অষ্টম শ্রেণি ভূগোল ওশিয়ানিয়া প্রশ্ন উত্তর pdf | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল ও পরিবেশ একাদশ অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর pdf

WhatsAp Group Join Now
Telegram Group Join Now

ওশিয়ানিয়া প্রশ্ন উত্তর অষ্টম শ্রেণি ভূগোল | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল একাদশ অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর pdf 

আসসালামু আলাইকুম,

তোমাকে আমাদের এই SKGUIDEBANGLA শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে স্বাগতম।

আজকে আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি অষ্টম শ্রেণির ওশিয়ানিয়া প্রশ্ন উত্তর pdf। অষ্টম শ্রেণী ভূগোল ও পরিবেশ প্রশ্ন উত্তর ওশিয়ানিয়া।অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল ও পরিবেশ ওশিয়ানিয়া প্রশ্ন উত্তর। class viii geography chapter 11 question answer | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল ও পরিবেশ একাদশ অধ্যায় ওশিয়ানিয়া প্রশ্ন উত্তর pdf |class 8 Geography 11 chapter question answer pdf যা অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ যা আগত অষ্টম শ্রেণির টেস্ট ও ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে‌

তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের অষ্টম শ্রেণির ভূগোল ও পরিবেশে ৯ নম্বর অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর| অষ্টম শ্রেণির ভূগোল অধ্যায় ৯ প্রশ্ন উত্তর , গুলো ভালো করে পড়ে নাও বা নীচে  দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে ক্লাস 8 ভূগোল প্রশ্ন উত্তর একাদশ অধ্যায় pdf download, Class 8 Geography nine chapter questions answers pdf download করে নিতে পারো। এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে YouTube Live Class এর  মাধ্যমে  ক্লাস করতে চাইলে আমাদের YouTube Channel এ ভিজিট করো ও Subscribe করে নাও

ভূগোল ও পরিবেশ

YouTube Link - .  OUR ONLINE SCHOOL   SUBSCRIBE 


      আরও পোস্ট দেখো     B  

A

B

C.

ক্লাস 8 ভূগোল ও পরিবেশ একাদশ অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর | অষ্টম শ্রেণীর একাদশ অধ্যায় SAQ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | 

ANS:-


অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল ও পরিবেশ একাদশ অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর।অষ্টম শ্রেণি ভূগোল ও পরিবেশ একাদশ অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর pdf download,অষ্টম শ্রেণির ভূগোল অধ্যায় ৭ প্রশ্ন উত্তর ,

প্রশ্ন ১. ওশিয়ানিয়া কাকে বলে?

উত্তর এশিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত অস্ট্রেলিয়া, তাসমানিয়া, নিউজিল্যান্ড এবং মাইক্রোনেশিয়া, পলিনেশিয়া ও ম্যালানেশিয়া দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে গঠিত মহাদেশকে বলা হয় ওশিয়ানিয়া।


প্রশ্ন 2. অস্ট্রালেশিয়া কাকে বলে?

উত্তর ‘অস্ট্রাল’ ও ‘এশিয়া’ এই দুটি শব্দ নিয়ে গঠিত অস্ট্রালেশিয়া। ‘অস্ট্রাল' কথার অর্থ দক্ষিণ এবং ‘এশিয়ার’ অর্থ দেশ। অর্থাৎ অস্ট্রালেশিয়ার অর্থ হল দক্ষিণের দেশ। অস্ট্রেলিয়া, তাসমনিয়া ও নিউজিল্যান্ড দক্ষিণ দিকে অবস্থিত। তাই একত্রে এদের বলা হয় অস্ট্রালেশিয়া। বহুকাল আগে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাবরিজিনাল আদিবাসী সম্প্রদায় বসবাস করত।


প্রশ্ন 3. মাইক্রোনেশিয়া কাকে বলে?

উত্তর ‘মাইক্লোন’ এবং ‘এশিয়া’ নিয়ে গঠিত মাইক্রোনেশিয়া। ‘মাইক্লোন’ কথার অর্থ ক্ষুদ্র এবং ‘এশিয়া’ কথার অর্থ দেশ। অর্থাৎ মাইক্রোনেশিয়ার অর্থ হল ক্ষুদ্র দেশ। মারিয়ানা, ক্যারোলিন, মার্শাল, কিরিবাটি, গখুম, নাউরু প্রভৃতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র হাজার হাজার দ্বীপ নিয়ে গঠিত হয়েছে মাইক্রোনেশিয়া। কিরিবাটি দ্বীপ


প্রশ্ন 4.ম্যালানেশিয়া কাকে বলে?

উত্তর ‘ম্যাল’ ও ‘এশিয়া’ নিয়ে গঠিত ম্যালানেশিয়া। ‘ম্যালান’ কথার অর্থ কালো এবং ‘এশিয়া’ কথার অর্থ দেশ। অর্থাৎ ম্যালানেশিয়ার অর্থ কালো দেশ। অস্ট্রেলিয়ার উত্তর -পূর্বে পাপুয়া-নিউগিনি থেকে পূর্বে ফিজি দ্বীপপুঞ্জ পর্যন্ত বিস্তৃত দ্বীপমালা নিয়ে গঠিত ম্যালানেশিয়া। এই অঞ্চলের লোকেদের গায়ের রং কালো বলে এরূপ নামকরণ হয়েছে। নিউগিনি, সালোমন, ফিজি, নব, নিউ ক্যালিডোনিয়া, নিউ হেব্রিভিজ প্রভৃতি দ্বীপ নিয়ে ম্যালানেশিয়া গঠিত।


প্রশ্ন 5.পলিনেশিয়া কাকে বলে?

উত্তর ‘পলি’ এবং ‘এশিয়া’র সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে পলিনেশিয়া শব্দটি। ‘পলি’ কথার অর্থ বহু এবং ‘এশিয়া’ কথার অর্থ দেশ। সুতরাং পলিনেশিয়ার অর্থ হল বহু দেশ। ১৮০° দ্রাঘিমার পূর্বদিকে উত্তরে হাওয়াই দ্বীপ থেকে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্বে ইস্টার দ্বীপ পর্যন্ত বিস্তৃত দ্বীপপুঞ্জকে একত্রে বলে পলিনেশিয়া। এখানকার উল্লেখযোগ্য দ্বীপ হল হাওয়াই, সামোয়া, সোসাইটি টেঙ্গি, কুক, ইস্টার, পিটকেয়ান, তাহিতি প্রভৃতি। 


প্রশ্ন 6.মালী কাকে বলে?

উত্তর অস্ট্রেলিয়ার পূর্বে অবস্থিত অ্যাডিলেড থেকে পশ্চিমে জেরাল্ডটন পর্যন্ত স্বল্প বৃষ্টিপাতযুক্ত অঞ্চলে বিশেষ এক শ্রেণির ঝোপ জন্মায়। এদেরই নাম মালী।


প্রশ্ন 8. পার্কল্যান্ড সাভানা কাকে বলে?

উত্তর অস্ট্রেলিয়ার উত্তরে কম বৃষ্টিপাতযুক্ত অঞ্চলে ক্রান্তীয় তৃণভূমি গড়ে উঠেছে। এই তৃণভূমিতে বড়ো বড়ো ঘাস জন্মায়। এই তৃণভূমির মাঝে মাঝে ইউক্যালিপটাস ও জুরা জাতীয় গাছ জন্মায়। অস্ট্রেলিয়ার এই তৃণভূমি অঞ্চলকে ‘পার্কল্যান্ড সাভানা' বলে।


প্রশ্ন 9.‘ডাউন্স’ কাকে বলে?

উত্তর অস্ট্রেলিয়ার গ্রেট ডিভাইডিং রেঞ্জের পশ্চিমে অবস্থিত মারে-ডার্লিং অববাহিকায় ছোটো ছোটো ঘাসের এক বিশাল তৃণভূমি গড়ে উঠেছে। এই তৃণভূমি ‘ডাউন্স’ নামে পরিচিত। অস্ট্রেলিয়ায় নাতিশীতোয় তৃণভূমি ডাউন্স দেখা যায়।


প্রশ্ন 10. আর্টেজীয় কূপ কাকে বলে?

উত্তর অস্ট্রেলিয়ার মধ্যভাগের সমভূমির উত্তরাংশে কার্পেন্টারিয়া সমভূমির শিলাস্তরগুলো গামলার মতো বা ধনুকের মতো বেঁকে অবস্থান করছে। ফলে এখানে কূপ খনন করলে পাম্পের সাহায্য ছাড়াই জল বেরিয়ে আসে। একে আর্টেজীয় কূপ বলে। আর্টেজীয় কূপ

প্রশ্ন 11. ওশিয়ানিয়ার চারদিকের মহাসাগরগুলোর নাম করো।

উত্তর ওশিয়ানিয়ার উত্তরে ও পূর্বে আছে প্রশান্ত মহাসাগর, দক্ষিণে আছে দক্ষিণ মহাসাগর ও পশ্চিমে আছে ভারত মহাসাগর।

থলেতে বাচ্চাবহন করার পদ্ধতি সত্যিই অদ্ভুত। এমু, কিউই উড়তে পারে না, বেশ জোরে দৌড়াতে পারে।


প্রশ্ন 13. রিভোরিনা সমভূমি সম্পর্কে কী জানো?

উত্তর অস্ট্রেলিয়ার মধ্যভাগের সমভূমির দক্ষিণে অবস্থিত মারে-ডার্লিং নদী অববাহিকা। একে রিভোরিনা সমভূমি বলা হয়। এই অঞ্চলের পূর্বে আছে গ্রেট ডিভাইডিং রেঞ্জ, পশ্চিমে আছে মালভূমি অঞ্চল, উত্তরে রয়েছে আয়ার হ্রদের অববাহিকা এবং দক্ষিণে আছে ভারত মহাসাগর। রিভোরিনা সমভূমি অত্যন্ত সমৃদ্ধ এবং ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চল।


প্রশ্ন 14. মারে নদীর বিবরণ দাও।

উত্তর মারে নদী অস্ট্রেলিয়ান আল্পস পর্বত থেকে উৎপন্ন হয়ে দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হয়ে এনকাউন্টার হ্রদে পতিত হয়েছে। এই নদীর দৈর্ঘ্য ২৫৮৯ কিমি। এর প্রধান উপনদীগুলো হল ডার্লিং, লাচলান, মারামবিজি। প্রধান উপনদী ডার্লিং ওয়েন্টওয়ার্থ শহরের কাছে মারের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।


প্রশ্ন 15. ডার্লিং নদীর সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।

উত্তর মারে নদীর উপনদী হল ডার্লিং। এই নদী নিউ ইংল্যান্ড রেঞ্জ থেকে উৎপন্ন হয়েছে। এর দৈর্ঘ্য ১,১৬৩ কিলোমিটার। ডার্লিং-এর প্রধান উপনদীগুলো হল—পারু, ওয়ারেগো ও

বারেন। ডার্লিং নদীটি দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হয়ে ওয়েন্টওয়ার্থ শহরের কাছে গিয়ে মারে নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে। এই মিলিত স্রোত মারে নামে এনকাউন্টার হ্রদে পতিত হয়েছে।


প্রশ্ন 16. মারে-ডার্লিং অববাহিকার কৃষিকাজের বিবরণ দাও।

উত্তর মারে-ডার্লিং অববাহিকা অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে

কৃষিসমৃদ্ধ অঞ্চল। গম, যব, ওট, রাই, ভুট্টা এই অঞ্চলের প্রধান ফসল। এই অববাহিকার দক্ষিণ ভাগ ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চলের অন্তর্গত। ফলে সেখানে আঙুর, কমলালেবু, আপেল, লেবু প্রভৃতি ফল উৎপাদিত হয়।


প্রশ্ন 17.তাসমানিয়ার নদনদীর বিবরণ দাও। 

উত্তর তাসমানিয়ার দুটি প্রধান নদীর নাম এসক্ নদী ও ডাকওয়েন্ট নদী। এসক্ নদী পূর্ব দিকের পর্বতে উৎপন্ন হয়ে বাস প্রণালীতে পড়েছে এবং ডারওয়েন্ট নদী স্টর্ম সাগরে পতিত হয়েছে। জীবিবরণ দাও।

প্রশ্ন 18. ওশিয়ানিয়াকে ‘দ্বীপময় দেশ’ বলে—কেন?

উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরের ওপর প্রায় ১০,০০০ দ্বীপ ও দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে গড়ে উঠেছে ওশিয়ানিয়া মহাদেশ। এর প্রধান ভূখণ্ডগুলো হল—অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, তাসমানিয়া, ফিজি, টোঙ্গা, তাহিতি, পাপুয়া নিউগিনি, সলোমন, নিউ ক্যালিডোনিয়া ইত্যাদি। অসংখ্য দ্বীপমালা নিয়ে গঠিত হওয়ায় ওশিয়ানিয়াকে ‘দ্বীপময় দেশ’ বলে।


প্রশ্ন) 19. ওশিয়ানিয়ার জলবায়ু বৈচিত্র্যময়।—কেন?

উত্তর ভৌগোলিক অবস্থানের তারতম্য থাকার কারণে ওশিয়ানিয়ার বিভিন্ন অংশে বিভিন্ন প্রকৃতির জলবায়ু দেখা যায়। অর্থাৎ জলবায়ুর তারতম্য লক্ষ করা যায়। যেমন—

(i) অস্ট্রেলিয়া ও পলিনেশিয়ার দক্ষিণভাগে নাতিশীতোয় জলবায়ু দেখা যায়। (ii) মধ্যভাগের ম্যালানশিয়ায় দেখা যায় নিরক্ষীয় জলবায়ু এবং (iii) উত্তরদিকে মাইক্রোনেশিয়া ও পলিনেশিয়াতে বিরাজ করে ক্রান্তীয় জলবায়ু।


Class 8 ভূগোল ও পরিবেশ ওশিয়ানিয়া | ক্লাস 8 ভূগোল একাদশ অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর pdf | অষ্টম শ্রেণীর একাদশ অধ্যায় বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর pdf


1. গ্রেট বেরিয়ার রিফ : অস্ট্রেলিয়ার উত্তর-পূর্ব উপকূলের সমান্তরালে সমুদ্রের মধ্যে বিস্তৃত হয়েছে পৃথিবীর বৃহত্তম এক প্রবাল প্রাচীর। এর নাম গ্রেট বেরিয়ার রিফ। উপকূল ভাগ থেকে এর দূরত্ব স্থানবিশেষে ১৫-২৫০ কিমি। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ২০০০ কিমি। দীর্ঘদিন ধরে প্রবাল কীটের দেহ নিঃসৃত পদার্থ ও প্রবালের দেহ জমে জমে এই প্রাচীর সৃষ্টি হয়েছে। সমুদ্র সমতল থেকে বেশি উঁচুতে অবস্থিত নয়; এখানে মুক্তো, স্পঞ্জ প্রভৃতি পাওয়া যায়। এই প্রাচীরের অবস্থান উত্তর- পূর্ব উপকূলের সামুদ্রিক ঝড় থেকে অস্ট্রেলিয়াকে রক্ষা করে। গ্রেট বেরিয়ার রিফ১৯৮১ খ্রিস্টাব্দে এটিকে পৃথিবীর হেরিটেজ স্থান হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্যের একটি হল এই গ্রেট বেরিয়ার রিফ।


বিনামূল্যে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন

File Details:-

File Name:- Class 8 geography chapter 11 questions answers pdf 

File Format:- PDF

File Location:- Google Drive

  Download  Click Here to Download 


      আরও পোস্ট দেখো     B           

A

B

C



THANK YOU & WELCOME



Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url