হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রশ্ন উত্তর | মাধ্যমিক বাংলা প্রবন্ধ হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রশ্ন উত্তর

WhatsAp Group Join Now
Telegram Group Join Now

দশম শ্রেণী বাংলা প্রবন্ধ হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রশ্ন উত্তর | হারিয়ে যাওয়া কালি কলম শ্রীপান্থ প্রশ্ন ও উত্তর | Class 10 Bengali Prabandha Hariye jaor kali kolam question answer




আসসালামু আলাইকুম,

তোমাকে আমাদের এই SKGUIDEBANGLA শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে স্বাগতম।

আজকে আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি দশম শ্রেণির বাংলা হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধ প্রশ্ন উত্তর pdf। মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর হারিয়ে যাওয়া কালি কলম । দশম শ্রেণির বাংলা প্রবন্ধ প্রশ্ন উত্তর হারিয়ে যাওয়া কালি কলম। হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রশ্ন ও উত্তর |Madhyamik Bengali Hariye jaor kali kolam question answer যা দশম শ্রেণির পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ যা আগত দশম শ্রেণির টেস্ট ও ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে‌ ।



হারিয়ে যাওয়া কালি কলম SAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধ MCQ প্রশ্ন উত্তর / 


ANS: Click Here PDF


দশম শ্রেণির  বাংলা হারিয়ে যাওয়া কালি কলম ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর pdf / মাধ্যমিক বাংলা প্রবন্ধ হারিয়ে যাওয়া কালি কলম ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর / হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধ ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / মাধ্যমিক বাংলা হারিয়ে যাওয়া কালি কলম 1 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / দশম শ্রেণির বাংলা হারিয়ে যাওয়া কালি কলম 1 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর 

1.শ্রীপান্থ কোন্ সাহিত্যিকের ছদ্মনাম?

উত্তর: শ্রীপান্থ হল নিখিল সরকারের ছদ্মনাম।


2.পাঠ্য ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম' রচনাটি কোন্ গ্রন্থের অন্তর্গত?

উত্তর: পাঠ্য ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম' রচনাটি নিখিল সরকার রচিত কালি আছে কাগজ নেই, কলম আছে মন নেই গ্রন্থের অন্তর্গত। কালি আছে কাগজ নেই, কলম আছে 


3.মন নেই গ্রন্থটি ছাড়া নিখিল  সরকার রচিত অপর দুটি গ্রন্থের নাম লেখো।

উত্তর: কালি আছে কাগজ নেই, কলম আছে মন নেই গ্রন্থটি ছাড়া নিখিল সরকার রচিত অপর দুটি গ্রন্থ হল যখন ছাপাখানা এলো, মেটিয়াবুরুজের নবাব|


3.‘লেখে তিন জন।”—– এই ‘তিন জন’ বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে?

উত্তর: ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ রচনায় ব্যবহৃত উদ্ধৃতাংশে তিন জন বলতে কালি, কলম এবং মনকে বোঝানো হয়েছে।


4.লেখক যেখানে কাজ করেন সেটা কীসের অফিস এবং সবাই সেখানে কী?

উত্তর: লেখক যেখানে কাজ করেন সেটা লেখালেখির অফিস এবং সেখানে সবাই লেখক।


5.লেখকরা অনবরত তা দিয়ে লিখে চলেছেন”— ‘তা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

উত্তর: আলোচ্য উদ্ধৃতাংশে ‘তা’ বলতে ছাপা হরফ-সহ কম্পিউটারের কি বোর্ডকে বোঝানো হয়েছে।


6.লেখক একদিন অফিসে কলম নিয়ে যেতে ভুলে গেলে ‘তবেই বিপদ’ কেন বলেছেন?

উত্তর: লেখক ছাড়া তাঁর অফিসে কেউ লেখার কাজে কলম ব্যবহার করেন না। এমনকি কারও কাছে কলম পেলেও সেই ভোঁতা মুখের কলমে লিখে লেখক সুখ পান না।


7. “দায়সারা ভাবে কোনও মতে সেদিনকার মতো কাজ সারতে হয়।"-‘দায়সারা’ কথাটি ব্যবহার করেছেন কেন?

উত্তর: অফিসে লেখকই একমাত্র কলম ব্যবহার করতেন। তাই কোনোদিন। কলম নিয়ে যেতে ভুলে গেলে কারও ভোতা মুখের কলমে অগত্যা কাজ চালাতে হত।


8. “কালগুশে বুঝিবা আজ আমরাও তা-ই।”—‘আমরাও তাই বলতে লেখক কী বলেছেন?

উত্তর: বাংলার এক প্রচলিত প্রবাদ অনুযায়ী লেখক বলেছেন কালি ও কলম ছাড়াই এখন সবাই মুনশি।


9."বড়োরা শিখিয়ে দিয়েছিলেন”-বড়োরা কী শিখিয়েছিলেন?

উত্তর: ছোটোবেলায় কলম তৈরি করার সময় বড়োরা শিখিয়েছিলেন বাঁশের কঞ্চির ছুঁচোলো মুখটা চিরে দিতে, তবেই কালি একসঙ্গে না গড়িয়ে ধীরে ধীরে পড়বে।


10.লেখকের শৈশবে লেখার পাত কেমন ছিল?

উত্তর: শৈশবে লেখকদের লেখার পাত বলতে ছিল কলা পাতা। এটিকে কাগজাকৃতি করে তাতেই লেখকরা হোমটাস্ক করতেন।


11. কলা পাতায় হোমটাস্ক করার পর সেগুলি নিয়ে শৈশবে লেখকরা কী  করতেন?

উত্তর: লেখকরা কলা পাতায় হোমটাস্ক করে সেগুলি বান্ডিল বেঁধে স্কুলে নিয়ে গিয়ে মাস্টারমশাইকে দেখানোর পর ফেরত পাওয়া অংশটা পুকুরে ফেলে দিতেন।


12.“গোরুকে অক্ষর খাওয়ানোও নাকি পাপ।”— তাই লেখকরা শৈশবে কী করতেন?

উত্তর: শৈশবে লেখকরা মাস্টারমশাইয়ের ফেরত দেওয়া কলা পাতার অংশটি পুকুরে ফেলে দিতেন | কারণ গোরু তা খেলে অমঙ্গল হবে বলে মনে করা হত।


13.কালি তৈরির উৎকৃষ্ট পদ্ধতি সম্পর্কে প্রচলিত প্রবাদটি লেখো।

উত্তর: কালি তৈরির বিষয়ে প্রচলিত প্রবাদটি হল—“তিল ত্রিফলা সিমুল ছালা/ছাগ দুগ্ধে করি মেলা/লৌহপাত্রে লোহায় ঘসি/ছিঁড়ে পত্র না ছাড়ে মসি।”


14., “আমাদের ছিল সহজ কালি তৈরি পদ্ধতি।”—সহজ পদ্ধতিটি কী ছিল?

উত্তর: এই প্রশ্নের উত্তরের জন্য অতিসংক্ষিপ্ত ১৬ নং প্রশ্নের উত্তরটি দ্যাখো।


15 “বলতে গেলে তাই নিয়ে আমাদের প্রথম লেখালেখি।”— কী কী নিয়ে nপ্রথম লেখালেখি ছিল?

উত্তর: বাঁশের কলম, মাটির দোয়াত, ঘরে তৈরি কালি এবং লেখার জন্য কলা পাতা—এগুলি নিয়েই শৈশবে লেখকের প্রথম লেখালেখি ছিল।


15.. “তখন মনে কষ্ট হয় বইকী।”— কী কারণে মনে কষ্ট হয়েছে?

উত্তর: কলম ক্রমশ উধাও হয়ে যাওয়ার উপক্রম হওয়ায় লেখক মনে কষ্ট পেয়েছেন।


16.লেখকের জন্ম মিশরে হলে লেখক কী করতেন বলেছেন?

উত্তর: মিশরে জন্ম হলে লেখক নীল নদের তীর থেকে নলখাগড়া ভেঙে নিয়ে কলম হিসেবে ব্যবহার করতেন।


17. ফিনিসীয় হলে লেখক কী করতেন?

উত্তর: লেখক ফিনিসীয় হলে বনগ্রান্ত থেকে হাড় কুড়িয়ে তাকে কলম হিসেবে ব্যবহার করতেন।


18.“এমনকী আমি যদি রোম সাম্রাজ্যের অধীশ্বর হতাম।”— কোন্ রোমান অধীশ্বরের নাম তুমি পেয়েছ?

উত্তর: রোম সাম্রাজ্যের অধীশ্বর হিসেবে জুলিয়াস সিজারের কথা বলা হয়েছে।


19.স্টাইলাস কী?

উত্তর: ব্রোঞ্জের সরু কাঠি বা শলাকার পোশাকি নাম স্টাইলাস | কলম হিসেবে ব্রোঞ্জের শলাকা ব্যবহার করা হত প্রাচীন কালে।


20., স্টাইলাসকে ঘিরে রোমের ইতিহাসের কোন্ ঘটনার কথা লেখক বলেছেন?

উত্তর: স্টাইলাস বা ব্রোঞ্জের এক শলাকা দিয়ে রোমের সম্রাট জুলিয়াস সিজার কাসকাকে আঘাত করেছিলেন। সে-কথাই লেখক এখানে বলেছেন।


21.“আমরা ফেরার পথে কোনও পুকুরে তা ফেলে দিয়ে আসতাম।”—বক্তা কেন তা পুকুরে ফেলে দিতেন?

উত্তর: লেখকরা শৈশবে কলাপাতায় হোম-টাস্ক করতেন। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী সেগুলো গোরুতে খেয়ে নিলে অমঙ্গল হবে। তাই সেগুলি পুকুরে ফেলে দেওয়া হত।


22. ‘সরস্বতী পুজোর সময় কালি ও কলমের কী বিশেষত্ব দেখা যায়?

উত্তর: 'সরস্বতী পুজোর সময় কাচের দোয়াতে কালির বদলে দুধ এবং খাগের কলমের ব্যবহার দেখা যায়।

23. ‘পালকের কলমের ইংরেজি নাম কী?

উত্তর: পালকের কলমের ইংরেজি নাম হল কুইল | এটি সাধারণত পাখির পালক থেকে তৈরি হত।


24. বাঙালি সাংবাদিকদের ইংরেজি দেখে কে, কী বলতেন?

উত্তর: বাঙালি সাংবাদিকদের ইংরেজি দেখে লর্ড কার্জন বলতেন 'বাবু কুইল ড্রাইভারস’ |


25. পালকের কলম বর্তমানে দেখার জন্য কীসের ওপর নির্ভর করতে হয়?

উত্তর: পালকের কলম বর্তমানে দেখার জন্য নির্ভর করতে হয় তৈলচিত্র বা ফোটোগ্রাফের ওপর।


26. এমন দুটি চিত্রের উল্লেখ করো যাতে পালকের কলম দেখা যায়

উত্তর: উইলিয়াম জোন্সের ও স-মুনসি কেরি সাহেবের চিত্র দুটিতে পালকের কলম দেখা যায় |


27.“কিন্তু সে সব ফাঁকি মাত্র।” — এই উক্তির তাৎপর্য কী?

উত্তর: পালক কলম এবং দোয়াত কলমের পরিবর্তে অফিসে ছদ্মবেশী বল পেন সাজানো থাকে, যাকে লেখক বলেছেন ‘ফাঁকি মাত্র |


28. “কিছুকাল আগে একজন বিদেশি সাংবাদিক লিখেছিলেন...” – কী লিখেছিলেন?

উত্তর: একজন বিদেশি সাংবাদিক লিখেছিলেন যে, কলকাতার চৌরঙ্গিতে তিন জন ফেরিওয়ালার মধ্যে এক জন কলমবিক্রেতা।


29. “দার্শনিক তাঁকেই বলে”— এই প্রসঙ্গে কী বলেছেন লেখক?

উত্তর: লেখকের মতে যিনি কানে কলম গুঁজে দুনিয়া খোঁজেন তিনিই দার্শনিক।


30. “কেউ কেউ অবশ্য চুলেও কলম ধারণ করেন।”— এই প্রসঙ্গে শ্রীপান্থ কী উদাহরণ দিয়েছেন?

উত্তর: আলোচ্য প্রসঙ্গে শ্রীপান্থ উদাহরণ দিয়েছেন, ভিড় ট্রাম বা বাস থেকে নামার সময় দেখা যায়,  কোনো কোনো মহিলা যাত্রীর খোঁপায় কলম গোঁজা রয়েছে।


31. “কলম এখন সর্বজনীন।” — তাৎপর্য কী?

উত্তর: সস্তা এবং সর্বভোগ্য হওয়ার ফলে কলম সম্পর্কে লেখক এমন মন্তব্য করেছেন।


32.. “কলম তাদের কাছে আজ অস্পৃশ্য।”— অস্পৃশ্য কেন?

উত্তর: কলম অতি সস্তা এবং সর্বভোগ্য হওয়ার ফলে পকেটমারও কলম চুরি করে না | তাই বলা হয়েছে তাদের কাছে কলম অস্পৃশ্য।


33.কলমের দুনিয়ায় সত্যিকারের বিপ্লব কীভাবে ঘটেছে?

উত্তর: কলমের দুনিয়ায় সত্যিকারের বিপ্লব ঘটেছে ফাউন্টেন পেনের আবিষ্কারে।


34.ফাউন্টেন পেনের আবিষ্কারক কে?

উত্তর: ফাউন্টেন পেনের আবিষ্কারক হলেন লুইস অ্যাডসন ওয়াটারম্যান।


35. “আমার মনে পড়ে প্রথম ফাউন্টেন পেন কেনার কথা ।”— কোথায় লেখক ফাউন্টেন পেন কিনতে গিয়েছিলেন?

উত্তর: লেখক কলকাতার কলেজ স্ট্রিটের এক নামি দোকানে ফাউন্টেন পেন কিনতে গিয়েছিলেন।


36. পেনের দোকানদার লেখকের পকেটের অবস্থা বুঝতে পেরে কী পেন দিয়েছিলেন?

উত্তর: পেনের দোকানদার লেখকের পকেটের অবস্থা বুঝতে পেরে একটি সম্ভার জাপানি পাইলট পেন দিয়েছিলেন।


37. " দেখো। নিব ঠিক আছে।”—কোন্ ঘটনায় দোকানদার অনুপ বলেছিলেন?

উত্তরঃ একটি কাঠের বোর্ডের দিকে একটা পাইলট পেন ছুঁড়ে দিয়ে দোকানদার দেখিয়েছিলেন পেনটার নিবটা অক্ষতই আছে এবং তিনি আলোচ্য মন্তব্যটি করেছিলেন।


38. “তা লেখককে নেশাগ্রস্ত করে।”—কী, কীভাবে লেখককে নেশাগ্রস্ত করে?

উত্তর: ফাউন্টেন পেন এবং তা সংগ্রহের আনন্দ লেখককে নেশাগ্রস্ত করে।


39. কোন লেখকের ফাউন্টেন পেন সংগ্রহ দেখে লেখক 'নেশাগ্রস্ত হওয়ার কথাটি এনেছেন?

উত্তর: সাহিত্যিক শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়ের ফাউন্টেন পেন সংগ্রহ দেখে লেখক 'নেশাগ্রস্ত' হওয়ার কথাটি এনেছেন।


40 “জন্ম নিল ফাউন্টেন পেন”—ফাউন্টেন পেনের জন্মবৃত্তান্তটি উল্লেখ করো।

উত্তর: শ্রীপান্থর 'হারিয়ে যাওয়া কালি কলম' প্রবন্ধে রয়েছে, লুইস অ্যাডসন ওয়াটারম্যানের হাত ধরে ফাউন্টেন পেনের জন্ম হয়েছে। আদিতে এর নাম ছিল 'রিজার্ভার পেন'।


41. প্রথমে ফাউন্টেন পেনের নাম কী ছিল?

উত্তর: প্রথমে ফাউন্টেন পেনের নাম ছিল রিজার্ভার পেন।


42. বিদেশে উন্নত ধরনের নিব কী দিয়ে বানানো হত টেকসই করার জন্য?

উত্তর: বিদেশে উন্নত ধরনের নিব বানানো হত গোরুর শিং অথবা কচ্ছপের খোল কেটে।


43. প্রথমে এবং পরে লেখা শুকোনো হত কী দিয়ে?

উত্তর: প্রথমে বালি এবং পরে ব্লটিং পেপারে লেখা গ্লুকোনো হত।


44. ফাউন্টেন পেন বিক্রি করে এমন একটি কোম্পানি গর্ব প্রকাশ করে কী বিজ্ঞাপন দিয়েছিল?

উত্তর: ফাউন্টেন পেন বিক্রি করে, এমন একটি কোম্পানি গর্ব করে বিজ্ঞাপন দিয়েছিল যে, তাদের তহবিলে সাতশো রকমের নিব থাকে।


45. লিপিকুশলী কাদের বলা হয়?

উত্তর: পারদর্শী লিপিকর বা ক্যালিগ্রাফিস্টদের বলা হয় লিপিকুশলী।


46. কলমকে কীসের চেয়েও শক্তিধর বলা হয়?

উত্তর: কলমকে তরবারির চেয়েও শক্তিধর বলা হয় | কোন্ প্রবীণ কবি বা লেখক কলমের বদলে টাইপরাইটারে লিখেছেন?

উত্তর: অন্নদাশঙ্কর রায় কলমের বদলে টাইপরাইটারে লিখেছেন।


47. সত্যজিৎ রায় সম্পর্কে লেখক কী বলেছেন?

উত্তর: লেখক বলেছেন, নিবের কলমকে যথাযথ মর্যাদা দিয়ে হাতের লেখার কুশলতার পরিচয় দিয়ে গিয়েছেন সত্যজিৎ রায়।


48. হাতে লেখা পাণ্ডুলিপিতে রবীন্দ্রনাথ কীভাবে সম্মানিত হয়েছেন?

উত্তর: হাতে লেখা পাণ্ডুলিপির পাতায় অক্ষর কাটাকুটি করতে গিয়েই রবীন্দ্রনাথের চিত্রচর্চা শুরু, যা পরবর্তীতে তাকে বিশ্বময় সম্মানিত করেছে।



হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধ ৩ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর  / মাধ্যমিক বাংলা প্রবন্ধ হারিয়ে যাওয়া কালি কলম 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর  / দশম শ্রেণির বাংলা প্রবন্ধ হারিয়ে যাওয়া কালি কলম 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর




দশম শ্রেণির বাংলা হারিয়ে যাওয়া কালি কলম বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর pdf / মাধ্যমিক বাংলা প্রবন্ধ হারিয়ে যাওয়া কালি কলম বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর / হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধ ৫ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর /  মাধ্যমিক বাংলা হারিয়ে যাওয়া কালি কলম 5 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / দশম শ্রেণির বাংলা হারিয়ে যাওয়া কালি কলম 5 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর

১. “কথায় বলে—কালি কলম মন, লেখে তিন জন।”—উদ্ধৃতিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

উত্তর: শ্রীপান্থ রচিত ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম' প্রবন্ধে স্বয়ং লেখক অতিপ্রচলিত এই প্রবাদটি উল্লেখ করেছেন। হারিয়ে যাওয়া কালিকলম সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়েই লেখকের এরূপ মনে হয়েছে। মানুষের মনের ভাব ও ভাবনা কলমের ডগা দিয়ে কালির রেখায় সাদা কাগজের ওপর বাণীরূপ লাভ করে।সভ্যতার উষালগ্ন থেকেই মানুষ তার মনের কথাকে ভবিষ্যতের মানুষের জন্য রেখে যাওয়ার উদ্দেশ্যে লেখার সামগ্রী ব্যবহার করে আসছে। এই পথ ধরেই কালি আর কলম এসেছে আমাদের সভ্য জগতে | কলম মানুষের আবেগকে প্রকাশ করে। তাকে হাতে নিয়ে মানুষ মনের নানা ভাবনাকে আবাহন করে আনে। কলম হল তুলি, কালি হল রং আর মন হল শিল্পী | এই তিনের মিলনে অমৃত ভাবনা মূর্ত হয়ে ওঠে। এমনিভাবেই লেখা হয়েছে অজস্র গ্রন্থ । অর্থাৎ সাহিত্যের অপর নাম যে মিলন, তা কালি, কলম আর মন—এই তিনের সংগমের দ্বারা সম্ভব | হাতে লেখার মাহাত্ম্যকে তুলে ধরতেই লেখকের এই মন্তব্যটির অবতারণা।



২. আমরা কালিও তৈরি করতাম নিজেরাই।”—লেখকরা কীভাবে কালি তৈরি করতেন তা প্রবন্ধ অনুসরণে লেখো।

উত্তর: নিখিল সরকার ওরফে ‘শ্রীপান্থ’ রচিত ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ রচনায় উদ্ধৃতাংশটি ব্যবহৃত হয়েছে | ‘হারিয়ে যাওয়া কালি, কলম’ প্রবন্ধে লেখক তাঁর ছেলেবেলায় কালি তৈরি নিয়ে প্রচলিত ছড়ার কথা বলেছেন। 

ছড়াটি হল—“তিল ত্রিফলা সিমুল ছালা/ ছাগ দুগ্ধে করি মেলা/লৌহপাত্রে লোহায় ঘসি/ছিঁড়ে পত্র না ছাড়ে মসি।” 

এই ছড়ায় তিল, ত্রিফলা সিমুল গাছের ছাল, ছাগলের দুধ ইত্যাদি বিভিন্ন উপকরণের কথা আছে। এতগুলি উপকরণ জোগাড় করে কালি তৈরি করা খুব সহজ কাজ ছিল না। তাই লেখক অন্য সহজ পথ ধরেন।

লেখকের বাড়ির রান্না হত কাঠের আগুনে | তাতে কড়াইয়ের তলায় প্রচুর কালি জমত | লাউ পাতা দিয়ে তা ঘসে তুলে, পাথরের বাটিতে জলে গুলে রাখা হত । যারা কালি তৈরিতে ওস্তাদ তারা এই কালো জলে হরীতকী ঘসত | কখনো কখনো আতপ চাল ভেঙে পুড়িয়ে এবং তা বেটে ওলে মেশানো হত। এইসব ভালো করে মিশিয়ে একটা খুন্ডির গোড়ার দিক পুড়িয়ে লাল করে জলে স্পর্শ করালে তা টগবগ করে ফুটত | তারপর ন্যাকড়ায় ছেঁকে মাটির দোয়াতে ভরে নিলেই তৈরি হয়ে যেত কালি।



৩. “বলতে গেলে তাই নিয়ে আমাদের প্রথম লেখালেখি।”— শৈশবের কোন্ বর্ণনা লেখক দিয়েছেন?

উত্তর: ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ রচনায় লেখক তাঁর শৈশবজীবনের লেখালেখির সূচনার এক চমৎকার বর্ণনা দিয়েছেন। গ্রামজীবনের সঙ্গে যাঁদের শৈশব যুক্ত, লেখকের সমবয়সি সেইসব মানুষ তাঁর এই বর্ণনার সঙ্গে একমত এবং একাত্ম হতে পারবেন—এই আশা প্রকাশ করে লেখক বর্ণনাটি উপস্থাপন করেছেন। শৈশবে লেখক সরু বাঁশের কঞ্চিকেটে কলম তৈরি করতেন। বড়োদের পরামর্শ অনুযায়ী তিনি কলমের মাথাটা একটু চিরে দিতেন, তাহলে কালির ধীরপ্রবাহ হত| লেখার পাতা ছিল কলা পাতা | কাগজের আকৃতিতে কলা পাতা কেটে তাতে হোমটাস্ক করে মাস্টারমশাইকে দেখিয়ে তা পুকুরে ফেলে দিতেন। কলম তৈরির পাশাপাশি কালিও লেখকরা নিজেরাই তৈরি করতেন। এক্ষেত্রেও তাঁরা বড়োদের

সাহায্য নিতেন। কোনোরকম আয়োজন ছাড়া এক সহজ পদ্ধতিতে তাঁরা উনুনে কড়াই বসিয়ে তার তলায় জমে যাওয়া কালি তাঁরা লাউ পাতা দিয়ে ঘষে তুলে জলে গুলে নিতেন। কখনো কখনো তার সঙ্গে হরীতকী মেশাতেন | ওই জলের সঙ্গে কখনো কখনো আতপ চাল ভেজে পুড়িয়ে তা বেটে মেশানো হত। তারপর ওই জলে একটা গরম লোহা ঠেকিয়ে নিয়ে ন্যাকড়ায় ছেঁকে বোতলে কালি ভরা হত। এইভাবেই লেখকের শৈশবজীবনে ‘লেখালেখি’-র সূচনা হয় | 



4. ‘ফাউন্টেন পেন' বাংলায় কী নামে পরিচিত? নামটি কার দেওয়া বলে উল্লেখ করা হয়েছে? ফাউন্টেন পেনের জন্ম-ইতিহাস লেখো।

উত্তর: ফাউন্টেন পেনের বাংলা নাম ঝরনা কলম।

নামটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দেওয়া বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

ফাউন্টেন পেনের জন্ম-ইতিহাসটি বেশ চমকপ্রদ। এর আবিষ্কারক লুইস অ্যাডসন ওয়াটারম্যান। সেকালের আরও অনেক ব্যবসায়ীর মতো তিনিও দোয়াত কলম নিয়ে কাজে বের হতেন। একবার তিনি গিয়েছেন আর একজন ব্যবসায়ীর সঙ্গে চুক্তিপত্র সই করতে। দলিল কিছুটা লেখা হয়েছে এমন সময় দোয়াত হঠাৎ উপুড় হয়ে পড়ে গেল কাগজে। আবার তিনি ছুটলেন কালির সন্ধানে। ফিরে এসে শোনেন, ইতিমধ্যে আর একজন তৎপর ব্যবসায়ী সইসাবুদ সাঙ্গ করে চুক্তিপত্র পাকা করে গেছেন। তখন বিমর্ষ ওয়াটারম্যান মনে মনে প্রতিজ্ঞা করলেন, এর একটা বিহিত করতেই হবে। তারপরই আবিষ্কার করলেন ফাউন্টেন পেন।



5. ‘কলম তাদের কাছে আজ অস্পৃশ্য।”—কলম কাদের কাছে অস্পৃশ্য? কলম সম্পর্কে লেখক কেন এরূপ বলেছেন?

উত্তর: ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম' রচনায় সময়ের অগ্রগতিতে কলমের পরিণতি দেখে লেখক নিখিল সরকার এই তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্যটি করেছেন। আধুনিকতার পথে কলম ক্রমশ হারিয়ে যেতে থাকে মানুষের হাত থেকে। সময়ের ধারায় বাঁশের পেন, পালকের পেন ক্রমশ হারিয়ে গিয়ে ফাউন্টেন

পেন, সস্তার বল পেন বাজারে আসে। তাই পকেটমারও কলম চুরি করে না— ‘কলম তাদের কাছে আজ অস্পৃশ্য। একসময়ে মানুষের লেখার একমাত্র অবলম্বন ছিল বাঁশের কলম। শৈশবে লেখকরা এরূপ কলম নিজেরাই বানাতেন | সময়ের অগ্রগতিতে বাঁশের কলম উধাও হয়ে এল পালকের কলম। তারপর ফাউন্টেন পেন এবং বল পেন বাজার দখল করল। ক্রমশ ফেরিওয়ালারাও কলম বিক্রিকে পেশা করল। লেখক অতি-আধুনিক ছেলেদের বুকপকেটের পরিবর্তে কাঁধের ছোটো পকেটে কলম সাজিয়ে রাখতে দেখেছেন। এমনকি ভিড় ট্রামে-বাসে মহিলাদের মাথার খোঁপাতেও কলম গোঁজা রয়েছে—এমনও দেখা গিয়েছে। লেখকের ভাষায়— ‘বিস্ফোরণ | কলম বিস্ফোরণ।' কলম একসময় সুলভ ও সর্বভোগ্য হয়ে উঠল । এভাবেই কলম একসময় তার কদর হারিয়ে ফেলে। ফলে যে পকেটমার একসময় কলম হাতসাফাই করত তার কাছেও কলম অস্পৃশ্য হয়ে গেল।



6.“পণ্ডিতরা বলেন কলমের দুনিয়ায় যা সত্যিকারের বিপ্লব ঘটায় তা ফাউন্টেন পেন।”— ফাউন্টেন পেন কলমের দুনিয়ায় কীভাবে বিপ্লব ঘটিয়েছিল তা লেখো।

উত্তর: ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম' প্রবন্ধে শ্রীপান্থ লেখার দুনিয়ায় ফাউন্টেন পেনের কার্যকারিতা বোঝাতে গিয়ে মন্তব্যটি করেছেন। লুইস অ্যাডসন ওয়াটারম্যান ফাউন্টেন পেন আবিষ্কার করে দোয়াত-কালি সঙ্গে নিয়ে ঘোরার দিনের অবসান ঘটান। এরপর দামি থেকে সম্ভা—ফাউন্টেন পেনের অজস্র সংস্করণ বের হয়। ফাউন্টেন পেনের বিশেষত্বই হল তা ব্যবহারকারীকে ক্রমশ নেশাগ্রস্ত করে তোলে। রকমারি চেহারার সম্ভা এবং দামি ফাউন্টেন পেন বাজারে আসার পরে দোয়াত-কলম ক্রমশ বাজার থেকে হটে যায়। সেগুলি হয়ে ওঠে ঘর সাজানোর উপকরণ। বাঁশের বা কঞ্চির কিংবা খাগের কলম, কালির আধার, ব্লটিং পেপার—এসব জিনিসই ক্রমে অদৃশ্য হয়ে যায়। সব পড়ুয়ার পকেটেই দেখা যায় ফাউন্টেন পেন। এভাবে একদিকে লেখা সহজসাধ্য হয়ে ওঠে, অন্যদিকে লেখার উপকরণের ঝামেলা থেকে মুক্তি পাওয়াও সম্ভব হয়। 



7. “আশ্চর্য, সবই আজ অবলুপ্তির পথে।”— লেখকের আশ্চর্য হওয়ার কারণ বুঝিয়ে দাও।

উত্তর: ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম' রচনায় লেখক আধুনিকতার কালপ্রবাহে কলম কীভাবে অবলুপ্ত হতে চলেছে সেই বিষয়েই বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। শৈশব থেকেই লেখকের শিক্ষাজীবনের সঙ্গী ছিল বাঁশের কলম, লেখার জন্য কলা পাতা আর হাতে তৈরি কালি | কিন্তু সভ্যতার অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে খাগের কলম, কলা পাতা, পালকের কলম, দোয়াত কালি ইত্যাদিকে সরিয়ে বাজারে আসে ফাউন্টেন পেন | কলমের বাজারে এই পেন একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে। এরপর ফাউন্টেন পেনকেও ম্লান করে বাজারে এসে যায় বল পেন। কলম হয়ে ওঠে সস্তা এবং সর্বভোগ্য | সর্বজনীন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই কলম তার নিজস্ব কদর হারাতে থাকে। একদিন যে দোয়াত-কলম দিয়ে লিখে দেশ-বিদেশের সাহিত্যিকরা অমর সৃষ্টি রেখে গিয়েছেন, সেই দোয়াত- কলম ইতিহাসের পাতায় চলে যায় | বিজ্ঞানের বিস্ময়কর সৃষ্টির জায়গা দখল করে নেয় কম্পিউটার | সাংবাদিক হিসেবে কর্মজীবনের অধিকাংশ সময় লেখার কাজেই ব্যস্ত লেখকের এক অদ্ভুত কলমপ্রীতি ছিল আধুনিক যন্ত্রযুগেও | বাঁশের কলম, খাগের কলম ছেড়ে বল পেনের কাছে আত্মসমর্পণ করেও লেখক বিপন্ন বোধ করেছেন। “যদি হাতের লেখা মুছে যায় চিরকালের জন্য”—এই কথা ভেবে তিনি বিচলিত হয়ে উঠেছেন। কম্পিউটারের বিশ্বব্যাপী প্রভাবে সর্বপ্রকার কলমের অবলুপ্তির কথা ভেবেই লেখক একই সঙ্গে আতঙ্কিত ও আশ্চর্য হয়েছেন।



8 "যাঁরা ওস্তাদ কলমবাজ তাঁদের বলা হলো 'ক্যালিগ্রাফিস্ট বা লিপিকুশলী। লিপিকুশলীদের কাজ কী ছিল? এই প্রবন্ধে 'লিপিকুশলী সম্বন্ধে যা জানা যায় তা লেখো।

উত্তর: লিপিকুশলীদের কাজ ছিল লিপি নকল করা। লিপিকুশলীরা ছিলেন ওস্তাদ কলমবাজ। মোগল দরবারে এই লিপিকুশলীদের ছিল প্রচুর সম্মান। পৃথিবীজুড়েই এই লিপিকুশলীদের যথেষ্ট মর্যাদা ছিল। বাংলাদেশে রাজা জমিদাররা লিপিকুশলীদের গুণী বলে সম্মান করতেন এবং তাঁদের ভরণপোষণের ব্যবস্থা করতেন। সাধারণ গৃহস্থরাও লিপিকরদের ডেকে পুথি নকল করাতেন। সেসব পুথির অক্ষরসজ্জা ছিল অসামান্য। প্রত্যেকটি ছত্র ছিল সুশৃঙ্খল ও পরিচ্ছন্ন। অথচ তাদের রোজগার ছিল অতিসামান্য | চার খণ্ড রামায়ণ নকল করে একজন লেখক অষ্টাদশ শতকে পেয়েছিলন মাত্র সাত টাকা, কিছু কাপড় আর মিঠাই | এমনও জানা যায় যে, উনিশ শতকে বারো আনায় বত্রিশ হাজার অক্ষর লেখানো যেত। কিন্তু এই পুথিকে ঘিরেই লিপিকরদের অনেক গর্ব ছিল। পুথি যাতে কেউ চুরি না করে, সেদিকে ছিল তাঁদের সতর্ক দৃষ্টি। এই লিপিকররা আজ ইতিহাসের চরিত্র | তাদের পুথিগুলো ইতিহাসের সামগ্রী |



তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের দশম শ্রেণির বাংলা হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধ থেকে প্রশ্ন উত্তর  গুলো ভালো করে পড়ে নাও বা নীচে দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে ক্লাস 10 বাংলা হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধ প্রশ্ন উত্তর pdf download, class 10 Bengali Hariye jaor kali kolam questions answers pdf download করে নিতে পারো। এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে YouTube Live Class এর মাধ্যমে  ক্লাস করতে চাইলে আমাদের YouTube Channel এ ভিজিট করো ও Subscribe করে নাও।


YouTube Link - .  OUR ONLINE SCHOOL   SUBSCRIBE     

যযhttps://youtube.com/@Ouronlineschool247

      আরও পোস্ট দেখো     B  

এছাড়াও তোমার মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন ডাউনলোড করে নিতে পারো নীচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে।  Madhyamik Bengali Suggestion 2024  | মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2024



বিনামূল্যে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন

File Details:-

File Name:- Madhyamik Bengali Prabandha Hariye jaor kali kolam questions answers pdf download 

File Format:- PDF

File Size:-  Mb

File Location:- Google Drive

  Download  Click Here to Download 

      আরও পোস্ট দেখো     B           

A. মাধ্যমিক বাংলা সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর Click Here

B.  Madhyamik Suggestion / মাধ্যমিক সাজেশন

C. Madhyamik bengali Suggestion Click here

D. মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন PDF Download 


বাংলা প্রবন্ধ – হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রশ্ন ও উত্তর | class 10  Bengali unhappy one Question and Answer 


MP বাংলা – হারিয়ে যাওয়া কালি কলম (প্রবন্ধ) প্রশ্ন ও উত্তর | Class 10 Bengali Hariye jaor kali kolam 3  Question and Answer নিচে দেওয়া হলো। এই দশম শ্রেণির বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – WBBSE Class 10 Bengali Question and Answer, Suggestion, Notes – হারিয়ে যাওয়া কালি কলম থেকে সংক্ষিপ্ত, অতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর গুলি আগতি West Bengal Madhyamik Bengali Examination – পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।



তোমরা যারা মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য -  হারিয়ে যাওয়া কালি কলম থেকে প্রশ্ন উত্তর খুঁজে চলেছো তাদের জন্য আজ আমরা– মাধ্যমিক বাংলা এর প্রবন্ধ থেকে প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik bangla Hariye jaor kali kolam Question and Answer নিয়ে এসেছি, তোমরা নিচে দেওয়া বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর গুলো ভালো করে পড়বে ও যদি Pdf প্রয়োজন হয় তাহলে নীচে দেওয়া Class 10 বাংলা প্রবন্ধ হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রশ্ন ও উত্তর PDf download- link এ ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারো। 



‘‘মাধ্যমিক বাংলা প্রবন্ধ হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’’ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক মাধ্যমিক পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য।  হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধ থেকে প্রশ্ন অনেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় আসে । 


দশম শ্রেণি বাংলা হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রশ্ন উত্তর pdf download / দশম শ্রেণি অসুখী এক জন প্রবন্ধর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf ./ Madhyamik Bengali Hariye jaor kali kolam Prabandha question answer pdf / ক্লাস 10 হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রশ্ন উত্তর হারিয়ে যাওয়া কালি কলম pdf / ক্লাস 10 বাংলা প্রশ্ন উত্তর হারিয়ে যাওয়া কালি কলম pdf download / হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রশ্ন উত্তর / Madhyamik Bengali Prabandha Hariye jaor kali kolam question answer pdf / Class ten Bengali Prabandha Hariye jaor kali kolam question answer,



হারিয়ে যাওয়া কালি কলম মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা প্রবন্ধ প্রশ্ন ও উত্তর pdf download – হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধ  pdf download| পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর pdf–| Madhyamik Bengali Question and Answer pdf download, Class 10 Bengali Question and Answer pdf  | Madhyamik Bengali note pdf download  | West Bengal Madhyamik Bengali Question and Answer pdf download. মাধ্যমিক বাংলা questions answers   – হারিয়ে যাওয়া কালি কলম questions answers ,মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর পিডিএফ  – Class 10 হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রশ্ন উত্তর প্রশ্ন ও উত্তর  | Madhyamik হারিয়ে যাওয়া কালি কলম pdf download.



MP Bengali Question answer 2024 pdf  | মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর  2024 pdf  – হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধ long Question answer pdf, 

WBBSE Madhyamik Bengali Question pdf, মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর হারিয়ে যাওয়া কালি কলম (প্রবন্ধ) । হারিয়ে যাওয়া কালি কলম (প্রবন্ধ) | Madhyamik Bengali Suggestion/ মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর pdf – 

 

      তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ,  তোমার যদি  আমাদের এই ” মাধ্যমিক বাংলা প্রবন্ধ  হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রশ্ন ও উত্তর । Madhyamik Bengali Hariye jaor kali kolam Question and Answer  ” পােস্টটি ভালো লাগে এবং গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়, তাহলে তুমি আমাদের এই পোস্টটা তোমার বন্ধু বান্ধবীদের সাথে শেয়ার করবে এবং কমেন্ট করে জানাবে।


এছাড়াও তুমি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে যেকোনো চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বই পিডিএফ, নোট, Practice Set, mock test ইত্যাদি পাবে।

 

_________❤️🤗ধন্যবাদ ❤️🤗 ________



Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url