মাধ্যমিক ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর | বারিমণ্ডল 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর

WhatsAp Group Join Now
Telegram Group Join Now

দশম শ্রেণি ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর pdf | Madhyamik Geography third chapter 3 marks question answer | Class 10 Geography third chapter 3 marks question answer

 

আসসালামু আলাইকুম,

তোমাকে আমাদের এই SKGUIDEBANGLA শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে স্বাগতম।

আজকে আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি দশম শ্রেণির ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। মাধ্যমিক ভূগোল 3 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর বারিমণ্ডল । দশম শ্রেণির ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় ৩ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর । বারিমণ্ডল (তৃতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর / মাধ্যমিক ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। Madhyamik Geography chapter 3 3 number question answer, মাধ্যমিক ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় বারিমণ্ডল 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / যা দশম শ্রেণির পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর যা আগত দশম শ্রেণির টেস্ট ও ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে‌ ।


তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের দশম শ্রেণির ভূগোল ৩ নম্বর অধ্যায় 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর,  গুলো ভালো করে পড়ে নাও বা নীচে  দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে ক্লাস 10 ভূগোল প্রশ্ন উত্তর তৃতীয় অধ্যায় pdf download, class 10 Geography third chapter 3 number questions answers pdf download করে নিতে পারো। এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে YouTube Live Class এর  মাধ্যমে  ক্লাস করতে চাইলে আমাদের YouTube Channel এ ভিজিট করো ও Subscribe করে নাও।


YouTube Link - .  OUR ONLINE SCHOOL   SUBSCRIBE       


      আরও পোস্ট দেখো     B  

এছাড়াও তোমার মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন ডাউনলোড করে নিতে পারো নীচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে।

Madhyamik Geography Suggestion 2024 | West Bengal WBBSE Class Ten X Geography Question and Answer Suggestion 2024, মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024,


দশম শ্রেণির ভূগোল বারিমণ্ডল ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক ভূগোল বারিমণ্ডল ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর


1, জাপান উপকূলে প্রচুর মাছ পাওয়া যায় কেন?

উত্তর: জাপানের পূর্ব উপকূলে শীতল ওয়াশিয়ো স্রোত ও উম্ন কুরোশিয়ো স্রোতের মিলন হয় | শীতল ওয়াশিয়ো স্রোতের বয়ে আনা হিমশৈল এখানে গলে গিয়ে মগ্নচড়া সৃষ্টি করে। এই মগ্নচড়া সন্নিহিত অংশে প্রচুর পরিমাণে প্ল্যাঙ্কটন জন্মায়, যা মাছের প্রধান খাদ্য | একারণে জাপান উপকূলে প্রচুর মাছ পাওয়া যায়। 



2, নিউফাউন্ডল্যান্ডের কাছে প্রায়শই ঘনকুয়াশা ও ঝড়ঝঞ্ঝার সৃষ্টি হয় কেন?

নিউফাউন্ডল্যান্ডের কাছে ঘনকুয়াশা ও বঝড়ঝঞ্ঝা: নিউফাউন্ডল্যান্ড দ্বীপটি কানাডার পূর্ব উপকূলের কাছেই অবস্থিত। এই দ্বীপটির কাছ দিয়েই উম্ন উপসাগরীয় স্রোত এবং শীতল ল্যাব্রাডর স্রোত পাশাপাশি বিপরীত দিকে প্রবাহিত হয়েছে | এর ফলে উম্ন উপসাগরীয় স্রোতের ওপর সৃষ্ট প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প শীতল ল্যাব্রাডর স্রোতের ওপর দিয়ে প্রবাহিত শীতল ও শুষ্ক বায়ুর সংস্পর্শে এসে সহজেই ঘনীভূত হয় এবং সংলগ্ন অঞ্চলে ঘনকুয়াশার সৃষ্টি করে। এ ছাড়া এই দুই উম্ন ও শীতল সমুদ্রস্রোতের ওপর সৃষ্ট দুই বিপরীতধর্মী বায়ু পরস্পর বিপরীতমুখী হওয়ায় এদের মধ্যে সংঘর্ষ হয় এবং তার ফলে এখনে নাতিশীতোয় ঘূর্ণবাতের উৎপত্তি ঘটে, যার পরিণামে নিউফাউন্ডল্যান্ডসহ সংলগ্ন অঞ্চলে প্রায়শই ঝড়ঝঞ্ঝাও হয়।



3. নিউফাউন্ডল্যান্ডের কাছে মগ্নচড়া সৃষ্টি হয়েছে কেন?

উত্তর

অবস্থান: কানাডার পূর্ব উপকূলের অদূরে নিউফাউন্ডল্যান্ড দ্বীপ অবস্থিত। এই দ্বীপটির কাছে আটলান্টিকের অগভীর অংশে অনেকগুলি মগ্নচড়া সৃষ্টি হয়েছে। এগুলির মধ্যে সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য হল গ্র্যান্ড  ব্যাংক।


সৃষ্টির কারণ: নিউফাউন্ডল্যান্ড দ্বীপটির পূর্বদিক দিয়ে প্রবাহিত দুটি বিপরীতধর্মী স্রোত অর্থাৎ দক্ষিণমুখী শীতল ল্যাব্রাডর স্রোত এবং উত্তরমুখী উম্ন উপসাগরীয় স্রোতের মিলনের ফলেই মগ্নচড়ার উৎপত্তি হয়েছে | সুমেরু মহাসাগরের ভাসমান হিমশৈলসমূহ শীতল ল্যাব্রাডর স্রোতের সঙ্গে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়। নিউফাউন্ডল্যান্ডের অদূরে এগুলি যখন উয় উপসাগরীয় স্রোতের সংস্পর্শে আসে, তখন গলে যায়। এর ফলে হিমশৈলের মধ্যে থাকা কাদা, বালি, পাথর প্রভৃতি সমুদ্রবক্ষে জমা হতে থাকে| যুগ যুগ ধরে এইভাবে জমা হওয়ার ফলে এখানকার সমুদ্রবক্ষে মগ্নচড়ার সৃষ্টি হয়েছে।



3. নিউফাউন্ডল্যান্ডের উপকূল মৎস্যক্ষেত্রের জন্য বিখ্যাত কেন?

or, গ্র্যান্ড ব্যাংক মৎস্যচাষের জন্য অনুকূল কেন?

কানাডার পূর্ব উপকূলের অদূরে নিউফাউন্ডল্যান্ডের কাছে আটলান্টিক মহাসাগরের অগভীর অংশে সৃষ্টি হয়েছে গ্র্যান্ড ব্যাংক নামে একটি বিশাল মগ্নচড়া, যা মৎস্যচাষের জন্য বিখ্যাত এই মগ্নচড়া মৎস্যক্ষেত্র হিসেবে বিখ্যাত হওয়ার কারণগুলি হল— গ্র্যান্ড ব্যাংক মগ্ন চড়াটির আয়তন প্রায় 96000 বর্গকিমি এবং এখানে জলের গভীরতা 90 মিটারের কম। ® নাতিশীতোম্নমণ্ডলে অবস্থিত হওয়ায় এখানে সারাবছর মাছের বসবাসের উপযোগী অনুকূল তাপমাত্রা পাওয়া যায়। 3 উম্ন উপসাগরীয় স্রোত ও শীতল ল্যাব্রাডর স্রোতের মিলনের ফলে এখানে মাছের খাদ্য প্ল্যাঙ্কটনও প্রচুর পরিমাণে জন্মায় | 4 এজন্য গ্র্যান্ড ব্যাংককে কেন্দ্র করে নিউফাউন্ডল্যান্ডের উপকূলে বিভিন্ন প্রকার সামুদ্রিক মাছ (যেমন—কড, হেরিং, ম্যাকারেল, হ্যাডক, হ্যালিবাট প্রভৃতি) ভিড় করে। এর ফলে সমগ্র এলাকাটি মৎস্যক্ষেত্র হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।


5. নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূল সারাবছর কুয়াশাচ্ছন্ন থাকে কেন?

উত্তর সাধারণত যেসব অঞ্চলে উয় ও শীতল স্রোতের মিলন হয়, সেখানে উম্ন স্রোতের ওপর সৃষ্ট প্রচুর পরিমাণ জলীয়বাষ্প শীতল স্রোতের ওপর দিয়ে প্রবাহিত শীতল বায়ুর সংস্পর্শে এসে জমে যায় | ফলে ওই অঞ্চলে ঘন কুয়াশার সৃষ্টি হয় | নিউফাউন্ডল্যান্ডের পাশ দিয়ে দক্ষিপ থেকে উত্তরে উম্ন উপসাগরীয় স্রোত এবং উত্তর থেকে দক্ষিণে শীতল ল্যাব্রাডর স্রোত বয়ে যায়। এই দুই ভিন্নধর্মী স্রোতের মিলনে নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূল সারাবছর কুয়াশাচ্ছন্ন থাকে।



দশম শ্রেণির ভূগোলের তৃতীয় অধ্যায়ের 3 নং কোশ্চেন|মাধ্যমিক ভূগোল ধারণা 3 নং প্রশ্ন উত্তর


6. জোয়ারভাটার প্রভাব বা ফলাফল লেখো।

অথবা, মানবজীবনে জোয়ারভাটার প্রভাব কী কী?

অথবা, জোয়ারভাটার সুবিধা ও অসুবিধাগুলি উল্লেখ করো।


● উত্তর মানবজীবনে জোয়ারভাটার উল্লেখযোগ্য প্রভাবগুলি নীচে আলোচনা করা হল—

জোয়ারভাটার সুপ্রভাব বা সুবিধা: 

[i] জোয়ারের সময় বড়ো বড়ো জাহাজ নদীতে আসতে পারে, আবার ভাটার টানে সাগরে ফিরে যেতে পারে।

[ii] ভাটার টানে নদীর পলি ও আবর্জনা সমুদ্রে গিয়ে পড়ে, ফলে নদীখাত গভীর থাকে। 

[iii] অনেক জায়গায় জোয়ারভাটার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।

[iv] জোয়ারের সময় অনেক সামুদ্রিক মাছ নদীতে চলে আসে। 

[v] জোয়ারের লোনা জলে বন্দর ও নদী অনেক সময় বরফমুক্ত থাকে 


জোয়ারভাটার কুপ্রভাব বা অসুবিধা: 

[i] জোয়ারের মাধ্যমে নদীর মিষ্টি জল লোনা হয়ে যায় | লোনা জল কৃষি, শিল্প প্রভৃতি কাজে ব্যবহার করা যায় না এবং তা পানেরও অযোগ্য|

[ii] প্রবল জোয়ারে বা প্রবল বানে যে জলস্ফীতি ঘটে তার ফলে অনেক সময় নদী উপকূলে চাষাবাদ ও ঘরবাড়ির ক্ষয়ক্ষতি হয়। 

[iii] নদীর জোয়ারের সময় বিভিন্ন জলপরিবহণ যান, যেমন—নৌকা, লঞ্চ, ছোটো জাহাজ প্রভৃতির ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। 

[iv] জোয়ারের জলের মাধ্যমে অনেক সময় পলি পড়ে নদীগর্ভ অগভীরও হয়ে যায়।


7. জোয়ারভাটার মধ্যে সময়ের ব্যবধান কত থাকে?

অথবা, কোনো স্থানে প্রতিদিন একই সময়ে জোয়ারভাটা হয় না কেন?


অথবা, যে-কোনো স্থানে মুখ্য জোয়ার ও গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান 12 ঘণ্টা 26 মিনিট হয় কেন?


অথবা, দিনে দুবার জোয়ারভাটা হয় কেন?


অথবা, দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান 24 ঘণ্টার বেশি হয় কেন?


অথবা, কোনো একটি স্থানে দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান কেন 24 ঘণ্টা 52 মিনিট হয়?

● উত্তর : পৃথিবীর চারিদিকে একবার ঘুরে আসতে চাঁদের সময় লাগে প্রায় 27 দিন। পৃথিবী যখন 24 ঘণ্টায় একবার নিজের মেরুদণ্ডের চারদিকে আবর্তন করে তখন চাঁদ নিজের অক্ষের অংশ বা 360° ÷ 27 = 13° (প্রায়) পথ এগিয়ে যায়। এই 13° পথ অতিক্রম করতে পৃথিবীর আরও (13° × 4= 52 মি) 52 মিনিট সময় লাগে | সুতরাং পৃথিবীর যে-কোনো স্থান 24 ঘণ্টা 52 মিনিট পর পর একবার করে চাঁদের সামনে আসে | তাই প্রতিটি মুখ্য বা গৌণ জোয়ার 24 ঘণ্টা 52 মিনিট পরে অনুষ্ঠিত হয় এবং একটি নির্দিষ্ট স্থানে একদিন যে সময়ে মুখ্য জোয়ার হয় সেইদিন তার 12 ঘণ্টা 26 মিনিট পরে সেখানে গৌণ জোয়ার অনুষ্ঠিত হয় | আর, যে দুই স্থানে জোয়ার হয় তাদের সমকোণে অবস্থিত স্থান দুটিতে সবসময় ভাটা হয় বলে প্রত্যেক জায়গায় জোয়ারের প্রায় 6 ঘণ্টা 13 মিনিট পরে সেখানে ভাটা হয়।


8. চিত্রসহ জোয়ারভাটা সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা করো।

অথবা, জোয়ারভাটা কীভাবে সংঘটিত হয়, তা চিত্রসহ আলোচনা করো।

উত্তর: জোয়ারভাটা সৃষ্টি

প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় অন্তর সমুদ্রের জলরাশি কোথাও ফুলে ওঠে এবং কোথাও নেমে যায়| জলরাশির এই ফুলে-ওঠা বা স্ফীতিকে জোয়ার এবং নেমে যাওয়াকে ভাটা বলা হয়। বিজ্ঞানীদের মতে, প্রধানত দুটি কারণে জোয়ারভাটার সৃষ্টি হয়— পৃথিবীর আবর্তন গতিজনিত কেন্দ্রাতিগ বল এবং © পৃথিবীর ওপর চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণ বল |


পৃথিবীর ওপর চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণ বল: নিউটন-এর মহাকর্ষ সূত্র অনুসারে, এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের প্রতিটি বস্তুই একে অপরকে আকর্ষণ করে। সুতরাং গ্রহ, উপগ্রহ, সূর্য প্রভৃতি প্রতিটি জ্যোতিষ্কই পরস্পর পরস্পরকে আকর্ষণ করে। এই হিসেবে চাঁদ ও সূর্য, পৃথিবীকে আকর্ষণ করে। তবে সূর্যের তুলনায় পৃথিবীর ওপর চাঁদের আকর্ষণ বল বেশি হয়। কারণ যদিও চাঁদের তুলনায় সূর্য প্রায় 2 কোটি 70 লক্ষ গুণ বড়ো, কিন্তু পৃথিবী থেকে চাঁদ যত দূরে আছে, সূর্য রয়েছে তার থেকে প্রায় 389 গুণ বেশি দূরত্বে। এজন্য জোয়ারভাটা সৃষ্টির ক্ষেত্রে চাঁদের আকর্ষণ সূর্যের আকর্ষণের প্রায় দ্বিগুণ। তাই প্রধানত চাঁদের আকর্ষণে পৃথিবীর জলরাশি ফুলে ওঠে অর্থাৎ জোয়ার হয়। সূর্যের আকর্ষণে পৃথিবীতে জোয়ার হলেও তা অতটা প্রবল আকার ধারণ করে না। তবে পৃথিবী, চন্দ্র ও সূর্য একই সরলরেখায় অবস্থান করলে জোয়ারের তীব্রতা বেশি হয়। 


ভূপৃষ্ঠের যে স্থানে চাঁদের আকর্ষণে জোয়ার সৃষ্টি হয়, ঠিক তার বিপরীত দিকের স্থানটিতে অর্থাৎ প্রতিপাদ স্থানেও পৃথিবীর আবর্তনজনিত কেন্দ্রাতিগ বলের প্রভাবে জোয়ার হয়। আর, যে দুটি স্থানে জোয়ার হয়, ঠিক তার সমকোণে অবস্থিত স্থান দুটির জলরাশি সরে যায় বলে সেখানে তখন ভাটা হয়।


পৃথিবীর আবর্তন গতিজনিত কেন্দ্রাতিগ বল: পৃথিবী নিজের মেরুরেখার চারদিকে অনবরত আবর্তন করে চলেছে। এর ফলে ভূপৃষ্ঠে একটি বিকর্ষণ শক্তি বা কেন্দ্রাতিগ বলের সৃষ্টি হয় এবং তার প্রভাবে ভূপৃষ্ঠের জলরাশি বাইরের দিকে বিক্ষিপ্ত হওয়ার প্রবণতা লাভ করে। একেই কেন্দ্রাতিগ বল বলে। এই বল পৃথিবীর  মাধ্যাকর্ষণ শক্তির বিপরীতে কাজ করে। এইভাবে পৃথিবীর আবর্তন গতি সমুদ্রে জোয়ার সৃষ্টিতে সাহায্য করে।



মাধ্যমিক ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর :দশম শ্রেণি ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর ৩ নম্বর pdf download / দশম শ্রেণি ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর 3 marks pdf / ক্লাস 10 বারিমণ্ডল 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / ক্লাস 10 ভূগোল 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / Class X Geography 3rd chapter 3 marks question answer pdf / Class ten Geography 3rd chapter 3 marks question answer / বারিমণ্ডল LAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | বারিমণ্ডল থেকে অতিসংক্ষিপ্ত, অতিঅতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর গুলি আগতি West Bengal Madhyamik Geography Examination – পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।



তোমরা যারা মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য -  বারিমণ্ডল অধ্যায় থেকে প্রশ্ন উত্তর খুঁজে চলেছো তাদের জন্য আজ আমরা– মাধ্যমিক ভূগোল এর  তৃতীয় অধ্যায় থেকে প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Geography 1 no chapter Question and Answer Question and Answer নিয়ে এসেছি, তোমরা নিচে দেওয়া ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর গুলো ভালো করে পড়বে ও যদি Pdf প্রয়োজন হয় তাহলে নীচে দেওয়া মাধ্যমিক ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় বারিমণ্ডল প্রশ্ন ও উত্তর PDf download- link এ ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারো। 


‘‘ মাধ্যমিক ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় বারিমণ্ডল বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা ’’ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক মাধ্যমিক পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য।  বারিমণ্ডল অধ্যায় থেকে প্রশ্ন অনেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় আসে । 


মাধ্যমিক ভূগোল বারিমণ্ডল তৃতীয় অধ্যায় অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | দশম শ্রেণির ভূগোল বারিমণ্ডল তৃতীয় অধ্যায় অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Geography short Question and Answer 


বিনামূল্যে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন:-

File Details:-

File Name:- Madhyamik Geography 3rd chapter 3 number questions answers in bengali pdf download 

File Format:- PDF

File Size:-  Mb

File Location:- Google Drive

  Download  Click Here to Download 

      আরও পোস্ট দেখো     B           

A. মাধ্যমিক ভূগোল সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর Click Here

B.  Madhyamik Suggestion / মাধ্যমিক সাজেশন

C. Madhyamik Geography Suggestion Click here

D. মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন PDF Download 


অসংখ্য ধন্যবাদ , তোমার যদি  আমাদের এই ” মাধ্যমিক ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় বারিমণ্ডল 3 প্রশ্ন ও উত্তর । Madhyamik Geography third chapter LAQ Question and Answer  ” পােস্টটি ভালো লাগে এবং গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়, তাহলে তুমি আমাদের এই পোস্টটা তোমার বন্ধু বান্ধবীদের সাথে শেয়ার করবে এবং কমেন্ট করে জানাবে।


এছাড়াও তুমি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে যেকোনো চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বই পিডিএফ, নোট, Practice Set, mock test ইত্যাদি পাবে।

 

_________❤️🤗 ধন্যবাদ ❤️🤗 ________









Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url