অষ্টম শ্রেণি ভূগোল শিলা প্রশ্ন উত্তর pdf |অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল ও পরিবেশ তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর pdf
শিলা প্রশ্ন উত্তর অষ্টম শ্রেণি ভূগোল | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর pdf | class 8 Geography 3 chapter question answer pdf
আসসালামু আলাইকুম,
তোমাকে আমাদের এই SKGUIDEBANGLA শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে স্বাগতম।
আজকে আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি অষ্টম শ্রেণির শিলা প্রশ্ন উত্তর pdf। অষ্টম শ্রেণী ভূগোল ও পরিবেশ প্রশ্ন উত্তর শিলা।অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল ও পরিবেশ শিলা প্রশ্ন উত্তর। class viii geography chapter 3 question answer | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল ও পরিবেশ তৃতীয় অধ্যায় শিলা প্রশ্ন উত্তর pdf |class 8 Geography 3 chapter question answer pdf যা অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ যা আগত অষ্টম শ্রেণির টেস্ট ও ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে |
তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের অষ্টম শ্রেণির ভূগোল ও পরিবেশে ৩ নম্বর অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর| অষ্টম শ্রেণির ভূগোল অধ্যায় ৩ প্রশ্ন উত্তর , গুলো ভালো করে পড়ে নাও বা নীচে দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে ক্লাস 8 ভূগোল প্রশ্ন উত্তর তৃতীয় অধ্যায় pdf download, Class 8 Geography third chapter questions answers pdf download করে নিতে পারো। এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে YouTube Live Class এর মাধ্যমে ক্লাস করতে চাইলে আমাদের YouTube Channel এ ভিজিট করো ও Subscribe করে নাও।
class eight Geography 3rd chapter question answer,অষ্টম শ্রেণীর তৃতীয় অধ্যায় SAQ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর |
অষ্টম শ্রেণি ভূগোল ও পরিবেশ তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর pdf download,অষ্টম শ্রেণির ভূগোল অধ্যায় ২ প্রশ্ন উত্তর ,
class 8 Geography chapter 3 question answer pdf
প্রশ্ন ১.১ শিলা কাকে বলে? শিলা ক-প্রকার?
উত্তর) এক বা একাধিক খনিজের সমসত্ত্ব বা অসমসত্ত্ব মিশ্রণকে শিলা বলে। শিলা তিনপ্রকার। আগ্নেয় শিলা (ব্যাসল্ট), ও পাললিক শিলা (কাদাপাথর), ৩ রূপান্তরিত শিলা (নিস)।
প্রশ্ন ১.২ খনিজ কাকে বলে?
উত্তর : এক বা একাধিক অজৈব মৌলিক পদার্থের যৌগকে খনিজ বলে। যেমন—গ্রানাইট শিলা গঠিত হয়েছে কোয়ার্টজ, ফেল্ডসপার, মাইকা ও হর্নব্লেন্ড প্রভৃতি খনিজ দ্বারা এবং চুনাপাথর গঠিত হয়েছে শুধুমাত্র ক্যালসাইট অথবা অ্যারাগোনাইট খনিজ দ্বারা।
(প্রশ্ন ১.৩) খনিজের প্রভাব কী?
উত্তর) প্রকৃতিতে খনিজের প্রভাব বিশেষভাবে লক্ষ করা যায়। যেমন—লোহা অথবা বক্সাইট সমৃদ্ধ ভূমির রং লাল হয় এবং শক্ত হয়। জিপসামযুক্ত ভূমি নরম হয় এবং রং হয় হলুদ। ক্যালসাইট যুক্ত থাকলে চুনাপাথরের ভূমি সৃষ্টি হয় যা ক্ষয়প্রবণ। খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসযুক্ত ভূমি নরম, সচ্ছিদ্র ও প্রবেশ্য পাললিক শিলায় গঠিত হয়। লোহা, অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইডযুক্ত ল্যাটেরাইট মাটি ও লাল মাটি অনুর্বর হয়, তাই সেখানে ফসল ভালো হয় না।
প্রশ্ন ১.৪ মারবেলের বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহারগুলো লেখো।
উত্তর : মারবেলের বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার : ১ এটি চুনাপাথরের রূপান্তর। ২ এটি দেখতে খুব সুন্দর, মসৃণ ও চকচকে। (৩) এর রং সাদা, সবুজ, ধূসর, হলুদ, নীল হতে পারে। ৪ মারবেল স্থাপত্য ও ভাস্কর্য শিল্পে ব্যবহৃত হয়।
প্রশ্ন ১.৫ স্লেট-এর বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহারগুলো লেখো।
উত্তর : স্লেটের বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার : ১ সেন্ট কাদাপাথর বা শেলের রূপান্তর। স্লেট বেশ মসৃণ। (৩) এর রং নীলচে ধূসর থেকে কালো রঙের হয়। ৪) স্লেট দিয়ে ঘরের টালি তৈরি হয়। ব্ল্যাকবোর্ড এবং লেখার স্লেটও তৈরি হয়।
প্রশ্ন ১.৬ নিস-এর বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহারগুলো লেখো।
উত্তর) নিস-এর বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার : (১) নিস শক্ত ও ক্ষয় প্রতিরোধী শিলা। ২ এই শিলায় অনেক সময় খনিজগুলো বলয়ের আকারে একসঙ্গে থাকে। তাই এই ধরনের নিসকে ব্যান্ডেড নিস বলে। ৩ এর থেকে নির্দিষ্ট কোনো খনিজ সংগ্রহ করার সুবিধা আছে। (৪) রাস্তাঘাট ও নির্মাণ কাজে এই শিলার প্রচুর ব্যবহার আছে।
প্রশ্ন ১.৭ সমসত্ত্ব মিশ্রণ কাকে বলে?
উত্তর : যে মিশ্রণের উপাদানগুলো সব জায়গায় সম অনুপাতে থাকে, তাকে সমসত্ত্ব মিশ্রণ বলে।
প্রশ্ন ১.৮ অসমসত্ত্ব মিশ্রণ কাকে বলে?
উত্তর : যে মিশ্রণের উপাদানগুলো বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন অনুপাতে থাকে, তাকে অসমসত্ত্ব মিশ্রণ বলে।
প্রশ্ন ১.৯ পেট্রোলজি (Petrology) কাকে বলে?
বিজ্ঞানের যে বিশেষ শাখায় শিলা ও তার বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করা হয়, তাকে বলা হয় পেট্রোলজি।
প্রশ্ন ১.১০ মিনারেলজি (Mineralogy) কাকে বলে?
উত্তর : বিজ্ঞানের যে শাখায় খনিজ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় তাকে মিনারেলজি বলে।
প্রশ্ন ১.১১) ব্যাসল্ট কী জাতীয় শিলা?
উত্তর : ব্যাসল্ট নিঃসারী আগ্নেয় শিলা। ভূগর্ভের ম্যাগমা লাভারূপে প্রবাহিত হয়ে বাইরে এসে শীতল ও কঠিন হয়ে ব্যাসল্ট শিলা গঠন করেছে। এই শিলা ক্ষারকীয় লাভায় গঠিত হয়। এর দানাগুলো সূক্ষ্ম হয়। ভূপৃষ্ঠে দ্রুত শীতল হয় বলে গ্ৰথন দৃঢ় হয়।
class 8 Bhugola 3rd chapter question answer pdf |অষ্টম শ্রেণির ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর।
প্রশ্ন ১.১৪) স্ট্যালাকটাইট কাকে বলে?
উত্তর : চুনাপাথর নির্মিত গুহার ছাদ থেকে ঝুলন্ত চুনের স্তর বা ঝুরিকে বলা হয় স্ট্যালাকটাইট। অন্ধ্রপ্রদেশের বোরা কেভ ও দেরাদুনের গুহায় স্ট্যালাকটাইট ও স্ট্যালাগমাইট দেখা যায়।
স্ট্যালাক্টাইট ও স্ট্যালাগমাইট
প্রশ্ন ১.১৫) স্ট্যালাগমাইট কাকে বলে?
উত্তর : চুনাপাথর নির্মিত গুহার মেঝে থেকে যখন চুনের স্তর ওপরের দিকে উঠে যায়, তখন তাকে স্ট্যালাগমাইট বলে।
প্রশ্ন ১.১৬) শিলার সচ্ছিদ্রতা কাকে বলে?
উত্তর : যে-কোনো শিলা যেহেতু বিভিন্ন কণার সমবায়ে গঠিত, তাই কণাগুলির মধ্যে ফাঁক থেকে যায়। নির্দিষ্ট পরিমাণ শিলার মোট আয়তনের সঙ্গে ওই শিলার মধ্যে ফাঁকা স্থানের শতকরা আনুপাতিক হারকে ওই শিলার সচ্ছিদ্রতা বলে।
প্রশ্ন ১.১৭) শিলার প্রবেশ্যতা কাকে বলে?
উত্তর : কোনো নির্দিষ্ট শিলার মধ্য দিয়ে তরল বা গ্যাসীয় পদার্থের সঞ্চালন বা প্রবেশ করার ক্ষমতাকে বলা হয় ওই শিলার প্রবেশ্যতা। যেমন- চুনাপাথরের প্রবেশ্যতা বেশি হওয়ায় এর জলধারণ ক্ষমতা কম।
প্রশ্ন ১.১৮) জীবন্ত জীবাশ্ম কাকে বলে?
বহু অতীতে উৎপত্তি হয়ে বর্তমান পরিবেশের সঙ্গে নিজেদের অভিযোজিত করে আজও যেসব জীব বেঁচে আছে, অথচ সমসাময়িক অন্যান্য জীব অবলুপ্ত হয়ে গেছে, তাদের বলে জীবন্ত জীবাশ্ম। যেমন— তুয়াতারা নামক প্রাণী। এদের নিউজিল্যান্ডে দেখা যায়।
প্রশ্ন ১.১৯ মাটি কাকে বলে?
বহুকাল ধরে জৈবিক, ভৌত ও রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শিলাস্তর পরিবর্তিত হয়ে ভূপৃষ্ঠের ওপরে যে পাতলা ও নরম স্তর সৃষ্টি করে, তাকে মাটি বলে। চ
প্রশ্ন ১.২০ হিউমাস কী?
মৃত্তিকা বা মাটিতে বসবাসকারী বিভিন্ন জীবাণুর দ্বারা মৃত প্রাণী বা উদ্ভিদদেহের পচনের মাধ্যমে যে কালো রঙের পদার্থ তৈরি হয়, তাকে বোদ মাটি বা হিউমাস বলে। এইমাটির উর্বরতা শক্তি খুব বেশি হয়।
File Details:-
File Name:- Class viii Geography chapter 8 questions answers pdf
File Format:- PDF
Download: Click Here to Download
Class 8 ভূগোল ও পরিবেশ শিলা|ক্লাস 8 ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর |ক্লাস 8 ভূগোল ও পরিবেশ তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর
প্রশ্ন ১.২১) আগ্নেয় শিলার বৈশিষ্ট্যগুলো লেখো।
আগ্নেয় শিলার বৈশিষ্ট্য : (১) এই শিলা শক্ত ও ভারী, এর ঘনত্ব খুব বেশি। ও এই শিলায় কোনো স্তর নেই। ৩) খুব শক্ত বলে এই শিলা সহজে ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না। এই শিলায় উজ্জ্বল কেলাস দেখা যায়। ৫) আগ্নেয় শিলার রংহালকা (গ্রানাইট) বা গাঢ় (ব্যাসল্ট)-এর হতে এই শিলায় দারণ ও ফাটল দেখা যায়। এই শিলায় জীবাশ্ম নেই। ৮ আগ্নেয় শিলার প্রবেশ্যতা ও সচ্ছিদ্রতা কম হয় পারে।
প্রশ্ন ১.২২) পাললিক শিলার বৈশিষ্ট্যগুলো লেখো।
পাললিক শিলার বৈশিষ্ট্য : (১) পাললিক শিলায় স্তর দেখা যায়। এই শিলায় জীবাশ্ম উপস্থিত থাকে। এই শিলায় সচ্ছিদ্রতা ও ভঙ্গুরতা দেখা যায়। তাই এই শিলায় খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস সঞ্চিত থাকে। এতে প্রাকৃতিক জলাধার বা অ্যাকুইফার গঠিত হতে পারে। এই শিলায় কাদার চিড় খাওয়ার দাগ, জলের ঢেউ-এর চিহ্ন থাকে।
প্রশ্ন ১.২৩ রূপান্তরিত শিলার বৈশিষ্ট্যগুলো লেখো।
উত্তর : রূপান্তরিত শিলার বৈশিষ্ট্য :
© রূপান্তরিত শিলা অনেক বেশি কঠিন।
(২) এই শিলা কেলাসযুক্ত হতে পারে।
(৩) আগ্নেয় শিলা রূপান্তরের পর আরও মসৃণ, চকচকে ও কেলাসিত হয়।
(৪) পাললিক শিলা রূপান্তরের পর তার ভঙ্গুরতা বেড়ে যায়।
৫ রূপান্তরের পরে শিলার ভেতরের খনিজের অবস্থানের পরিবর্তন হয় এবং একই ধর্মবিশিষ্ট খনিজগুলো শিলার একদিকে কাছাকাছি চলে আসে।
প্রশ্ন ১.২৪) শিলাচক্র বলতে কী বোঝ?
শিলাচক্র : বিভিন্ন প্রকার শিলার গঠন প্রক্রিয়া চলছে দিনের পর দিন। তেমনি একপ্রকার শিলা রূপান্তরিত হয়ে পরিণত হচ্ছে অন্য প্রকার শিলায়। এইভাবে চক্রাকারে চলতে থাকা শিলার গঠন প্রক্রিয়াকে বলা হয় শিলাচক্র। যেমন— ভূ-অভ্যন্তরের ম্যাগমা ভূপৃষ্ঠের ফাটল বা ছিদ্রপথে ভূপৃষ্ঠের ওপরে এসে শীতল ও কঠিন হয়ে আগ্নেয় শিলায় পরিণত হয়। বিভিন্ন প্রাকৃতিক শক্তির প্রভাবে আগ্নেয় শিলা চূর্ণবিচূর্ণ হয় এবং চূর্ণীকৃত পদার্থ জলস্রোতের দ্বারা বাহিত হয়ে পলিরূপে সমুদ্র, হ্রদ বা নদীর তলদেশে স্তরে স্তরে সঞ্চিত হয়। ভূ-অভ্যন্তরের তাপে এবং ওপরের পলিস্তর এবং জলরাশির চাপে নীচের পলিস্তর কঠিন হয়ে পাললিক শিলায় পরিণত হয়। আগ্নেয় শিলা ও পাললিক শিলা তাপের প্রভাবে রূপান্তরিত শিলায় পরিণত হয়। আবার চাপের প্রভাবে রূপান্তরিত শিলার সৃষ্টি হয়। আগ্নেয় শিলা এবং পাললিক শিলা চাপ, তাপ এবং রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে বহুদিন পরে পরিবর্তিত হয়ে রূপান্তরিত শিলায় পরিণত হয়।
প্রশ্ন ১.২৬ জীবাশ্ম কাকে বলে?
উত্তর : জীবাশ্ম (Fossil) : কখনো-কখনো পাললিক শিলাস্তরের মধ্যে সামুদ্রিক উদ্ভিদ ও প্রাণী চাপা পড়ে যায়।. জীবাশ্ম কালক্রমে চাপ ও তাপের প্রভাবে এই উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহ প্রস্তরীভূত হয়। প্রস্তরীভূত হওয়ার পর উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহাবশেষ বা দেহের ছাপ অবিকৃত অবস্থায় যদি এই পাললিক শিলাস্তরের মধ্যে থাকে তবে তাকে জীবাশ্ম বলে। জীবাশ্মের গুরুত্ব— শিলার বয়স নির্ণয় করা যায়। শিলার গঠন পর্বের উদ্ভিদ ও প্রাণীর ধরন জানা যায়। শিলার গঠন বিষয়ক নানা তথ্য পাওয়া যায়। বর্তমান ও অতীত জীবের বিবর্তন রহস্য উদ্ঘাটন করা যায়।
অষ্টম শ্রেণীর তৃতীয় অধ্যায় বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর pdf
প্রশ্ন ১.২৭ পাললিক শিলার গুরুত্ব আলোচনা করো।
পাললিক শিলার গুরুত্ব :
১.পাললিক শিলাস্তর থেকে ভৌমজল বা ভূগর্ভস্থ জল পাওয়া যায়। পাললিক শিলাস্তরে সঞ্চিত জলকে জন্মগত বা সহজাত জল বলে (Connate water)।
২. এই শিলাস্তর থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন প্রকার জ্বালানি খনিজ যেমন—কয়লা, পেট্রোলিয়াম এবং প্রাকৃতিক গ্যাস আহরণ করা হয়। এই সকল খনিজ বিদ্যুৎ উৎপাদনে বা শক্তি উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।
৩. চুনাপাথরের দ্বারা সিমেন্ট তৈরি হয়।
বিনামূল্যে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন
File Details:-
File Name:- Class 8 geography chapter 3 questions answers pdf
File Format:- PDF
File Location:- Google Drive
Download: Click Here to Download
আরও পোস্ট দেখো B
A
B
C
THANK YOU & WELCOME