাে অঙ্কই মুহুর্তে সমাধান করে ফেলতেন। তিনি বিশ্বাস করতেন যে এক না জানলে জীবন বৃথা। তাই মাস্টারমশাই অত্যন্ত নিষ্ঠাভরে ছাত্রদের অঙ্ক শেখানাের চেষ্টা করতেন। ছাত্ররা এ না পারলে কুস্থ মাস্টারমশাইয়ের প্রকাশ হারে প্রচণ্ড চড় তাদের পিঠে নেমে আসত কিন্তু কাদবার জো ছিল না, একারণেই তিনি ছাত্রদের কাছে বিভীষিকা ছিলেন।


2.ওঁর ভয়ে তারাই তটস্থ হয়ে থাকত”—কার ভয়ে কারী কেন তটস্থ হয়ে থাকত?

(হুগলি কলেজিয়েট স্কুল]

উত্তর: নারায়ণ গঙ্গােপাধ্যায়ের ‘দাম’ ছােটোগল্পে অঙ্কের মাস্টারমশাইয়ের ভয়ে যারা পরীক্ষায় একশােতে একশাে পেত তারাও তটস্থ হয়ে থাকত।

স্কুলের অঙ্কের মাস্টারমশাই ছিলেন অসাধারণ দক্ষ| যে-কোনাে জটিল অঙ্কই তিনি অনায়াসে সমাধান করে ফেলতেন। মাস্টারমশাই মনে করতেন, অঙ্ক না জানলে জীবন বৃথা। তাই তিনি অত্যন্ত নিষ্ঠাভরে ছাত্রদের অঙ্ক শেখাতেন। কিন্তু ছাত্ররা অঙ্ক না পারলে তিনি ভয়ানক রেগে গিয়ে তাদের মারতেন বলেই লেখাপড়ায় ভালাে ছাত্ররাও তাকে ভয় পেত৷


3.এখনি পা ধরে স্কুলের পুকুরে ছুঁড়ে ফেলে দেবাে”—বক্তা কেন পুকুরে ছুড়ে ফেলে দেওয়ার কথা বলেছেন?

উত্তর: নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘দাম’ ছােটোগল্প থেকে নেওয়া উক্তিটি সুকুমারের স্কুলের অঙ্কের মাস্টারমশাইয়ের। অঙ্ক-অন্তপ্রাণ মাস্টারমশাইয়ের ক্লাসের কোনাে ছাত্র অঙ্ক না পারলেই

তার পিঠে নেমে আসত তার প্রকাণ্ড হাতের প্রচণ্ড চড়। সেই চড় খেয়ে কোনাে ছাত্র কাদলেই তাকে তিনি পা ধরে পুকুরে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়ার সুমকি দিতেন। তার মতে অঙ্ক না পারা এবং কাদা, দুটোই পুরুষমানুষের পক্ষে চরম লজ্জার বিষয়।


১২. “দু-চোখ দিয়ে তার আগুন ঝরছে—যার কথা বলা হয়েছে, তার দু- চোখ দিয়ে আগুন ঝরছে কেন?

উত্তর: নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘দাম’ ছােটোগল্পে সুকুমারের স্কুলের অঙ্কের মাস্টারমশাইয়ের দু-চোখ দিয়ে আগুন ঝরছে। অঙ্কে বরাবর দুর্বল সুকুমার এমএ পাস করার পরও স্বপ্ন দেখতেন যে তিনি যেন অঙ্ক পরীক্ষা দিচ্ছেন। শেষ ঘণ্টা পড়ার সময় হয়ে গেছে কিন্তু তার একটি অঙ্কও মিলছে না। সুকুমারের স্কুলজীবনের অন্যতম আতঙ্ক অঙ্কের মাস্টারমশাই গার্ড হয়ে তার সামনে এসে দাঁড়িয়েছেন। ছাত্র অঙ্ক

পারছে না দেখে মাস্টারমশাইয়ের দু-চোখ থেকে আগুন ঝরছে।

২, “আমাদের মতাে নগণ্যের পক্ষে ততই সুখাবহ"—‘আমাদের’ বলতে যাদের কথা বলা হয়েছে? তাদের কাছে কোন্ বিষয় সুখাবহ? ১+২

উত্তর: নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘দাম’ ছােটোগল্পের কথক সুকুমার ‘আমাদের বলতে তার মতাে মাঝারি মাপের লেখকদের বুঝিয়েছেন৷

| বাংলাদেশের প্রত্যন্ত একটি কলেজের বার্ষিক অনুষ্ঠানে অতিথি হওয়ার ডাক পেয়ে সুকুমার আলােচ্য উক্তিটি করেছেন। কলকাতায় একজন লেখকের প্রকৃত স্থান সম্পর্কে গ্রামের মানুষের স্বচ্ছ ধারণা থাকে  লেখকের মর্যাদা এবং সম্মান পান। এই ব্যাপারটিকেই সুকুমার সুখাবহ বলেছেন।


৪ ছেলেরা বিস্ময়ে চোখ কপালে তুলল”—ছেলেরা বিস্ময়ে চোখ কপালে তুলল কেন?

উত্তর: নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘দাম’ ছােটোগল্পে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রামের কলেজে সুকুমারের খুব আবেগময় বক্তৃতা শেষ হওয়ার পর কলেজের বৃদ্ধ প্রিন্সিপাল তার প্রশংসা করতে থাকেন| তখন সুকুমার বলেন যে তার শরীরটা ভালাে না থাকায় তিনি মনের মতাে বক্তৃতা করতে পারেননি। অর্থাৎ এর চেয়েও ভালাে বলার ক্ষমতা তিনি রাখেন। এ কথা শুনে। ছেলেরা বিস্মিত হয় এই ভেবে যে শরীর ভালাে থাকলে তিনি আরও কত ভালাে বক্তৃতা দিতেন। এই বিস্ময়েই তাদের চোখ কপালে উঠে যায়।




১. “একটা ভয়ের মৃদু শিহরণ আমার বুকের ভিতর দিয়ে বয়ে গেল”- বক্তার ভয়ের শিহরণ হওয়ার প্রকৃত কারণটি কী ছিল?

উত্তর: নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘দাম’ ছােটোগল্পে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রামের কলেজের অন্ধকারে ঢাকা মাঠে এক ভদ্রলােক কথক সুকুমারকে নাম ধরে ডাকলে তার ভয়ের শিহরণ হয়।

অচেনা এলাকায় অপরিচিত ব্যক্তির মুখে নিজের নাম শুনে অবাক হওয়ার পরমুহূর্তেই সুকুমার কণ্ঠস্বরটি চিনতে পারেন। স্কুলের বিভীষিকাম্বরূপ অঙ্কের মাস্টারমশাইয়ের গলার আওয়াজ কথকের মনে তার ছােটোবেলায় অঙ্ক না পেরে মার খাওয়ার স্মৃতিকে জাগিয়ে তােলে। এটিই ছিল তার ভয়ের প্রকৃত কারণ |


2“মাস্টারমশাই আমাকে বলতে দিলেন না।”—বলতে না দিয়ে মাস্টারমশাই নিজে কী বলেছিলেন?

[বর্ধমান টাউন স্কুল]

উত্তর: মাস্টারমশাই কথক সুকুমারের বক্তৃতার প্রশংসা করলে, লজ্জায় ।কথক তাকে বাধা দিতে গেলে মাস্টারমশাই তাকে থামিয়ে দিয়ে বলেন যে,ছাত্ররাই প্রকৃত অর্থে শিক্ষকদের গর্ব ও পরিচয় | অথচ শিক্ষক হিসেবে তিনি ছাত্রদের কিছুই দিতে পারেননি, খালি শাসন-পীড়ন করেছেন | এরপরে পকেট থেকে এক জীর্ণ পত্রিকা বের করে মাস্টারমশাই কথকের লেখাটি দেখিয়ে বলেন ছাত্র তাকে নিয়ে গল্প লিখে তাকে অমর করে দিয়েছেন।


৮. “আমার ছাত্র আমাকে অমর করে দিয়েছে'—বক্তার ছাত্র কাকে কীভাবে অমর করেছে?

[হেয়ার স্কুল]

উত্তর: নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘দাম’ ছােটোগল্পের অঙ্কে অসাধারণ দক্ষ মাস্টারমশাই ভাবতেই পারতেন না যে তার ছাত্ররা অঙ্ক পারবে না। মেরে- বকে ছাত্রদের তিনি অঙ্ক শেখাতে চাইতেন। ফলে ছাত্রদের কাছে তিনি ছিলেন বিভীষিকা। তার এক ছাত্র সুকুমার পরবর্তীকালে মাস্টারমশাইকে নিয়ে তার বিভীষিকাময় অভিজ্ঞতা একটি পত্রিকায় লিখেছিলেন। সেটি পড়েই সরল মনের মাস্টারমশাইয়ের মনে হয়েছিল ছাপার অক্ষরে তার কথা লিখে তার ছাত্র তাকে অমর করে দিয়েছে।


দাম বড় প্রশ্ন উত্তর,

নবম শ্রেণির বাংলা গল্প  5 নং প্রশ্ন উত্তর


1.ত্র অপরাধ আমি বইব কী করে, এ লজ্জা আমি কোথায় রাখব!'—অপরাধবােধ এবং আত্মগ্লানি দূর হয়ে কীভাবে বক্তার আত্মশুদ্ধি ঘটল তাসংক্ষেপে লেখাে।

[দাতন হাই স্কুল]

উত্তর: ‘দাম' গল্পে কথকের ছােটোবেলার বিভীষিকাম্বরূপ ছিলেন তার স্কুলের অঙ্কের মাস্টারমশাই | অঙ্ক শেখানাের জন্য তার কঠোর শাসন, তীব্র বকাঝকা কথকদের কাছে আতঙ্ক হয়ে গিয়েছিল | সেই আতঙ্কের রেশ এতটাই তীব্র ছিল যে, এমএ পাস করার পরেও দুঃস্বপ্নে মাস্টারমশাই এসে হাজির হতেন সামনে। তারপরে যখন জেগে উঠে ভাবলেন যে তিনি এখন কলেজে বাংলা পড়ান, স্কুলে অঙ্ক করেন না তখন এক গভীর তৃপ্তি অনুভব করলেন। মাস্টারমশাইয়ের ওপরে মধুর প্রতিশােধ নেওয়ার সুযােগ কথক পেয়ে যান যখন একটি পত্রিকার পক্ষ থেকে ছেলেবেলার গল্প লেখার অনুরােধ আসে। তার লেখায় উঠে  তাড়না করে যে কাউকে শিক্ষা দেওয়া যায় না—নিজের অঙ্ক শিক্ষার ব্যর্থতার কথা বলে এ কথাই বুঝিয়ে দেন কথক। কিন্তু বাংলাদেশের প্রান্তবর্তী কলেজে বক্তৃতা দিতে গিয়ে বহুদিন পরে বয়সের ভারে জীর্ণ সেই মাস্টারমশাইয়ের সঙ্গে যখন কথকের আবারও দেখা হয়—কথকের সব ধারণা পালটে যায়। মাস্টারমশাই শুধু তার বক্তৃতারই প্রশংসা করেন না, জামার পকেট থেকে বের করেন সেই জীর্ণ পত্রিকা—যাতে ছিল মাস্টারমশাইকে নিয়ে কথকের লেখা বাল্যস্মৃতিটি। “আমার ছাত্র আমাকে অমর করে দিয়েছে'—মাস্টারমশাইয়ের মুখে এ কথা শুনে পার আত্মগ্লানিতে মাটিতে মিশে যান কথক| সন্তান বড়াে হলে অন্যায় শুধরে দেবে—নিজের এই মূল্যায়নে মাস্টারমশাই যেন অনন্য মহিমা নিয়ে ধরা পড়ে কথকের সামনে। কথকের মনে হয় তিনি যেন স্নেহ-মমতামার এক মহাসমুদ্রের সামনে এসে দাঁড়িয়েছেন| এই লজ্জাবােধে আর মাস্টারমশাইয়ের উদারতার সামনে নত হওয়ার মাধ্যমেই তাঁর আত্মশুদ্ধি ঘটে।


২. দাম ছোট গল্পটি অবলম্বনে মাস্টারমশাইয়ের চরম বাংলা না করে (রামকুম মিশন বিদ্যাপীঠ, পুৱলিয়া)

উত্তর: নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের 'দাম' একটি অসাধারণ ছােটোগল্প। গৰাটত মাস্টারমশাই এক অসামান্য চারমাই।

পাতি; গয়ের থেকে মুক্তারের স্কুলের মাস্টারমশাই ছিলেন ত্বকে অসাধারণ দক্ষ। যেকোনাে জটিল অাই তিনি একবারমাত্র দেখে তক্ষুন ি অনায়াসে সমাধান করে ফেলতে পারতেন। আবেগময়তা; মাস্টারমশাই বিশ্বাস করতেন এক ভালােবাসা ও অত গারা প্রতিটি ছাত্রের ব্য এবং তার কর্তব্য হল ছাত্রদের মধ্যে অরে প্রতি ভালােবাসা জাগিয়ে তােলা। এ আবেগের কারণেই ছাত্ররা না পারলে তার একা হারে গ্রত চড় নেমে আসত তাদের পিঠে। এই জন্যই মাস্টারমশাই ছাত্রদের কাছে মুর্তিমান বিভীষিকা হয়ে উঠেছিলেন।

উদারমনা; ছাত্র সুকুমারের বাল্যতিতে লেখা সমালােচনাকে তিনি উদারমনে সন্তানের অধিকার বলেই গ্রহণ করেছিলেন। ছাত্র তাকে মনে রেখেছে—এইটুকুই বৃদ্ধ মাস্টারমশাইয়ের কাছে সবথেকে বড়াে পাওয়া হয়ে উঠেছে।

সারকথা; মাস্টারমশাই যেটা উপনা করতে পারেননি, সেটা হল সব বিষয় সকলের প্রিয় না-ও হতে পারে এবং ভীতি কোনাে বিষয়ক ভালােবাসতে শেখায় না। বরং তার থেকে আরও দূরে সরিয়ে দেয়। মাস্টারমশাইয়ের শিক্ষাপদ্ধতির এই জুটির জন্য ছাত্ররা তাকে ভুল বুঝত। আসলে কিন্তু তিনি ছিলেন একজন আদর্শনিঠ, কর্তব্যপরায়ণ এবং ছাত্ররা শিক্ষক। তার ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে সুকুমারের দেওয়া সব আঘাত তাঁর গায়ে ছাত্রের শ্রদ্ধার ফুল হয়ে ঝরে পড়েছিল।


৩/‘দাম’ ছােটোগল্পের সুকুমার চরিত্রটি আলােচনা করাে।

থবা, “আমি তাঁকে দশ টাকায় বিক্রি করেছিলুম"- এই উবিটির আলােকে সুকুমার চরিত্রটি আলােচনা করাে।

উত্তর: অঙ্কে দুর্বল : নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের দাম ছােটোগল্পের কথক সুকুমার বরাবরই অঙ্কে দুর্বল ছিলেন। সুকুমারের কাছে স্কুলের অঙ্কের মাস্টারমশাই ছিলেন মূর্তিমান বিভীষিকা। ম্যাট্রিকুলেশনের পর অ  মাস্টারমশাইয়ের হাত থেকে রেহাই পেলেও দীর্ঘদিন 59ষথে সেই জয় সুকুমারকে তাড়া করে ফিরত। পরবর্তীকালে বাংলার অধ্যাপক লেখক সুকুমার একটি অনামি পত্রিকায় মাস্টারমশাইকে নিয়ে তার বিভীষিকাময় অভিজ্ঞতার স্মৃতিকথা লিখেছিলেন।

আত্মসমালােচক: সুকুমার চরিত্রের সবথেকে বড়াে বৈশিষ্ট্য হল তার আত্মবিশ্লেষণ | তিনি যে মাঝারি মাপের লেখক, তার বক্তৃতা যে আবেগসর্বস্ব, অন্তঃসারশূন্য, অত প্রশংসা যে তার প্রাপ্য নয় সবটাই তিনি অকপটে স্বীকার করেছেন।

শ্রদ্ধাশীল : বহু বছর পর তার স্কুলজীবনের বিভীষিকা অঙ্কের মাস্টারমশাইয়ের সঙ্গে দেখা হতেই তঁাকে শ্রদ্ধা জানাতে কিন্তু সুকুমারের এতটুকু দেরি হয়নি। অঙ্কে মাস্টারমশাইয়ের পান্ডিত্যকেও সুকুমার মর্যাদার সঙ্গে স্বীকার করেছেন। তিনি মাস্টারমশাইকে ভয় পেয়েছেন, কিন্তু অশ্রদ্ধা করেননি।

সংবেদনশীল : সুকুমারের পরিপত মন বুঝেছে যে, এতদিন তিনি শুধু মাস্টারমশাইয়ের শাসনের ভীতিকেই উপলব্ধি করেছিলেন, তাঁর স্নেহের ফল্পধারাকে অনুভব করতে পারেননি। যে স্নেহ-মমতা-মার মহাসমুদ্র মাস্টারমশাইয়ের স্মৃতিকে তিনি দশ টাকায় বিক্রি করেছেন, সেই মানুষটির অমূল্য স্নেহ তার মাথায় ঝরে পড়েছে—এই ভেবে সুকুমার আত্মগ্লানিতে জর্জরিত হন।


৫. ‘দাম’ গল্পটি ছােটোগল্প হিসেবে কতটা সার্থক আলােচনা করাে

উত্তর: শুধু আয়তনের সংক্ষিপ্ততা নয়, ছােটোগল্পের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য ‘দাম’ গল্পে দেখা যায়। চরিত্রের স্বল্পতা: নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘দাম’ গল্পটিতে চরিত্রের সংখ্যা খুবই কম৷ সুকুমার এবং তার স্কুলের অঙ্কের মাস্টারমশাই হলেন গল্পের প্রধান দুই চরিত্র | এ ছাড়া কলেজের প্রিন্সিপাল ও কয়েকজন ছাত্রের উল্লেখ আছে, যাদের ভূমিকা খুবই কম। ঘটনার ঘনঘটা বর্জিত : ‘দাম’ গল্পে ঘটনারও বাহুল্য নেই। গল্প শুরু হয়েছে। সুকুমার ও তার সহপাঠীদের সঙ্গে স্কুলের অঙ্কের মাস্টারমশাইয়ের সম্পর্ক দিয়ে। এর বাইরে অতিরিক্ত কোনাে ঘটনার উল্লেখ নেই। সেইসম্পর্কেরই পরিণতিতে গল্প শেষ হয়—ফলে নিশ্চিতভাবে  কাহিনিটিকে একমুখী বলা যায়। গল্পের শেষে চমক: যখন গল্পের শেষদিকে এসে সুকুমারের সঙ্গে কথকের দেখা হয় এবং সুকুমার জানতে পারেন যে স্বয়ং মাস্টারমশাই তার লেখা বাল্যস্মৃতিটি পড়েছেন, তারপরে ছাত্র ও শিক্ষকের সম্পর্ক যেভাবে নতুন ধারণায় প্রতিষ্ঠিত হয়, তা পাঠকদের নিঃসন্দেহে চমকে দেয়

অতৃপ্তি : মাস্টারমশাই তঁার সব সমালােচনার আঘাত উদারমনে গ্রহণ করেছেন—এটা জানার পর সুকুমারের স্বগতােক্তি দিয়ে গল্প শেষ হয়। পাঠকের মনে একটা অতৃপ্তি থেকেই যায় এটা জানার জন্য যে, এরপর কী হল। সব দিক বিচার করে তাই বলাই যায় যে, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘দাম’ একটি আদর্শ ছােটোগল্প।

File Details:-

File Name:-  

File Format:- Pdf

Quality:- High


পিডিএফ ডাউনলোড করতে আমাদের whatsapp গ্রুপে যুক্ত হয়ে যাও। ওখানে পিডিএফ পেয়ে যাবে। join now


Download: click Here to Download




[TAG]:   নবম শ্রেণি দাম গল্প pdf,দাম গল্প mcq,দাম বড় প্রশ্ন উত্তর,নবম শ্রেণি,নবম শ্রেণির বাংলা গল্প প্রশ্ন উত্তর,নবম শ্রেণির বাংলা গল্প,নবম শ্রেণির বাংলা গল্প 3 নং প্রশ্ন উত্তর,নবম শ্রেণির বাংলা গল্প  বড় প্রশ্ন উত্তর,নবম শ্রেণির বাংলা গল্প 1 প্রশ্ন উত্তর,Class 9 Bengali question in bengali,
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url