শিক্ষার সার্কাস একাদশ শ্রেণির বাংলা|একাদশ শ্রেণির বাংলা শিক্ষার সার্কাস প্রশ্ন উত্তর|Sikshar sarkas
শিক্ষার সার্কাস একাদশ শ্রেণির বাংলা ভারতীয় কবিতার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর |একাদশ শ্রেণির বাংলা ভারতীয় কবিতা শিক্ষার সার্কাস প্রশ্ন উত্তর PDF |Class 11 Bengali golpo question in bengali pdf
আজ আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি একাদশ শ্রেণির বাংলা ভারতীয় কবিতা শিক্ষার সার্কাস প্রশ্ন উত্তর PDF। class 11 Bengali Sikshar sarkas question Pdf | WB Class nine Bengali question pdf |WBBSE পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য একাদশ শ্রেণি বাংলা ভারতীয় কবিতার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে।
তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের নীচে দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে |একাদশ শ্রেণি বাংলা ভারতীয় কবিতা শিক্ষার সার্কাস গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf download । Class xi Bengali Sikshar sarkas Question Pdf ডাউনলোড করো । এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে প্রাক্টিস করে থাকতে থাক।ভবিষ্যতে আরো গুরুত্বপূর্ণ Note ,Pdf ,Current Affairs,ও প্রতিদিন মকটেস্ট দিতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
‘শিক্ষার সার্কাস’ একাদশ শ্রেণির বাংলা ভারতীয় কবিতা প্রশ্ন উত্তর নিচে দেওয়া হলো।
একাদশ শ্রেণির বাংলা ভারতীয় কবিতা শিক্ষার সার্কাস 1 নং প্রশ্ন উত্তর
1.কবি আইয়াপ্পা পানিকর ‘শিক্ষার সার্কাস’
2.১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে পানিকরের প্রথম ‘কাব্য সংগ্রহ’ প্রকাশিত হয়
শিক্ষার সার্কাস 5 নম্বরের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর,একাদশ শ্রেণির বাংলা ভারতীয় কবিতা শিক্ষার সার্কাস 5 নং প্রশ্ন উত্তর
শিক্ষার সার্কাস সারকথা
বর্তমানে শিক্ষা একটা প্রহসনে পরিণত হয়েছে। মালয়ালম কবি আইয়াপ্পা পানিকর শিক্ষাকে সার্কাসের সঙ্গে উপমিত করেছেন। সার্কাস হল এক ধরনের আনন্দদায়ক খেলা। একটি এরিনায় অর্থাৎ একটি গোলাকৃতি স্থানে যার চারিদিকে দর্শকাসন, সেই গোলাকৃতি স্থানে বাঘ, সিংহ, হাতি প্রভৃতি জন্তু-জানোয়ার এবং জোকার এবং নানা খেলায় পারদর্শী কিছুনরনারী নিয়ে দর্শকদের নানাপ্রকার আনন্দদায়ক খেলা দেখানোই সার্কাস মালিকের কাজ। বর্তমানে শিক্ষায় জ্ঞান অর্জনের কোনো সুযোগই নেই। ফলে মানসিক ও বৌদ্ধিক বিকাশের পথ সম্পূর্ণ অবরুদ্ধ। শিক্ষা এখন পরীক্ষা পাসের খেলা। এক শ্রেণি থেকে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হওয়াটাই শিক্ষার্থীদের প্রধান লক্ষ্য। সব শ্রেণি শেষ হয়ে গেলেও পরবর্তী ধাপে যাওয়াটাই মুখ্য ব্যাপার। এক ধাপ থেকে পরবর্তী ধাপে যাওয়ার জন্য একটা ইঁদুর দৌড়ের প্রতিযোগিতা চলছে। তাই শিক্ষা আজ একটা সার্কাসের প্রদর্শনী।
শিক্ষার সার্কাস উৎস
১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে পানিকরের প্রথম ‘কাব্য সংগ্রহ’ প্রকাশিত হয়। এই গ্রন্থের দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয় ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে। এই দ্বিতীয় সংস্করণটি ইংরেজিতে অনূদিত হয় ‘Days and Nights' নামে। উৎপলকুমার বসু এই ‘Days and Nights' গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেন এবং নাম রাখেন ‘দিন ও রাত্রি’। উৎপল কুমার বসুর এই গ্রন্থের ৪৫ নং কবিতা হল আমাদের পাঠ্যকবিতা ‘শিক্ষার সার্কাস'।
১। “জ্ঞান কোথায় গেল”—জ্ঞানের অভাব কবিতায়ম কীভাবে ব্যঞ্জিত হয়েছে?
উত্তর ‘শিক্ষার সার্কাস’ কবিতায় কবি আইয়াপ্পা পানিকরমশিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য নিয়ে আলোচনা করেছেন। কবি দুঃখের সঙ্গে লক্ষ করেছেন, বর্তমান শিক্ষার অঙ্গনে যে সব শিক্ষার্থীরান আছে, তারা শিক্ষা বলতে বোঝে এক শ্রেণি থেকে পরের উচ্চতর শ্রেণিতে সসম্মানে উত্তীর্ণ হওয়াকে। এই পরবর্তীউচ্চতর শ্রেণিতে যাওয়ার জন্য তারা পারস্পরিক ‘ইঁদুর দৌড়’-এর খেলায় মেতে ওঠে। তাই বর্তমানের শিক্ষার্থীকে শিক্ষা নিয়ে কোনো কিছু জিজ্ঞাসা করতে গেলে পারস্পরিক কথাবার্তাটা এইরকম হয়ে ওঠে : “তুমি যদি প্রথম শ্রেণিতে পাস করো? আমি দ্বিতীয় শ্রেণিতে যেতে পারি।তুমি যদি দ্বিতীয় শ্রেণিতে পাস করো? যদি আমি দ্বিতীয় শ্রেণি পাস করি। বেশ, আমি সোজা তৃতীয় শ্রেণিতে যেতে পারি।”এর থেকে বোঝা যাচ্ছে, শুধু পরীক্ষা-বৈতরণী পার হওয়াটাই শিক্ষা, জ্ঞান অর্জন করা, মানসিক ও বৌদ্ধিক বিকাশপ্রাপ্ত হওয়া বা চেতনাদীপ্ত হওয়ার ব্যাপারটা বর্তমানশিক্ষার অন্তর্ভুক্ত নয়। এই ঘটনা কবিমনকে ব্যথিত করে।শিক্ষার্থী শুধুমাত্র উচ্চতর শ্রেণিতেই যেতে চায়, জ্ঞান অর্জনকরতে চায় না, তাই বর্তমান শিক্ষায় জ্ঞানের অভাব দেখে কবির মনোভাব ব্যঞ্জিত হয়েছে এভাবে :
। ২। “যদি সব শ্রেণি শেষ হয়ে যায়। আমি তবু পরের শ্রেণিতে যাব।”
—পক্তি দুটির ব্যঞ্জনার্থ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর শিক্ষা বর্তমানে পুথিগতবিদ্যার চর্বিতচর্বণ। এই শিক্ষা উচ্চতর ধাপে বা শ্রেণিতে সম্মানের সঙ্গে প্রতিষ্ঠা পাবার শিক্ষা। অর্থাৎ এই শিক্ষা শিক্ষার্থীকে সামাজিকভাবে আত্মপ্রতিষ্ঠা লাভে সহায়তা করে। তাই সংলাপের ঢঙে তৈরি এই কবিতায় কবি বলেছেন— “যদি সব শ্রেণি শেষ হয়ে যায়...।”
যদি শিক্ষার্থীর সামনে ‘এক, দুই, তিন...চার’—অর্থাৎ ক্রমিকভাবে শ্রেণি পাসের লক্ষ্য নাও থাকে, তাহলেও সে দুশ্চিন্তায় পড়ে না। সামনে কোনো শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হওয়ার কৌশল প্রয়োগের ব্যাপার না থাকলেও শিক্ষার্থী অন্যান্য শিক্ষার্থীদের টেক্কা দিতে কোনো উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করবে, পাস করে উচ্চাসনে প্রতিষ্ঠা লাভ করবে- “আমি তবু পরের শ্রেণিতে যাব।”কিন্তু এভাবে ক্রমাগত কৌশলী খেলায় মেতে থাকা, সাময়িক, তাৎক্ষণিক আনন্দে মেতে থাকা শিক্ষার্থীর কন্ঠে একথা শোনা যায় না—“আমি তবু জ্ঞানের চর্চা চালাবো।” পাঠক্রমের ঘেরাটোপে থেকে শিক্ষার্থী পাঠ্য বিষয়গুলিকে তারMemory-তে Commit করে এবং পরে পরীক্ষার খাতায়Vomit করে, পাস করে, পরের শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হয়, সামনে কোনো শ্রেণি না থাকলেও নতুন একটা লক্ষ্য বাড়া করে ও পাস করে তাতে প্রতিষ্ঠা পেয়ে অন্যদের হারিয়ে দেয়। এই তাৎক্ষণিক লাভে আনন্দের কোনো কারণ নেই, শিক্ষার্থী তা বোঝে না। এইভাবে প্রকৃত জ্ঞান লাভ করা যায় না, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে বিদ্যোৎজনের মধ্যে ঠাঁই পাওয়া যায় না, দেশ ও দশের মঙ্গল করা যায় না। তাই বলা যায় যে, কবি ব্যঙ্গের কষাঘাতে শিক্ষার্থীকে সচেতন ও আত্মস্থ করার জন্যই উদ্ধৃত অংশটি উচ্চারণ করেছেন
১৩। বর্তমান জীবনে ‘প্রকৃত শিক্ষা’র দৈন্য কীভাবে কবিতায় প্রকাশিত হয়েছে?
উত্তর কবি আইয়াপ্পা পানিকর ‘শিক্ষার সার্কাস’—কবিতার এই নামকরণেই বেশ খানিকটা ইঙ্গিত দিয়েছেন বর্তমান জীবনে প্রকৃত শিক্ষার হাল কী? তিনি কোনো ভণিতা না করেই
বর্তমান শিক্ষাকে ‘সার্কাস' আখ্যায় আখ্যায়িত করেছেন। আসলে বর্তমান জীবনে শিক্ষা কোনো শিক্ষার্থীর কাছে পাস-পাস খেলা। এই খেলা খেলে তাৎক্ষণিক আনন্দ লাভ করাটাই তার কাছ মুখ্য, দীর্ঘস্থায়ী জ্ঞান লাভ করাটা তার কাছে শুধু গৌণ নয়, পরিত্যজ্য। সে শিক্ষার ‘কৌশল’ টুকুই শিখতে
চায় যাতে এক শ্রেণি থেকে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হওয়া যায়, আত্মপ্রতিষ্ঠ হওয়া যায়, সে ক্রমিকভাবে শ্রেণি পাস করে ডিগ্রি লাভ করতে চায়, উচ্চপদস্থ হয়ে জীবিকার মূল উপাদানটিকে পুরু করতে চায়।তাই বর্তমান শিক্ষার্থী অনায়াসে, অকপটে বলে দিতে পারে :
“যদি সব শ্রেণি শেষ হয়ে যায়,
আমি তবু পরের শ্রেণিতে যাব।”
কিন্তু শিক্ষার্থীকে কে বোঝাবে এটা প্রকৃত শিক্ষার পদ্ধতি নয়, প্রকৃত শিক্ষার অর্থ শুধু শ্রেণি ‘পাস’ করা নয়। শিক্ষা চিন্তক রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন ‘শিক্ষা’ প্রবন্ধে—“জামা কিনিতে গেলাম পাইলাম একপাটি মোজা।... ভাগ্য আমাদের সেই চেষ্টা দেখিয়া অট্টহাস্য করিতেছে।” আমরা ‘জামা'র মাপে শিক্ষা পাচ্ছি না,
‘মোজা’ মাপের শিক্ষা পাচ্ছি, অথচ তাকেই প্রকৃত শিক্ষা বলে।
ভাবতে চাইছি। পানিকরও রবীন্দ্রনাথের কথারই যেন পুনরাবৃত্তি করেছেন। পরীক্ষার সাহায্যে শ্রেণি পাসের এই কৌশলকে পানিকর মেনে নিতে পারেননি, প্রকৃত শিক্ষাও বলতে চাননি, তিনি একে ‘ধোঁকা’ উল্লেখে বলেছেন— “সব শিক্ষা একটি সার্কাস যার সাহায্যে আমরা পরের শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হই। জ্ঞান কোথায় গেল? সে যেখানে গেছে সেটা ধোঁকা!”
৩। বর্তমান জীবনে ‘প্রকৃত শিক্ষা’র দৈন্য কীভাবে কবিতায় প্রকাশিত হয়েছে?
শিক্ষার সার্কাস নামকরণ
মালয়ালম কবি আইয়াপ্পা পানিকর শিক্ষা সম্পর্কে তাঁর ব্যক্তিগত ধারণা ‘শিক্ষার সার্কাস’ কবিতায় তুলে ধরেছেন। কবি অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে তাঁর কবিতায় তুলে ধরেছেন বর্তমান শিক্ষার প্রহসনের দিকটি। শিক্ষাকে তিনি সার্কাসের সঙ্গে তুলনা করেছেন। সার্কাস হল বাঘ, সিংহ, হাতি, অন্যান্য জন্তু, ক্লাউন, বিভিন্ন খেলায় পারদর্শী নানা বয়সের মেয়ে-পুরুষ এবং রঙবেরঙের আলো, আবহসংগীত ইত্যাদির সাহায্যে এক মায়াবী বিভ্রম তৈরি করে দর্শকদের আনন্দদায়ক খেলা দেখানোর জন্য বৃত্তাকার ক্রীড়াভূমিতে ভ্রাম্যমাণ প্রদর্শনী। এইসার্কাস ব্যক্তিকে আনন্দ দেয়, সমষ্টিকে নয়। যারা খেলা দেখাচ্ছে, দেখা যাবে তাদের মনই নিরানন্দ, খেলা দেখাতে জীবিকার দায়বদ্ধতা রয়েছে, তাই তারা ব্যক্তিকে আনন্দ দেয়। শিক্ষাও তেমনি বর্তমানে ব্যক্তিসুখ দিচ্ছে, সমাজকল্যাণ করছে না। বর্তমান শিক্ষায় শিক্ষার্থী জ্ঞান লাভ করছে না, তাই তার মানসিক ও বৌদ্ধিক বিকাশ হচ্ছে না। শিক্ষা বর্তমানে এক শ্রেণি থেকে আরেক শ্রেণি, সেই শ্রেণি থেকে পরের শ্রেণি, এমনকি সব শ্রেণি শেষ হয়ে গেলেও পরের শ্রেণিতে গিয়ে অর্থাৎ আরও উচ্চতর শিক্ষা লাভ তথা ডিগ্রিটাই মুখ্য, জ্ঞান নয়। তাই শিক্ষা সার্কাসের মতোই এক শ্রেণি থেকে অন্য শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হওয়া তথা ‘পাস-পাস’ নামক একধরনের আনন্দদায়ক খেলা।তাই বলা যায় শিক্ষা ও সার্কাস প্রায় সমধর্মী। কবিতার এইব্যঞ্জনধর্মী নাম অত্যন্ত সময়োচিত। সর্বাঙ্গসুন্দর ও সুপ্রযুক্ত মএবং সার্থকনামা হয়েছে বলা যেতে পারে।
৷৷ ৪। শিক্ষাকে কবি সার্কাসের সঙ্গে তুলনা করেছেন কেন?
উত্তর ‘শিক্ষা’ সম্পর্কে স্বামী বিবেকানন্দ বলেছিলেন
"Education is the manifestation of perfection already in man.” অর্থাৎ শিক্ষা হল আত্মশক্তির উদ্বোধন। এই আত্মশক্তির উদ্বোধন কখনোই আত্মপ্রতিষ্ঠার হাতিয়ার নয়, পরীক্ষা পাসের কৌশলও নয়। গ্রন্থ থেকে, পিতামাতার কাছ থেকে, শিক্ষকের কাছ থেকে, প্রকৃতি থেকে, সমাজ পরিবেশ থেকে শিক্ষা নিয়ে তাকে অন্তরের জারক রসে জারিত করতে পারলে যা পাওয়া যায় তাকেই বলা যায় শিক্ষা। পানিকর একই কথা বলেছেন, “এক, দুই, তিন...চার”—এভাবে গণনা করে কৌশলী বিদ্যায় সেগুলি উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়াটা শিক্ষা নয়, উচ্চপদে প্রতিষ্ঠা পাওয়াটা শিক্ষা নয়। তাই তিনি বলেছেন— “সব শিক্ষা একটি সার্কাস যার সাহায্যে আমরা পরের শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হই।” ‘সার্কাস’ হল বিভিন্ন জীবজন্তু, ক্লাউন, নানা ক্রীড়াদক্ষ নারী-পুরুষ এবং মায়াবী আলো ও সম্মোহনী আবহ সংগীতের সাহায্যে অপূর্ব বিভ্রম তৈরি করে দর্শকদের আনন্দদায়ক খেলা দেখানোর জন্য বৃত্তাকার ক্রীড়াভূমিতে ভ্রাম্যমান প্রদর্শনী। সার্কাস সত্যি ব্যাপার নয়, প্রহসন মাত্র। এটি সমষ্টিকে নয়, ব্যক্তিকে তাৎক্ষণিক আনন্দ দেয় তার কৌশলী প্রক্রিয়ায়। শিক্ষাও বর্তমান জীবনে সার্কাসের মতোই প্রহসন মাত্র, ব্যক্তিকে ‘পাস’-এর ‘পরীক্ষা’য় তাৎক্ষণিক আনন্দ দেয়। এই শিক্ষা সমষ্টির কল্যাণ করে না, ‘প্রকৃত শিক্ষা’র দীর্ঘস্থায়ী আনন্দ দেয় না। তাই সার্কাস ও বর্তমান শিক্ষা—দুটিই সমান, দুটিই ‘ধোঁকা’। তাই কবি কবিতার শেষে বলেছেন : “জ্ঞান কোথায় গেল? সে যেখানে গেছে, সেটা ধোঁকা।”
[TAG]: একাদশ শ্রেণি শিক্ষার সার্কাস ভারতীয় কবিতা pdf,শিক্ষার সার্কাস ভারতীয় কবিতা mcq,শিক্ষার সার্কাস বড় প্রশ্ন উত্তর,একাদশ শ্রেণি,একাদশ শ্রেণির বাংলা ভারতীয় কবিতা প্রশ্ন উত্তর,একাদশ শ্রেণির বাংলা ভারতীয় কবিতা,একাদশ শ্রেণির বাংলা ভারতীয় কবিতা 3 নং প্রশ্ন উত্তর,একাদশ শ্রেণির বাংলা ভারতীয় কবিতা বড় প্রশ্ন উত্তর,একাদশ শ্রেণির বাংলা ভারতীয় কবিতা 1 প্রশ্ন উত্তর,Class 11 Bengali Sikshar sarkas question in bengali,class 11 Sikshar sarkas,