পথের দাবী গল্প প্রশ্ন উত্তর pdf | মাধ্যমিক বাংলা গল্প পথের দাবী প্রশ্ন উত্তর

WhatsAp Group Join Now
Telegram Group Join Now

দশম শ্রেণি বাংলা গল্প পথের দাবী প্রশ্ন উত্তর | পথের দাবী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর | Class 10 Bengali golpo Pathera dabi question answer |


আসসালামু আলাইকুম,

তোমাকে আমাদের এই SKGUIDEBANGLA শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে স্বাগতম।

আজকে আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি দশম শ্রেণির বাংলা পথের দাবী গল্প প্রশ্ন উত্তর pdf। মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর পথের দাবী । দশম শ্রেণির বাংলা গল্প প্রশ্ন উত্তর পথের দাবী। পথের দাবী প্রশ্ন ও উত্তর |Madhyamik Bengali Pathera dabi question answer যা দশম শ্রেণির পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ যা আগত দশম শ্রেণির টেস্ট ও ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে‌ ।



পথের দাবী SAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | পথের দাবী গল্প MCQ প্রশ্ন উত্তর / 

ANS: Click Here PDF


দশম শ্রেণির  বাংলা পথের দাবী ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর pdf / মাধ্যমিক বাংলা গল্প পথের দাবী ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর / পথের দাবী গল্প ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / মাধ্যমিক বাংলা পথের দাবী 1 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / দশম শ্রেণির বাংলা পথের দাবী 1 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর 


1.তেলের খনির কারখানার মিস্ত্রিরা কেন রেঙ্গুন চলে এসেছিল?

উত্তর: বর্মা অয়েল কোম্পানিতে, তেলের খনির কারখানায় মিস্ত্রিরা কাজ করত। সেখানকার জলহাওয়া তাদের সহ্য হচ্ছিল না। তাই চাকরির উদ্দেশ্যে তারা রেঙ্গুনে চলে এসেছিল।


2.কে পুলিশস্টেশনে বসে থাকা বাঙালিদের তদন্ত করেছিলেন?

উত্তর: পুলিশস্টেশনের সামনের হলঘরে, কিছু বাঙালি তাদের জিনিসপত্র নিয়ে বসেছিলেন। জগদীশবাবু তাদের সকলের টিনের তোরঙ্গ ও ছোটো- বড়ো পুচুলি খুলে তদন্ত করছিলেন।


3.কাকে, কী সন্দেহে আটকে রাখা হয়েছিল?

পুলিশস্টেশনের সামনের হলঘরে যারা বসেছিল, তাদের মধ্য থেকেই| একজনকে পলিটিক্যাল সাসপেক্ট সব্যসাচী মল্লিক সন্দেহে আটকে রাখা হয়েছিল।


4.পলিটিক্যাল সাসপেক্ট সব্যসাচী মল্লিক কীভাবে পুলিশস্টেশনে প্রবেশ

উত্তর: পলিটিক্যাল সাসপেক্ট সব্যসাচী মল্লিক কাশতে কাশতে পুলিশস্টেশনে প্রবেশ করল।


5.সব্যসাচীর চোখের দৃষ্টি দেখে কী মনে হয়েছিল?

উত্তর: সব্যসাচীর গভীর জলাশয়ের মতো দৃষ্টির সামনে কোনোরকম খেলা বা চালাকি চলবে না। এই দৃষ্টির গভীরে যে ক্ষীণ প্রাপশক্তি লুকোনো আছে, মৃত্যুও সেখানে প্রবেশ করতে ভয় পায়


6.গিরীশ মহাপাত্রের বেশভূষার বাহার ও পারিপাট্য দেখে নিমাইবাবু কী বলেছিলেন?

উত্তর: গিরীশ মহাপাত্রকে দেখে নিমাইবাবু বলেছিলেন, বেশভূষা দেখে মনে হচ্ছে লোকটির স্বাস্থ্য গেলেও, তার শখ যোলো আনাই বজায় আছে।


৭. পলিটিক্যাল সাসপেক্ট ব্যক্তিটি তার কী নাম বলেছিল?

উত্তর: নিমাইবাবু নাম জিজ্ঞাসা করায়, পলিটিক্যাল সাসপেক্ট তার নাম বলেছিল গিরীশ মহাপাত্র।


8."গিরীশ মহাপাত্রের ট্যাঁক ও পকেট থেকে কী বার হয়েছিল?

উত্তর: গিরীশ মহাপাত্রের ট্যাঁক থেকে একটি টাকা আর গন্ডা-ছয়েক পয়সা এবং পকেট থেকে একটা লোহার কম্পাস, একটা কাঠের ফুটরুল,কয়েকটা বিড়ি, একটা দেশলাই এবং গাঁজার একটা কলকে বার হয়েছিল।


9.গিরীশ মহাপাত্রকে গাঁজা খাওয়ার প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করা হলে, সে কী বলে?

উত্তর: গিরীশ মহাপাত্রকে গাজা খাওয়ার প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করলে সে বলে, সে নিজে খায় না। কারোর কাজে লাগতে পারে এই ভেবে সে কুড়িয়ে পাওয়া করকেটা নিজের কাছে রেখেছে।


10."নিমাইবাবু হাসিয়া কহিলেন” —নিমাইবাবু হেসে কী বললেন?

উত্তর: গিরীশ মহাপাত্র কতটা সদাশয় ব্যক্তি যে অন্যের কাজে লাগবে বলে বাজার কলকেটা কুড়িয়ে পকেটে রেখেছেন—নিমাইবাবু হেসে এ কথাই বলতে চেয়েছিলেন।

11.নিজের বাসায় ফিরে অপূর্বর মধ্যে কী ভাবাত্তর দেখা দিয়েছিল?

উত্তর: নিজের বাসায় ফেরার পর তার প্রতিদিনের নিয়ম মেনে যে কাজ তা বাধা পেল না ঠিকই, কিন্তু অপূর্ব অদেখা, অদৃষ্ট, অপরিছি রাজবিদ্রোহীর চিন্তায় মগ্ন রইল।


12.তলওয়ারকর অপূর্বকে কী জিজ্ঞাসা করেছিল?

উত্তর: অপূর্বকে বাড়ি ফিরে অত্যন্ত অন্যমনস্ক দেখে তলওয়ারকর জিজ্ঞাস করেছিল সে তার বাড়ি থেকে কোনো চিঠি পেয়েছে কি না এবং তার বাড়ি সবাই ভালো আছে কি না।


13.রামদাস ও অপূর্ব কেন একসাথে জলযোগ করত?

উত্তর: অপূর্বর সঙ্গে তার মা বা কোনো আত্মীয়া না থাকায় রামদাসের হার অনুরোধ মেনে অপূর্ব রামদাসদের সঙ্গেই জলযোগ করত।


 14.“অফিসের একজন ব্রাহ্মণ পিয়াদা এই সকল বহিয়া আনিত।” কী ব্য আনার কথা বলা হয়েছে?

উত্তর: রামদাসের স্ত্রীর তৈরি করে দেওয়া খাবার অফিসের ব্রাহ্মণ পেয়াদ নিয়ে আসত। 


15.অপূর্ব কোন্ সময় তার বাড়িতে হওয়া চুরির ঘটনাটা সবাইকে বললা?

উত্তর: অফিসের এক ব্রাহ্মণ পেয়াদা অপূর্বর জন্য একটি নিস্তব্ধ ঘরে খাবার

জিনিস সাজিয়ে রাখলে, খেতে বসে অপূর্ব তার বাড়িতে হওয়া চুরির ঘটনাটি সবাইকে বলল।


16. অপূর্বর ঘরে চুরি হওয়ার পর ক্রিশ্চান মেয়েটি কী করেছিল?

উত্তর: অপূর্বর ঘরে চুরি হওয়ার পর ক্রিশ্চান মেয়েটি অবশিষ্ট জিনিস গুছিয়ে দিয়েছিল এবং কী চুরি গেছে আর কী যায়নি তার ফর্দ বানিয়েছিল


17.চুরির ব্যাপারে অপূর্ব ও ক্রিশ্চান মেয়েটি কী অনুমান করেছিল?

উত্তর: অপূর্বর ঘরে চুরি যাওয়ার ব্যাপারে অপূর্ব এবং ক্রিশ্চান মেয়েই অনুমান করেছিল তেওয়ারি এ কাজটি করেছে অথবা না করলেও ব্যাপারে সাহায্য করেছে।


18. গিরীশ মহাপাত্রের সঙ্গে অপূর্বর দ্বিতীয়বার কোথায় দেখা হয়েছিল?

উত্তর: গিরীশ মহাপাত্রের সঙ্গে অপূর্বর দ্বিতীয়বার দেখা হয়েছিল রেলস্টেশনে।


19.পুলিশস্টেশনে দেখা গিরীশ মহাপাত্রের সঙ্গে দ্বিতীয়বার যখন অপূর্বর দেখা হল, তখন গিরীশের পোশাকের কী পার্থক্য ঘটেছিল?

উত্তর: অপূর্ব যখন দ্বিতীয়বার গিরীশ মহাপাত্রকে দেখল তখন তার বাহারি জামা থেকে শুরু করে পাম্পশু সবই একরকম ছিল। শুধু বাঘ-আঁকা রুমালটা বুকপকেটের বদলে গলায় জড়ানো ছিল।


20. দ্বিতীয়বার সাক্ষাতে অপূর্ব গিরীশ মহাপাত্রকে কী বলেছিল?

উত্তর: দ্বিতীয়বার সাক্ষাতে অপূর্ব গিরীশ মহাপাত্রকে বলেছিল যে, সে পুলিশের লোক নয়। সেদিন শুধু তামাশা দেখবার জন্য সে পুলিশস্টেশনে গিয়েছিল।


21.ট্রেনের মধ্যে কী কারণে অপূর্বর ঘুমের ব্যাঘাত ঘটেছিল?

উত্তর: রাতে অপূর্ব শোয়ার পরে প্রায় বার-তিনেক পুলিশের লোকরা তার নাম, ঠিকানা লিখে নেওয়ার জন্য তাকে জাগিয়ে বিরক্ত করায় অপূর্বর ঘুমের ব্যাঘাত ঘটেছিল।





পথের দাবী গল্প ৩ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর  / মাধ্যমিক বাংলা গল্প পথের দাবী 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর  / দশম শ্রেণির বাংলা গল্প পথের দাবী 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর


1. পুলিশস্টেশনে প্রবেশ করে অপূর্ব কী দেখল?

উত্তর: পুলিশস্টেশনে প্রবেশ করে অপূর্ব দেখল, হলঘরের মধ্যে জনা ছয়েক বাঙালি নিজেদের জিনিসপত্র নিয়ে বসে আছে। বর্মা অয়েল কোম্পানির তেলের খনির কারখানায় কাজ করা যেসব মিস্ত্রিরা সেখানের জলহাওয়া সহ্য না হওয়ায় রেঙ্গুনে চলে এসেছিল, তাদের সঙ্গে থাকা টিনের তোরঙ্গ ও পুঁটলি খুলে তদন্ত করা হচ্ছে। পলিটিক্যাল সাসপেক্ট সব্যসাচী মল্লিক সন্দেহে একজনকে আটকে রাখা হয়েছে । আর উপস্থিত যাত্রীদের নাম, ঠিকানা ও তাদের বিবরণ নিয়ে রেখে দেওয়া হচ্ছে।



2.“লোকটি কাশিতে কাশিতে আসিল”—লোকটিকে দেখে অপূর্বর কী মনে হয়েছিল?

উত্তর: সব্যসাচী মল্লিক কাশতে কাশতে নিমাইবাবুর সামনে হাজির হয়েছিল। লোকটির বয়স ত্রিশ-বত্রিশের বেশি নয়। কাশির পরিশ্রমে সে এমনভাবে হাঁপাচ্ছিল যে দেখে মনে হয়েছিল তার আয়ু বোধহয় আর বেশিদিন নেই এবং কোনো কঠিন রোগে আক্রান্ত তার সমস্ত দেহটা দ্রুত মৃত্যুর দিকে এগোচ্ছে। কিন্তু তার দৃষ্টি ছিল গভীর জলাশয়ের মতো। সেই দৃষ্টিতে কোনো চালাকি বা খেলা চলে না। এই দৃষ্টির গভীরে যে প্রাণশক্তি লুকোনো ছিল সেখানে মৃত্যুও যেন প্রবেশ করতে সাহস পায় না।



৩. “সাবধানে দূরে দাঁড়ানোই প্রয়োজন।”—কোথা থেকে, কেন সাবধানে দূরে দাঁড়ানো প্রয়োজন?

উত্তর: ‘পথের দাবী’ রচনাংশে কৌতূহলী অপূর্ব বিস্ময়ের দৃষ্টিতে সব্যসাচী সন্দেহে আটক করা গিরীশ মহাপাত্রের চেহারা লক্ষ করছিল। লোকটি ছিল ভীষণ রোগা, একটুখানি কাশির পরিশ্রমেই সে হাঁপাচ্ছিল । অপূর্বর মনে হচ্ছিল একটা ক্ষয়রোগ দ্রুত তাকে মৃত্যুর দিকে নিয়ে চলেছে। কিন্তু লোকটির



4. গিরীশ মহাপাত্রের বেশভূষার যে বর্ণনা পাই তা লেখো।

উত্তর: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘পথের দাবী' রচনাংশে গিরীশ মহাপাত্রের বেশভূষার যে বর্ণনা পাই, তা ছিল বেশ মজাদার। তার গায়ে ছিল জাপানি সিল্কের রামধনু রঙের চুড়িদার পাঞ্জাবি, যার বুকপকেট থেকে বাঘ-আঁকা একটা রুমালের কিছু অংশ দেখা যাচ্ছিল। গায়ে কোনো উত্তরীয় ছিল না। পরনে ছিল বিলাতি মিলের কালো মখমল পাড়ের সূক্ষ্ম শাড়ি, পায়ে সবুজ রঙের ফুলমোজা—হাঁটুর ওপরে লাল ফিতে দিয়েবাঁধা। তার বার্নিশ করা পাম্পশুর তলাটা আগাগোড়া লোহার নাল বাঁধানো ছিল আর হাতে ছিল

হরিণের শিঙের হাতল দেওয়া একগাছি বেতের ছড়ি; কয়েকদিনের জাহাজের ধকলে যেগুলি সব নোংরা হয়ে উঠেছিল।



5. “কিন্তু এই জানোয়ারটাকে ওয়াচ করবার দরকার নেই বড়োবাবু। কাকে ‘জানোয়ার’ বলা হয়েছে? তাকে জানোয়ার বলার কারণ কী?

উত্তর: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘পথের দাবী' নামক রচনায় সব্যসাচী সন্দেহে ধৃত গিরীশ মহাপাত্রকে ‘জানোয়ার’ বলা হয়েছে।

→ গিরীশ মহাপাত্রের বেশভূষা ও চেহারাটা ছিল বেশ হাস্যকর। তার মাথার সামনের দিকে ছিল বড়ো বড়ো চুল, কিন্তু ঘাড় ও কানের দিকে চুল নেই বললেই চলে। সামান্য চুলেও সে এত লেবুর তেল মেখেছিল যে তার গন্ধে থানাসুদ্ধ লোকের মাথা ধরার উপক্রম হয়েছিল। এই অবাঞ্ছিত লোকটি কখনোই সব্যসাচী মল্লিক হতে পারে না। তাকে জগদীশবাবু ‘জানোয়ার' বলেছিলেন।



6.পুলিশের দলকে কী কারণে অপূর্বর নির্বোধ ও আহাম্মক মনে হয়েছিল?

উত্তর: পুলিশের দল পলিটিক্যাল সাসপেক্ট সব্যসাচী মল্লিককে খুঁজেছিল আর সেই কারণেই গিরীশ মহাপাত্র বলে একজনকে সব্যসাচী সন্দেহে আটকে রাখা হয়েছিল। সেই গিরীশ মহাপাত্রের পোশাক-পরিচ্ছদ যেমন অদ্ভুত ছিল, তেমনই তার আচার-ব্যবহারও রহস্যে ভরা ছিল। তাকে নিয়ে রীতিমতো তামাশা চলছিল পুলিশস্টেশনে। সেই ছিল আসল সব্যসাচী কিন্তু তার ছদ্মবেশে এবং আচরণে সে খুব সহজেই পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে সেখান থেকে পালাতে পেরেছিল। গিরীশ মহাপাত্র সেজে সব্যসাচী পুলিশকে বোকা বানানোয় পুলিশের দলকে অপূর্বর নির্বোধ ও আহাম্মক মনে হয়েছিল।



7. তলওয়ারকর কেন অপূর্বকে নিয়ে চিন্তিত ছিলেন?

উত্তর: অপূর্ব পুলিশস্টেশন থেকে নিজের বাড়ি ফেরার পর তার মাথায় ঘুরছিল পুলিশস্টেশনে ঘটে যাওয়া ঘটনাটা। পুলিশরা পলিটিক্যাল সাসপেক্ট সব্যসাচী মল্লিক সন্দেহে গিরীশ মহাপাত্রের তদন্তও করছিল। আর সেই সময় অপূর্ব সেখানে উপস্থিত ছিল। গিরীশ মহাপাত্রকে ঘিরে হওয়া পুরো তামাশাটাই সে দেখেছিল। বাড়ি ফিরে সেই অপরিচিত রাজবিদ্রোহীর কথাই সে ভাবছিল । সংসার থেকে খানিকক্ষণের জন্য যেন সে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছিল। অপূর্বকে এইরকম অন্যমনস্ক দেখে তলওয়ারকর ভেবেছিল অপূর্বর বাড়ির কেউ বোধহয় অসুস্থ, তাই তলওয়ারকর চিন্তিত হয়ে পড়েছিল।



8. অপূর্বর ঘরে চুরি হওয়ার ঘটনাটি বর্ণনা করো।

উত্তর: অপূর্ব যে সময় ঘরে ছিল না সে-সময় তার ঘরে চুরি হয়ে যায়। টাকাকড়ি কিছুই বাঁচানো যায়নি। কিন্তু একই জায়গায় থাকা ক্রিশ্চান মেয়েটির জন্য টাকাকড়ি ছাড়া বাকি যেসমস্ত জিনিসপত্র ছিল সেইসব বাঁচানো গেছিল।না-হলে সমস্ত কিছুই চুরি যেতে পারত। সেই ক্রিশ্চান মেয়েটি নিজে চোর তাড়িয়ে নিজে হাতে ছড়ানো জিনিসপত্র গুছিয়ে দেয় এবং অপূর্বর কী কী জিনিস চুরি হয়েছে আর কী কী হয়নি, তার একটা ফর্দও তৈরি করে দেয়।



9. “বাস্তবিক, এমন তৎপর, এতবড়ো কার্যকুশলা মেয়ে আর যে কেহ আছে মনে হয় না।”—মেয়েটি সম্পর্কে এরূপ মন্তব্যের কারণ কী?

উত্তর: অপূর্বর অনুপস্থিতিতে তার ঘরে চুরি হয়েছিল। টাকাকড়ি সব গেলেও জিনিসপত্র বেঁচে গেছিল। কারণ তার ঘরের ওপর তলার ক্রিশ্চান মেয়েটি চোর তাড়িয়ে নিজের তালা দিয়ে ঘর বন্ধ করে রেখেছিল। অপূর্ব ফিরে এলে সে ঘরের তালা খুলে দিয়েছিল এবং ঘরের ছড়ানো জিনিসপত্র গুছিয়ে দিয়েছিল। কী আছে আর কী গেছে, তার নিখুঁত হিসেবও সে Tঅপূর্বকে দিয়েছিল | বিদেশিনী মেয়েটির এই সহানুভূতি এবং কার্যকুশলতা অপূর্বকে মুগ্ধ করেছিল বলেই সে আলোচ্য মন্তব্যটি করেছে।



10. ‘পথের দাবী’ রচনায় গিরীশ মহাপাত্রের চেহারার যে বর্ণনা আছে, তা নিজের ভাষায় লেখো।

উত্তর: ‘পথের দাবী' রচনায় গিরীশ মহাপাত্রের চেহারার যে বর্ণনা পাওয়া যায় তা হল, তার ফরসা রং রোদে পুড়ে তামাটে হয়ে গেছে। একটু কাশির  পরিশ্রমেই সে হাঁপিয়ে উঠেছে। তার শীর্ণ দেহ দেখে মনে হচ্ছে সে যেন কোনো কঠিন রোগে আক্রান্ত। তার মাথার সামনের দিকে বড়ো বড়ো চুল, কিন্তু ঘাড় ও কানের দিকের চুল অত্যন্ত ছোটো করে ছাঁটা। মাথায় চেরা সিঁথি, অতিরিক্ত লেবুর তেলে চুলগুলি সিক্ত।



11. “নানা কারণে রেঙ্গুনে তাহার আর একমুহূর্ত মন টিকিতেছিল না।" এখানে কার কথা বলা হয়েছে? তার মন না টেকার কারণ কী?

উত্তর: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘পথের দাবী' রচনাংশ থেকে নেওয়া উদ্ধৃত অংশে অপূর্বর কথাই বলা হয়েছে।

→ অপূর্ব বোথা কোম্পানির চাকরি নিয়ে রেঙ্গুনে এসেছিল। সেখানে নানা নির্যাতন অপূর্বকে সহ্য করতে হয়েছিল । একবার স্টেশনে বিনা দোষে ফিরিঙ্গি ছেলেরা তাকে লাথি মেরে প্ল্যাটফর্ম থেকে বের করে দিয়েছিল। প্রতিবাদ জানাতে গেলে সাহেব স্টেশনমাস্টার তাকে কুকুরের মতো স্টেশন থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন | এইসব ঘটনার জন্যই রেঙ্গুনে অপূর্বর মন টিকছিল না। 



12. "আপাতত ভাষো যাচ্ছি। তুমি কোথায়?”—কে, কাকে এ কথা জিজ্ঞাসা করেছে? উত্তরে উদ্দিষ্ট ব্যক্তি কী জানিয়েছিল?

উত্তর: অপূর্ব গিরীশ মহাপাত্রকে এ কথা জিজ্ঞাসা করেছে।

• অপূর্ব যখন গিরীশকে জিজ্ঞাসা করল, সে কোথায় যাচ্ছে, তখন গিরীশ মহাপাত্র বলেছিল, তার দুজন বন্ধু আসবে এবং আগের দিনের পুলিশস্টেশনের ঘটনার উল্লেখ করেও সে বলে, তাকে শুধুই হয়রান করা হয়েছে। সে গাঁজা খায় না কারণ সে একজন ধর্মভীরু মানুষ। সে জোচ্চুরি করে না। ধর্মের ভয় তার আছে । তাই ধর্মবিরুদ্ধ কোনো কাজ করলে পাপের ভয়ও তার আছে | কপালে  যা লেখা আছে সেটা হবেই, তা কেউ খণ্ডাতে পারবে না।



13. “তুমি তো ইউরোপিয়ান নও”—এ কথা কে, কী কারণে বলেছিল?

উত্তর: অপূর্ব ট্রেনে করে ভামো নগরের উদ্দেশে যাত্রা করেছিল। প্রথম শ্রেপির টিকিট কেটে সে ভেবেছিল নিশ্চিন্তমনে যাত্রা করতে পারবে, কোনো কিছুতে ব্যাঘাত ঘটবে না। কিন্তু তা হয়নি | নিজের সমস্ত কাজ শেষ করে সে ঘুমোতে গিয়েছিল, কিন্তু পুলিশের লোক এসে বার-তিনেক তার ঘুম ভাঙিয়েছিল, নাম-ঠিকানা জিজ্ঞাসা করে গিয়েছিল। এইভাবে বারবার পুলিশের লোক এসে তাকে বিরক্ত করায়, সে যখন প্রতিবাদ করে তখন বর্মার সাব-ইনস্পেকটর কটুকণ্ঠে তাকে বলে, সে ইউরোপিয়ান নয়। 



14. “কোন এক অদৃষ্ট অপরিজ্ঞাত রাজবিদ্রোহীর চিন্তাতেই ধ্যানস্থ হইয়া রহিল।”—উদ্দিষ্ট ব্যক্তির এরূপ ধ্যানস্থ হবার কারণ কী?

উত্তর: অপূর্ব বাংলাদেশের ছেলে। একসময় সেও স্বদেশি করত। তাই স্বাধীনতা সংগ্রামীদের প্রতি তার মনের গভীরে লুকানো ছিল অগাধ শ্রদ্ধা ও ভক্তি। স্বদেশের মুক্তি সংগ্রামী সব্যসাচীর কাল্পনিক মূর্তি মনের ক্যানভাসে এঁকে নিয়ে সে তাঁর চিন্তাতেই মগ্ন হয়ে পড়ে। শুধু দেশের জন্য সংসার- পরিজন, ব্যক্তিসুখ ত্যাগ করে এই মহান বিপ্লবী এক দেশ থেকে অন্য দেশে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। সেই বিপ্লবীর চিন্তায় মগ্ন হয়েই অপূর্ব ধ্যানস্থ হয়ে পড়ে।



দশম শ্রেণির বাংলা পথের দাবী বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর pdf / মাধ্যমিক বাংলা গল্প পথের দাবী বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর / পথের দাবী গল্প ৫ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর /  মাধ্যমিক বাংলা  পথের দাবী 5 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / দশম শ্রেণির বাংলা পথের দাবী 5 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর



1. “বাবুটির স্বাস্থ্য গেছে, কিন্তু শখ ষোলোআনাই বজায় আছে।”—বাবুটি কে? তার সাজসজ্জার পরিচয় দাও।

উত্তর: এখানে বাবুটি বলতে শরৎচন্দ্রের ‘পথের দাবী’ রচনাংশের অন্যতম চরিত্র গিরীশ মহাপাত্রের কথা বলা হয়েছে।


● গিরীশ মহাপাত্রের গায়ে ছিল জাপানি সিল্কের রামধনু রঙের চুড়িদার পাঞ্জাবি | তার বুকপকেট থেকে বাঘ আঁকা একটি রুমালের কিছু অংশ দেখা যাচ্ছিল। পরনে ছিল বিলাতি মিলের কালো মখমল পাড়ের সূক্ষ্ম শাড়ি। পায়ে সবুজ রঙের ফুলমোজা যেটা হাঁটুর ওপরে লাল ফিতে দিয়ে বাঁধা | পায়ে ছিল বার্নিশ করা পাম্পশু, যার তলাটা আগাগোড়া লোহার নাল বাঁধানো | আর হাতে ছিল হরিণের শিঙের হাতল দেওয়া একগাছি বেতের ছড়ি। 



2. “আমি ভীরু, কিন্তু তাই বলে অবিচারে দণ্ডভোগ করার অপমান আমাকে কম বাজে না, রামদাস।”—প্রসঙ্গ উল্লেখ করে উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

উত্তর: জনপ্রিয় কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘পথের দাবী' রচনাংশ থেকে উদ্ধৃতিটি গৃহীত | বাংলাদেশের ছেলে অপূর্ব রেঙ্গুনে থাকার সময় ফিরিঙ্গি ও অন্যদের দ্বারা অত্যাচারিত ও অপমানিত হয়েছিল। সেই লাঞ্ছনার কথা বলতে গিয়েই আলোচ্য উক্তিটি করা হয়েছে। অপূর্ব সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের বাঙালি সন্তান। চাকরির সূত্রে সে রেঙ্গুনে এসেছে। কিন্তু সেখানে একদিন বিনা দোষে কিছু ফিরিঙ্গি ছেলে তাকে লাথি মেরে প্ল্যাটফর্ম থেকে বের করে দেয়। স্টেশনে থাকা কোনো ভারতীয়ই এই ঘটনার প্রতিবাদ করেনি; বরং অপূর্বর হাড়-পাঁজরা খুব একটা ভাঙেনি জেনে তারা খুশি হয়েছে। এর প্রতিবাদ জানাতে গেলে স্টেশনমাস্টার তাকে ভারতীয় বলে কুকুরের মতো বের করে দিয়েছিলেন। বিনা দোষে এই অত্যাচার সহ্য করায় এক না-বলা কষ্ট তার বুকের মধ্যে গুমরে ওঠে। তাই রামদাসের কাছে সে বলেছে, “তার লাঞ্ছনা এই কালো চামড়ার নীচে কম জ্বলে না তলয়ারকর।” অপূর্ব শিক্ষিত, সভ্য, বিচক্ষণ যুবক। তবে নিরুপদ্রব স্বভাবের হলেও অকারণে অত্যাচারকে সে সমর্থন করতে পারে না। শাসক ইংরেজদের বর্বরের মতো এই আচরণ সমস্ত স্তরের দেশবাসীকেই সহ্য করতে হচ্ছে বুঝে অপূর্ব যন্ত্রণা অনুভব করেছে। আলোচ্য উক্তিটি তার সেই অব্যক্ত বেদনাকেই প্রকাশ করেছে।




3. কেহ আছে মনে হয় না, হে তলওয়ারকর। তা ছাড়া এত বড়ো বন্ধু”—মেয়েটির সম্পর্কে অপূর্বর এই মন্তব্যের কারণ বিশ্লেষণ করো।

উত্তর: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পথের দাবী উপন্যাস থেকে গৃহীত আমাদের পাঠ্যাংশে অপূর্ব এই মন্তব্যটি করেছে | অপূর্বর বাড়ির ওপরের তলায় যে ক্রিশ্চান মেয়েটি থাকত তার সম্বন্ধে এই কথাটি বলা হয়েছে। অপূর্বর অনুপস্থিতিতে তার ঘরে একদিন চুরি হয়ে গিয়েছিল। ক্রিশ্চান মেয়েটির জন্যই টাকাকড়ি ছাড়া বাকি সমস্ত কিছু চুরি হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিল। ক্রিশ্চান মেয়েটি নিজে চোরকে তাড়িয়ে অপূর্বর ঘর তালাবদ্ধ করে দেয় । অপূর্ব না-ফেরা পর্যন্ত অপেক্ষা করে, অপূর্ব ফেরার পর সে নিজে চাবি দিয়ে সেই ঘর খুলে অপূর্বর ঘরে যা কিছু ছড়ানো জিনিসপত্র ছিল সেগুলো সব নিজের হাতে গুছিয়ে দেয়। কী চুরি গেছে আর কী কী জিনিস চুরি যায়নি তার এমন নিখুঁত হিসাব সে বানিয়েছিল যে, এই সমস্ত কিছু দেখে অপূর্বর মনে হয়েছিল একজন পাস করা অ্যাকাউন্ট্যান্টের পক্ষেও তা সম্ভবনয়। অন্যের জন্য নিজের সবটুকু দিয়ে কীভাবে সাহায্য করা যায় তা এই মেয়েটিকে না দেখলে অপূর্ব বুঝতেও পারত না। সবকিছু দেখে অপূর্বর তাকে একজন প্রকৃত বন্ধু বলেই মনে হয়েছিল। মেয়েটির প্রখর বুদ্ধি আর সবদিকে অদ্ভুত তীক্ষ্ণ দৃষ্টি দেখে অপূর্ব আশ্চর্য হয়ে আলোচ্য মন্তব্যটি



4. এই “বাবুটির স্বাস্থ্য গেছে, কিন্তু শখ ষোলোআনাই বজায় আছে”—কে, কার সম্পর্কে এ কথা বলেছেন? তার সম্পর্কে বক্তার এরূপ উক্তির কারণ কী?

অথবা, শখ ষোলোআনাই বজায় আছে, তা স্বীকার করতে হবে।”—কার শখের কথা বলা হয়েছে? তার শখের পরিচয় দাও।


উত্তর: বাঙালি পুলিশ অফিসার নিমাইবাবু গিরীশ মহাপাত্রের শখ সম্পর্কে এ কথা বলেছেন।

, গিরীশ মহাপাত্রের গায়ে ছিল জাপানি সিল্কের রামধনু রঙের চুড়িদার পাঞ্জাবি, তার বুক থেকে বাঘ আঁকা একটি রুমালের কিছু অংশ দেখা যাচ্ছিল, পরনে বিলাতি মিলের কালো মখমল পাড়ের সূক্ষ্ম শাড়ি, পায়ে সবুজ রঙের ফুল মোজা, পায়ে বার্নিশ করা পাম্পশু, হাতে হরিণের শিঙের হাতল দেওয়া বেতের ছড়ি। রোগা, ক্ষীণদেহী মানুষটার এই পোশাকের বাহার দেখেই নিমাইবাবু আলোচ্য মন্তব্যটি করেছেন।


তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের দশম শ্রেণির বাংলা পথের দাবী গল্প থেকে প্রশ্ন উত্তর  গুলো ভালো করে পড়ে নাও বা নীচে দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে ক্লাস 10 বাংলা পথের দাবী গল্প প্রশ্ন উত্তর pdf download, class 10 Bengali Pathera dabi questions answers pdf download করে নিতে পারো। এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে YouTube Live Class এর মাধ্যমে  ক্লাস করতে চাইলে আমাদের YouTube Channel এ ভিজিট করো ও Subscribe করে নাও।


YouTube Link - .  OUR ONLINE SCHOOL   SUBSCRIBE       


      আরও পোস্ট দেখো     B  

এছাড়াও তোমার মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন ডাউনলোড করে নিতে পারো নীচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে।  Madhyamik Bengali Suggestion 2024  | মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2024



বিনামূল্যে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন

File Details:-

File Name:- Madhyamik Bengali Pathera dabi golpo questions answers pdf download 

File Format:- PDF

File Size:-  Mb

File Location:- Google Drive

  Download  Click Here to Download 

      আরও পোস্ট দেখো     B           

A. মাধ্যমিক বাংলা সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর Click Here

B.  Madhyamik Suggestion / মাধ্যমিক সাজেশন

C. Madhyamik bengali Suggestion Click here

D. মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন PDF Download 


বাংলা গল্প – পথের দাবী প্রশ্ন ও উত্তর | class 10  Bengali unhappy one Question and Answer 


MP বাংলা – পথের দাবী (গল্প) প্রশ্ন ও উত্তর | Class 10 Bengali Pathera dabi 3  Question and Answer নিচে দেওয়া হলো। এই দশম শ্রেণির বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – WBBSE Class 10 Bengali Question and Answer, Suggestion, Notes – পথের দাবী থেকে সংক্ষিপ্ত, অতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর গুলি আগতি West Bengal Madhyamik Bengali Examination – পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।



তোমরা যারা মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য -  পথের দাবী থেকে প্রশ্ন উত্তর খুঁজে চলেছো তাদের জন্য আজ আমরা– মাধ্যমিক বাংলা এর গল্প থেকে প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik bangla 3 Pathera dabi Question and Answer নিয়ে এসেছি, তোমরা নিচে দেওয়া বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর গুলো ভালো করে পড়বে ও যদি Pdf প্রয়োজন হয় তাহলে নীচে দেওয়া Class 10 বাংলা গল্প পথের দাবী প্রশ্ন ও উত্তর PDf download- link এ ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারো। 



‘‘মাধ্যমিক বাংলা গল্প পথের দাবী’’ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক মাধ্যমিক পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য।  পথের দাবী গল্প থেকে প্রশ্ন অনেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় আসে । 


দশম শ্রেণি বাংলা পথের দাবী প্রশ্ন উত্তর pdf download / দশম শ্রেণি অসুখী এক জন গল্পর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর pdf / Madhyamik Bengali Pathera dabi golpo question answer pdf / ক্লাস 10 পথের দাবী প্রশ্ন উত্তর পথের দাবী pdf / ক্লাস 10 বাংলা প্রশ্ন উত্তর পথের দাবী pdf download / পথের দাবী প্রশ্ন উত্তর / Madhyamik Bengali golpo Pathera dabi question answer pdf / Class ten Bengali golpo Pathera dabi question answer,



পথের দাবী মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – মাধ্যমিক বাংলা গল্প প্রশ্ন ও উত্তর pdf download – পথের দাবী গল্প  pdf download| পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর pdf–| Madhyamik Bengali Question and Answer pdf download, Class 10 Bengali Question and Answer pdf  | Madhyamik Bengali note pdf download  | West Bengal Madhyamik Bengali Question and Answer pdf download. মাধ্যমিক বাংলা questions answers   – পথের দাবী questions answers ,মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর পিডিএফ  – Class 10 পথের দাবী প্রশ্ন উত্তর প্রশ্ন ও উত্তর  | Madhyamik পথের দাবী pdf download.



MP Bengali Question answer 2024 pdf  | মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর  2024 pdf  – পথের দাবী গল্প long Question answer pdf, 

WBBSE Madhyamik Bengali Question pdf, মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর পথের দাবী (গল্প) । পথের দাবী (গল্প) | Madhyamik Bengali Suggestion/ মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর pdf – 

 

      তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ,  তোমার যদি  আমাদের এই ” মাধ্যমিক বাংলা গল্প  পথের দাবী প্রশ্ন ও উত্তর । Madhyamik Bengali Pathera dabi Question and Answer  ” পােস্টটি ভালো লাগে এবং গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়, তাহলে তুমি আমাদের এই পোস্টটা তোমার বন্ধু বান্ধবীদের সাথে শেয়ার করবে এবং কমেন্ট করে জানাবে।


এছাড়াও তুমি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে যেকোনো চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বই পিডিএফ, নোট, Practice Set, mock test ইত্যাদি পাবে।

 

_________ধন্যবাদ ❤️🤗 ________


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url