অষ্টম শ্রেণি ভূগোল মানুষের কার্যাবলী ও পরিবেশের অবনমন প্রশ্ন উত্তর pdf | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল সপ্তম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর pdf

WhatsAp Group Join Now
Telegram Group Join Now

মানুষের কার্যাবলী ও পরিবেশের অবনমন অষ্টম শ্রেণি ভূগোল প্রশ্ন উত্তর pdf | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল ও পরিবেশ সপ্তম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর pdf 

আসসালামু আলাইকুম,

তোমাকে আমাদের এই SKGUIDEBANGLA শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে স্বাগতম।

আজকে আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি অষ্টম শ্রেণির মানুষের কার্যাবলী ও পরিবেশের অবনমন প্রশ্ন উত্তর pdf। অষ্টম শ্রেণী ভূগোল ও পরিবেশ প্রশ্ন উত্তর মানুষের কার্যাবলী ও পরিবেশের অবনমন।অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল ও পরিবেশ মানুষের কার্যাবলী ও পরিবেশের অবনমন প্রশ্ন উত্তর। class viii geography chapter 7 question answer | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল ও পরিবেশ সপ্তম অধ্যায় মানুষের কার্যাবলী ও পরিবেশের অবনমন প্রশ্ন উত্তর pdf |class 8 Geography 7 chapter question answer pdf যা অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ যা আগত অষ্টম শ্রেণির টেস্ট ও ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে‌ ।

তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের অষ্টম শ্রেণির ভূগোল ও পরিবেশে ৩ নম্বর অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর| অষ্টম শ্রেণির ভূগোল অধ্যায় ৩ প্রশ্ন উত্তর , গুলো ভালো করে পড়ে নাও বা নীচে  দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে ক্লাস 8 ভূগোল প্রশ্ন উত্তর সপ্তম অধ্যায় pdf download, Class 8 Geography seven chapter questions answers pdf download করে নিতে পারো। এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে YouTube Live Class এর  মাধ্যমে  ক্লাস করতে চাইলে আমাদের YouTube Channel এ ভিজিট করো ও Subscribe করে নাও

YouTube Link - .  OUR ONLINE SCHOOL   SUBSCRIBE      

যযhttps://youtube.com/@Ouronlineschool247

      আরও পোস্ট দেখো    B  

A.

B.

C.


Class 8 ভূগোল ও পরিবেশ মানুষের কার্যাবলী ও পরিবেশের অবনমন | অষ্টম শ্রেণীর সপ্তম অধ্যায় SAQ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর |



অষ্টম শ্রেণি ভূগোল ও পরিবেশ সপ্তম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর pdf download,অষ্টম শ্রেণির ভূগোল অধ্যায় ৭ প্রশ্ন উত্তর | class 8 Geography chapter 7 question answer pdf 

প্রশ্ন ১.১ হোমিওস্ট্যাটিক ব্যবস্থা কাকে বলে?

উত্তর যে ভৌত ও জৈব প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিবেশের কোনো অংশের ক্ষতি হলে তা নিজে থেকে পূরণ হয়ে যায় তাকে হোমিওস্ট্যাটিক ব্যবস্থা বলা হয়।


প্রশ্ন ১.২ স্থিতিশীল উন্নয়ন কাকে বলে?

উত্তর যে উন্নয়ন পদ্ধতির উদ্দেশ্য হল প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার করে উন্নয়ন করার সাথে সাথে ভবিষ্যতের মানবসমাজের উন্নয়নের অগ্রগতি অব্যাহত থাকে, স্থিতিশীল উন্নয়ন। তাকে বলে স্থিতিশীল উন্নয়ন|


প্রশ্ন ১.৩) আর্থ সামিট কী?

উত্তর ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দে ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরো-তে পরিবেশ এবং উন্নয়ন বিষয়ে ১৭৮টি দেশের প্রায় ৩০ হাজারের বেশি মানুষ যে সম্মেলনে যোগদান করেন সেই সম্মেলন আর্থ সামিট নামে পরিচিত।


প্রশ্ন ১.৪ ‘চিপকো’ আন্দোলন কাকে বলে?

উত্তর ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে উত্তরাখণ্ডের গাড়োয়াল অঞ্চলের  অধিবাসীগণ গাছ কাটা রোধের জন্যে এক অহিংস আন্দোলন শুরু করেন। এর ফলে বনবিভাগের ঠিকাদাররা গাছ কাটতে আসলে অধিবাসীগণ গাছকে জড়িয়ে ধরে গাছ কাটার হাত থেকে রক্ষা করেছেন। এই অহিংস আন্দোলনের নাম ‘চিপকো’ আন্দোলন। হিন্দি শব্দ ‘চিপকো’ কথার অর্থ জড়িয়ে ধরা চিপকো আন্দোলন


প্রশ্ন ১.৯ সবুজ বিপ্লবের নেতিবাচক দিকগুলো কী?

উত্তর সবুজ বিপ্লবের নেতিবাচক দিকগুলো হল এখানে পরিবেশের অবনমন ঘটেছে। অতিরিক্ত পরিমাণে রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের ব্যবহারে এখানকার পরিবেশ তথা জীবজগৎ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং মাটিতে লবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। অধিক পরিমাণে উচ্চ-ফলনশীল বীজের ব্যবহারের ফলে বিভিন্ন ত্রুটি সৃষ্টি হয়েছে।


প্রশ্ন ১.১০ পরিবেশদূষণ কাকে বলে?

উত্তর প্রাকৃতিক কারণে বা মানুষের কাজের জন্যে পরিবেশের বিভিন্ন উপাদানের এককভাবে দূষিত হওয়াকে পরিবেশদূষণ বলে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) রিপোর্টবলছে G-20 দেশগুলিতে ২০টি শহর সবচেয়ে দূষিত। তার মধ্যে ১৩টির অবস্থান ভারতে।


প্রশ্ন ১.১১ পরিবেশের অবনমন কাকে বলে?

উত্তর পরিবেশের গুণমান হ্রাস পাওয়ার ঘটনাকে পরিবেশের অবনমন বলে। ভূমিকম্প, ধস, অগ্ন্যুৎপাত প্রভৃতি প্রাকৃতিক কারণ এবং মানুষের কার্যকলাপ যেমন—নগরায়ণ, শিল্পায়ন প্রভৃতি কারণে পরিবেশের গুণমান নষ্ট হওয়ার ঘটনাকে বলেপরিবেশের ‘অবনমন'।

File Details:-

File Name:- Class viii geography chapter 7 questions answers pdf 

File Format:- PDF

  Download  Click Here to Download 


ক্লাস 8 ভূগোল ও পরিবেশ সপ্তম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর,অষ্টম শ্রেণীর সপ্তম অধ্যায় বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর pdf | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল ও পরিবেশ সপ্তম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর।


1. চিপকো আন্দোলন।

উত্তর গাছ কাটার প্রতিবাদে উত্তরপ্রদেশের গাড়ওয়াল জেলার মণ্ডল গ্রামে ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে যে আন্দোলন গড়ে উঠেছিল সেটি হল চিপকো আন্দোলন। চিপকো কথার অর্থ হল জড়িয়ে ধরা। ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে ভারতে প্রথম অরণ্য আইন প্রবর্তন হয়। যা আদিবাসী ও অরণ্যচারী মানুষের অনুকূল র ছিল না। ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে এই আইনের বিষয়ের প্রতিবাদে তিলারিতে বড়ো জনসমাবেশ হয়। রাজার সেনাবাহিনী ১৭ জুন সাধারণ নাগরিককে জনসভায় খুন করে, ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে তেহেরি গাড়োয়াল ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয়। শহিদ স্মরণে ৩০ মে প্রতিবছর অরণ্য দিবস পালিত হয়। সাতের দশকের শুরুতে আবার নতুন করে প্রতিবাদ আন্দোলন শুরু হয়। সুন্দরলাল বহুগুনা ও মীরা বেন ১৯৬১-তে মহাত্মা গান্ধীর অশিষ্যা সরলা বেনের উদ্যোগে ‘উত্তরাখণ্ড সর্বোদয় মণ্ডল' গঠিত হয় যা এই আন্দোলনকে তীব্রতর গণ আন্দোলনের রূপ দেয়। ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে ৩০ মে আদিবাসী নারী-পুরুষ একসঙ্গে এই আন্দোলনে যোগ  দেয়। ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দের ১২ ও ১৫ ডিসেম্বর উত্তরকাশী ও গোপেশ্বরে নির্বিচারে অরণ্য লুণ্ঠনের বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক পদযাত্রা হয়। ১৯৭৩-তে এপ্রিল-এ রাতের অন্ধকারে বৃক্ষ লুণ্ঠনে এলে আদিবাসী মেয়েরা প্রতিটি গাছকে জড়িয়ে ধরে থাকে ও গাছ পাহারা দেয়। আন্দোলনে নেতৃত্ব প্রদানকারী ব্যক্তিত্বরা হলেন—মীরা বেন, গোপেশ্বর, সুন্দরলাল বহুগুনা, চন্দ্রিকাপ্রসাদ ভাট। অরণ্যের অনেক প্রজাতি বৃক্ষহননে নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল হিমালয় অঞ্চলে। অরণ্য নিলামকারী চোরা কারবারিদের বিরুদ্ধে অনশন, অবরোধ তীব্রতর হলে কেন্দ্রীয় সরকার ঘোষণা করেন 'হিমালয় অঞ্চলে আগামী ১৫ বছর কোনো বৃক্ষকে স্পর্শ করা যাবে না।' এই আন্দোলনের সুফল হিসেবে হিমালয় অঞ্চলে জীববৈচিত্র্য অক্ষুণ্ণ রাখা সম্ভব হয়; বড়ো বড়ো গাছ কাটা নিষিদ্ধ হয় ও পরিবেশের বাস্তুতান্ত্রিক ভারসাম্য বজায় রাখার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয়।


2. নর্মদা বাঁচাও আন্দোলন।

উত্তর: ভারতের বৃহত্তম পশ্চিমবাহিনী নদী নর্মদার দৈর্ঘ্য ১৪৫০ কিমি। মধ্যপ্রদেশের অমরকন্টক থেকে উৎপন্ন হয়ে সুদীর্ঘ পথ অতিক্রম করে আরবসাগরে পতিত হয়েছে। এর উপত্যকায় ভিল, গন্ড, জাতীয় প্রাচীন সভ্যতা ও সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। গুজরাট ও মধ্যপ্রদেশ সরকারের যৌথ উদ্যোগে পরে নর্মদার স্রোতপথে ৩০টি বড়ো বাঁধ, ১৩৫টি মাঝারি বাঁধ ও ৩০০০টি ছোটো বাঁধ তৈরির কর্মসূচি গৃহীত হয়। উদ্দেশ্য ছিল খরাপ্রবণ গুজরাট ও মধ্যপ্রদেশের অনাবাদি জমিকে চাষযোগ্য করে তোলা, জলবিদ্যুৎ উৎপাদন ও আর্থিক উন্নয়ন। বাঁধ নির্মাণের প্রতিবাদে জনসমাবেশ এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন ঘটাতে দুটি বড়ো বাঁধ গুজরাটে ‘সর্দার সরোবর’ ও মধ্যপ্রদেশে ‘নর্মদা সাগর’ তৈরির কাছে প্রাথমিকভাবে ২৫ হাজার কোটি টাকার প্রয়োজন। বাঁধ তৈরি সম্পূর্ণ হলে ৩,০০,০০০ হেক্টর অরণ্যভূমি জলমগ্ন হবার আশঙ্কা দেখা দেয়। ৫৬০০০ হেক্টর উর্বর জমি ধ্বংস হবে; ১০,০০,০০০ বেশি মানুষ উদ্বাস্তু হবে। জীববৈচিত্র্য বিলুপ্ত হবে; বিশেষজ্ঞদের মতে বাঁধের অববাহিকায় প্রতি ১০০ বর্গমাইল ৭৫ একর ফুট পলি জমা হবে। ফলে পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দে প্রথম মুখর প্রতিবাদ করেন বাবা আমতে। পরে যোগ দেন মেধা পাটেকর। ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দে ২২ ফেব্রুয়ারি অহিংস মিছিলে পুলিশ আক্রমণ চালায়। পরিবেশগত ভারসাম্য বিনষ্ট হবার আশঙ্কায় এবং নর্মদা প্রকল্পের রূপায়ণে ৯২টি গ্রাম নিশ্চিহ্ন হবার প্রতিবাদে গড়ে ওঠে নর্মদা বাঁচাও আন্দোলন; অংশ নেন যেসব গ্রাম ডুবে যাবে তার গ্রামবাসীরা। সর্দার প্রকল্পের জল গুজরাটের সৌরাষ্ট্র এলাকার ৬৯টি তালুকের ৫৬টি তালুকই পাবে না বলে আন্দোলনকারীরা সোচ্চার হয়। নর্মদা সাগর প্রকল্পে ৩০৯২৩ কোটি ও সর্দার সরোবর প্রকল্পে ৮১৯০ কোটি টাকা বনদপ্তরের গাছকাটার জন্য ক্ষতি হবে। সুপ্রিমকোর্টের হস্তক্ষেপে পরে বাঁধের উচ্চতা কমানোর (১৩৮.৬৮ মিটার থেকে কমিয়ে ১০৭ মিটার করা) প্রস্তাব দিয়ে শর্তসাপেক্ষে কাজ চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। এই আন্দোলন লেখনীর মাধ্যমে জনসমক্ষে আনেন শ্রীমতী অরুন্ধতী রায়।


প্রশ্ন 3| সাইলেন্ট ভ্যালি আন্দোলন।

উত্তর কেরালের উত্তরে পালঘাট জেলার অরণ্যঘেরা উপত্যকা অঞ্চলের নাম সাইলেন্ট ভ্যালি। নীরব উপত্যকা। কেরলের এই উপত্যকার একদিকে কোয়েম্বাটুর অন্য দুদিকে কোজিকোড় ও পালঘাট। ক্ষেত্রমান ৯০ বর্গকিমি। কুন্তিহঝা বয়ে নদী চলছে সাইলেন্ট ভ্যালি মাঝবরাবর। ২৪০০ মিটার উচ্চতা থেকে নেমে আসা নদীটি ১৫ কিমি অঞ্চল জুড়ে প্রবাহিত। এরপর সরু স্রোতধারা

আবার ১০০০ মিটার নীচুতে জলাধারে নেমেছে। ১৯৭৩-তে ভারত সরকার ও কেরল রাজ্য সরকার এখানে বাঁধ নির্মাণের দিকে নজর দেন, যা প্রথমে ১২০ ও পরে ২৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম হবে।১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে WWF (ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ফান্ড) এর সমীক্ষায় বাঁধ নির্মাণের কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। কারণ বাঁধ নির্মিত হলে ৮০০ হেক্টর বনভূমি ধ্বংস হবে, মোট বনভূমির ১০ শতাংশ জমিতে থাকা ঘরবাড়ি, রাস্তা নষ্ট হবে। ১৯৭৬-এ কেরালার জন বিজ্ঞান সংগঠন কেরালা শাস্ত্র সাহিত্য পরিষদ (KSSP) গণ শাখার সংগ্রহ অভিযান করে এর ক্ষতির দিকগুলি মানুষের নজরে আনে আন্দোলন গড়ে তোলে। তৎকালীন  প্রধানমন্ত্রী মোরারজী দেশাই ১৯৭৯ এর মে মাসের মধ্যে বাঁধ নির্মাণ সাইলেন্ট ভ্যালি। শেষ করার নির্দেশ দেন। হাইকোর্টে নাগরিক মামলা হয়, পরিবেশবিদরা প্রতিরোধ গড়ে তোলেন শেষে ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে ডিসেম্বরে কেরালা সরকার পরিকল্পনা বাতিল করতে বাধ্য হন।


প্রশ্ন 4. গ্রিন বেঞ।

উত্তর ভারতে পরিবেশ বিষয়ক সমস্যা সমাধানের জন্য সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশে বিভিন্ন রাজ্যের হাইকোর্টগুলিতে বিভিন্ন গ্রিন বেঞ স্থাপন করা হয়। এর উদ্দেশ্য যারা মানবাধিকারের স্বার্থে আইনের সাহায্য নিতে চান তাদের আবেদনপত্র গ্রহণ করা হয়। পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা হাইকোর্টে এভাবেই পরিবেশ সংক্রান্ত বেঞ বা গ্রিন বেঞ হিসেবে কাজ করে। ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে জুন থেকে প্রতি সপ্তাহে অন্তর ১ দিন এর বৈঠক বসে। যে যে বিষয়ে মামলা করা যায় সেগুলি হল— শিল্প বিধি অগ্রাহ্য করে দূষণ ঘটানো, ২ জলাশয় বা পুকুর বেআইনিভাবে ভরাট করা, (৩) গাছ কাটা, (৪) যানবাহন থেকে নির্গত ধোঁয়া, ৫ জৈব বর্জ্য পদার্থ ও স্বাস্থ্য বিধি লঙ্ঘন, ৬ বর্জ্য পদার্থের স্তূপ ও বর্জ্যের উৎস পরিশোধন, ৭ রাজ্যের মর্গের দূষণ ক্রিয়া, ৮ পুকুর ও উদ্যানের পরিবেশের গুণগুলি বজায় রাখা, মাইক্রোফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা। এক্ষেত্রে গ্রিন বেঞ্চ, রাজ্য দূষণ পর্ষদ পৌর সংস্থাগুলি সম্মিলিতভাবে কার্য সম্পাদন করে। 


বিনামূল্যে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন

File Details:-

File Name:- Class 8 geography 7 chapter questions answers pdf 

File Format:- PDF

File Size:-  Mb

  Download  Click Here to Download 


      আরও পোস্ট দেখো     B           

A

B

C




THANK YOU & WELCOME


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url