অষ্টম শ্রেণীর পরিবেশ ও বিজ্ঞান পদার্থের গঠন প্রশ্ন উত্তর pdf|পদার্থের গঠন অষ্টম শ্রেণি প্রশ্ন উত্তর pdf

WhatsAp Group Join Now
Telegram Group Join Now

অষ্টম শ্রেণীর পরিবেশ ও বিজ্ঞান পদার্থের গঠন প্রশ্ন উত্তর pdf | অষ্টম শ্রেণি পদার্থের গঠন প্রশ্ন উত্তর pdf |

অষ্টম শ্রেণীর পরিবেশ ও বিজ্ঞান পদার্থের গঠন প্রশ্ন উত্তর pdf | অষ্টম শ্রেণি পদার্থের গঠন প্রশ্ন উত্তর pdf
অষ্টম শ্রেণীর পরিবেশ ও বিজ্ঞান পদার্থের গঠন প্রশ্ন উত্তর

আসসালামু আলাইকুম,

তোমাকে আমাদের এই SKGUIDEBANGLA শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে স্বাগতম।

আজকে আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি অষ্টম শ্রেণির পদার্থের গঠন প্রশ্ন উত্তর pdf। অষ্টম শ্রেণী পরিবেশ প্রশ্ন উত্তর pdf । পদার্থের গঠন প্রশ্ন উত্তর pdf |class 8 poribesh o bigyan 5th chapter question answer pdf যা অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ যা আগত অষ্টম শ্রেণির টেস্ট ও ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে‌ ।

তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞান ও পরিবেশে পদার্থের গঠন প্রশ্ন উত্তর গুলো ভালো করে পড়ে নাও বা নীচে  দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে ক্লাস 8 বিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর পদার্থের গঠন pdf download, Class 8 Science 5th chapter questions answers pdf download করে নিতে পারো। এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে YouTube Live Class এর  মাধ্যমে  ক্লাস করতে চাইলে আমাদের YouTube Channel এ ভিজিট করো ও Subscribe করে নাও

YouTube Link - .  OUR ONLINE SCHOOL   SUBSCRIBE      

যযhttps://youtube.com/@Ouronlineschool247

      আরও পোস্ট দেখো    B  

A.

B.

C.

অষ্টম শ্রেণী পরিবেশ পদার্থের গঠন SAQ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | অষ্টম শ্রেণীর পদার্থের গঠন ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর pdf|

1. পরমাণুর আদি কণাগুলির নাম কী ?

উত্তর :  প্রোটন, ইলেকট্রন এবং নিউট্রন।

2. পরমাণুর আধানবিহীন কণা কোন্‌টি?

উত্তর :  নিউট্রন।

3. পরমাণুর ধনাত্মক আধানযুক্ত কণার নাম কী ?

উত্তর :  প্রোটন।

4. পরমাণুর ঋণাত্মক আধানযুক্ত কণার নাম কী ?

উত্তর :  ইলেকট্রন।

5. কোন্ কণার ওপর পরমাণুর ভর নির্ভর করে?

উত্তর :  প্রোটন ও নিউট্রন।

6. পরমাণুর সবচেয়ে হালকা কণার নাম লেখো।

উত্তর :  ইলেকট্রন।

7. পরমাণুর রাসায়নিক ধর্ম নির্ভর করে কোন্ কণার ওপর?

উত্তর : প্রোটন ও ইলেকট্রনের ওপর।

৪. পরমাণুর কোন্ অংশে প্রোটন ও নিউট্রন অবস্থান করে?

১উত্তর :  নিউক্লিয়াসে।

9. পরমাণুর কোন্ অংশে ইলেকট্রনগুলি অবস্থান করে?

উত্তর :  নিউক্লিয়াসের বাইরে।

10. কোন্ বলের প্রভাবে নিউক্লিয়াসে একাধিক প্রোটন অবস্থান করে?

উত্তর :  নিউক্লিয় বলের প্রভাবে।Download From: www.skguidebangla.in    

11. ভরসংখ্যা ও পারমাণবিক সংখ্যার সম্পর্ক কী?

উত্তর :  ভরসংখ্যা = পারমাণবিক সংখ্যা + নিউট্রন সংখ্যা।

19. কোনো পরমাণুতে ইলেকট্রন ও নিউট্রন সংখ্যা যথাক্রমে 6 এবং ৪।

পরমাণুটির ভরসংখ্যা কত?

উত্তর :  ভরসংখ্যা = 6 + 8 = 14।

20. একটি পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাস হল 2, 8, 2। পরমাণুটির পারমাণবিক

সংখ্যা কত?

উত্তর :  পারমাণবিক সংখ্যা = ইলেকট্রন সংখ্যা = প্রোটন সংখ্যা = 2 + 8+2=12।

23. কোন্ পদার্থের নির্দিষ্ট আকার বা আয়তন থাকে না?

উত্তর :  গ্যাসীয় পদার্থের।

24. কঠিন পদার্থের নির্দিষ্ট আকার বা আয়তন থাকে কেন?

উত্তর :  কঠিন পদার্থের অণুগুলি খুব কাছাকাছি ঘনসন্নিবিষ্ট হয়ে থাকে এবং

অণুগুলির মধ্যে আকর্ষণ বল খুব বেশি। ফলে কঠিন পদার্থের নির্দিষ্ট

আকার বা আয়তন থাকে।

25. ধনাত্মক তড়িৎগ্রস্ত পরমাণুকে কী বলে?

উত্তর :  ক্যাটায়ন।

26. ঋণাত্মক তড়িৎগ্রস্ত পরমাণুকে কী বলে?

উত্তর :  অ্যানায়ন।

27. একটি পরমাণু ইলেকট্রন বর্জন করলে কী হয়?

>উত্তর :  ক্যাটায়ন।

28. একটি পরমাণু ইলেকট্রন গ্রহণ করলে কী হয়?

উত্তর :  অ্যানায়ন।

39. যে আকর্ষণ বলে একাধিক পরমাণু যুক্ত হয়ে অণু গঠন করে তাকেকী বলে?

উত্তর :  রাসায়নিক বন্ধন।

40. দুটি পরমাণুর মধ্যে ইলেকট্রন বর্জন ও গ্রহণের মাধ্যমে যে বন্ধন সৃষ্টি হয় তাকে কী বলে?

উত্তর :  আয়নীয় বন্ধন বা তড়িৎযোজী বন্ধন।

41. দুটি পরমাণুর মধ্যে ইলেকট্রন জোড়ের মাধ্যমে যে বন্ধন সৃষ্টি হয় তাকে কী বলে?

উত্তর :  সমযোজী বন্ধন।

42. দুটি পরমাণুর মধ্যে ইলেকট্রন স্থানান্তরের মাধ্যমে যৌগ গঠনের ক্ষমতাকে কী বলে?

উত্তর :  তড়িৎযোজ্যতা।

43. তড়িৎযোজ্যতার সাহায্যে গঠিত যৌগকে কী বলে?

উত্তর :  তড়িৎযোজী যৌগ।

44. দুটি পরমাণুর মধ্যে ইলেকট্রন জোড় গ্রহণের মাধ্যমে যৌগ গঠনের ক্ষমতাকে কী বলে?

উত্তর :  সমযোজ্যতা।

45. সমযোজ্যতার মাধ্যমে গঠিত যৌগকে কী বলে?

উত্তর :  সমযোজী যৌগ।

46. NaCl-এর মধ্যে কী ধরনের যোজ্যতা বর্তমান?

উত্তর :  তড়িৎযোজ্যতা।           Youtube : OUR ONLINE SCHOOL

47. কী ধরনের মৌলের মধ্যে তড়িৎযোজ্যতা গঠিত হয়?

উত্তর :  ধনাত্মক তড়িৎধর্মী ও ঋণাত্মক তড়িৎধর্মী মৌলের মধ্যে তড়িৎযোজ্যতা গঠিত হয়।

48. কী ধরনের মৌলের মধ্যে সমযোজ্যতা গঠিত হয়?

উত্তর :  দুটি তড়িৎ ঋণাত্মক মৌলের মধ্যে সমযোজ্যতা গঠিত হয়।

49. H2O যৌগটিতে কী ধরনের যোজ্যতা বর্তমান?

উত্তর :  সমযোজ্যতা বর্তমান।

50. NaCl এবং HCI যৌগ দুটিতে কী ধরনের যোজ্যতা বর্তমান?

উত্তর :  NaCl যৌগটিতে তড়িৎযোজ্যতা এবং HCI যৌগটিতে সমযোজ্যতাবর্তমান।

51. জল এবং ক্যালশিয়াম অক্সাইডের মধ্যে কোনটি তড়িৎযোজী এবং কোন্‌টি সমযোজী যৌগ?

উত্তর :  ক্যালশিয়াম অক্সাইড তড়িৎযোজী যৌগ এবং জল সমযোজী যৌগ।

52. তড়িৎযোজী যৌগ এবং সমযোজী যৌগের মধ্যে কোন্‌টি গলিত বা জলে দ্রবীভূত অবস্থায় তড়িৎ পরিবহণ করতে পারে?

উত্তর :  তড়িৎযোজী যৌগ।

53. তড়িৎযোজী যৌগ এবং সমযোজী যৌগের মধ্যে কোন্‌টি জৈব দ্রাবকে দ্রবীভূত হয় ?

উত্তর :  সমযোজী যৌগ।

55. অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড ও হাইড্রোজেন ক্লোরাইডের মধ্যে কোন্‌টি সমযোজী?

উত্তর :  হাইড্রোজেন ক্লোরাইড।

56. কোন্ অবস্থায় NaCl অণুর তড়িৎ পরিবাহী ধর্ম দেখা যায় ?

উত্তর :  গলিত অবস্থায় বা জলীয় দ্রবণে NaCl অণুর তড়িৎ পরিবাহী ধর্ম দেখা যায়।

57. Na ও F পরস্পর যুক্ত হয়ে কী ধরনের যৌগ উৎপন্ন করবে?

উত্তর :  তড়িৎযোজী যৌগ।

58. চিনি ও খাদ্যলবণের মধ্যে কোন্‌টি জলীয় দ্রবণে তড়িৎ পরিবহণ করে?

খাদ্যলবণ।

59. ম্যাগনেশিয়াম অক্সাইড আয়নীয় যৌগ না সমযোজী যৌগ?

উত্তর :  আয়নীয় যৌগ।

60. জল আয়নীয় যৌগ না সমযোজী যৌগ?

উত্তর :  সমযোজী যৌগ।

61. NaCl ও CCl4-এর মধ্যে কোনটি আয়নীয় যৌগ?

উত্তর : NaCl আয়নীয় যৌগ।

62. Cl, তড়িৎযোজী না সমযোজী লেখো।

উত্তর :  সমযোজী।

63. একটি পরমাণু থেকে অপর পরমাণুতে ইলেকট্রন স্থানান্তরের মাধ্যমে

যে যৌগ গঠিত হয় তাকে কী বলে?

উত্তর :  আয়নীয় যৌগ।

64. কোন্ ধরনের মৌল আয়নীয় যৌগ গঠন করে?

উত্তর :  ধাতবধর্মী মৌল ও অধাতবধর্মী মৌল আয়নীয় যৌগ গঠন করে।

65. কোন্ ধরনের মৌল সমযোজী যৌগ গঠন করে?

উত্তর :  দুটি ঋণাত্মক তড়িৎধর্মী মৌল অর্থাৎ দুটি অধাতু সমযোজী যৌগ গঠন করে।

File Details:-

File Name:- Class 8 Science structure of matter questions answers pdf 

File Format:- PDF

  Download  Click Here to Download 


অষ্টম শ্রেণীর পরিবেশ ও বিজ্ঞান পদার্থের গঠন প্রশ্ন উত্তর pdf,ক্লাস 8 পরিবেশ ও বিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর পদার্থের গঠন pdf ,ক্লাস 8 বিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর পদার্থের গঠন pdf download

III. সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর :

1. পরমাণুর মৌলিক কণাগুলির নাম লেখো।

উত্তর :  পরমাণুর মৌলিক কণা : পরমাণুর উপাদানগুলির মধ্যে ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রনকে মৌলিক কণা বলে। কারণ এই তিনটি কণাই যে-কোনো পরমাণুর প্রধান উপাদান।

2. পরমাণুর কোন্ অংশে ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন থাকে?

উত্তর :  পরমাণুর নিউক্লিয়াসে থাকে প্রোটন ও নিউট্রন এবং নিউক্লিয়াসের বাইরে বিভিন্ন কক্ষে ইলেকট্রন থাকে।

3. পরমাণুর নিউক্লিয়াস কাকে বলে? নিউক্লিয়াস কী কী কণিকা দ্বারা গঠিত?

উত্তর :  পরমাণুর নিউক্লিয়াস : পরমাণুর কেন্দ্রে যে ক্ষুদ্রতম অংশে পরমাণুর সমস্ত ধনাত্মক আধান ও ভর অবস্থান করে সেই অংশটিকে পরমাণুর নিউক্লিয়াস বলে । পরমাণুর নিউক্লিয়াস প্রোটন ও নিউট্রন দ্বারা গঠিত।

4. পরমাণুর ইলেকট্রনগুলি নিউক্লিয়াসের চারিদিকে ঘোরে কেন?

উত্তর :  পরমাণুর ইলেকট্রনগুলি নিউক্লিয়াসের চারদিকে ঘোরার কারণ : পরমাণুর নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ইলেকট্রনগুলি নিউক্লিয়াসের চারিদিকে বিভিন্ন বৃত্তাকার বা উপবৃত্তাকার কক্ষপথে তীব্রবেগে আবর্তন করে। সাধারণ নিয়মে ঋণাত্মক আধানযুক্ত ইলেকট্রনগুলিকে ধনাত্মক আধানযুক্ত নিউক্লিয়াস আকর্ষণ করায় ইলেকট্রনগুলির নিউক্লিয়াসের ওপর আছড়ে পড়ার কথা। কিন্তু বাস্তবে তা ঘটে না। কারণ নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ইলেকট্রনগুলির ঘূর্ণনের ফলে একটি কেন্দ্র বহির্মুখী বলের সৃষ্টি হয়, সেই বলের প্রভাবে ইলেকট্রনগুলি নিউক্লিয়াস থেকে দূরে সরে যেতে চেষ্টা করে। আবার নিউক্লিয়াসের ধনাত্মক আধান স্থির তড়িদাকর্ষণ বলের দ্বারা ইলেকট্রনগুলিকে আকর্ষণ করে। এই দুই বিপরীতমুখী বলের প্রভাবে ইলেকট্রনগুলি নিউক্লিয়াসের চারিদিকে ঘুরতে থাকে।

5. নিউক্লীয় বল কাকে বলে?

উত্তর :  নিউক্লীয় বল ঃ পরমাণুর নিউক্লিয়াসে প্রোটন ও নিউট্রনের পারস্পরিক রূপান্তর অতিদ্রুত এবং অনবরত ঘটার ফলে একটি প্রবল আকর্ষণ বলের সৃষ্টি হয়। এই আকর্ষণ বলকে নিউক্লীয় বল বলে।

6. পারমাণবিক সংখ্যা বা পরমাণু ক্রমাঙ্ক কাকে বলে? উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও।

উত্তর :  মৌলের পরমাণু ক্রমাঙ্ক ঃ কোনো মৌলের একটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসে যতগুলি প্রোটন থাকে, সেই সংখ্যাকে ওই মৌলের পরমাণু ক্রমাঙ্ক বা পারমাণবিক সংখ্যা বলে।

7. নিউক্লিয়াসের আধানের সঙ্গে পারমাণবিক সংখ্যার সম্পর্ক কী?

উত্তর :  নিউক্লিয়াসের আধানের সঙ্গে পারমাণবিক সংখ্যার সম্পর্কঃ পারমাণবিক সংখ্যা = নিউক্লিয়াসে অবস্থিত প্রোটন সংখ্যা = নিউক্লিয়াসের ধনাত্মক আধান সংখ্যা।

৪. ভরসংখ্যা কাকে বলে? উদাহরণ দাও।

উত্তর :  ভরসংখ্যা : কোনো মৌলের একটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসে উপস্থিত প্রোটন ও নিউট্রন সংখ্যার সমষ্টিকে বলে ওই পরমাণুর ভরসংখ্যা। ভরসংখ্যা = প্রোটন সংখ্যা + নিউট্রন সংখ্যা। 

9. ভরসংখ্যা ও পারমাণবিক সংখ্যার মধ্যে সম্পর্ক কী?

উত্তর :  ভরসংখ্যা ও পারমাণবিক সংখ্যার সম্পর্ক ঃ পরমাণুর ভরসংখ্যা প্রোটন সংখ্যা + নিউট্রন সংখ্যা = পারমাণবিক সংখ্যা + নিউট্রন সংখ্যা।

21. আইসোটোপ কাকে বলে? উদাহরণ দাও।

উত্তর :  আইসোটোপ ঃ একই মৌলিক পদার্থের যেসব পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা সমান কিন্তু নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন তাদের পরস্পরের আইসোটোপ বলে।

যেমন—প্রোটিয়াম (41H), ডয়টেরিয়াম (±†H) এবং ট্রিটিয়াম (31H) হল হাইড্রোজেনের তিনটি আইসোটোপ।

22. আইসোবার কাকে বলে? উদাহরণ দাও।

উত্তর :  আইসোবার ঃ ভিন্ন মৌলিক পদার্থের যেসব পরমাণুর ভরসংখ্যা সমান তাদের পরস্পরের আইসোবার বলে। যেমন— 31H ও 32He পরস্পরের আইসোবার। অণুগুলি পারস্পরিক আকর্ষণ অতিক্রম করে আলগা অবস্থায় আসে। এই অবস্থায় অণুগুলির মধ্যে যে আকর্ষণ বল থাকে তা তরল পদার্থের আয়তন বজায় রাখতে পারলেও আকার বজায় রাখতে পারে না।

26. গ্যাসীয় পদার্থের নির্দিষ্ট আকার ও আয়তন থাকে না কেন?

উত্তর :  গ্যাসীয় পদার্থের অণুগুলির মধ্যে পারস্পরিক ব্যবধান এত বেশি যে প্রকৃতপক্ষে এদের মধ্যে আকর্ষণ বল নেই বললেই চলে। এই অবস্থায় অণুগুলির গতিবেগ এত বেশি যে এরা ইতস্তত ছুটোছুটি করে বেড়ায়, তাই গ্যাসীয় পদার্থকে খোলা অবস্থায় রাখা যায় না এবং যে আবদ্ধ পাত্রেই রাখা হোক না কেন সমস্ত আয়তন জুড়ে থাকে। অণুগুলির বাধাহীন গতিশীলতার জন্যই গ্যাসীয় পদার্থের নির্দিষ্ট আকার ও আয়তন নেই।

27. কঠিন পদার্থকে তাপ দিলে কঠিন পদার্থ তরলে পরিণত হয় কেন?

উত্তর :  কঠিন পদার্থের অণুগুলি স্বাভাবিক অবস্থাতেই কাঁপে। এখন কঠিন পদার্থকে উত্তপ্ত করলে কঠিন পদার্থের অণুগুলি তাপশক্তি গ্রহণ করে। ফলে সেগুলির কম্পনের মাত্রা ও গতিশক্তি বেড়ে যায়। এক সময় সেই কম্পন এত বেড়ে যায় যে অণুগুলির মধ্যে আকর্ষণ বল কমে যায় এবং অণুগুলি পরস্পর থেকে দূরে সরে যায়। তখন কঠিন গলে গিয়ে তরলে পরিণত হয়।

28. তরল পদার্থকে উত্তপ্ত করলে তরল পদার্থ বাষ্পে পরিণত হয় কেন?

উত্তর :  তরল পদার্থকে উত্তপ্ত করলে তরল পদার্থের অণুগুলির গতিশক্তি বাড়ে একসময় গতিশক্তি এত বাড়ে যে অণুগুলির মধ্যে আকর্ষণ বল আর তাদের ধরে রাখতে পারে না। তরল ফুটে বাষ্পে পরিণত হয়।

29. গ্যাসীয় পদার্থকে খুব বেশি উন্নতায় উত্তপ্ত করলে কী ঘটে?

উত্তর :  গ্যাসীয় পদার্থকে উত্তপ্ত করলে তার উয়তা বাড়তে থাকে এবং খুব বেশি উন্নতায় গ্যাসীয় পদার্থের অণুগুলি পরমাণুতে পরিণত হয়। উন্নতা আরও বাড়তে থাকলে একসময় পরমাণুগুলি থেকে ইলেকট্রন বেরিয়ে যায়। এই প্রচণ্ড গরম অবস্থায় পরমাণুর নিউক্লিয়াস ও ইলেকট্রনগুলি দৌড়াদৌড়ি করে। পদার্থের এই অবস্থাকে বলে প্লাজমা। প্লাজমাকে বলা হয় পদার্থের চতুর্থ অবস্থা।

31. রাসায়নিক বন্ধন কাকে বলে?

>উত্তর :  একই বা ভিন্ন মৌলিক পদার্থের দুই বা দুই-এর বেশি পরমাণু একটি বিশেষ আকর্ষণ বলে আবদ্ধ হয়ে অণু গঠন করে। এই আকর্ষণ বলকে রাসায়নিক বন্ধন বলে।

32. রাসায়নিক বন্ধন কয় প্রকার ও কী কী?

উত্তর :  রাসায়নিক বন্ধন দুই প্রকার—(i) আয়নীয় বন্ধন বা তড়িৎযোজী বন্ধন এবং (ii) সমযোজী বন্ধন।

33. তড়িৎযোজী বন্ধন বা আয়নীয় বন্ধন কাকে বলে?

উত্তর :  রাসায়নিক বিক্রিয়ার সময় একাধিক মৌলের পরমাণু ইলেকট্রন গ্রহণ ও বর্জনের মাধ্যমে বিপরীতধর্মী আয়নে পরিণত হয়ে যে বন্ধন দ্বারা পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যৌগ গঠন করে, সেই বন্ধনকে তড়িৎযোজী বন্ধন বা আয়নীয় বন্ধন বলে।

34. তড়িৎযোজী যৌগ বা আয়নীয় যৌগ কাকে বলে?

উত্তর :  তড়িৎযোজী যৌগ ঃ রাসায়নিক বিক্রিয়ার সময় একাধিক মৌলের পরমাণু ইলেকট্রন গ্রহণ ও বর্জনের মাধ্যমে বিপরীত তড়িৎধর্মী আয়নে পরিণত হয়ে স্থির তড়িদাকর্ষণ বল দ্বারা পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যে যৌগ গঠন করে তাকে তড়িৎযোজী যৌগ বলে।

35. কোন ধরনের মৌলের মধ্যে তড়িৎযোজী যৌগ গঠিত হয়?

তড়িৎযোজী যৌগের উদাহরণ দাও।

উত্তর :  ধাতু এবং অধাতুর পরমাণু যুক্ত হয়ে যখন যৌগ গঠন করে তখন তড়িৎযোজী যৌগ গঠিত হয়।

তড়িৎযোজী যৌগের উদাহরণ : সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl), ক্যালশিয়াম অক্সাইড (CaO), ম্যাগনেশিয়াম ক্লোরাইড (MgCl2) ইত্যাদি।

36. তড়িৎযোজ্যতা কাকে বলে?

উত্তর :  একটি পরমাণু থেকে অপর পরমাণুতে ইলেকট্রন স্থানান্তরের মাধ্যমে যে যোজ্যতার প্রকাশ ঘটে, তাকে তড়িৎযোজ্যতা বলে।

37. তড়িৎযোজ্যতার পরিমাপ কী?

উত্তর :  তড়িৎযোজ্যতার পরিমাপ : তড়িৎযোজী যৌগ গঠনের সময় কোনো মৌলের একটি পরমাণু যতগুলি ইলেকট্রন বর্জন বা গ্রহণ করে সেই সংখ্যাকে ওই মৌলের তড়িৎযোজ্যতা বলে।

38. সমযোজী যৌগ কাকে বলে?

উত্তর :  সমযোজী যৌগ ঃ দুই বা ততোধিক পরমাণু এক বা একাধিক ইলেকট্রন জোড়কে সমভাবে গ্রহণ করে রাসায়নিকভাবে যুক্ত হয়ে যে যৌগ গঠন করে, তাকে সমযোজী যৌগ বলে।

39. কোন্ ধরনের মৌল সমযোজী যৌগ গঠন করে? কয়েকটি সমযোজী যৌগের নাম লেখো।

উত্তর :  দুটি তড়িৎ-ঋণাত্মক মৌল অর্থাৎ দুটি অধাতু যখন রাসায়নিক মিলনে যৌগ গঠন করে তখন সমযোজী যৌগ গঠিত হয়। সমযোজী যৌগের উদাহরণ : হাইড্রোজেন ক্লোরাইড (HCI), কার্বন

ডাইঅক্সাইড (CO2), মিথেন (CH4), অ্যামোনিয়া (NH3) ইত্যাদি।

40. সমযোজী বন্ধন কাকে বলে?

উত্তর :  সমযোজী বন্ধন : সমযোজী যৌগের অণু গঠনের সময় ইলেকট্রন জোড়ের মাধ্যমে পরমাণুগুলির মধ্যে যে বন্ধন সৃষ্টি হয় তাকে সমযোজী বন্ধন বলে।

41. সমযোজ্যতার পরিমাপ কী ? উদাহরণ দাও।

উত্তর :  সমযোজ্যতার পরিমাপ : কোনো মৌলের পরমাণু যতগুলি ইলেকট্রন জোড় গঠন করে পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত হয়ে অণু গঠন করে সেই ইলেকট্রন জোড়ের সংখ্যাই হল ওই মৌলের যোজ্যতা। 1. 


পদার্থের গঠন অষ্টম শ্রেণি প্রশ্ন উত্তর pdf,অষ্টম শ্রেণি পদার্থের গঠন প্রশ্ন উত্তর pdf,অষ্টম শ্রেণীর পদার্থের গঠন বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর pdf


ডালটনের পারমাণবিক তত্ত্ব বিবৃত করো।

১) ডালটনের পারমাণবিক তত্ত্বঃ

(i) প্রত্যেক মৌলিক পদার্থ অসংখ্য অতি ক্ষুদ্র, অবিভাজ্য নিরেট কণা

দ্বারা গঠিত। পদার্থের এই ক্ষুদ্রতম কণাকে পরমাণু বলে।

(ii) রাসায়নিক প্রক্রিয়া দ্বারা পরমাণু সৃষ্টি বা ধ্বংস করা যায় না। পরমাণু অবিভাজ্য ও অবিনশ্বর।

(iii) একই মৌলিক পদার্থের পরমাণুগুলির ভর ও ধর্ম অভিন্ন।

(iv) বিভিন্ন মৌলিক পদার্থের পরমাণুগুলির ভর ও ধর্ম বিভিন্ন।

(v) পরমাণুগুলি রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে এবং বিভিন্ন মৌলিক পদার্থের পরমাণুগুলি পূর্ণসংখ্যার সরল অনুপাতে যুক্ত হয়ে যৌগ পরমাণুর মৌলিক কণাগুলি কে কত খ্রিস্টাব্দে আবিষ্কার করেন?

আবিষ্কারক : বিজ্ঞানী জে. জে. থমসন 1896 খ্রিস্টাব্দে ইলেকট্রন আবিষ্কার করেন।

বিজ্ঞানী গোল্ডস্টাইন 1886 খ্রিস্টাব্দে প্রোটন আবিষ্কার করেন।

বিজ্ঞানী স্যাডউইক 1932 খ্রিস্টাব্দে নিউট্রন আবিষ্কার করেন।


বিনামূল্যে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন

File Details:-

File Name:- Class 8 Science structure of matter questions answers in bengali pdf 

File Format:- PDF

File Size:-  Mb

File Location:- Google Drive

  Download  Click Here to Download 

      আরও পোস্ট দেখো     B           

A

B

C




THANK YOU & WELCOME

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url