মাধ্যমিক ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর | মাধ্যমিক ভূগোল বায়ুমণ্ডল 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর

WhatsAp Group Join Now
Telegram Group Join Now

দশম শ্রেণি ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর pdf | Madhyamik Geography second chapter 3 marks question answer | Class 10 Geography second chapter 3 marks question answer

 

আসসালামু আলাইকুম,

তোমাকে আমাদের এই SKGUIDEBANGLA শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে স্বাগতম।

আজকে আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি দশম শ্রেণির ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। মাধ্যমিক ভূগোল 3 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর বায়ুমণ্ডল । দশম শ্রেণির ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় ৩ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর । বায়ুমণ্ডল (দ্বিতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর / মাধ্যমিক ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। Madhyamik Geography chapter 1 3 number question answer, মাধ্যমিক ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় বায়ুমণ্ডল 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / যা দশম শ্রেণির পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর যা আগত দশম শ্রেণির টেস্ট ও ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে‌ ।


তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের দশম শ্রেণির ভূগোল ৩ নম্বর অধ্যায় 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর,  গুলো ভালো করে পড়ে নাও বা নীচে  দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে ক্লাস 10 ভূগোল প্রশ্ন উত্তর দ্বিতীয় অধ্যায় pdf download, class 10 Geography second chapter 3 number questions answers pdf download করে নিতে পারো। এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে YouTube Live Class এর  মাধ্যমে  ক্লাস করতে চাইলে আমাদের YouTube Channel এ ভিজিট করো ও Subscribe করে নাও।


YouTube Link - .  OUR ONLINE SCHOOL   SUBSCRIBE      


     : আরও পোস্ট দেখো :     B  

এছাড়াও তোমার মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন ডাউনলোড করে নিতে পারো নীচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে।

Madhyamik Geography Suggestion 2024 | West Bengal WBBSE Class Ten X Geography Question and Answer Suggestion 2024, মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024


দশম শ্রেণির ভূগোল বায়ুমণ্ডল ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক ভূগোল বায়ুমণ্ডল ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর


1. বায়ুচাপ বলয় কাকে বলে? বায়ুমণ্ডলে কী কী বায়ুচাপ বলয় দেখা যায়?

• উত্তর বায়ুচাপ বলয় : ভূপৃষ্ঠের কতকগুলি নির্দিষ্ট স্থানে প্রায় সারাবছর ধরে বায়ুর উচ্চচ্চাপ বা নিম্নচাপ লক্ষ করা যায় | বায়ুর এই উচ্চচাপ বা নিম্নচাপ এক-একটি নির্দিষ্ট অঞ্চল ধরে পৃথিবীকে যেন বলয়ের মতো ঘিরে আছে। এগুলিকেই বলা হয় বায়ুচাপ বলয়।


বিভিন্ন বায়ুচাপ বলয়: ভূপৃষ্ঠে মোট সাতটি বায়ুচাপ বলয় আছে। এগুলি – [i] নিরক্ষীয় নিম্নচাপ বলয়, [ii] কর্কটীয় উচ্চচাপ বলয়, [iii] মকরীয় উচ্চচাপ বলয়, [iv] সুমেরুবৃত্ত প্রদেশীয় নিম্নচাপ বলয়, [v] কুমেরুবৃত্ত প্রদেশীয় নিম্নচাপ বলয়, [vi] সুমেরু উচ্চচাপ বলয় এবং [vii] কুমেরু উচ্চচাপ বলয়।



2. মৌসুমি বায়ুর ওপর জেট বায়ুর প্রভাব ব্যাখ্যা করো।

• উত্তর : মৌসুমি বায়ুর ওপর ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় জেট বায়ুর প্রভাব লক্ষ করা যায়। যেমন— দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তা বহুলাংশে ক্রান্তীয় পূবালি জেট বায়ুর অবস্থানের ওপর নির্ভরশীল। যদি এই বায়ু তার স্বাভাবিক অবস্থানের তুলনায় বেশি উত্তরে সরে যায় তাহলে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুপ্রবাহের ছেদ (Break of Monsoon) ঘটে। বর্ষাকালে ভারতের ওপর নিম্নচাপ ও ঘূর্ণিঝড়ের সৃষ্টি এবং সেগুলির তীব্রতার হ্রাস-বৃদ্ধি ক্রান্তীয় জেট বায়ুর ওপর নির্ভরশীল। ও দক্ষিণ ভারত মহাসাগরের ওপর একটি স্থায়ী উচ্চচাপ বলয়ের সৃষ্টি অনেকাংশে ক্রান্তীয় পূবালি জেট বায়ুর ওপর নির্ভর করে। এই উচ্চতাপের কারণে গঠিত খাড়া বায়ুচাপের ঢাল গঠনের ওপর গ্রীষ্ম মৌসুমি বায়ুর শক্তি নির্ধারিত হয়। 4 ভারতে উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ুর আগমনের ফলে শীতের তীব্রতা উপক্রান্তীয় জেট বায়ুর অবস্থান ও সক্রিয়তার ওপর অনেকটাই নির্ভরশীল।



3. ওজোনস্তরের বিনাশের কারণ ব্যাখ্যা করো

উত্তর : ওজোনস্তরের বিনাশ বা ধ্বংসের কারণকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়- প্রাকৃতিক কারণ:


[i] অতিবেগুনি রশ্মির সঙ্গে রাসায়নিক বিক্রিয়া: সূর্য থেকে আগত অতিবেগুনি রশ্মির সঙ্গে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ওজোন অণু ভেঙে অক্সিজেন অণু ও পরমাণু সৃষ্টি হয়। এইভাবে ওজোনস্তর ক্রমশ  পাতলা হলে, তাকে ওজোন হ্রাস বলে।


[ii] সূর্যরশ্মির পরিমাণ বৃদ্ধি: প্রতি 10/11 বছর অন্তর সূর্যরশ্মির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। ওই সময় বায়ুমণ্ডলের নাইট্রোজেন নাইট্রাস অক্সাইডে পরিণত হয়, যা রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে ওজোনস্তরকে ক্ষয় করে।


[iii] অন্যান্য: আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, বায়ুমণ্ডলের ঊর্ধ্বভরে মের অঞ্চল থেকে উপমেরু অঞ্চলের দিকে বায়ুর সঞ্চালন প্রভৃতি কারণেও ওজোনস্তর ক্ষতিগ্রস্ত হয়।


মনুষ্যসৃষ্ট কারণ: মানুষের বিভিন্ন প্রকার ক্রিয়াকলাপের ফলে ক্লোরোফ্লুরোকার্বন, হ্যালন, সালফেট, নাইট্রাস অক্সাইড প্রভৃতি গ্যাস সৃষ্টি হয় এবং এগুলি ওজোনস্তরের বিনাশ ঘটায় | যেমন—

[i] ক্লোরোফ্লুরোকার্বন যৌগের প্রভাব: এই গ্যাসই ওজোন ধ্বংসের মূল উৎস। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে CFC গ্যাসের যৌগ ভেঙে ক্লোরিন পরমাণু তৈরি হয় এবং ওগুলিই ওজোনের সাথে বিক্রিয়া করে  ওজোন গ্যাসকে ধ্বংস করে | ফলে ওজোনস্তরের ক্ষতি হয়। 03 + Cl > ClO +02

[ii] হ্যালন যৌগের প্রভাব: সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি হ্যালন-1211 এবং হ্যালন-1301-কে ভেঙে ফেলে ব্রোমিন পরমাণুকে মুক্ত করে। এজন্য ওজোনস্তর ধ্বংস হয়।

[iii] সালফেট যৌগের প্রভাব: কারখানার চিমনি থেকে যেসব কালো ধোঁয়া বের হয় তার মধ্যে প্রচুর সালফার ডাইঅক্সাইড আছে। এরা সূর্যরশ্মির প্রভাবে সালফেট যৌগ তৈরি করে ও ওজোনস্তরের ক্ষয় ঘটায়।

[iv] বিমান চলাচলের জন্য: স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের মধ্যে দিয়ে চলাচলকারী জেট বিমান থেকে নির্গত নাইট্রোজেন মনোক্সাইড এবং নাইট্রোজেন অক্সাইড ওজোনস্তরকে ক্ষয় করে।



6. বায়ুর সাধারণ ধর্মগুলি কী কী?

•উত্তর : বায়ুর কতকগুলি সাধারণ ধর্ম বা বৈশিষ্ট্য রয়েছে— বায়ুর উন্নতা কমে গেলে বায়ু ঘন এবং ভারী হয়। 2 উন্নতা যত বাড়ে বায়ু ততই আয়তনে প্রসারিত ও হালকা হয়। 3 উম্ন বায়ুর জলীয়বাষ্প ধারণক্ষমতা বেশি। 4 বায়ুতে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বাড়লে বায়ুর চাপ কমে। শুষ্ক বায়ুর থেকে জলীয়বাষ্পপূর্ণ বায়ু হালকা। © উম্ন বায়ু হালকা বলে ওপরে উঠে যায় আর শীতল বায়ু ভারী বলে নীচে নেমে আসে। ভূপৃষ্ঠের কাছে বায়ুর ঘনত্ব বেশি আর ওপরের বায়ুতে ঘনত্ব কমে যায়।



7. ওজোনস্তর ধ্বংসের ফলাফল লেখো।

● উত্তর : বর্তমানে CFC, হ্যালন, নাইট্রোজেন অক্সাইড, সালফেট কণা প্রভৃতির বৃদ্ধির জন্য ওজোনস্তর ক্রমেই ধবংস হচ্ছে। এর ক্ষতিকর ফলাফলগুলি হল—

জলবায়ুর ওপর ওজোনস্তর ধ্বংসের জন্যই ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি পৃথিবীতে এসে পড়ে তাই পৃথিবীর উন্নতা ক্রমশ বেড়ে যাচ্ছে। বিশ্ব উন্নায়নের প্রধান কারণ ওজোনস্তরের বিনাশ।


মানবজীবনে প্রভাব; অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে মানুষের চামড়ায় ক্যানসার সৃষ্টি হচ্ছে, মানুষের প্রজনন ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। মানুষের চোখের কর্নিয়ায় নানা সমস্যা হচ্ছে।

বাস্তুতন্ত্রের ওপর প্রভাব: ওজোনস্তর ধবংসে বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য বিঘ্নিত হচ্ছে। উদ্ভিদের উৎপাদনশীলতা কমে যাচ্ছে, অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র প্রাণীদের মৃত্যু ঘটছে।



8. জেট বিমানগুলি বায়ুমণ্ডলের কোন্ স্তরের মধ্যে দিয়ে যাতায়াত করে এবং কেন?

● উত্তর: জেট বিমানগুলি বায়ুমণ্ডলের স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার স্তরের মধ্যে দিয়ে যাতায়াত করে। কারণ - বায়ুমণ্ডলের এই স্তরে অতি সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম ধূলিকণা ছাড়া কোনো রকম জলীয়বাষ্প নেই। তাই এই স্তরে কোনো ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাতের মতো ঘটনাগুলি ঘটে না। ও তা ছাড়া এই স্তরে বায়ুপ্রবাহ না থাকায় ঘর্ষণ (friction) জনিত বাধা খুবই কম। এর ফলে মূল্যবান জ্বালানি তেলের সাশ্রয় হয়। 3 ঊর্ধ্ব ট্রপোস্ফিয়ার দিয়ে চলাচলকারী জেট বায়ুপ্রবাহের জন্যও বিমান গুলির চলাচল করতে সুবিধা হয় সে কারণের জন্যই জেট বিমান স্ট্যাটোস্ফিয়ারের মধ্য দিয়ে যাতায়াত করে।


দশম শ্রেণির ভূগোলের দ্বিতীয় অধ্যায়ের শর্ট কোশ্চেন|মাধ্যমিক ভূগোল ধারণা 3 নং প্রশ্ন উত্তর


9. মেঘাচ্ছন্ন রাত্রির তুলনায় মেঘমুক্ত রাত্রি শীতল হয় কেন?

উত্তর : আকাশে মেঘের আবরণ দিনেরবেলা সূর্যরশ্মিকে ভূপৃষ্ঠে পৌঁছোতে বাধা দেয় এবং রাতে ভূপৃষ্ঠ থেকে বিকীর্ণ তাপকে মহাশূন্যে অর্থাৎ পৃথিবীর আবহমণ্ডলের বাইরে পৌঁছোতে দেয় না। ফলে, আকাশে মেঘের আবরণ থাকলে দিনেরবেলা উত্তাপ কমে এবং রাতে উত্তাপ বাড়ে। কিন্তু রাতে আকাশ যদি মেঘমুক্ত হয় তাহলে দিনেরবেলা আগত তাপের পুরোটা ভূপৃষ্ঠ থেকে বিকিরিত হয়ে মহাশূন্যে অর্থাৎ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরে চলে যেতে পারে। এর ফলে ভূপৃষ্ঠ-সংলগ্ন বায়ুস্তরও শীতল হয়। এই কারণে মেঘাচ্ছন্ন রাত্রির তুলনায় মেঘমুক্ত রাত্রি শীতল হয়।



10. বিশ্ব উন্নায়নের কারণগুলি লেখো?

• উত্তর বিশ্ব উস্নায়নের কারণগুলি হল—

অতিরিক্ত জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার : তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং যানবাহনের অতিরিক্ত জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় বাতাসে প্রচুর পরিমাণে কার্বন ডাইঅক্সাইড মিশছে। যা পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধির জন্য দায়ী।


মিথেন গ্যাসের নির্গমন: মিথেন একটি অন্যতম গ্রিনহাউস গ্যাস। বিভিন্ন জলাজমি, ধানখেতের জমে থাকা জল থেকে মিথেন গ্যাস নির্গত হয়। এ ছাড়া, পচনশীল জৈব আবর্জনা, গবাদিপশুর মল থেকেও প্রচুর মিথেন গ্যাস বাতাসে মেশে। যা পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধির সহায়ক।


অরণ্য ধ্বংস: পৃথিবী জুড়ে নানা কারণে অরণ্য ধ্বংস হয়ে চলেছে। এতে বায়ুতে কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। কার্বন ডাইঅক্সাইড তাপমাত্রা বৃদ্ধির সহায়ক।


নাইট্রাস অক্সাইড নির্গমন: কৃষিজমিতে নাইট্রোজেন সারের ব্যবহার, অরণ্যে দাবানলের সৃষ্টি হলে বায়ুতে প্রচুর নাইট্রাস অক্সাইড (N2 O) মেশে। যা বিশ্ব উন্নায়নের সহায়ক।

6 CFC গ্যাসের নির্গমন: ফ্রিজ, এসি, ইলেকট্রনিকস শিল্প, রং শিল্প, বিভিন্ন ধরনের প্রসাধনী সামগ্রী প্রস্তুত করতে ক্লোরোফ্লুরোকার্বন (CFC) ব্যবহৃত হয়, যা বিশ্ব উন্নায়নের অন্যতম কারণ।


11. বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল কাকে বলে?

অথবা, পর্বতের অনুবাত ঢালে কেন বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল তৈরি হয়?

উত্তরঃ- আর্দ্র বায়ু পর্বতের প্রতিবাত ঢালে প্রচুর পরিমাণে (শৈলোৎক্ষেপ) বৃষ্টিপাত ঘটিয়ে যখন অনুবাত ঢালে পৌঁছোয় তখন সেখানে বৃষ্টিপাত খুব কম হয়।পর্বতের অনুবাত ঢালে অবস্থিত ওই স্বল্প বৃষ্টিপাতযুক্ত এলাকাকে বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল বলে | 


অনুবাত ঢালে ওই বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল সৃষ্টি হওয়ার কারণ—

পর্বত অতিক্রম করে ওই বায়ু যখন অনুবাত ঢালে পৌঁছোয় তার মধ্যে জলীয়বাষ্প কমে যায় এবং ও পর্বতের ঢাল বেয়ে নীচে নামে বলে ওই বায়ুর উন্নতা ও জলীয়বাষ্প ধারণক্ষমতা উভয়ই বৃদ্ধি পায় অর্থাৎ আপেক্ষিক আর্দ্রতা ক্রমশ হ্রাস পায়।



12. ওজোনস্তর ধ্বংসের ফলাফল লেখো।
বর্তমানে CFC, হ্যালন, নাইট্রোজেন অক্সাইড, সালফেট কণা প্রভৃতির বৃদ্ধির জন্য ওজোনস্তর ক্রমেই ধবংস হচ্ছে। এর ক্ষতিকর ফলাফলগুলি হল—
জলবায়ুর ওপর: ওজোনস্তর ধ্বংসের জন্যই ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি পৃথিবীতে এসে পড়ে তাই পৃথিবীর উম্নতা ক্রমশ বেড়ে যাচ্ছে 
বিশ্ব উম্নায়নের প্রধান কারণ ওজোনস্তরের বিনাশ। 

মানবজীবনে প্রভাব: অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে মানুষের চামড়ায় ক্যানসার সৃষ্টি হচ্ছে, মানুষের প্রজনন ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। মানুষের চোখের কর্নিয়ায় নানা সমস্যা হচ্ছে |

বাস্তুতন্ত্রের ওপর প্রভাব: ওজোনস্তর ধ্বংসে বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য
বিঘ্নিত হচ্ছে। উদ্ভিদের উৎপাদনশীলতা কমে যাচ্ছে, অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র প্রাণীদের মৃত্যু ঘটছে।



13.পৃথিবীকে বিভিন্ন তাপমণ্ডলে ভাগ করো।
অক্ষাংশ বা উন্নতার ভিত্তিতে পৃথিবীকে পাঁচটি তাপমণ্ডলে ভাগ করা যায়—
উম্নমণ্ডল: নিরক্ষরেখা থেকে উত্তরে বা দক্ষিণে কর্কটক্রান্তিরেখা ও মকর ক্রান্তিরেখা পর্যন্ত অঞ্চলটি উম্নমণ্ডলের অন্তর্গত। এখানকার গড় উন্নতা 27°সে। উম্নমণ্ডলে ঋতুপরিবর্তন বিশেষভাবে লক্ষণীয় নয়।

উত্তর নাতিশীতোয়মণ্ডল এবং ও দক্ষিণ নাতিশীতোয় মণ্ডল: উত্তর গোলার্ধে কর্কটক্রান্তিরেখা থেকে সুমেরুবৃত্ত এবং দক্ষিণ গোলার্ধে মকরক্রান্তিরেখা থেকে কুমেরুবৃত্ত পর্যন্ত অংশ যথাক্রমে উত্তর নাতিশীতোম্নমণ্ডল এবং দক্ষিণ নাতিশীতোম্নমণ্ডলের অন্তর্গত। এই দুই অঞ্চলের গড় তাপমাত্রা 0°সে-27°সে।

উত্তর হিমমণ্ডল এবং © দক্ষিণ হিমমণ্ডল: উত্তর গোলার্ধে সুমেরুবৃত্ত থেকে থেকে সুমেরু বিন্দু এবং দক্ষিণ গোলার্ধে কুমেরুবৃত্ত থেকে কুমেরু বিন্দু পর্যন্ত অঞ্চল যথাক্রমে উত্তর হিমমণ্ডল এবং দক্ষিণ হিমমণ্ডলের অন্তৰ্গত | এই দুই অঞ্চলের গড় তাপমাত্রা সাধারণত 0°সে-এর কম থাকে |



14.  এল নিনো কী? পৃথিবীব্যাপী তার প্রভাব কতখানি?
ক্রান্তীয় প্রশান্ত মহাসাগরের পূর্বপ্রান্তে পেরু, ইকুয়েডরের পশ্চিম উপকূল দিয়ে কোনো কোনো বছর ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে উত্তরমুখী শীতল পেরু স্রোতের পরিবর্তে যে দক্ষিণমুখী উম্ন স্রোত প্রবাহিত হয়, তাকে এল নিনো বলে | এল নিনোর ফলে বায়ুমণ্ডলের উম্নতা বেড়ে যায়।

প্রভাব : [i] পেরু ও ইকুয়েডরে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়, ফলে বন্যার সৃষ্টি হয়।
[ii] আমাজন নদী অববাহিকা, মধ্য আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়ায় শুষ্ক
আবহাওয়া বিরাজ করে বলে দাবানলের সৃষ্টি হয় | [iii] এল নিনোর সঙ্গে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর সম্পর্ক রয়েছে বলে 
আবহবিদগণ মনে করেন। যে বছরগুলিতে এল নিনো হয় সেই বছরগুলিতে ভারতে খরা দেখা দেয়। সেই বছরই চিলি, পেরুর মরুভূমিতে প্রবল বৃষ্টিতে বন্যার সৃষ্টি হয় | [iv] এল নিনোর প্রভাবে সমুদ্রে অধিকাংশ প্রবালকীটের মৃত্যু হয়।

 
15. লা নিনা কী? এর প্রভাব লেখো।
যখন পেরু ও চিলি উপকূলে পৃষ্ঠজলের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে আরও 4 °সে মতো কমে যায়, তখন এল নিনোর বিপরীত অবস্থার সৃষ্টি হয় | একে লা নিনা বলে।
প্রভাব: [i] এর প্রভাবে প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিম উপকূলে প্রবল বৃষ্টিপাত হয়। [ii] দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিম উপকূলে খরা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
[iii] আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে শুষ্ক আবহাওয়া বিরাজ করে। [iv] এর প্রভাবে কানাডায় শীতের তীব্রতা বাড়ে এবং প্রচুর তুষারপাত হয় |


16. বৈপরীত্য উত্তাপ বলতে কী বোঝ?
উত্তর : স্বাভাবিক ধারণা: ভূপৃষ্ঠ থেকে ক্রমশ ওপরের দিকে অর্থাৎ উচ্চতা বৃদ্ধি পেলে তাপমাত্রা হ্রাস পায় (প্রতি 1000 মি উচ্চতায় 6.5 °সে হারে)। একে তাপমাত্রার স্বাভাবিক হ্রাস হার (normal lapse rate of temperature) বলা হয়।

বিপরীত ধারণা : কিন্তু কোনো কোনো সময় উচ্চতা বাড়লেও উন্নতা না কমে বরং বেড়ে যায়।

পদ্ধতি : সাধারণত পার্বত্য উপত্যকার শান্ত মেঘমুক্ত রাতে পর্বতের ওপর অংশের বায়ু দ্রুত তাপ বিকিরণ করে খুব ঠান্ডা ও ভারী হয় এবং মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে পর্বতের ঢাল বরাবর নীচের উপত্যকায় নেমে আসে। বায়ুকে বলা হয় ক্যাটাবেটিক বায়ু)। অন্যদিকে, সারাদিন ধরে উম্ন হওয়া পর্বত পাদদেশের বায়ু হালকা হয়ে উপত্যকার ঢাল বেয়ে ঊর্ধ্বগামী হয়। (এই বায়ুকে বলা হয় অ্যানাবেটিক বায়ু) | ফলে, উপত্যকার নীচু অংশের উত্তাপ
পর্বতের ওপর অংশের তুলনায় অনেক কম হয়। একে বলা হয় বৈপরীত্য উত্তাপ।

প্রভাব : এজন্য ইউরোপের অনেক জায়গায় লোকবসতি ও কৃষিকাজ উপত্যকার নীচের দিকে না হয়ে পর্বতের ওপরের ঢালে হতে দেখা যায়।


17. ‘উন্নতার স্বাভাবিক হ্রাস-হার’ বা ‘উয়তা হ্রাসের স্বাভাবিক হার’ কাকে বলে?
উত্তর সূর্যতাপে প্রথমে ভূপৃষ্ঠ উম্ন হয় এবং তারপর ওই উম্ন ভূপৃষ্ঠ থেকে তাপ বিকির্ণ হয়ে বায়ুমণ্ডলকে উম্ন করে। এজন্য ভূপৃষ্ঠ থেকে ক্রমশ ওপরের দিকে উন্নতা হ্রাস পায় | অর্থাৎ উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে উয়তা হ্রাস পায় ৷ একে উন্নতার স্বাভাবিক হ্রাস-হার (normal lapse rate of temperature) বলা হয়। 
উন্নতার স্বাভাবিক হ্রাসের হার প্রতি 1000 মিটার বা 1 কিলোমিটার উচ্চতায প্রায় 6.5 °সে | উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে উম্নতা হ্রাস পায় বলেই উচ্চস্থান শীতল হয় এবং সুউচ্চ পর্বতশিখর তুষারাবৃত থাকে প্রভৃতি। 


18. এইসব বায়ু পৃথিবীর বিভিন্ন অংশে স্থানীয়ভাবে প্রবাহিত হয়,
যেমন—
লু: গ্রীষ্মকালে উত্তর-পশ্চিম ভারতের উত্তপ্ত স্থলভাগের ওপর দিয়ে
যে উম্ন ও শুষ্ক বায়ু ভূপৃষ্ঠের সমান্তরালভাবে প্রবাহিত হয়, তা লু নামে পরিচিত।

® ফন: ইউরোপের আল্পস পার্বত্য অঞ্চলের উত্তর ঢালে রাইন নদী
উপত্যকায় শীতকালে যে উম্ন ও শুষ্ক বায়ু প্রবাহিত হয়, তাকে বলা হয় ফন।

® চিনুক: ইংরেজিতে চিনুক শব্দের অর্থ snow eater (তুষার ভক্ষক বা তুষার খাদক)। উত্তর আমেরিকার রকি পার্বত্য অঞ্চলের পূর্ব ঢাল থেকে এক ধরনের উম্ন ও শুষ্ক বায়ু প্রেইরি সমভূমিতে নেমে আসার ফলে ওখানকার তুষার গলে যায়। তাই ওই বায়ু চিনুক নামে পরিচিত।

পাম্পেরো: দক্ষিণ আমেরিকার আন্দিজ পার্বত্য অঞ্চল থেকে যে শীতল ও শুষ্ক বায়ু পম্পাস তৃণভূমির ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়, তাকে বলে পাম্পেরো।

 CCCCC
19. লু’ কী? কোন্ ঋতুতে এই বায়ু প্রবাহিত হতে দেখা যায়?
ভারতের কোন্ অঞ্চলে এই বায়ুর প্রভাব দেখা যায়?
উত্তর লু: ‘লু’ একপ্রকার উম্ন ও শুষ্ক স্থানীয় বায়ু।
প্রবাহকাল : ভারতে গ্রীষ্মঋতুতে এই বায়ু প্রবাহিত হতে দেখা যায়।
ভারতে প্রভাবিত অঞ্চল: উত্তর-পশ্চিম ভারতের পশ্চিম উত্তরপ্রদেশ, দিল্লি ও রাজস্থান রাজ্যে এই প্রকার বায়ু প্রবাহিত হতে দেখা যায়।

20. জেট বায়ু কী? এর বৈশিষ্ট্য লেখো।
• উত্তর ধারণা: ঊর্ধ্ব ট্রপোস্ফিয়ারে প্রবাহিত অত্যন্ত দ্রুতগতিসম্পন্ন, সংকীর্ণ, সর্পিলাকার বায়ুকে জেট বায়ু বলে।

বৈশিষ্ট্য :
: [i] ঊর্ধ্ব বায়ুমণ্ডলে এই বায়ুপ্রবাহ সমচাপ রেখার সমান্তরালে
প্রবাহিত হয়। তাই এটি জিওস্ট্রফিক বায়ু। [ii] এটি অত্যন্ত শক্তিশালী এবং দ্রুতগামী বায়ু। এই বায়ু ঘণ্টায় 100-500 কিমি বেগে প্রবাহিত হয়।
[iii] জলের পাইপের মতো বা নদীর মতো প্রবাহিত হয় বলে একে জেট স্ট্রিম বা জেট প্রবাহ বলে| [iv] এই বায়ু দুটি গোলার্ধেই 30°-60° অক্ষাংশের মধ্যে পশ্চিম থেকে পূর্বে প্রবাহিত হয় | তবে সূর্যের উত্তরায়ণ বা দক্ষিণায়নের সাথে সাথে জেট বায়ুর স্থান পরিবর্তন হয়। [v] জেট বায়ু তিনপ্রকারের হয়—মেরুদেশীয় জেট বায়ু, উপক্রান্তীয় জেট বায়ু ও ক্রান্তীয় জেট বায়ু।

21. জেট বায়ু কত রকমের হয়?
জেট বায়ু তিন রকমের হয়—
উত্তর : 
মেরুদেশীয় জেট বায়ু: উপক্রান্তীয় উচ্চচাপ থেকে আসা পশ্চিমা বায়ু ও মেরুদেশীয় উত্তর-পূর্ব বায়ুপ্রবাহের মিলন অঞ্চলের ওপর ঊর্ধ্ব ট্রপোস্ফিয়ার 45°-60° উত্তর অক্ষাংশের মধ্যে পশ্চিম থেকে পূর্বে যে জেট বায়ু প্রবাহিত হয়, তাকে মেরুদেশীয় জেট বায়ু বলে।

উপক্রান্তীয় জেট বায়ু: উপক্রান্তীয় অঞ্চলে 25° থেকে 30° অক্ষরেখা বরাবর যে জেট বায়ু প্রবাহিত হয় সেটি হল উপক্রান্তীয় জেট বায়ু। মেরুদেশীয় জেট বায়ুর তুলনায় এই জেট বায়ু দুর্বল।


ক্রান্তীয় জেট বায়ু : উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকালে আফ্রিকা ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ঊধর্ব বায়ুমণ্ডলে পূর্ব থেকে পশ্চিমে পুবালি জেট বায়ু প্রবাহিত হয় | এটি দুর্বল এবং প্রধানত গ্রীষ্মকালে প্রবাহিত হয় |

22.জেট বায়ু বা জেট স্ট্রিমের গুরুত্ব লেখো।
• উত্তর : জেট স্ট্রিম অনেক উঁচু দিয়ে প্রবাহিত হলেও বায়ুমণ্ডলের নীচু স্তরে এর প্রভাব যথেষ্ট। নাতিশীতোম্ন অঞ্চলে ঘূর্ণবাতের সৃষ্টি হয়। 
দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মৌসুমি বায়ুর আগমন ও প্রত্যাবর্তন জেট বায়ুর ওপর নির্ভরশীল।
জেট প্রবাহের ওপর নির্ভর করে বিমানগুলি সময় ও জ্বালানি বাঁচায়।
পৃথিবীর বিভিন্ন অংশে বায়ুপুঞ্জের প্রবাহ ও বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ও অন্যান্য নানা বিষয় জেট বায়ু দ্বারা প্রভাবিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়। বিশ্বব্যাপী তাপের সমতাবিধান করে।


23. ‘অশ্ব অক্ষাংশ’ বলতে কী বোঝ?
অবস্থান: উভয় গোলার্ধে উপক্রান্তীয় উচ্চচাপ বলয়ে (30°-35° উ: ও দ:) শীতল ও ভারী বায়ু ওপর থেকে নীচে নেমে আসায় ভূপৃষ্ঠের সমান্তরালে বায়ু প্রবাহিত হয় না। ফলে এখানকার বায়ুমণ্ডলে সারাবছর শান্তভাব বিরাজ করে। একে বলা হয় উপক্রান্তীয় শান্তবলয় |

নামকরণ: প্রাচীনকালে অশ্ববোঝাই পালতোলা জাহাজসমূহ ইউরোপ থেকে উত্তর আমেরিকা বা পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জে যাওয়ার সময় উপক্রান্তীয় শান্তবলয়ে (উত্তর গোলার্ধের) এসে গতিহীন হয়ে পড়েছিল। তখন খাদ্য ও পানীয় জলের ব্যবহার কমাতে এবং জাহাজকে কিছুটা হালকা করার জন্য নাবিকেরা অনেক অশ্বকে জলে ফেলে দিত। সেই ঘটনা থেকে 30° থেকে 35° উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষাংশ অর্থাৎ উপক্রান্তীয় শান্তবলয়কে অশ্ব অক্ষাংশ বলা হয়।

মাধ্যমিক ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর :দশম শ্রেণি ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর ৩ নম্বর pdf download / দশম শ্রেণি ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর 3 marks pdf / ক্লাস 10 বায়ুমণ্ডল 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / ক্লাস 10 ভূগোল 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / Class X Geography 2nd chapter 3 marks question answer pdf / Class ten Geography 2nd chapter 3 marks question answer / বায়ুমণ্ডল LAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | বায়ুমণ্ডল থেকে অতিসংক্ষিপ্ত, অতিঅতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর গুলি আগতি West Bengal Madhyamik Geography Examination – পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।



তোমরা যারা মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য -  বায়ুমণ্ডল অধ্যায় থেকে প্রশ্ন উত্তর খুঁজে চলেছো তাদের জন্য আজ আমরা– মাধ্যমিক ভূগোল এর  দ্বিতীয় অধ্যায় থেকে প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Geography 2 no chapter Question and Answer Question and Answer নিয়ে এসেছি, তোমরা নিচে দেওয়া ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর গুলো ভালো করে পড়বে ও যদি Pdf প্রয়োজন হয় তাহলে নীচে দেওয়া মাধ্যমিক ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় বায়ুমণ্ডল প্রশ্ন ও উত্তর PDf download- link এ ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারো। 


‘‘ মাধ্যমিক ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় বায়ুমণ্ডল বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা ’’ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক মাধ্যমিক পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য।  বায়ুমণ্ডল অধ্যায় থেকে প্রশ্ন অনেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় আসে । 


মাধ্যমিক ভূগোল বায়ুমণ্ডল দ্বিতীয় অধ্যায় অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | দশম শ্রেণির ভূগোল বায়ুমণ্ডল দ্বিতীয় অধ্যায় অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Geography short Question and Answer 


বিনামূল্যে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন:-

File Details:-

File Name:- Madhyamik Geography 2nd chapter 3 number questions answers in bengali pdf download 

File Format:- PDF

File Size:-  Mb

File Location:- Google Drive

  Download  Click Here to Download 

      আরও পোস্ট দেখো     B           

A. মাধ্যমিক ভূগোল সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর Click Here

B.  Madhyamik Suggestion / মাধ্যমিক সাজেশন

C. Madhyamik Geography Suggestion Click here

D. মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন PDF Download 


অসংখ্য ধন্যবাদ , তোমার যদি  আমাদের এই ” মাধ্যমিক ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় বায়ুমণ্ডল 3 প্রশ্ন ও উত্তর । Madhyamik Geography second chapter LAQ Question and Answer  ” পােস্টটি ভালো লাগে এবং গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়, তাহলে তুমি আমাদের এই পোস্টটা তোমার বন্ধু বান্ধবীদের সাথে শেয়ার করবে এবং কমেন্ট করে জানাবে।


এছাড়াও তুমি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে যেকোনো চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বই পিডিএফ, নোট, Practice Set, mock test ইত্যাদি পাবে।

 

_________❤️🤗 ধন্যবাদ ❤️🤗 ________









Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url