চিঠি নবম শ্রেণি বাংলা প্রবন্ধর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণি বাংলা চিঠি প্রশ্ন উত্তর PDF
চিঠি নবম শ্রেণি বাংলা প্রবন্ধর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর |নবম শ্রেণির বাংলা চিঠি প্রশ্ন উত্তর PDF | Class 9 Bengali Prabandha question in bengali pdf
আজ আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি নবম শ্রেণির বাংলা প্রবন্ধ চিঠি প্রশ্ন উত্তর PDF। class 9 Bengali Prabandha question Pdf | WB Class nine Bengali question pdf |WBBSE পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য নবম শ্রেণি বাংলা প্রবন্ধর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে।
তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের নীচে দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে |নবম শ্রেণি বাংলা প্রবন্ধ চিঠি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf download । Class ix Bengali Prabandha Question Pdf ডাউনলোড করো । এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে প্রাক্টিস করে থাকতে থাক।ভবিষ্যতে আরো গুরুত্বপূর্ণ Note ,Pdf ,Current Affairs,ও প্রতিদিন মকটেস্ট দিতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
File Details:-
File Name:- চিঠি প্রশ্ন উত্তর PDF
File Format:- Pdf
Quality:- High
File Location:- Google Drive
‘চিঠি’ নবম শ্রেণির বাংলা প্রবন্ধর প্রশ্ন উত্তর নিচে দেওয়া হলো
চিঠি mcq প্রশ্ন
File Details:-
File Name:- পিডিএফ
File Format:- Pdf
Quality:- High
File Location:- Google Drive
Download: click Here to Downloa
Related Posts
নবম শ্রেণি বাংলা প্রবন্ধ 1 নম্বরের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর [একটি বাক্যে উত্তর দাও]
নবম শ্রেণির বাংলা প্রবন্ধ চিঠি 1 নং প্রশ্ন উত্তর
১, কল্যাণীয়া মিস নােবৃ’ বলে সম্বােধন করে স্বামী বিবেকানন্দ যাকে চিঠি লিখেছেন তার সম্পূর্ণ নাম কী?
উত্তর: কল্যাণীয়া মিস নাে বলে যাকে সম্বােধন করা হয়েছে, তার সম্পূর্ণ নাম মার্গারেট এলিজাবেথ নাে৷
২. আলমােড়া থেকে স্বামীজি মিস নােবকে পাঠ্য চিঠিটি লিখেছিলেন। দু- এককথায় আলমােড়ার বর্ণনা দাও।
উত্তর: ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যে আলমােড়া অবস্থিত। আলমােড়ার ওপর দিয়ে কোশী নদী প্রবাহিত হয়েছে। এখানকার নৈসর্গিক শােভা অতুলনীয়।
৩, “স্টার্ডির একখানি চিঠি কাল পেয়েছি।”—স্টাডি কে?[ যাদবপুর বিদ্যাপীঠ]
উত্তর: মি. ই টি স্টার্ডি ছিলেন স্বামী বিবেকানন্দের একজন ইংরেজ ভক্ত, যিনি স্বামীজিকে ইংল্যান্ডে বেদান্ত প্রচারে সহায়তা করেন |
8, “... তা তুমি ধারণা করতে পারাে না।'—কী ধারণা করতে না পারার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: স্বামীজি মিস নােকে ভারতবর্ষের মানুষের দুঃখ, কুসংস্কার, দাসত্ব প্রভৃতির ব্যাপকতা সম্পর্কে ধারণা করতে না পারার কথা বলেছেন।
৫. “... এখন আমার দৃঢ় বিশ্বাস হয়েছে যে ...”— বিশ্বাসটি কী?
উত্তর: স্বামীজির দৃঢ়বিশ্বাস হয়েছে যে, ভারতের কাজে মিস নােলের এক বিরাট ভবিষ্যৎ রয়েছে।
৬. ভারতের নারীসমাজের উন্নতির জন্য কেমন ব্যক্তির প্রয়ােজন?
উত্তর: ভারতের নারীসমাজের উন্নতির জন্য একজন প্রকৃত সিংহীর মতাে তেজস্বিনী নারীর প্রয়ােজন।
৭. “... তুমি ঠিক সেইরূপ নারী, যাকে আজ প্রয়ােজন।”— মিস নােলের মধ্যে কোন্ গুণাবলি লক্ষ করে স্বামীজি এ কথা বলেছেন?
উত্তর: মিস নােবুলের শিক্ষা, ঐকান্তিকতা, পবিত্রতা, অসীম ভালােবাসা,দৃঢ়তা ইত্যাদি গুণ লক্ষ করে স্বামীজি এ কথা বলেছেন।
৮. “কিন্তু বিঘও আছে বহু।”— কোন্ কাজে বিঘ্ন আছে?
উত্তর: ভারতবর্ষের, বিশেষত ভারতের নারীসমাজের সার্বিক উন্নয়নের কাজে প্রচুর বিঘ্ন আছে।
৯, “কিন্তু বিঘ্নও আছে বহু।”—বিঘগুলি কী কী?
উত্তর: ভারতবর্ষের দুঃখ, কুসংস্কার, দাসত্ব, জাতিভেদ, অস্পৃশ্যতা ইত্যাদি দেশের উন্নতির কাজে বিঘ্ন হয়ে দাড়াতে পারে।
১০. মিস নাে এদেশে এলে নিজেকে কীভাবে দেখতে পাবেন?
উত্তর: মিস নাে এদেশে এলে নিজেকে অসংখ্য অর্ধ-উলঙ্গ নরনারীতে পরিবেষ্টিত অবস্থায় দেখতে পাবেন ।
১১. ভয়ে বা ঘৃপায় ভারতীয়রা শ্বেতাঙ্গদের কী করে?
উত্তর: ভয়ে বা ঘৃণায় ভারতীয়রা শ্বেতাঙ্গদের এড়িয়ে চলে।
১২. শ্বেতাঙ্গরা ভারতীয়দের প্রতি কীরূপ মনােভাব পােষণ করে?
উত্তর: শ্বেতাঙ্গরা ভারতীয়দের প্রতি অত্যন্ত ঘৃণার মনােভাব পােষণ করে৷
১৩, ‘চিঠি’ গদ্যাংশে স্বামীজি ভারতবর্ষের জলবায়ু কেমন বলে বর্ণনা করেছেন?
উত্তর: ভারতবর্ষের জলবায়ু অত্যন্ত গ্রীষ্মপ্রধান। এদেশের শীত ইউরােপের গ্রীষ্মের মতাে আর দক্ষিণাঞ্চলে সর্বদাই আগুনের হলকা প্রবাহিত হয়।
১৪, “এসব সত্ত্বেও যদি তুমি কর্মে প্রবৃত্ত হতে সাহস কর”— এখানে ‘এসব’ বলতে কোন্ সবের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: ভারতবর্ষের মানুষের দুঃখ, কুসংস্কার, দাসত্ব, অস্পৃশ্যতা, এখানকার গ্রীষ্মপ্রধান জলবায়ু এবং ইউরােপীয় সুখস্বাচ্ছন্দ্যের অভাবের কথা বলা হয়েছে।
১৫, “.. তবু আমার যেটুকু প্রভাব আছে ...”—সেই প্রভাব দিয়ে বক্তা কী করবেন বলেছেন?
উত্তর: বক্তার যেটুকু প্রভাব আছে, তা দিয়ে তিনি ভারতীয়দের উন্নতির কাজে মিস নােকে সাহায্য করবেন বলেছেন।
১৬. কর্মে ঝাপ দেওয়ার পরে সাফল্যের পাশাপাশি আর কী কী ঘটার সম্ভাবনা থাকতে পারে?
উত্তর: মানবসেবার কর্মে ঝাপ দেওয়ার পর সে কাজে বিফল হওয়ার এবং কর্মে বিরক্তি আসার সম্ভাবনা-থাকতে পারে।
১৭, “মরদ কি বাত হাতি কা দাত”—প্রবাদটির অর্থ লেখাে।[যােধপুর পার্ক গার্লস হাই স্কুল]
উত্তর: প্রবাদটির অর্থ হল, প্রকৃত মানুষ কথা দিলে সবরকমভাবে সেই কথা রাখার চেষ্টা করে, তার নড়চড় হয় না।
১৮, “মরদ কি বাত হাতি কা দাত”—পুরুষের কথার সঙ্গে হাতির দাঁতের কোন্ সাদৃশ্যসূত্র লেখক দেখেছেন?
উত্তর: হাতির দাঁত যেমন একবার বেরােলে আর ভিতরে যায় না তেমনি যথার্থ পুরুষের প্রতিশ্রুতির কখনও নড়চড় হয় না।
১৯, “... আমাকে আমরণ তােমার পাশেই পাবে ...”—কী কী ঘটলেও বক্তা উদ্দিষ্ট ব্যক্তির পাশেই থাকবেন?
উত্তর: কোনাে কারণে ভারতীয়দের জন্য কাজ না করলে, এমনকি বেদান্ত ধর্ম ত্যাগ করলেও বক্তা উদ্দিষ্ট ব্যক্তির পাশেই থাকবেন।
২“আবার তােমাকে একটু সাবধান করা দরকার। কী বিষয়ে ইব্দিষ্ট ব্যক্তিকে সাবধান করা দরকার?
উত্তর: ভরিতে জনসেবামূলক কাজ করার ক্ষেত্রে মিস মুলার কিংবা অন্যের। আশ্রয়ে না থেকে মিস নােলকে আত্মনির্ভর হতে হবে।
3.এই ধারণা ছেলেবেলা থেকেই তার মাথায় ঢুকেছে ...” -কার মাথায় কোন্ ধারণা ঢুকেছে?
উত্তর: মিস মুলারের বদ্ধমূল ধারণা যে তিনি আজন্ম নেত্রী এবং টাকা দিয়ে গােটা পৃথিবীকেই ওলট-পালট করা যায়।
৪. “তিনি আজন্ম নেত্রী!”কার সম্পর্কে স্বামী বিবেকানন্দ এ কথা[সুনীতি একাডেমি
উত্তর: মিস মুলার সম্পর্কে স্বামী বিবেকানন্দ এ কথা বলেছেন যে, তিনি নিজেকে আজন্ম নেত্রী বলে মনে করেন।
৪, “... তার সঙ্গে বনিয়ে চলা অসম্ভব।”—কার সঙ্গে কেন নিয়ে চলা অসম্ভব?
উত্তর: মিস মুলারের নেত্রীসুলভ মনােভাব এবং দুনিয়াকে বদলাতে কেবল টাকারই কার, এই ধারণার কারণে তার সঙ্গে নিয়ে চলা অসম্ভব।
৫. মিস মুলারের চরিত্রের দুটি গুপের পরিচয় দাও |
উত্তর: মিস মুলার ছিলেন সহৃদয় ও অমায়িক মহিলা।
৬, মিস মুলারের চরিত্রের দুটি গ্রুটির উল্লেখ করাে।
উত্তর: মিস মুলার ছিলেন রুক্ষ মেজাজের এবং অস্থিরচিত্ত |
৭. “তার বর্তমান সংকল্প এই যে”—কোন্ সংকল্পের কথা বলা হয়েছে? [রামকৃয় মিশন বিদ্যাপীঠ, পুরুলিয়া]
উত্তর: এখানে মিসেস মুলারের কলকাতা তার নিজের ও নাে এবং ইউরােপ থেকে আসা বন্ধুদের জন্য বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
৮, “... তিনি কলকাতায় একটি বাড়ি ভাড়া নেবেন ...”—তিনি কেন কলকাতায় বাড়ি ভাড়া নেবেন?
উত্তর: মিস মুলার নিজের এবং মিস নাে-সহ যেসব বন্ধু ইউরােপ-আমেরিকা থেকে আসবেন, তাদের থাকার জন্য বাড়ি ভাড়া নেবেন।
১. “এটা অবশ্য তার সহৃদয়তা ও অমায়িকতার পরিচায়ক”—উদ্দিষ্ট
ব্যক্তির সহূদয়তা ও অমায়িকতার পরিচায়ক হিসেবে কোন্ বিষয়ের উল্লেখ করা হয়েছে?
[জেনকিন্স স্কুল]
উত্তর: মিস নােবল তার নিজের জন্য, আর ইউরােপ-আমেরিকা থেকে আগত বন্ধুদের জন্য যে কলকতায় বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলেছেন তার কথাই বলা হয়েছে।
১০, স্বামী বিবেকানন্দ মিসেস সেভিয়ারকে কোন্ অভিধায় ভূষিত করেছেন?
উত্তর: স্বামী বিবেকানন্দ মিসেস সেভিয়ারকে ‘নারীকুলের রত্নবিশেষ’ বলে উল্লেখ করেছেন।
১১. মিসেস সেভিয়ার কেমন মহিলা?
উত্তর: মিসেস সেভিয়ার অত্যন্ত ভালাে ও স্নেহময়ী মহিলা। স্বামীজি তাকে নারীকুলের রত্নবিশেষ' বলে উল্লেখ করেছেন।
১২. '...তার সবই সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়।"---কার সবই সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন
উত্তর: যে ব্যক্তি নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারেন অর্থাৎ স্বনির্ভর হতে পারেন, তার সবই সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়।
১৩, সেভিয়ার দম্পতি কেমন মানুষ? শিলিগুড়ি বয়েজ হাই স্কুল)
উত্তর: সেভিয়ার দম্পতি ভারতবর্ষের মানুষকে ঘৃণা করেন না এবং ভারতীয়দের ওপর কর্তৃত্ব ফলাতে তারা এদেশে আসেননি।
১৪, “তুমি এলে তােমার সহকর্মিরূপে তাদের পেতে পারাে..."— সেভিয়ার দম্পতিকে সহকর্মীরূপে পেলে কী সুবিধা হবে?
উত্তর: মিস নােবলের সঙ্গে সেভিয়ার দম্পতি এদেশের উন্নয়নের কাজে যােগ দিলে এদেশের মানুষের বিশেষত নারীসমাজের দ্রুত উন্নতি সম্ভব হবে।
১৫, “আমেরিকার সংবাদে জানলাম যে...” - বক্তা কী জানলেন?
উত্তর:: বক্তা স্বামীজি জেনেছেন যে তার দুই বন্ধু মিস ম্যাকলাউড ও মিসেস বুল এই শরৎকালেই ভারতভ্রমণে আসছেন।
১৬. 'সেই পারি-ফ্যাশনের পােশাক’ বলতে কী বােঝানাে হয়েছে?
উত্তর: পারি ফ্যাশনের পােশাক বলতে ফ্রান্সের প্যারিস শহরের ফ্যাশন অনুযায়ী তৈরি পােশাককে
১৭. মিসেস বুল কোথায় থাকতেন? [সারগাছি রামকৃয় মিশন হাই স্কুল]
উত্তর: মিসেস বুল আমেরিকার বস্টন শহরে থাকতেন।
১৮, “তারা ইউরােপ হয়ে এদেশে আসছেন..." কারা, কখন, কোথা থেকে ইউরােপ হয়ে এদেশে আসছেন?
উত্তর: মিস ম্যাকলাউড ও মিসেস বুল শরৎকালে আমেরিকা থেকে ইউরােপ হয়ে এদেশে আসছেন |
১১, “... আমার পরামর্শ এই যে..."- স্বামীজি মিস নােকে কী পরামর্শ দিয়েছেন?
[বীরভূম জেলা স্কুল)
উত্তর: স্বামীজি পরামর্শ দিয়েছেন, মিস নাে যেন মিস ম্যাকলাউড ও মিসেস বুলের সঙ্গে এদেশে আসেন।
২০, স্বামীজি মিস নােকে ম্যাকলাউড আর বুলের সঙ্গে এদেশে আসার পরামর্শ দিয়েছেন কেন?
উত্তর: মিস্ ম্যাকলাউড ও মিসেস বুলের সঙ্গে এদেশে এলে মিস নােলের
দীর্ঘপথের যাত্রার একঘেয়েমি দূর হতে পারে বলে স্বামীজি এই পরামর্শ দিয়েছেন।
২১. মি. স্টাডির লেখা চিঠিটি কেমন ছিল? [রায়গঞ্জ করােনেশন হাই স্কুল]
উত্তর: মি. স্টার্ডির লেখা চিঠিটি ছিল বড়াে শুক, প্রাণহীন এবং হতাশাপূর্ণ।
২২. মি. স্টাডি হতাশ হয়েছিলেন কেন? [হাওড়া বিবেকানন্দ ইন্সটিটিউশন)
উত্তর: লন্ডনের কাজ পন্ড হওয়ায় মি. স্টাডি হতাশ হয়েছেন বলে তার চিঠিতে সেই হতাশা ফুটে উঠেছে।
২৩. “অনন্ত ভালােবাসা জানবে।”—যাকে ভালােবাসা জানানাে হয়েছে তার সঙ্গে বক্তার সম্পর্ক কী?
উত্তর: যাকে ভালােবাসা জানানাে হয়েছে তিনি এই পত্রের লেখক স্বামী বিবেকানন্দে আদর্শ ও ভাবধারার একনিষ্ঠ অনুরাগিণী।
২৪, ভগিনী নিবেদিতার প্রকৃত নাম কী? [নবদ্বীপ তারাসুন্দরী গার্লস হাই স্কুল]
উত্তর: ভগিনী নিবেদিতার প্রকৃত নাম মার্গারেট এলিজাবেথ নােবল।
২৫. ভগিনী নিবেদিতা কত খ্রিস্টাব্দে, কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ভগিনী নিবেদিতা ১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দের ২৮ অক্টোবর উত্তর আয়ার্ল্যান্ডের টাইরন প্রদেশের অন্তর্গত ডাংগানন শহরে জন্মগ্রহণ করেন।
২৬. মিস নােল কোথায় স্বামী বিবেকানন্দের সান্নিধ্যে আসেন?
উত্তর: মিস নাে ইংল্যান্ডে স্বামী বিবেকানন্দের সান্নিধ্যে আসেন।
২৭, মিস নাে ভারতে আসতে চেয়েছিলেন কেন?
উত্তর: ভারতের সার্বিক উন্নয়ন বিশেষত নারীসমাজের উন্নতির জন্য মিস নােবল এদেশে আসতে চেয়েছিলেন।
২৮, মিস নেলের লেখা একটি বইয়ের নাম লেখাে।[গভঃ গার্লস হাই স্কুল, পুরলিয়া]
উত্তর: মিস নােলের লেখা একটি বই The Master as I saw him.
২৯, নিবেদিতা বালিকা বিদ্যালয়' কে কী উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন?
উত্তর: ভারতীয় আদর্শে স্ত্রীশিক্ষা প্রচলনের উদ্দেশ্যে মিস নােবল (ভগিনীনিবেদিতা) নিবেদিতা বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেছিলেন।
৩০, কয়েকটি চিঠিতে স্বামীজি মিসেস বুলকে কী বলে সম্বােধন করেছেন?
উত্তর: কিছু চিঠিতে স্বামীজি মিসেস বুলকে ‘মা’ বা ‘ধীরামাতা' বলে সম্বােধন করেছেন।
৩১, মিস ম্যাকলাউডের পুরাে নাম কী?
উত্তর: মিস ম্যাকলাউডের পুরাে নাম মিস জোসেফাইন ম্যাকলাউড |
৩২. মিসেস সেভিয়ারের শ্রেষ্ঠ কীর্তি কী? [রায়গঞ্জ করােনেশন হাই স্কুল
উত্তর: মিসেস সেভিয়ারের শ্রেষ্ঠ কীর্তি হল স্বামীজির ইচ্ছায় বেদান্ত প্রচারের উদ্দেশ্যে ‘মায়াবতী অদ্বৈত আশ্রম প্রতিষ্ঠা করা।
৩৩, মিস মুলারের সম্পূর্ণ নাম কী? [বহরমপুর কে এন কলেজ স্কুল)
উত্তর: মিস মুলারের সম্পূর্ণ নাম মিস হেনরিয়েটা মুলার।
চিঠি 3 নম্বরের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর
নবম শ্রেণির বাংলা প্রবন্ধ চিঠি 3 নং প্রশ্ন উত্তর
১একজন প্রকৃত সিংহীর প্রয়ােজন।”—কে কাকে উদ্দেশ্য করে এ কথা বলেছেন? বক্তা তাকে প্রকৃত সিংহী’ বলেছেন কেন?১+২[বারাসাত এম জি এম হাই স্কুল]
উত্তর: ‘চিঠি’ রচনার উল্লিখিত অংশে স্বামী বিবেকানন্দ মিস নােকে ‘প্রকৃত সিংহী’ বলেছেন।
* বিবেকানন্দ মিস নােবুলকে এক ব্যতিক্রমী চরিত্র হিসেবে দেখেছেন। তার মধ্যে রয়েছে নেতৃত্বদানের ক্ষমতা। নােবুলের শিক্ষা, ঐকান্তিকতা, পবিত্রতা,অসীম ভালােবাসা, দৃঢ়তা এবং তার ধমনিতে প্রবাহিত রক্তের জন্য তাকেই সেই নারী হিসেবে বিবেকানন্দ ভেবেছেন, যাঁকে এদেশের প্রয়ােজন। এইসব
গুণের কারণেই তিনি সিংহীর সমকক্ষ হয়ে উঠেছেন।
2.“কিন্তু বিঘ্নও আছে বহু।”—কোন্ কোন্ বিয়ের কথা বলা হয়েছে লেখাে
উত্তর: স্বামী বিবেকানন্দ মিস নােকে যেসব বিঘ্নের কথা বলেছেন, তারমধ্যে প্রথমেই উল্লেখ্য এদেশের মানুষের দুঃখ, কুসংস্কার, দাসত্ব। মানুষের দারিদ্র্য একটা প্রধান বাধা! জাতিভেদ ও অস্পৃশ্যতা তাদের আলাদা করে রেখেছে | ভয় অথবা ঘৃণা—যে কারণেই হােক, তারা শ্বেতাঙ্গদের এড়িয়ে
চলে| এদের সঙ্গে নাে মিলতে চাইলে শ্বেতাঙ্গরাও তাকে সন্দেহ করতে পারে। এ ছাড়া গ্রীষ্মপ্রধান জলবায়ু এবং শহরের বাইরে সুখস্বাচ্ছন্দ্যের অভাবও বাধা হয়ে উঠতে পারে।
1.“তার সঙ্গে বনিয়ে চলা অসম্ভব।'—কার সম্পর্কে কেন এ মন্তব্য করা হয়েছে?
উত্তর: স্বামী বিবেকানন্দ মিস নােবলকে উদ্দেশ্য করে মিস্ মুলার সম্পর্কে মন্তব্যটি করেছেন। মিস মুলার, বিবেকানন্দের মতে, তার নিজের ভাবে চমৎকার মহিলা| কিন্তু ছেলেবেলা থেকেই নিজেকে নেত্রী ভাবা এবং নিজের ক্ষমতায় অতিরিক্ত বিশ্বাস তাকে বিচ্ছিন্ন করে তুলেছে | বিবেকানন্দের মনে হয়েছে যে মিস নােও অল্পদিনেই বুঝে নিতে পারবেন যে, মিস মুলারের সঙ্গে কাজ করা সম্ভব নয়।
2.“তার বর্তমান সংকল্প এই যে..”—তার বলতে কাকে বােঝানাে হয়েছে? তার বর্তমান সংকল্প কী লেখাে।১+২ [ধূপগুড়ি হাই স্কুল]
উত্তর: ‘চিঠি' রচনার উল্লিখিত অংশে ‘তার’ বলতে মিস মুলারের কথা বলা
হয়েছে।
• মিস মুলার, যিনি নিজেকে ‘আজন্ম নেত্রী’ বলে মনে করতেন। তিনি সংকল্প করেছিলেন যে, কলকাতায় একটি বাড়ি ভাড়া নেবেন। এই বাড়িটিতে তিনি, মিস নােবৃ আর ইউরােপ ও আমেরিকা থেকে যেসব বন্ধুদের আসার সম্ভাবনা আছে তারা থাকবেন বলে মিস মুলার ভেবেছিলেন।
চিঠি বড় প্রশ্ন উত্তর,
নবম শ্রেণির বাংলা প্রবন্ধ 5 নং প্রশ্ন উত্তর
১.তোমাকে একটু সাবধান করা দরকার..."~-কাকে, কেন সাবধান করা দরকার? কী বিষয়ে সাবধান করা দরকার?
উত্তর: মিস নােবৃ ভারতবর্ষে এসে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করায় স্বামী বিবেকানন্দ তাকে কিছু বিষয়ে সাবধান করা দরকার বলে মনে করেছেন। এর কারণ হল, ভারতে এসে যে বৃহৎ ও মহৎ কর্মযজ্ঞে মিস নাে নামতে চলেছেন, তাতে তাকে অবশ্যই স্বনির্ভর হতে হবে। মিস মুলারের মতাে কোনাে ব্যক্তির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়লে মার্গারেটের জনসেবার কাজটি| বিঘ্নিত হবে। প্রধানত এ বিষয়েই স্বামীজি মিস নােলকে সাবধান করেছিলেন ।
ভারতের জন্য, বিশেষত ভারতীয় নারীসমাজের উন্নতির জন্য মিস নােবলকে অনেক দায়িত্বপূর্ণ কাজ করতে হবে। এক্ষেত্রে তাকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে, অন্যের ওপর নির্ভর করা চলবে না বলে স্বামীজি পরামর্শ
দিয়েছেন। বিশেষ করে মিস মুলার বা অন্য কারও ছত্রছায়ায় আশ্রয় না নিয়ে মিস নােকে আত্মনির্ভর হতে হবে। নিজের পায়ে দাঁড়ালে সব কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব বলে স্বামীজি তাকে সাহস জুগিয়েছেন| মিস মুলার ভালাে মহিলা হলেও পৃথিবীকে বদলে দিতে একমাত্র টাকারই
প্রয়ােজন আছে বলে তিনি বিশ্বাস করেন। তিনি নিজেকে আজন্ম নেত্রী বলে মনে করেন। তার মেজাজ রুক্ষ, চিত্ত অস্থির। তাই তার সঙ্গে মিস নাে বেশিদিন মানিয়ে চলতে পারবেন না। এইসব বিষয়েই স্বামীজি মিস নােকে সাবধান করে দিতে চেয়েছেন।
৫.যারা এদেশীয়দের ঘৃণা করেন না;”—“যাঁরা কারা? তাদের সম্পর্কে যা জান লেখাে।১+8
উত্তর: স্বামী বিবেকানন্দ তার ‘চিঠিরচনার উল্লিখিত অংশে ‘যারা’ বলতেসেভিয়ার দম্পতির কথা বলেছেন | | মিস নােলের ভারতে আসার আগে বিবেকানন্দ অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে তাকে এদেশে আগত ইউরােপীয় বা অন্য বিদেশি যারা ভারতের জন্য কাজে উদ্যোগী তাদের সম্পর্কেও ধারণা দিতে চেয়েছেন। সেখানে মিস মুলারের মতাে নিজেকে ‘আজন্ম নেত্রী ভাবা এবং বদমেজাজি মানুষের পাশাপাশিই উল্লেখ করেছেন মিসেস সেভিয়ারের কথা বিবেকানন্দের কাছে তিনি হলেন ‘নারীকুলের রত্নবিশেষ’ | মিসেস সেভিয়ার এবং তার স্বামী ক্যাপটেন জে এইচ সেভিয়ার বেদান্ত প্রচারের কাজে নিয়ােজিত ছিলেন এবং স্বামীজির ইচ্ছাতেই তারা ‘মায়াবতী অদ্বৈত আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। ইউরােপীয় হওয়া সত্ত্বেও এদেশের মানুষদের প্রতি তাদের কোনাে ঘৃণার ভাব ছিল না| এদেশের মানুষদের ওপরে প্রভুত্ব করার কোনাে চেষ্টাও তারা করতেন না। তবে সেভিয়ার দম্পতির যে কোনাে নির্দিষ্ট কার্যপ্রণালী নেই, বিবেকানন্দ তা-ও বলেছেন। তবুও সহকর্মী হিসেবে তারাই বেশি গ্রহণযােগ্য হবেন বলে বিবেকানন্দ নােকে মত দিয়েছেন।
২ স্বামী বিবেকানন্দ রচিত পাঠ্য ‘চিঠি'-কে ব্যক্তিগত পত্ন না সামাজিক পত্র—কোন্ শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করা যায়?
উত্তর: বিষয়বস্তু অনুসারে চিঠিকে নানা শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। এর মধ্যে প্রধান দুটি ভাগ হল ব্যক্তিগত পত্র ও সামাজিক পত্র। পাঠ্য ‘চিঠি-টি একজন ব্যক্তি স্বামী বিবেকানন্দ মিস নােবলের উদ্দেশ্যে লিখেছেন। সেদিক থেকে এই চিঠিকে ব্যক্তিগত পত্র বলাই যায়। কিন্তু সব চিঠিই ব্যক্তির সঙ্গে কোনাে-না- কোনােভাবে সম্পর্কিত। তবে স্বামীজির এই চিঠিটি ব্যক্তিগত স্তর অতিক্রম করে সামাজিক স্তরে উত্তীর্ণ হয়েছে, কারণ এই চিঠিতে উনিশ শতকীয় ভারত ও তার দুর্দশাময় সমাজের চিত্র ফুটে উঠেছে | মানবসেবার বৃহত্তর স্বার্থে এ চিঠি লিখিত, ব্যক্তিগত স্বার্থে নয়। ভারতীয় সমাজে মানবসেবার কাজে নিজেকে উৎসর্গ করতে মিস নাে এদেশে আসতে চান। এ কথা জেনে স্বামীজি তাকে এদেশের সামাজিক পরিপ্রেক্ষিতটি বােঝানাের জন্য এ চিঠি লিখেছেন | ভারতীয়দের দাসত্ব, দুঃখদারিদ্র্য, কুসংস্কার, বর্ণবৈষম্য, অস্পৃশ্যতার কথা স্বামীজি মিস নােকে জানিয়েছেন। শ্বেতাঙ্গদের প্রতি ভারতবাসীর মনােভাব, এখানকার আবহাওয়া ইত্যাদি সম্পর্কেও আগাম ধারণা দিতে চেয়েছেন তিনি। এ চিঠিতে ব্যক্তিগত সুখ-দুঃখের কথা নেই, আছে ভারতীয়দের দুঃখ এবং দুঃখ থেকে মুক্তির পথ সন্ধানের প্রসঙ্গ | তাই আলােচ্য ‘চিঠি-কে সামাজিক পত্ররূপে গ্রহণ করাই যথাযথ
৭. স্বামী বিবেকানন্দ লিখিত পাঠ্য চিঠির বিষয়বস্তু আলােচনা করাে।[টাকি গভঃ হাই স্কুল।
উত্তর: লন্ডনে স্বামী বিবেকানন্দের সঙ্গে মিস নােলের প্রথম সাক্ষাৎ হয়। স্বামীজির বক্তৃতায় তিনি অনুপ্রাণিত হন। পরবর্তীকালে ইংরেজ ভক্ত মি. স্টাডির চিঠি থেকে স্বামীজি জেনেছেন যে, মিস নাে 'ভারতে এসে সবকিছু চাক্ষুষ দেখতে দৃঢ়সংকল্প’ | মিস মুলারের কাছ থেকে স্বামীজি নােবলের কার্যপ্রণালী সম্পর্কে জেনেছেন। কিন্তু ভারতের সামগ্রিক পরিবেশ ও পরিস্থিতি ইউরােপ-আমেরিকার থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। কুসংস্কার, অস্পৃশ্যতা, জাতিভেদ, ইংরেজ প্রভুর দাসত্ব আর প্রবল দারিদ্র্য প্রভৃতি এখানকার মানুষদের আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে রেখেছে। এদেশের আবহাওয়াও উন্নপ্রধান। এসব জেনেও যদি মিস নাে ভারতের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করতে চান, তাহলে সেখানে তার সামনে এক বিরাট ভবিষ্যৎ রয়েছে বিশেষ করে ভারতীয় নারীসমাজ তার দ্বারা অসীম উপকৃত হতে পারে। তার মতাে শিক্ষিতা, একনিষ্ঠ, পবিত্র, প্রেমময়ী, দৃঢ়চেতা এবং সুপ্রাচীন কেলটিক সভ্যতাজাত উন্নত চরিত্রের নারীকে এদেশের প্রয়ােজন। এদেশে এসে স্বনির্ভর হয়ে তাকে কাজ করতে হবে। তার পাশে স্বামীজি আমরণ থাকবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এইসব, তথ্য ও মতামত জানিয়ে মিস নােকে স্বামীজি সরাসরি চিঠি লিখেছেন।
এ ছাড়া কয়েকজন ইউরােপীয় ব্যক্তির চরিত্র বিশ্লেষণ ও কর্মপদ্ধতি এই চিঠিতে আলােচনা করেছেন লেখক| তারপর তিনি মিস নাে এদেশে এলে তার কী কাজ হবে সে বিষয়েও নির্দেশ দিয়েছেন।
ভারতের উন্নতির জন্য, বিশেষত ভারতীয় নারীসমাজের শিক্ষা-সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে উন্নতির জন্য যেরূপ নারীর প্রয়ােজন, মিস নাে সেইরূপ নারী। যুগ যুগ ধরে লাঞ্ছিত বঞ্চিত- অসম্মানিত ভারতীয় নারীদের শিক্ষার আলােয় আলােকিত করার জন্য, পুরুষের চেয়ে একজন প্রকৃত সিংহীর মতাে
> তেজস্বিনী নারীর প্রয়ােজন। মিস নাে শিক্ষিতা, দৃঢ়মনের অধিকারিণী। তার মধ্যে আছে পবিত্রতা, আন্তরিকতা আর অসীম ভালােবাসা। সর্বোপরি তার রক্তে বইছে প্রাচীন উন্নত কেলটিক সভ্যতার ঐতিহ্য। তাই তিনি সেইরূপ নারী, যাঁকে উনিশ শতকীয় ভারতবর্ষের বিশেষ প্রয়ােজন। | মিস নােলের সম্পূর্ণ নাম মিস মার্গারেট এলিজাবেথ নাে| তিনি স্বামীজির সুযােগ্য শিষ্যা | লন্ডনে স্বামীজির সঙ্গে তঁার প্রথম পরিচয়। ১৮৯৮ খ্রিস্টাব্দের ২৮ জানুয়ারি তিনি ভারতে আসেন এবং এদেশের সার্বিক উন্নতির কাজে
নিজেকে উৎসর্গ করেন। ব্রহ্মচর্যব্রতে দীক্ষা নেওয়ার পর তার নাম হয় ভগিনী নিবেদিতা। ভারতে নারীশিক্ষার প্রসারে ও স্বাধীনতা আন্দোলনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। কলকাতার বাগবাজারে তিনি একটি বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেন, যা আজ ‘নিবেদিতা বালিকা বিদ্যালয়' নামে পরিচিত। ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে ৪৪ বছর বয়সে তার মৃত্যু হয়।
File Details:-
File Name:- চিঠি প্রশ্ন উত্তর PDF
File Format:- Pdf
Quality:- High
File Size:- 4Mb
PAGE- 60
File Location:- Google Drive
Download: click Here to Download