মাধ্যমিক ভূগোল পঞ্চম অধ্যায় 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর | মাধ্যমিক ভূগোল ভারত 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর

WhatsAp Group Join Now
Telegram Group Join Now

দশম শ্রেণি ভূগোল পঞ্চম অধ্যায় 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর pdf | Madhyamik Geography fifth chapter 3 marks question answer | Class 10 Geography fifth chapter 3 marks question answer

 

আসসালামু আলাইকুম,

তোমাকে আমাদের এই SKGUIDEBANGLA শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে স্বাগতম।

আজকে আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি দশম শ্রেণির ভূগোল পঞ্চম অধ্যায় 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। মাধ্যমিক ভূগোল 3 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর ভারত । দশম শ্রেণির ভূগোল পঞ্চম অধ্যায় ৩ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর । ভারত (পঞ্চম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর / মাধ্যমিক ভূগোল পঞ্চম অধ্যায় 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। Madhyamik Geography chapter 5 3 number question answer, মাধ্যমিক ভূগোল পঞ্চম অধ্যায় ভারত 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / যা দশম শ্রেণির পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর যা আগত দশম শ্রেণির টেস্ট ও ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে‌ ।


তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের দশম শ্রেণির ভূগোল ৩ নম্বর অধ্যায় 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর,  গুলো ভালো করে পড়ে নাও বা নীচে  দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে ক্লাস 10 ভূগোল প্রশ্ন উত্তর পঞ্চম অধ্যায় pdf download, class 10 Geography fifth chapter 3 number questions answers pdf download করে নিতে পারো। এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে YouTube Live Class এর  মাধ্যমে  ক্লাস করতে চাইলে আমাদের YouTube Channel এ ভিজিট করো ও Subscribe করে নাও।


YouTube Link - .  OUR ONLINE SCHOOL   SUBSCRIBE         


      আরও পোস্ট দেখো     B  

এছাড়াও তোমার মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন ডাউনলোড করে নিতে পারো নীচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে।

Madhyamik Geography Suggestion 2024 | West Bengal WBBSE Class Ten X Geography Question and Answer Suggestion 1033, মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 1033


দশম শ্রেণির ভূগোল ভারত ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক ভূগোল ভারত ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক ভূগোল পঞ্চম অধ্যায় ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর

1. দক্ষিণ ভারতে পশ্চিমবাহিনী নদী-মোছানায় বদ্বীপ নেই কেন?

অথবা, আরব সাগরে পতিত নদীগুলির মোহানায় বদ্বীপ নেই কেন?

অথবা, নর্মদা ও তাপ্তী নদীর মোহানায় বদ্বীপ গঠিত হয়নি কেন?

ভারতের পশ্চিমবাহিনী নদীগুলির মোহানায় বদ্বীপ গড়ে ওঠেনি কেন?

উত্তর:  দক্ষিণ ভারতের অধিকাংশ পূর্ববাহিনী বা বঙ্গোপসাগরে পতিত নদীগুলির মোহানায় বদ্বীপ থাকলেও পশ্চিমবাহিনী বা আরব সাগরে পতিত নদীগুলির মোহানায় প্রায় কোনো বদ্বীপ নেই (ব্যতিক্রম হিসেবে নেত্রাবতী নদীর বদ্বীপ, ম্যাঙ্গালোরে দেখা যায়)। কারণ—


নদীগুলি স্বল্প দৈর্ঘ্যের : অধিকাংশ নদী স্বল্প দৈর্ঘ্যের বলে নদীর জলে পলি কম থাকে।


খরস্রোত: নর্মদা ও তাপ্তী অপেক্ষাকৃত বড়ো নদী। কিন্তু এই নদী দুটির মোহানাতেও বদ্বীপ নেই। কারণ, নর্মদা ও তাপ্তী নদী গ্রস্ত উপত্যকার মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় মোহানার কাছেও নদী দুটি বেশ খরস্রোতা ফলে নদীর মোহানায় পলি সঞ্চিত হয়ে বদ্বীপ গঠনের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হয় না।


ক্ষয়কার্য কম: এই নদী দুটি কঠিন আগ্নেয় ও রূপান্তরিত শিলা গঠিত অঞ্চলের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় ক্ষয়কার্য কম হয় | ফলে নদীবাহিত বোঝার পরিমাণও যথেষ্ট কম।


পলির পরিমাণ কম: নর্মদা ও তাপ্তী নদীর উপনদীর সংখ্যা কম হওয়ার জন্যও নদীবাহিত পলির পরিমাণ কম |


মোহানায় সমুদ্রের ঢাল বেশি: কাম্বে উপসাগরের যে অংশে নদী দুটি এসে মিশেছে সেখানে সমুদ্রের তলার ঢাল খুব বেশি, ফলে পলি সঞ্চিত হয় না | এসব কারণে নর্মদা ও তাপ্তী নদীর মোহানায় বদ্বীপ গঠিত হয়নি।


2. প্রশ্ন: দক্ষিণ ভারতের অধিকাংশ নদী পূর্ববাহিনী হলেও নর্মদা ও তাপি বা তাপ্তী নদী পশ্চিমবাহিনী কেন?

উত্তর : ভূমির ঢাল অনুসারে নদী প্রবাহিত হয়। যেহেতু দাক্ষিণাত্য মালভূমি পশ্চিম থেকে পূর্বে ঢালু তাই সেখান থেকে উৎপন্ন মহানদী, গোদাবরী, কৃষ্ণা, কাবেরী প্রভৃতি দক্ষিণ ভারতের নদীগুলি পূর্ববাহিনী। কিন্তু পূর্ব-পশ্চিমে বিস্তৃত সাতপুরা পর্বতের দুই পাশে (উত্তরে ও দক্ষিণে) চ্যুতির ফলে দুটি গ্রস্ত উপত্যকার সৃষ্টি হয়েছে। ওই গ্রস্ত উপত্যকার ঢাল পশ্চিমদিকে| তাই নর্মদা ও তাপ্তী নদী ওই দুই চ্যুতির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার জন্য দাক্ষিণাত্ মালভূমির সাধারণ ঢালের বিপরীতমুখী হয়ে পূর্ব থেকে পশ্চিমে প্রবাহিত হয়েছে।



প্রশ 3.  দক্ষিণ ভারতে জলাশয়ের মাধ্যমে জলসেচ বেশি হয় কেন?

উত্তর দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু, কর্ণাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ প্রভৃতি রাজ্যে ক্ষুর পরিমাণে জলাশয় বা পুকুর রয়েছে। এর কারণ এখানে শিলান্তর খুব কঠিন বলে বৃষ্টির জল চুঁইয়ে মাটির খুব গভীরে পৌঁছাতে পারে না। তাই ভৌমজলের ভাঙার খুব বেশি সমৃদ্ধ নয়। 2 শিলা কঠিন এবং ভূপ্রকৃতি বন্ধুর বলে খাল খনন করা সম্ভব নয়। ও দক্ষিণ ভারতের এসব অঞ্চলগুলি বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চলে বলে সারাবছর নদীগুলি জলপ্রবাহ বজায় রাখে না। কেবল বর্ষাকালে প্রচুর পুকুর খনন করে বৃষ্টির জল ধরে রেখে ওই জল কৃষিতে সেচকার্যে ব্যবহার করা হয়। এইসব কারণের জন্য দক্ষিণ ভারতে জলাশয়ের মাধ্যমে জলসেচ বেশি হয়।



4.জল সংরক্ষণ কী? জল সংরক্ষণের গুরুত্ব লেখো।

পৃথিবীতে স্বাদুজলের পরিমাণ সীমিত | এই জলকে সংরক্ষণ করে রাখার নামই জল সংরক্ষণ | এই জল সংরক্ষণ খুব গুরুত্বপূর্ণ।

গুরুত্ব

[i] পানীয় জল সংরক্ষণ: বর্তমানে পানযোগ্য স্বাদুজলের ব্যবহার আরও বেড়েছে | তাই জলের জোগান বজায় রাখা খুব জরুরি।

[ii] কৃষিকাজে জল সংরক্ষণ: কৃষিকাজে জলের চাহিদা পূরণের জন্য জল সংরক্ষণ অত্যন্ত দরকারি।

[iii] শিল্প ও বিভিন্ন অর্থনৈতিক কাজে জল সংরক্ষণ: শিল্প ও বিভিন্ন অর্থনৈতিক কাজে পর্যাপ্ত জলের জোগান বজায় রাখার জন্য জল সংরক্ষণ একান্ত প্রয়োজন। এ ছাড়া, ভবিষ্যতে পর্যাপ্ত স্বাদু জলের জোগান নিশ্চিত করার জন্যও জল সংরক্ষণ করা দরকার।



5. ভারতের জলবায়ুকে মৌসুমি জলবায়ু বলে কেন?অথবা, ভারতকে মৌসুমি জলবায়ুর দেশ বলা হয় কেন?

● উত্তর : মৌসুমি শব্দটির উৎপত্তি আরবি শব্দ মৌসিম থেকে, যার অর্থ ঋতু | তাই ঋতু অনুসারে প্রবাহিত বায়ুকে বলে মৌসুমি বায়ু। 2 গ্রীষ্মকালে আর্দ্র দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু এবং শীতকালে শীতল ও শুষ্ক উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ুপ্রবাহের ফলে ভারতের জলবায়ুতে বিপরীতধর্মী দুটি প্রধান ঋতুর সৃষ্টি হয়—একটি আর্দ্র গ্রীষ্মকাল এবং অপরটি শুষ্ক শীতকাল | 3 আবার এই দুটি মৌসুমি বায়ুর চক্রাকারে পরিবর্তনই ভারতের জলবায়ুতে ঋতুচক্র সৃষ্টি করে, যেমন—[i] দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর আগমন-পূর্ব সময়কাল বা গ্রীষ্মকাল, [ii] দক্ষিণ- পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর আগমনকাল বা বর্ষাকাল, [iii] দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর প্রত্যাগমনকাল বা শরৎকাল, এবং 4 উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ুর আগমনকাল বা শীতকাল | এজন্যই ভারতের জলবায়ুতে মৌসুমি জলবায়ুর অধিক প্রভাব থাকায় ভারতকে ‘মৌসুমি জলবায়ুর দেশ’ বলে| ভারতের 67 থেকে 72 শতাংশ বৃষ্টি মৌসুমি বায়ুর ফলেই হয়। 


6. করমন্ডল উপকূল তথা তামিলনাড়ুতে বছরে দুবার বৃষ্টিপাতহয় কেন?

অথবা, করমণ্ডল উপকূলে শীতকালে বৃষ্টিপাতের কারণ কী?

করমণ্ডল উপকূল তথা তামিলনাড়ুর বিস্তীর্ণ অংশে বছরে দু-বার বৃষ্টিপাত হয়। প্রথমবার, জুন-সেপ্টেম্বর মাসে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সারাদেশের সঙ্গে এবং 2 দ্বিতীয়বার, প্রত্যাবর্তনকারী মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে তামিলনাড়ুর উপকূলে বৃষ্টিপাত হয়। কারণ, প্রত্যাবর্তনকারী মৌসুমি বায়ু যখন বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে ফিরে যায় তখন প্রচুর পরিমাণে জলীয়বাষ্প শোষণ করে ও করমণ্ডল উপকূলে বৃষ্টিপাত ঘটায়। যেমন- তামিলনাড়ুর থাঞ্জাভুর ও সংলগ্ন জেলায় জুন-সেপ্টেম্বর মাসে 35 সেমি বৃষ্টিপাত হলেও অক্টোবর নভেম্বরে প্রায় 67 সেমি বৃষ্টি হয়।

7. বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল বলতে কী বোঝ? উদাহরণ দাও।

অথবা, বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল ভারতের কোথায় দেখা যায়?

উত্তর : বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল: পর্বতের যে ঢালে এসে আর্দ্র বায়ু আঘাত করে, সেই তালে বা প্রতিবাত ঢালে বৃষ্টিপাত বেশি হয়। কিন্তু পর্বত অতিক্রম করে ওই বায়ু যখন বিপরীত ঢালে বা অনুবাত ঢালে পৌঁছোয়, তখন তার মধ্যেকার জলীয়বাষ্পের পরিমাণ কমে যায়। এর ফলে বিপরীত ঢালে বৃষ্টিপাত বেশ কম হয় | এই অল্প বৃষ্টিপাতযুক্ত বা প্রায় বৃষ্টিহীন এলাকাকে বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চলবলে।

উদাহরণ: দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর আরব সাগরীয় শাখা পশ্চিমঘাটে পশ্চিমঢালে এসে প্রচুর শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত ঘটায়| কিন্তু পশ্চিমঘাটের পূর্বঢালে অবস্থিত অঞ্চলসমূহে অর্থাৎ দাক্ষিণাত্যের অভ্যন্তরভাগে বৃষ্টিপাত খুব কম হওয়ায় তা বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল নামে পরিচিত। বৃষ্টিচ্ছান একইভাবে, মেঘালয়ের খাসি পাহাড়ের দক্ষিণঢালে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর বঙ্গোপসাগরীয় শাখা প্রতিহত হয় বলে চেরাপুঞ্জি এবং এর নিকটবর্তী মৌসিনরাম এলাকায় প্রচুর বৃষ্টিপাত (1187 সেমি) হয়। কিন্তু ওই পাহাড়ের বিপরীত ঢালে বা উত্তরঢালে অবস্থিত শিলং-এ বৃষ্টিপাত (159 সেমি) কম হয়, তাই এটি একটি বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চলে পরিণত হয়েছে।


দশম শ্রেণির ভূগোলের পঞ্চম অধ্যায়ের শর্ট কোশ্চেন|মাধ্যমিক ভূগোল ধারণা 3 নং প্রশ্ন উত্তর

8. ‘খাদার’ ও ‘ভাঙ্গর’ বলতে কী বোঝায়?

উত্তর ভারতের সমভূমি অঞ্চলে, বিশেষত গঙ্গা সমভূমিতে দু-ধরনেরপলিমাটি দেখা যায় — খাদার ও  ভাঙ্গর।


খাদার : [i] নদীর উভয় তীরের নতুন প্লাবনভূমিতে অর্থাৎ নদীর কাছাকাছি অঞ্চলে যে নতুন পলি দেখা যায় তাকে খাদার বলে।[ii] প্রতি বছর নতুন পলি সঞ্চিত হয় বলে খাদার খুব উর্বর। [iii] এতে বালির ভাগ বেশি থাকে এবং [iv] এর রং ধূসর হয়।


ভাঙ্গর : [i] পুরোনো পলিমাটির নাম ভাঙ্গর। [ii] নদী থেকে কিছু দূরে পুরোনো প্লাবনভূমিতে এই মাটি দেখা যায়। [iii] এই মাটিতে চুনজাতীয় পদার্থবেশি থাকে। [iv] এর জলধারণক্ষমতা কম হয়। [v] এর রং গাঢ় হয় এবং [vi] এর উর্বরতা তুলনামূলকভাবে কম।


9 .কৃষ্ণ মৃত্তিকার বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।

অথবা, কৃষ্ণ মৃত্তিকা ভারতের কোন্ অংশে দেখা যায়? এর বৈশিষ্ট্য কী কী?

উত্তর : ভারতের কৃষ্ণ মৃত্তিকা অঞ্চল : [i] দাক্ষিণাত্য মালভূমির উত্তর-পশ্চিমাংশে মহারাষ্ট্র  মালভূমি বা ডেকান ট্র্যাপ অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি কৃম্ন মৃত্তিকা দেখা  যায়। [ii] এ ছাড়া, গুজরাতের ভারুচ, ভাদোদরা ও সুরাট, মধ্যপ্রদেশের পশ্চিমাংশ এবং কর্ণাটকের উত্তরাংশেও কৃম্ন মৃত্তিকা লক্ষ করা যায় |


কৃষ্ণ মৃত্তিকার বৈশিষ্ট্য : 

[i] লাভা জমাট বেঁধে সৃষ্ট ব্যাসল্ট শিলা ক্ষয় হয়ে এই মাটি উৎপন্ন হয়েছে। 

[ii] এই মাটিতে টাইটানিয়াম অক্সাইড এবং জৈব যৌগের পরিমাণ বেশি থাকে বলে এই মাটির রংও কালো হয়। এই মাটির আর-এক নাম রেগুর | 

[iii] এর মধ্যে কাদা ও পলির ভাগ বেশি থাকে এবং বালি কম থাকে, এজন্য এই মাটির দানাগুলি খুব সূক্ষ্ম হয় | 

[iv] নাইট্রোজেন ও জৈব পদার্থ কম থাকলেও এই মাটিতে ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, চুন, অ্যালুমিনিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম কার্বনেট আছে বলে এই মাটি অত্যন্ত উর্বর। 

[v] এই মাটির জলধারণক্ষমতা খুব বেশি। 

[vi] এই মাটিতে তুলো চাষ খুব ভালো হয় বলে একে ‘কৃষ্ণ তুলো মৃত্তিকা'-ও বলা হয়। 

[vii] এই মাটিতে প্রচুর পরিমাণে আখ (বিদর্ভ, মারাঠাওয়াড়া অঞ্চলে), চিনাবাদাম (উত্তর কর্ণাটক), জোয়ার, কমলালেবু (নাগপুর), পিঁয়াজ (নাসিক) প্রভৃতি উৎপন্ন হয়।



10. ম্যানগ্রোভ অরণ্যের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো।

● ম্যানগ্রোভ অরণ্যের দুটি বৈশিষ্ট্য: ম্যানগ্রোভ অরণ্যের উদ্ভিদের শ্বাসমূল থাকে। কারণ যে লবণাক্ত মৃত্তিকায় ম্যানগ্রোভ অরণ্য সৃষ্টি হয়, তা শারীরবৃত্তীয় শুষ্ক মৃত্তিকা হওয়ায় শ্বাসকার্যের সুবিধার জন্য উদ্ভিদের শিকড়গুলি মাটি ফুঁড়ে ওপরের দিকে উঠে যায় এবং এইভাবে বায়ু থেকে অক্সিজেন সংগ্রহ করে। এইসব শিকড়কে শ্বাসমূল বলে | ভেজা নরম মৃত্তিকায় গাছের কাণ্ডের সোজাভাবে যাতে বজায় থাকে, তাই গাছের গোড়ার চারপাশে অনেক ঠেসমূল সৃষ্টি হয়।



11. ভারতীয় কৃষিতে সবুজ বিপ্লবের সুফল ও কুফল লেখো।

• উত্তর কৃষিতে সবুজ বিপ্লবের সুবিধা ও অসুবিধা—দুটোই পরিলক্ষিত হয়।

সুফল : [i] খাদ্যশস্যের ব্যাপক উৎপাদন বৃদ্ধি, [ii] কৃষকদের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি, [iii] কৃষিক্ষেত্রে উন্নত মানের কীটনাশক প্রয়োগের ফলে পোকামাকড়ের উপদ্রব হ্রাস পায়, [iv] জাতীয় আয়ের বৃদ্ধি, [v] বিদেশ থেকে খাদ্যশস্যের আমদানি বন্ধ হয় এবং দেশ খাদ্যশস্য উৎপাদনে স্বয়ম্ভর হয়ে ওঠে।


কুফল: [i] ক্রমাগত বর্ধিত হারে রাসায়নিক সার প্রয়োগে মাটির গুণমান কমে যায়, [ii] কৃষিক্ষেত্রে কীটনাশক-সহ নানারকম ক্ষতিকর রাসায়নিকের প্রভাবে উদ্ভিদ-বন্ধু অনেক পাখি ও পোকামাকড় বিলুপ্ত হয়, [iii] দূষিত হয় ভূগর্ভস্থ জল, [iv] নতুন ধরনের সংকর বীজের ব্যবহারে হারিয়ে যায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভিদ-জিন যার প্রভাব পড়েছে বীজ বৈচিত্র্যে |



12. শীতকালে ভারতে গম চাষ হয় কেন?

অথবা, গম নাতিশীতোয় জলবায়ুর ফসল হলেও উত্তর- পশ্চিম ভারতে কেন এত গমের উৎপাদন হয়?

● উত্তর গম ভারতের দ্বিতীয় প্রধান খাদ্যশস্য | গম নাতিশীতোয় জলবায়ু অঞ্চলের ফসল হলেও, ভারতের বিস্তীর্ণ অংশে শীতকালে প্রচুর গম উৎপাদন করা হয়।


এর কারণগুলি হল—

উন্নতা : গম চাষের জন্যে প্রয়োজনীয় তাপমাত্রা হল 14-20°সে । ভারতে শীতকালে ওই ধরনের তাপমাত্রা দেখা যায়।


জলের প্রাপ্যতা : সাধারণত বার্ষিক 50-100 সেমি বৃষ্টিপাত গম চাষে পক্ষে আদর্শ। উত্তর-পশ্চিম ভারতে শীতকালে পশ্চিমি ঝঞ্ঝার প্রভাবে প্রায় 10 সেমি বৃষ্টিপাত হয় | এই পরিমাণ বৃষ্টিপাত গম চাষের জন্য পর্যাপ্ত না হওয়ায় ভারতের সর্বত্র জলসেচের সাহায্যে গমের চাষ করা হয়।


রোদ ঝলমলে শীতল আবহাওয়া : গম চাষের প্রথম অবস্থায় আর্দ্র ও শীতল আবহাওয়া, শিষ বেরোনোর সময় শুষ্ক ও উম্ন আবহাওয়া, গমের দানার পুষ্টির সময় হালকা বৃষ্টি এবং গম পাকার সময় রোদ ঝলমলে শুষ্ক ও শীতল আবহাওয়ার প্রয়োজন হয় | ভারতের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে শীতকালে এই ধরনের আবহাওয়া দেখা যায়।


তুষারমুক্ত দিন : গম চাষের জন্য 110টি তুষারমুক্ত দিনের প্রয়োজন হয়। ভারতের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে শীতকালে যথেষ্ট শীতল আবহাওয়া থাকলেও তুষারপাত হয় না। ফলে ভারতে শীতকালে গম চাষ যথেষ্ট সাফল্য লাভ করেছে।


13. ভারতীয় কৃষির তিনটি সমস্যা আলোচনা করো।

উত্তর: ভারতীয় কৃষি নানা সমস্যায় জর্জরিত। এর মধ্যে তিনটি হল


হেক্টর প্রতি কম উৎপাদন : ভারতীয় কৃষিতে শস্য উৎপাদনের হার খু কম | সীমিত জলসেচ, সার ও কীটনাশকের স্বল্প ব্যবহার, কৃষকের স্বল্প কৃষিজ্ঞান, আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারে অনীহা প্রভৃতি কারণে ভারতে হেক্টর প্রতি উৎপাদন অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক কম। ভারতে হেক্টর প্রতি 2416 কেজি (2013-14) ধান উৎপাদন হয় |


কৃষিজমির মালিকানা : ভারতের অধিকাংশ কৃষিজমি অতি অল্পসংখ্যক মানুষের হাতে আছে  বেশিরভাগ কৃষক নয় ভূমিহীন, না হয় প্রান্তিক কৃষক| কৃষিজমি যদি কৃষকদের নিজস্ব না হয়, তবে ফসল উৎপাদনে গতি আসে না।


প্রকৃতিনির্ভর কৃষি : ভারতের কৃষিকাজ মৌসুমি বৃষ্টিপাতের ওপর নির্ভরশীল | মৌসুমি বায়ু অনিয়মিত ও অনিশ্চিত হওয়ায় খরা বা বন্যার ফলে প্রায় প্রতিবছর ফসল বিনষ্ট হয়।



14..দুর্গাপুরকে ‘ভারতের রুর’ বলা হয় কেন?

জার্মানির বিখ্যাত রাইন নদীর ডানতীরের ক্ষুদ্র উপনদীর নাম রুর। রুর উপত্যকায় উন্নতমানের কয়লা পাওয়া যায় | এই কয়লাখনিকে কেন্দ্র করে রুর উপত্যকার নিকটবর্তী অঞ্চলে বড়ো বড়ো লোহা ও ইস্পাত, ভারী যন্ত্রপাতি, রাসায়নিক দ্রব্য উৎপাদন প্রভৃতি কারখানা গড়ে উঠেছে। এই সমগ্র অঞ্চলটি রুর শিল্পাঞ্চল নামে খ্যাত। ভারতেও একইরকমভাবে দামোদর উপত্যকার নিকটবর্তী রানিগঞ্জ, অণ্ডাল, দিশেরগড় প্রভৃতি খনিকে কেন্দ্র করে দুর্গাপুরে লোহা ও ইস্পাত, ভারী যন্ত্রপাতি, রাসায়নিক সার প্রভৃতির কারখানা নির্মিত হয়েছে। এজন্য দুর্গাপুরকে ‘ভারতের রুর’ বলা হয়।


15..কচ্ছের রান কী? এর ভৌগোলিক অবস্থান উল্লেখ করো।

• উত্তর কচ্ছের রান: গুজরাতের কচ্ছ উপদ্বীপকে পূর্ব ও উত্তরদিক থেকে যে বিস্তীর্ণ লবণাক্ত ও কর্দমাক্ত জলাভূমি বেষ্টন করে আছে, তাকে বলা হয়। কচ্ছের রান (‘রান’ শব্দের অর্থ—কর্দমাক্ত ও লবণাক্ত নিম্নভূমি) |


ভৌগোলিক অবস্থান: কাথিয়াবাড় উপদ্বীপের উত্তরে কচ্ছ উপদ্বীপ অবস্থিত। এই কচ্ছ উপদ্বীপের উত্তর ও পূর্বাংশে রান অঞ্চল অবস্থিত। এর মধ্যে উত্তরের বড়ো অংশটিকে বলা হয় বড়ো রান এবং দক্ষিণের ছোটো অংশটিকে বলা হয় ছোটো রান | বড়ো রানের পশ্চিমপ্রান্ত আরব সাগরের সঙ্গে যুক্ত এবং ছোটো রান পশ্চিমদিকে কচ্ছ উপসাগরের সঙ্গে যুক্ত |


16.কচ্ছের রান ভারতের কোন রাজ্যে অবস্থিত এবং তার ভূমিরূপ কেমন?

উত্তর : অবস্থান: কচ্ছের রান ভারতের গুজরাত রাজ্যে অবস্থিত।


কচ্ছের রানের ভূমিরূপ: কচ্ছের রান হল এক বিস্তীর্ণ অগভীর লবণাক্ত জলাভূমি | এর উত্তরভাগের নাম বৃহৎ রান এবং দক্ষিণভাগের নাম ক্ষুদ্র রান। রান-এর মধ্যে মাঝে মাঝে দু-একটি টিলাও দেখা যায়, যেমন—ওসম, বরদা প্রভৃতি। এই অঞ্চলটি 70505.22 বর্গকিমি অঞ্চল জুড়ে অবস্থিত। এই অঞ্চলটির উত্তরদিক থেকে লুনি নদী প্রবাহিত হয়েছে। একদিকে উত্তপ্ত মরুভূমি, অপর দিকে সমুদ্রের মধ্যবর্তী স্থানে এই অঞ্চলটি অবস্থান করছে। এই ব্যতিক্রমী অবস্থানের জন্যই ভূমিরূপগত দিক থেকে এই অঞ্চলটি খুবই উল্লেখযোগ্য | কোনো এক সময় কচ্ছের রান অঞ্চলটি আরব সাগরের একটি প্রসারিত অগভীর অংশ ছিল। বর্তমানে এখানে বর্ষাকালে লবণাক্ত জলাভূমি সৃষ্টি হলেও গ্রীষ্মকালে এই অঞ্চলটি সম্পূর্ণ শুষ্ক, উদ্ভিদহীন ও সাদা লবণে ঢাকা বালুকাময় প্রান্তরে (সমভূমি অঞ্চলে) রূপান্তরিত হয়।



17. SAARC কী?

গঠন : 1985 সালের ৪ ডিসেম্বর ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপ—দক্ষিণ এশিয়ার এই সাতটি দেশ নিয়ে SAARC (South Asian Association for Regional Cooperation) গঠিত হয়।  পরবর্তীকালে (2007 সালে) আফগানিস্তান সার্কের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর বর্তমানে এর সদস্য দেশের সংখ্যা ৪।

উদ্দেশ্য : দেশগুলির মধ্যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা, সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, খেলাধূলা ইত্যাদি বিষয়-সংক্রান্ত সহযোগিতার আদানপ্রদানের কারণে সংস্থাটি গঠিত হয়।

সদর দফতর: সার্কের সদর দফতর নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু-তে অবস্থিত।



18. ডেকান ট্র্যাপ বলতে কী বোঝ?

অথবা, দাক্ষিণাত্যের লাভা মালভূমি সম্পর্কে যা জানো সংক্ষেপে লেখো।

● উত্তর : দাক্ষিণাত্য মালভূমির উত্তর-পশ্চিমাংশ ডেকান ট্র্যাপ বা লাভা মালভূমি নামে পরিচিত। এই অঞ্চলটি লাভা-শিলা দ্বারা গঠিত। ‘ডেকান’-এর অর্থ দাক্ষিণাত্ এবং ‘ট্র্যাপ’ বলতে বোঝায় ধাপ বা সিঁড়ি। সমগ্র মালভূমিটি পশ্চিমদিক থেকে পূর্বদিকে সিঁড়ির মতো ধাপে ধাপে নেমে গেছে। প্রায় 6 থেকে 13 কোটি বছর আগে ভূগর্ভস্থ উত্তপ্ত তরল পদার্থ বা ম্যাগমা কোনো বিস্ফোরণ না ঘটিয়ে (বিদার অগ্ন্যুগম) ভূপৃষ্ঠের কোনো ফাটলের মধ্যে দিয়ে বেরিয়ে এসে লাভা-প্রবাহরূপে এই অঞ্চলটিকে ঢেকে ফেলে | তরল লাভা জমাট বেঁধে তৈরি হয়েছে বলে এই অঞ্চলটি সাধারণভাবে সমতল এবং পর্বতের চূড়া বা পাহাড়ের শীর্ষভাগগুলি চ্যাপটা প্রকৃতির হয়। দীর্ঘদিন ধরে নদী ও অন্যান্য প্রাকৃতিক শক্তির ক্ষয়কাজের ফলে ডেকান ট্র্যাপের বিভিন্ন অংশ ব্যবচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে।



19. সামাজিক বনসৃজন কাকে বলে?

ধারণা: প্রধানত অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির মানুষদের আর্থিক সাহায্যের লক্ষ্যে যখন নির্ধারিত অরণ্যসীমার বাইরে, অব্যবহৃত জমি বা পতিত জমিতে বিশেষ বিশেষ বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে অরণ্য সৃষ্টির উদ্যোগ নেওয়া হয়, তখন তাকে সামাজিক বনসৃজন বলে |

সামাজিক বনসৃজনের জন্য উপযুক্ত ভূমি : খাল ও নদীর পাড়ের জমি, রেলপথ ও সড়কপথের দু-পাশের ফাঁকা জমি, ও পুকুর বা দিঘির পাড়, খনি এলাকার অব্যবহৃত জমি,  বিদ্যালয়, অফিস, ধর্মস্থান প্রভৃতির

উন্মুক্ত জায়গা, ® পতিত জমি প্রভৃতি।

উদ্দেশ্য: D দেশে বিভিন্ন ধরনের কাঠের উৎপাদন বাড়ানোর মধ্য দিয় অব্যবহৃত, পতিত ও পরিত্যক্ত জমিকে লাভজনক কাজে ব্যবহার করা,পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা, ও ভূমিক্ষয় রোধ, 4 ফলমূলের উৎপাদন বাড়ানো ইত্যাদি |

20. হলদিয়ায় পেট্রোরসায়ন শিল্প গড়ে ওঠার অবস্থানগত সুবিধাগুলি কী?

উত্তর : হলদিয়া পেট্রোরসায়ন শিল্প গড়ে ওঠার অবস্থানগত সুবিধা

পশ্চিমবঙ্গ তথা পূর্ব ভারতের অন্যতম পেট্রোরসায়ন শিল্পকেন্দ্রটি পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় হুগলি-হলদি নদীর সংগমস্থলে হলদিয়ায় গড়ে উঠেছে। যেসব অনুকূল অবস্থার জন্য হলদিয়ায় এই পেট্রোরসায়ন শিল্পকেন্দ্রটি গড়ে উঠেছে, সেগুলির মধ্যে সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য হল—( 

নিকটবর্তী তেল শোধনাগারের অবস্থান: নিকটবর্তী হলদিয়া তেল শোধনাগার থেকে সহজেই কাঁচামাল পাওয়ার সুবিধা এখানে শিল্প গড়ে ওঠার পক্ষে সহায়ক হয়েছে।


বন্দরের নৈকট্য: হলদিয়া বন্দরের মাধ্যমে কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি

আমদানি ও উৎপাদিত পণ্য বিদেশে রপ্তানির সুযোগ এই শিল্পের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ।

মূলধন বিনিয়োগ: পেট্রোরাসায়নিক শিল্পের ওপর নির্ভর করে অনেক অনুসারী শিল্পের বিকাশ ঘটে বলে এখানে শিল্পে মূলধন বিনিয়োগের জন্য সরকারি ও বেসরকারি সাহায্য সহজেই পাওয়া যায়|

সুলভ শ্রমিক: পশ্চিমবঙ্গসহ পূর্ব ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল ঘনজনবসতিপূর্ণ হওয়ায় এখানে শিল্পের জন্য পর্যাপ্ত সংখ্যায় সুলভ শ্রমিক পাওয়ার সুবিধা রয়েছে।


উন্নত প্রযুক্তিবিদ্যা: প্রকল্প স্থাপন ও পরিচালনায় অত্যাধুনিক প্রযুক্তি

ব্যবহারের সুযোগ এই শিল্পাঞ্চলে বর্তমান।

অন্যান্য সুবিধা: সহজলভ্য জমি, উন্নত বাজার, বিপুল চাহিদা প্রভৃতি হলদিয়ায় পেট্রোরসায়ন শিল্পকারখানা গড়ে তুলতে সাহায্য করেছে।


মাধ্যমিক ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর :দশম শ্রেণি ভূগোল পঞ্চম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর ৩ নম্বর pdf download / দশম শ্রেণি ভূগোল পঞ্চম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর 3 marks pdf / ক্লাস 10 ভারত 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / ক্লাস 10 ভূগোল 3 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / Class X Geography 5th chapter 3 marks question answer pdf / Class ten Geography 5th chapter 3 marks question answer / ভারত LAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | ভারত থেকে অতিসংক্ষিপ্ত, অতিঅতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর গুলি আগতি West Bengal Madhyamik Geography Examination – পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।



তোমরা যারা মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য -  ভারত অধ্যায় থেকে প্রশ্ন উত্তর খুঁজে চলেছো তাদের জন্য আজ আমরা– মাধ্যমিক ভূগোল এর  পঞ্চম অধ্যায় থেকে প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Geography 1 no chapter Question and Answer Question and Answer নিয়ে এসেছি, তোমরা নিচে দেওয়া ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর গুলো ভালো করে পড়বে ও যদি Pdf প্রয়োজন হয় তাহলে নীচে দেওয়া মাধ্যমিক ভূগোল পঞ্চম অধ্যায় ভারত প্রশ্ন ও উত্তর PDf download- link এ ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারো। 


‘‘ মাধ্যমিক ভূগোল পঞ্চম অধ্যায় ভারত ’’ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক মাধ্যমিক পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য।  ভারত অধ্যায় থেকে প্রশ্ন অনেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় আসে । 


মাধ্যমিক ভূগোল ভারত পঞ্চম অধ্যায় অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | দশম শ্রেণির ভূগোল ভারত পঞ্চম অধ্যায় অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Geography short Question and Answer 


বিনামূল্যে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন:-

File Details:-

File Name:- Madhyamik Geography 5th chapter short questions answers in bengali pdf download 

File Format:- PDF

File Size:-  Mb

File Location:- Google Drive

  Download  Click Here to Download 

      আরও পোস্ট দেখো     B           

A. মাধ্যমিক ভূগোল সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর Click Here

B.  Madhyamik Suggestion / মাধ্যমিক সাজেশন

C. Madhyamik Geography Suggestion Click here

D. মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন PDF Download 


অসংখ্য ধন্যবাদ , তোমার যদি  আমাদের এই ” মাধ্যমিক ভূগোল পঞ্চম অধ্যায় ভারত 3 প্রশ্ন ও উত্তর । Madhyamik Geography fifth chapter LAQ Question and Answer  ” পােস্টটি ভালো লাগে এবং গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়, তাহলে তুমি আমাদের এই পোস্টটা তোমার বন্ধু বান্ধবীদের সাথে শেয়ার করবে এবং কমেন্ট করে জানাবে।


এছাড়াও তুমি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে যেকোনো চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বই পিডিএফ, নোট, Practice Set, mock test ইত্যাদি পাবে।

 

_________❤️🤗 ধন্যবাদ ❤️🤗 ________


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url