মাধ্যমিক ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর | বারিমণ্ডল 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
দশম শ্রেণি ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর pdf | Madhyamik Geography third chapter 2 marks question answer | Class 10 Geography third chapter 2 marks question answer
আসসালামু আলাইকুম,
তোমাকে আমাদের এই SKGUIDEBANGLA শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে স্বাগতম।
আজকে আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি দশম শ্রেণির ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। মাধ্যমিক ভূগোল 2 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর বারিমণ্ডল । দশম শ্রেণির ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় ২ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর । বারিমণ্ডল (তৃতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর / মাধ্যমিক ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। Madhyamik Geography chapter 3 2 number question answer, মাধ্যমিক ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় বারিমণ্ডল 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / যা দশম শ্রেণির পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর যা আগত দশম শ্রেণির টেস্ট ও ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে ।
তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের দশম শ্রেণির ভূগোল ২ নম্বর অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর, মাধ্যমিক ভূগোল বারিমণ্ডল 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর, গুলো ভালো করে পড়ে নাও বা নীচে দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে ক্লাস 10 ভূগোল প্রশ্ন উত্তর তৃতীয় অধ্যায় pdf download, class 10 Geography third chapter 2 number questions answers pdf download করে নিতে পারো। এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে YouTube Live Class এর মাধ্যমে ক্লাস করতে চাইলে আমাদের YouTube Channel এ ভিজিট করো ও Subscribe করে নাও।
YouTube Link - . OUR ONLINE SCHOOL SUBSCRIBE
: আরও পোস্ট দেখো : B
এছাড়াও তোমার মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন ডাউনলোড করে নিতে পারো নীচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে।
Madhyamik Geography Suggestion 2024 | West Bengal WBBSE Class Ten X Geography Question and Answer Suggestion 2024, মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024
দশম শ্রেণির ভূগোল বারিমণ্ডল ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক ভূগোল বারিমণ্ডল ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর
1. পৃথিবীতে কয়টি ও কী কী মহাসাগর আছে?
উত্তর: পৃথিবীতে পাঁচটি মহাসাগর আছে-
i) আটলান্টিকমহাসাগর, ii)প্রশান্ত মহাসাগর, iii)ভারত মহাসাগর, iv) সুমেরু মহাসাগর v) কুমেরু মহাসাগর।
2. শৈবাল সাগর কাকে বলে?
অথবা, শৈবাল সাগর কী?
উত্তর পশ্চিমে উপসাগরীয় স্রোত, উত্তরে উত্তর আটলান্টিক স্রোত, পূর্বে ক্যানারি স্রোত এবং দক্ষিণে উত্তর নিরক্ষীয় স্রোতের মধ্যবর্তী অংশে উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের একটি বিশাল আয়তাকার এলাকা জুড়ে একটি জলাবর্ত বা ঘূর্ণস্রোতের সৃষ্টি হয়েছে। কয়েক হাজার বর্গকিলোমিটার বিস্তৃত এই জলাবর্তের মধ্যাংশ স্রোতবিহীন অর্থাৎ মাঝখানে জলের কোনো দিকেই প্রবাহ থাকে না | ফলে ওই স্রোতবিহীন অঞ্চলে নানারকম আগাছা, শৈবাল ও জলজ উদ্ভিদ জন্মায়। এজন্য ওই অংশের নাম সারগাসো সমুদ্র (sargasso sea) বা শৈবাল সাগর।
3. সমুদ্রস্রোত কাকে বলে?
উত্তর সমুদ্রের জলরাশি নিয়মিতভাবে নির্দিষ্ট দিকে একস্থান থেকে অন্যস্থানে প্রবাহিত হয়। সমুদ্রজলের এই প্রবাহকেই বলে সমুদ্রস্রোত। সমুদ্রস্রোত দু-প্রকার—উম্নস্রোত এবং শীতলস্রোত ।
4. হিমপ্রাচীর কী?
উত্তর: উত্তর আমেরিকার পূর্ব উপকূল দিয়ে পাশাপাশি প্রবাহিত উত্তরমুখী উন্ন উপসাগরীয় স্রোতের ঘন নীল জল এবং দক্ষিণমুখী শীতল ল্যাব্রাডর স্রোতের সবুজ জলের মাঝে এক বিভাজন রেখা বহুদূর পর্যন্ত দেখা যায় | এই বিভাজন রেখাকে ‘হিমপ্রাচীর' বলা হয়।
6. মগ্নচড়া কীভাবে সৃষ্টি হয়?
অথবা, মগ্নচড়া বলতে কী বোঝ ?
উত্তর: উম্ন ও শীতল স্রোতের মিলনস্থলে শীতল স্রোতের সঙ্গে ভেসে আসা হিমশৈল, উম্ন স্রোতের সংস্পর্শে গলে যায়। ফলে হিমশৈলের মধ্যে থাকা পাথর, নুড়ি, বালি প্রভৃতি সমুদ্রবক্ষে দীর্ঘকাল ধরে জমতে জমতে উঁচু হয়ে যে নিমগ্ন ভূভাগের সৃষ্টি করে তাকে মগ্নচড়া বলা হয়। যেমন—নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূলের অদূরে গ্র্যান্ড ব্যাংক, ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের অদূরে সমুদ্রবক্ষে ডগার্স ব্যাংক প্রভৃতি বিখ্যাত মগ্নচড়ার উদাহরণ।
7. ল্যাব্রাডর স্রোত কোন্টি?
উত্তর: আটলান্টিক মহাসাগরের উত্তরাংশের একটি শীতল স্রোতের নাম ল্যাব্রাডর স্রোত | সুমেরু মহাসাগর থেকে মেরু বায়ুর প্রভাবে যে শীতল স্রোতটি গ্রিনল্যান্ডের পশ্চিম উপকূল ধরে (অর্থাৎ কানাডা ও গ্রিনল্যান্ডের মধ্যভাগ দিয়ে) দক্ষিণদিকে এগিয়ে আসে এবং গ্রিনল্যান্ডের দক্ষিণে এসে ল্যাব্রাডর উপদ্বীপের পূর্ব উপকূল দিয়ে আরও দক্ষিণে প্রবাহিত হয়, তাকেই বলা হয় ল্যাব্রাডর স্রোত।
৪. ব্রাজিল স্রোত কাকে বলে?
উত্তর: আটলান্টিক মহাসাগরের প্রায় মধ্যভাগে দক্ষিণ-পূর্ব আয়ন বায়ুর প্রভাবে পশ্চিমমুখী দক্ষিণ নিরক্ষীয় স্রোতের উৎপত্তি হয়। পশ্চিমদিকে যেতে যেতে এই উম্ন দক্ষিণ নিরক্ষীয় স্রোত ব্রাজিলের সাও রোক (সেন্ট রক) অন্তরীপের কাছে ধাক্কা খেয়ে উত্তর ও দক্ষিণ এই দুটি শাখায় বিভক্ত হয়। এগুলির মধ্যে দক্ষিণের শাখাটির নাম ব্রাজিল স্রোত।
৯. পেরু স্রোত বা হামবোল্ড স্রোত কী?
উত্তর: প্রশান্ত মহাসাগরের দক্ষিণাংশে পশ্চিমা বায়ুর প্রভাবে কুমেরু মহাসাগর থেকে একটি শীতল স্রোত উৎপন্ন হয়ে পূর্বদিকে প্রবাহিত হয়। এই স্রোতটি শেষে দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিম উপকূলে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে উত্তরদিকে যাওয়ার পথে চিলি পেরিয়ে পেরুর উপকূল পর্যন্ত পৌঁছে যায়। এরই নাম পেরু স্রোত বা হামবোল্ড স্রোত |
10. মৌসুমি স্রোত কী?
উত্তর: ভারত মহাসাগরের উত্তরাংশে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে গ্রীষ্মকালে ও শীতকালে দুই বিপরীতমুখী মৌসুমি স্রোতের উৎপত্তি হয়। 0 গ্রীষ্মকালে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে এই অংশে সমুদ্রস্রোত দক্ষিণাবর্তে প্রবাহিত হয় অর্থাৎ আফ্রিকার পূর্ব উপকূল ধরে আরব সাগর ও বঙ্গোপসাগরের মধ্য দিয়ে একটি সমুদ্রস্রোত সুমাত্রা দ্বীপ পর্যন্ত প্রবাহিত হয়। ® শীতকালে এই স্রোতটি উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ঠিক বিপরীত দিকে অর্থাৎ বামাবর্তে প্রবাহিত হয় | যেহেতু ভারত মহাসাগরের উত্তরাংশের সমুদ্রস্রোত এইভাবে মৌসুমি বায়ুর দিক পরিবর্তন অনুসারে নিয়ন্ত্রিত হয় তাই একে মৌসুমি স্রোত বলা হয় |
11. জায়র বা চক্রগতি বা কুণ্ডলী কী?
উত্তর: ধারণা: প্রতিটি মহাসাগরেই সমুদ্রস্রোতগুলির গতিপথ অনুসরণ করলে একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ করা যায়। বৈশিষ্ট্যটি হল জায়র (gyre) বা চক্রগতি অর্থাৎ সমুদ্রের জলরাশির চক্রাকার গতি। পৃথিবীব্যাপী নিয়ত বায়ুপ্রবাহের চলাচল ও পৃথিবীর আবর্তন গতির প্রভাবে উৎপন্ন কোরিওলিস শক্তির ফলে সমুদ্রের বিপুল পরিমাণ জলরাশি ঘুরতে থাকে| সমুদ্রে জলরাশির এই চক্রাকার গতিকে চক্রগতি বলে | ল্যাটিন শব্দ ‘gyre’-এর অর্থ গোল বা গোলাকার পথ। তাই জায়র বলতে জলরাশির চক্ৰগতিকেই বোঝায়।
12. হিমশৈল বলতে কী বোঝ?
উত্তর: স্থলভাগে তৈরি বরফ মূল অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সমুদ্রে বিশাল বা ক্ষুদ্রাকৃতি বরফের চাঁই হিসেবে ভাসমান থাকলে, তাকে হিমশৈল বলে। ওলন্দাজ শব্দ 'ijsberg'-এর আক্ষরিক অর্থ হল বরফের পর্বত। এই ধরনের বরফের চাঁই অনেকসময় বিশাল বরফের স্তূপ রূপে সমুদ্রের জলে ভাসতে ভাসতে অগ্রসর হয়। সমুদ্রে ভাসমান হিমশৈলের মোট আয়তনের মাত্র ভাগ অংশ জলের ওপরে থাকে।
উদারণ: বিখ্যাত জাহাজ টাইটানিক এরূপ একটি হিমশৈলের আঘাতে সমুদ্রে ডুবে গিয়েছিল |
15. অন্তঃস্রোত কী?
উত্তর: মেরু প্রদেশের শীতল এবং ভারী সমুদ্রজল সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে উম্নমণ্ডলের দিকে প্রবাহিত হয়। একে অন্তঃস্রোত বলে।
16. বহিঃস্রোত কী?
উত্তর: উম্নমণ্ডল থেকে প্রবাহিত স্রোত উম্ন এবং হালকা বলে জলের উপরিপৃষ্ঠ দিয়ে শীতল মেরু অঞ্চলের দিকে এগিয়ে যায়। এই স্রোতের নাম পৃষ্ঠস্রোত বা বহিঃস্রোত।
17. শৈবাল সাগর প্রশান্ত মহাসাগরের কোথায় দেখা যায়?
উত্তর: প্রশান্ত মহাসাগরের শৈবাল সাগর: উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরের প্রায় মধ্যভাগে (নিরক্ষরেখার উত্তরে) কর্কটক্রান্তি রেখার উভয় পাশ জুড়ে এই শৈবাল সাগরটি গড়ে উঠেছে।
দশম শ্রেণির ভূগোলের তৃতীয় অধ্যায়ের শর্ট কোশ্চেন|মাধ্যমিক ভূগোল ধারণা 2 নং প্রশ্ন উত্তর
1. জোয়ারভাটা কাকে বলে?
উত্তর: ভূপৃষ্ঠে সাগর-মহাসাগরের জল নিয়মিতভাবে নির্দিষ্ট সময় অন্তর এক জায়গায় স্ফীত হয় বা ফুলে ওঠে এবং অন্য জায়গায় অবনমিত হয় বা নেমে যায় | জলের এই ফুলে ওঠা বা স্ফীতিকে বলা হয় জোয়ার এবং নেমে যাওয়া বা অবনমনকে বলা হয় ভাটা | প্রধানত চন্দ্রের আকর্ষণ ও কিছুটা সূর্যের আকর্ষণ এবং পৃথিবীর আবর্তনজনিত কেন্দ্রাতিগ বলের প্রভাবে সাগর-মহাসাগরের জলরাশিতে এই জোয়ারভাটার সৃষ্টি হয়।
2. বাড়াঘাঁড়ির বান কাকে বলে?
উত্তর: বর্ষাকালে ভরা কোটালের দিন ভাগীরথী-হুগলি নদীর গতিপথের বিপরীত দিক থেকে ভীষণ গর্জন করে যে প্রবল বান ভাসে, তাকে ষাঁড়াষাঁড়ির বান বলে।
এই বান কখনো কখনো 6-8 মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়। দুটি প্রাপ্তবয়স্ক ষাঁড়ের মধ্যে লড়াইয়ের সময় যে ভীষণ গর্জন শোনা যায়, এই বান আসার সময় অনেকটা সেই রকম আওয়াজ পাওয়া যায় বলেই একে ষাঁড়াষাঁড়ির বান বলা হয়।
3. জোয়ারভাটার প্রধান দুটি কারণ নির্দেশ করো।
উত্তর: জোয়ারভাটার প্রধান তথ্য প্রথম কারণটি হল— চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণ। তবে সূর্যের তুলনায় চাঁদ পৃথিবীর অনেক কাছে থাকায় চাঁদের আকর্ষপই মুখ্য। আর দ্বিতীয় কারণটি হল। 2 পৃথিবীর আবর্তনজনিত কেন্দ্রাতিগ বল।
4. প্রতিযোগ ও সংযোগ অবস্থান বলতে কী বোঝ?
উত্তর:
প্রতিযোগ অবস্থান: পূর্ণিমার দিন সূর্য ও চাঁদের ঠিক মাঝখানে পৃথিব অবস্থান করে। এই দিন সূর্য, পৃথিবী ও চাঁদের কেন্দ্রবিন্দু একই সরলরেখায় অবস্থান করে বলে একে প্রতিযোগ অবস্থান বলা হয়।
সংযোগ অবস্থান: অমাবস্যার দিন পৃথিবীর একই দিকে সূর্য ও চ অবস্থান করে। এই দিন সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দু একই সরলরেখ অবস্থান করে বলে একে সংযোগ অবস্থান বলা হয় ।
5. সিজিগি (Syzygy) সম্বন্ধে যা জান লেখো।
উত্তর: পৃথিবী, চাঁদ ও সূর্যের মধ্যবিন্দু যখন একটি সরলরেখায় অবস্থান কর তখন সেই অবস্থানকে ‘সিজিগি’ বলা হয়। এই অবস্থান দুই ধরনের হয় চাদ ও সূর্য পৃথিবীর একই দিকে থাকলে তাকে সংযোগ অবস্থান বা হয়। এই দিন অমাবস্যা হয়। চাঁদ ও সূর্যের মাঝখানে পৃথিবী থাকলে, তাকে প্রতিযোগ অবস্থান বলা হয়। এই দিন পূর্ণিমা হয়।
6. চান্দ্র জোয়ার কাকে বলে?
উত্তর: পৃথিবীর আবর্তনের সময় পৃথিবীপৃষ্ঠের যে অংশ চাদের সামনে আসে, তখন সেখানে চাঁদের আকর্ষণ সবচেয়ে বেশি কার্যকারী হয়। তাই পৃথিবীর জলরাশি সবচেয়ে বেশি ফুলে উঠে জোয়ারের সৃষ্টি করে। একে চান্দ্র জোয়ার বলে|
7. সৌর জোয়ার কী?
উত্তর: সূর্যের আকর্ষণে সমুদ্রে যে জলস্ফীতি ঘটে, তাকে সৌর জোয়ার বলে পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব বেশি জন্য পৃথিবীর ওপর সূর্যের আকর চাঁদের তুলনায় কম। তাই সৌর জোয়ারে প্রাবল্যও কম।
৪. ভরা কোটাল কাকে বলে?
উত্তর: পূর্ণিমা ও অমাবস্যা তিথিতে সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবী একই সরলরেখায় থাকে। একে সিজিগি অবস্থান বলে। এই অবস্থানে যে জোয়ার হয়, তাকে ভরা কোটাল বলে | ভরা কোটালে জল অত্যন্ত ফুলে ওঠে।
8. মরা কোটাল কাকে বলে?
উত্তর: কৃষ্ণ ও শুক্ল পক্ষের অষ্টমী তিথি পৃথিবীর সাপেক্ষে সূর্য ও চাঁদ পরস্পস্থ সমকোণে অবস্থান করে। এরকম অবস্থায় পৃথিবীর যে অংশ চাঁদের সামনে আসে সেখানে এবং যে অংশ সূর্যের সামনে আসে সেখানে অর্থাৎ উত্ত স্থানেই জোয়ার হয় | তবে চাঁদ ও সূর্য পরস্পরের সমকোণে অবস্থান করে বলে কোনো জোয়ারই তেমন প্রবল হয় না। তাই একে মরা কোটাল বলে।
9. জোয়ারভাটার টান কী?
উত্তর: পৃথিবীর আবর্তনের জন্যই জোয়ারভাটার টান তৈরি হয়। যেহেতু পৃথিবী নিজ মেরুদণ্ডের ওপর পশ্চিম থেকে পূর্বদিকে ঘুরছে, তাই জোয়ারের চাদ পূর্বদিক থেকে পশ্চিমদিকে হয় এবং ভাটার টান পশ্চিম থেকে পূর্বে হয়। একেই জোয়ারভাটার টান বলে।
10 জোয়ার কী?
জোয়ার : মূলত চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণের ফলে এবং গৌগ পৃথিবী কেন্দ্রাতিগ বলের প্রভাবে সমুদ্রের জলরাশি নিয়মিতভাবে ও পর্যায়ক্রমে এক জায়গায় ফুলে ওঠে এবং অন্য জায়গায় নেমে যায়। সমুদ্রজলের এই ফুলে ওঠা বা স্ফীতিকেই বলে জোয়ার।
11.মুখ্য জোয়ার ও গৌণ জোয়ার কী?
উত্তর:
মুখ্য জোয়ার ও গৌণ জোয়ার : পৃথিবীর আবর্তনের সময় ভূপৃষ্ঠের অংশ চাঁদের ঠিক সামনে আসে। সেই জায়গার জলরাশি চাঁদের আকর্ষণ সবচেয়ে বেশি ফুলে ওঠে। একে বলে মুখ্য জোয়ার |পৃথিবীর যে স্থানে দু জোয়ার হয়, ঠিক তার বিপরীত দিকে বা প্রতিপাদস্থানে তখন পৃথিব কেন্দ্রাতিগ বলের প্রভাব এবং চাঁদের দিকে স্থলভাগের বেশি সরণের সমুদ্রের জলরাশিতে যে স্ফীতি বা জোয়ার হয়, তাকে গৌণ জোয়ার বলে।
মাধ্যমিক ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর :দশম শ্রেণি ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর ২ নম্বর pdf download / দশম শ্রেণি ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর 2 marks pdf / ক্লাস 10 বারিমণ্ডল 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / ক্লাস 10 ভূগোল 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / Class X Geography 3r chapter 2 marks question answer pdf / Class ten Geography 3rd chapter 2 marks question answer / বারিমণ্ডল LAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | বারিমণ্ডল থেকে অতিসংক্ষিপ্ত, অতিঅতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর গুলি আগতি West Bengal Madhyamik Geography Examination – পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।
তোমরা যারা মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য - বারিমণ্ডল অধ্যায় থেকে প্রশ্ন উত্তর খুঁজে চলেছো তাদের জন্য আজ আমরা– মাধ্যমিক ভূগোল এর তৃতীয় অধ্যায় থেকে প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Geography 2no chapter Question and Answer Question and Answer নিয়ে এসেছি, তোমরা নিচে দেওয়া ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর গুলো ভালো করে পড়বে ও যদি Pdf প্রয়োজন হয় তাহলে নীচে দেওয়া মাধ্যমিক ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় বারিমণ্ডল প্রশ্ন ও উত্তর PDf download- link এ ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারো।
‘‘ মাধ্যমিক ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় বারিমণ্ডল বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা ’’ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক মাধ্যমিক পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য। বারিমণ্ডল অধ্যায় থেকে প্রশ্ন অনেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় আসে ।
মাধ্যমিক ভূগোল বারিমণ্ডল তৃতীয় অধ্যায় অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | দশম শ্রেণির ভূগোল বারিমণ্ডল তৃতীয় অধ্যায় অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Geography chapter 3 Question and Answer
বিনামূল্যে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন:-
File Details:-
File Name:- Madhyamik Geography 2rd chapter short questions answers in bengali pdf download
File Format:- PDF
File Size:- Mb
File Location:- Google Drive
Download: Click Here to Download
আরও পোস্ট দেখো B
A. মাধ্যমিক ভূগোল সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর Click Here
B. Madhyamik Suggestion / মাধ্যমিক সাজেশন
C. Madhyamik Geography Suggestion Click here
D. মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন PDF Download
অসংখ্য ধন্যবাদ , তোমার যদি আমাদের এই ” মাধ্যমিক ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় বারিমণ্ডল 2 প্রশ্ন ও উত্তর । Madhyamik Geography third chapter LAQ Question and Answer ” পােস্টটি ভালো লাগে এবং গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়, তাহলে তুমি আমাদের এই পোস্টটা তোমার বন্ধু বান্ধবীদের সাথে শেয়ার করবে এবং কমেন্ট করে জানাবে।
এছাড়াও তুমি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে যেকোনো চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বই পিডিএফ, নোট, Practice Set, mock test ইত্যাদি পাবে।
_________❤️🤗 ধন্যবাদ ❤️🤗 ________