মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর | বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র ও প্রান্তিক আন্দোলন 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর

WhatsAp Group Join Now
Telegram Group Join Now

দশম শ্রেণি ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর pdf | Madhyamik history seven chapter 4 marks question answer | Class 10 history seven chapter 4 marks question answer

 

আসসালামু আলাইকুম,

তোমাকে আমাদের এই SKGUIDEBANGLA শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে স্বাগতম।

আজকে আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি দশম শ্রেণির ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। মাধ্যমিক ইতিহাস 4 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন । দশম শ্রেণির ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় ৮ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর । বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন (সপ্তম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর / মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। Madhyamik history chapter 7 number question answer, মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / যা দশম শ্রেণির পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর যা আগত দশম শ্রেণির টেস্ট ও ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে‌ ।



তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের দশম শ্রেণির ইতিহাস ৮ নম্বর অধ্যায় 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর,  গুলো ভালো করে পড়ে নাও বা নীচে  দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে ক্লাস 10 ইতিহাস প্রশ্ন উত্তর সপ্তম অধ্যায় pdf download, class 10 history seven chapter 4 number questions answers pdf download করে নিতে পারো। এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে YouTube Live Class এর  মাধ্যমে  ক্লাস করতে চাইলে আমাদের YouTube Channel এ ভিজিট করো ও Subscribe করে নাও।


YouTube Link - .  OUR ONLINE SCHOOL   SUBSCRIBE     


    :  আরও পোস্ট দেখো :     B  

এছাড়াও তোমার মাধ্যমিক ইতিহাস পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন ডাউনলোড করে নিতে পারো নীচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে।

Madhyamik History Suggestion 2024 | West Bengal WBBSE Class Ten X history Question and Answer Suggestion 2024, মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন 2024



দশম শ্রেণির ইতিহাস বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র আন্দোলন ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক ইতিহাস বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র আন্দোলন বড় প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় LAQ প্রশ্ন ও উত্তর


1. টীকা লেখো: দীপালি সংঘ |

উত্তর : বাংলায় ব্রিটিশবিরোধী বিপ্লবী কার্যকলাপ পরিচালনার সাথে যুক্ত একটি নারীপ্রতিষ্ঠান ছিল দীপালি সংঘ।


[] প্রতিষ্ঠা : ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে লীলা রায় ১২ জন মহিলা সহযোগীকে নিয়ে গড়ে তোলেন দীপালি সংঘ| প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার, কল্পনা দত্ত, বীণা দাস, শান্তি দাস প্রমুখ এই সংঘের সদস্যা ছিলেন।


[2] কর্মসূচি: এই সংঘে মেয়েদের প্রতি সামাজিক অবিচার বন্ধ করা, ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে নারীদের ঐক্যবদ্ধ করা প্রভৃতি কর্মসূচি পালিত হত। দীপালি সংঘ নারীদের, বিশেষত যুবতীদের গঠনমূলক ও

সেবামূলক কাজে নিয়োজিত করতে উদ্বুদ্ধ করে। 


[3] প্রশিক্ষণ : মেয়েদের সাহস ও শক্তিবৃদ্ধির লক্ষ্যে দীপালি সংঘে নিয়মিত লাঠিখেলা, শরীরচর্চা, অস্ত্রচালনা প্রভৃতি বিষয়ে শিক্ষা দেওয়া হত। এ ছাড়া মেয়েদের হাতের কাজ, শিল্পকর্ম প্রভৃতি প্রদর্শনের জন্য দীপালি শিল্প প্রদর্শনী (১৯২৫ খ্রি.) গড়ে তোলা হয়।


[4] লীলা রায়ের ভূমিকা : এই দীপালি সংঘের সঙ্গে বিপ্লবী অনিল রায় প্রতিষ্ঠিত স্ত্রী সংঘের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল। ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে লীলা রায় দীপালি ছাত্রীসংঘ নামে ভারতে প্রথম ছাত্রীদের সংগঠন গড়ে তোলেন। দীপালি সংঘের মুখপত্র রূপে ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে লীলা রায় প্রতিষ্ঠা করেন জয়শ্রী পত্রিকা।



2. টীকা লেখো: প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার।


উত্তর : বিশ শতকে ভারতের বিপ্লববাদের ইতিহাসে নারী তি বিপ্লবীদেরও অবদান ছিল উল্লেখযোগ্য এবং এক্ষেত্র সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার।


[1] পরিচয় : প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার (১৯১১-৩২ খ্রি.) ছিলেন বাংলার অন্যতম নারী বিপ্লবী ও শহিদ প্রীতিলতা দীপালি সংঘের একজন সভ্যা ছিলেন। সেখান থেকেই তিনি বিপ্লবের আদর্শে অনুপ্রাণিত হন। ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে তিনি বিপ্লবী নেতা সূর্য সেনের প্রভাবে আসেন | চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠনের সময় নেতা সূর্য সেনের সহকারিণী ছিলেন প্রীতিলতা।


[2] ইউরোপীয় ক্লাব আক্রমণ: ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দের ২৪ সেপ্টেম্বর প্রীতিলতার নেতৃত্বে এক বিদ্রোহী দল পাহাড়তলি ইউরোপিয়ান ক্লাব আক্রমণ করে। তাদের বোমা ও গুলিতে অনেক ইউরোপীয় আহত হন প্রীতিলতা পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়ার আগে বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেন ও শহিদ হন | জীবনের শেষক্ষণ পর্যন্ত প্রীতিলতা নিজের কর্তব্যবোধ সম্পর্কে সচেতন ছিলেন। মৃত্যুর আগে তিনি নিজের সহযোদ্ধাদের নিরাপদ আশ্রয়ে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন।


উপসংহার: প্রীতিলতা তাঁর মৃত্যুকালে একটি ইচ্ছাপত্র রেখে যান এবং সেখানে পুরুষদের পাশাপাশি নারীদেরকে বিপ্লবী আন্দোলনে আরও বেশি


3. বিনয়-বাদল-দীনেশ স্মরণীয় কেন?

উত্তর : বিশ শতকের প্রথমে গান্ধিজির অহিংস অসহযোগ আন্দোলনের পাশাপাশি বাংলার বিপ্লবীরা বিভিন্ন সন্ত্রাসবাদী বিপ্লবী আন্দোলন গড়ে তোলে, যার মধ্যে বিনয়-বাদল-দীনেশের রাইটার্স বিল্ডিং অভিযান ছিল অন্যতম। বিনয়-বাদল-দীনেশ যে কারণে স্মরণীয় তা হল—


[1] অলিন্দ যুদ্ধ: ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দের ৮ ডিসেম্বর বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্স দলের সক্রিয় সদস্য বিপ্লবী বিনয় বসু, বাদল গুপ্ত ও দীনেশ গুপ্ত কলকাতার রাইটার্স বিল্ডিং-এ প্রবেশ করে কারাবিভাগের ইনস্পেকটর জেনারেল সিম্পসনকে গুলি করে হত্যা করেন। করেন। তাঁদের আক্রমণে একাধিক উচ্চপদস্থ ইংরেজ কর্মচারী আহত হন। এরপর রাইটার্স বিল্ডিং-এর অলিন্দে লালবাজার থেকে আসা সশস্ত্র পুলিশের বিশাল বাহিনীর সঙ্গে বিপ্লবী বিনয়-বাদল-দীনেশের যুদ্ধ শুরু হয়। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে এই যুদ্ধ অলিন্দ যুদ্ধ নামে খ্যাত।


[2] বিনয় ও বাদলের মৃত্যু: অলিন্দ যুদ্ধকালে পুলিশ এই তিনজন বিপ্লবীকে ঘিরে ফেলে| পালানো অসম্ভব বিবেচনা করে পুলিশের হাতে ধরা পড়ার চেয়ে তিনজনই স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করেন। বাদল পটাশিয়াম সাইনাইডখেয়ে আত্মহত্যা করেন। বিনয় ও দীনেশ পিস্তল দিয়ে নিজেদের মাথায় গুলি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। তবে কয়েকদিন পর হাসপাতালে বিনয় মারা যান।


3.] দীনেশের ফাঁসি: চিকিৎসকদের চেষ্টায় দীনেশ বেঁচে যান এবং আলিপুর জজ কোর্টের ইংরেজ বিচারক গার্লিক-এর আদেশে তাঁর ফাঁসি হয়। দীনেশের ফাঁসির এক বছরের মধ্যে বিপ্লবী কানাইলাল ভট্টাচার্যের গুলিতে আলিপুর কোর্টেরমধ্যে বিচারপতি গার্লিক নিহত হন।



4. টীকা লেখো: সূর্য সেন ।

উত্তর : বাংলা তথা ভারতের বিপ্লববাদী আন্দোলনের প্রধান সংগঠক ছিলেন চট্টগ্রাম বিদ্রোহের মুখ্য নায়ক মাস্টারদা সূর্য সেন । মাস্টারদা সূর্য সেন যে সমস্ত কারণে বিখ্যাত ছিলেন সেগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল—


[1] বিপ্লবী সংগঠন স্থাপন: চট্টগ্রামের শিক্ষক সূর্য সেন তাঁর ছাত্র ও সহযোগীদের নিয়ে ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি নামে একটি বিপ্লবী সংগঠন গড়ে তোলেন।


[2] চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন: ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে ১৮ এপ্রিল মধ্যরাত্রে অম্বিকা চক্রবর্তী, লোকনাথ বল,

গণেশ ঘোষ, অনন্ত সিংহ প্রমুখ সঙ্গীকে নিয়ে সূর্য সেন চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার আক্রমণ ও লুঠ করেন।


[3) স্বাধীন সরকার প্রতিষ্ঠা : তাঁরা টেলিফোন ও টেলিগ্রাফের তার বিচ্ছিন্ন করে চট্টগ্রামে একটি স্বাধীন বিপ্লবী সরকার প্রতিষ্ঠা করেন।


বিচার ও ফাঁসি: নব প্রতিষ্ঠিত এই সরকার সাময়িকভাবে চট্টগ্রামের ওপর নিজেদের আধিপত্য স্থাপন করলেও অবশেষে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর পালটা আক্রমণে বিপ্লবীদের পরাজয় ঘটে এবং সূর্য সেন পুলিশের হাতে ধরা পড়ে যান | বিচারে সূর্য সেনের ফাঁসি হয়।


মন্তব্য: সূর্য সেনের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠনের ঘটনা ছিল চমকপ্রদ ও প্রশংসনীয়। ঐতিহাসিক রমেশচন্দ্র মজুমদার চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠনের সঙ্গে যুক্ত জালালাবাদের যুদ্ধকে ইংরেজদের সঙ্গে প্রত্যক্ষ সংগ্রামের প্রথম দৃষ্টান্ত বলে অভিহিত করেন।



দশম শ্রেণির ইতিহাসের সপ্তম অধ্যায়ের 4 নম্বর কোশ্চেন|মাধ্যমিক ইতিহাস ধারণা 4 নং প্রশ্ন উত্তর


5 . বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদের অংশগ্রহণ কীরূপে প্রতিভাত হয়েছিল?

● উত্তর: বড়োলটি ও ভাইসরয় লর্ড কার্জন ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দের জুলাই সরকারিভাবে বঙ্গভঙ্গের পরিকল্পনা ঘোষণা করেন। এই ঘোষণার বিরুদ্ধে শুরু হয়। বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলন। সাধারণ মানুষের

পাশাপাশি হাজার হাজার ছাত্র স্কুলকলেজ থেকে বেরিয়ে এসে এই আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে।


[1] বয়কট পিকেটিং: বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনকালে ছাত্রসমাজ বয়কট ও পিকেটিং কর্মসূচি অবলম্বন করে। এই করে। এই আন্দোলনকে সাফল্যমণ্ডিত করার জন্য ছাত্রসমাজের স্বতঃপ্রণোদিত প্রচেষ্টা লক্ষ করে সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় ছাত্রসমাজকে স্বনিয়োজিত প্রচারক আখ্যা দেন। এই আন্দোলনের সময় ছাত্ররা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিদেশি লবণ, চিনি, কাপড় এবং অন্যান্য সকল বিদেশি দ্রব্যাদি বর্জন বা বয়কট করে, বিদেশি পণ্যাগারের সামনে পিকেটিং করে, বিদেশি পণ্যে অগ্নিসংযোগ করে বঙ্গভঙ্গ নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানায় | 


[2] কমিটি গঠন: কলেজের ছাত্র পরিষদগুলি একসাথে মিলে কেন্দ্রীয় ছাত্রসংগ্রাম কমিটি গঠন করে। এই সময় কলকাতার কলেজ স্কোয়ার থেকে মিছিল করে ৫ হাজার ছাত্র টাউন হলের সভায় যোগদান করে।


[3] অ্যান্টি সার্কুলার সোসাইটি : ঔপনিবেশিক সরকার আন্দোলনমুখী ছাত্রদের দমনের জন্য তাদের ওপর জরিমানা চাপানো, বৃত্তি বন্ধ করা, স্কুলত্যাগ প্রভৃতি কর্মসূচি তৈরি করে। পেডলার সার্কুলার ও কার্লাইল সার্কুলার দ্বারা কলেজ থেকে বহু ছাত্রদের বহিষ্কার করা হয়। এই বহিষ্কৃত ছাত্রদের শিক্ষাদানে শচীন্দ্রপ্রসাদ বসুর উদ্যোগে গঠিত হয় অ্যান্টি সার্কুলার সোসাইটি।


[4] জাতীয় শিক্ষা পরিষদ: জাতীয় শিক্ষায় নতুন উদ্যম নিয়ে হাজির হয় জাতীয় শিক্ষা পরিষদ। এককথায় ছাত্রদের নিঃস্বার্থ আত্মত্যাগ বয়কট আন্দোলনে প্রকৃত প্রাণের সঞ্চার ঘটিয়েছিল।



6. বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনে বাংলার নারীসমাজ কীরূপ অংশগ্রহণ করেছিল?

১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে লর্ড কার্জন দ্বারা ঘোষিত বঙ্গভঙ্গ নীতির বিরুদ্ধে যখন সমাজের সকল স্তরে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছিল, তখন নারীরাও সেই আন্দোলনে যোগদানের দিক দিয়ে পিছিয়ে ছিল না।


অরন্ধন দিবস পালন : বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনকালে রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদীর উদ্যোগে অরন্ধন দিবস পালিত হয়। যেখানে নারীরা রান্নাঘর থেকে বেরিয়ে এই নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সোচ্চার হয়।


[2] সরলাদেবীর ভূমিকা : এই স্বদেশি আন্দোলনে সর্বাধিকরূপে সমাদৃত হয়েছিলেন যিনি, তিনি হলেন সরলাদেবী চৌধুরানি। ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে বন্দেমাতরম সংগীত পরিবেশনের মধ্যে দিয়ে তাঁর ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে পথচলা শুরু হয়েছিল | এরপর তিনি ভারতী পত্রিকার সম্পাদনা করেছিলেন যা বঙ্গভঙ্গ আমলে নারী আন্দোলনকে উৎসাহিত করতে সক্ষম হয়। এ ছাড়াও তাঁর উদ্যোগে প্রথম স্বদেশি দোকান, লক্ষ্মী ভাণ্ডার খোলা হয়েছিল | তিনি বাঙালি যুবকদের মধ্যে লাঠি, তরবারি প্রভৃতি খেলা ও শরীরচর্চা এবং কুস্তির প্রচলন শুরু করতে প্রতাপাদিত্য ব্রত, উদয়াদিত্য ব্রত প্রভৃতি প্রচলন করেন।


[3] অন্যান্য নারীদের বিভিন্ন কর্মসূচি: বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনকালে গিরিজা সুন্দরীর উদ্যোগে পরিবেশিত হয়েছিল বঙ্গলক্ষ্মীর ব্রতকথা| কুমুদিনী মিত্র তাঁর সুপ্রভাত পত্রিকার মধ্যে দিয়ে জনমত গড়ে

তুলেছিলেন | এ ছাড়াও হেমাঙ্গিনী দাস, অম্বুজা সুন্দরী প্রমুখ নারী নিজেদের ব্যক্তিগত গুণের ব্যবহারে এই আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। [4] স্বদেশি আন্দোলন: গ্রামেগঞ্জে নারীরা বিলাতি কাপড় ত্যাগ করে চরকায় কাটা সুতো দিয়ে তৈরি মোটা কাপড় ব্যবহার করতে শুরু করে। বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের সময় স্বদেশি দ্রব্যের ব্যবহারের প্রতি জোর দেওয়া হয় এবং বিলাতি কাপড়, লবণ, চিনি ও অন্যান্য যে-কোনো বিলাতি দ্রব্যাদি বর্জন বা বয়কট করার কর্মসূচি গ্রহণ করে এই আন্দোলনকেসাফল্যমণ্ডিত করার চেষ্টা চালানো হয়।


8. বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে নারীদের অংশগ্রহণের বিবরণ দাও।

• উত্তর :  বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে নারীদের অংশগ্রহণ

ভূমিকা: সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশ শাসক লর্ড কার্জন ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গভঙ্গ করলে বাংলা তথা ভারতে সংঘটিত বঙ্গভঙ্গ- বিরোধী আন্দোলনে নারীরা ব্যাপক সংখ্যায় অংশগ্রহণ করে।

[1] বিলিতি পণ্য বর্জন: বহু নারী বিলিতি পণ্য যেমন বিলিতি শাড়ি, কাচের চুড়ি, লবণ, ঔষধপত্র ব্যবহার বন্ধ করে এবং দেশীয় মোটা কাপড় ব্যবহার শুরু করে। এই প্রসঙ্গে কবি মুকুন্দ দাস গান লেখেন  ফেলে দাও রেশমি চুড়ি”। গৃহকোণ ছেড়ে বেরিয়ে তারা মিছিল-মিটিং ও পিকেটিং-এ অংশ নেন।

[2] স্বদেশি প্রচার: স্বদেশি পণ্যের প্রচারে বিভিন্ন নারী এগিয়ে আসেন। স্বদেশি পণ্যের প্রসারে তারা প্রচারকার্য চালান। সরলাদেবী চৌধুরানি ‘লক্ষীর ভাণ্ডার’ স্থাপন করেন।

[3] জাতীয় শিক্ষা : বহু ছাত্রী ব্রিটিশ নিয়ন্ত্রিত সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছেড়ে বেরিয়ে আসে। তারা দেশীয় নিয়ন্ত্রণে প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলিতে ভরতি হয়।

[4] অরুন্ধন: ব্রিটিশ সরকার ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দের ১৬ অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে বঙ্গভঙ্গ কার্যকর করলে বাংলার নারীরা ঘরে ঘরে অরন্ধন ও উপবাস পালন করে।

[5] আন্দোলনে নেতৃত্ব: বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলন মুরশিদাবাদের গিরিজা সুন্দরী, ফরিদপুরের সৌদামিনী


9. “বিংশ শতকে বাংলার বিপ্লবী আন্দোলনে নারীদের যোগদানের পরিচয় দাও।
● উত্তর   সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে নারীদের যোগদান

ভূমিকা: বিংশ শতকে ব্রিটিশ-বিরোধী বিভিন্ন গণতান্ত্রিক ও জাতীয় আন্দোলনের ব্যর্থতার ফলে সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলন যথেষ্ট সক্রিয় হয়ে ওঠে। বাংলা ছিল এই বিপ্লবী আন্দোলনের প্রাণকেন্দ্র। এই আন্দোলনে বাংলার বহু নারীও যোগ দান করেন।

[1] সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত: বাংলার বহু নারী অনুশীলন সমিতি, যুগান্তর দল প্রভৃতি সশস্ত্র গুপ্তসমিতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েন। প্রকাশ্য সমিতি দীপালি সংঘের সদস্য হয়েও বহু নারী বিপ্লবী কার্যকলাপ পরিচালনার প্রশিক্ষণ নেন।

[2] আশ্রয়দান: বাংলার বহু যুবতী বিপ্লবী দলগুলির সংস্পর্শে এলে তাঁদের বাড়ির মা, মাসিমা, কাকিমা প্রমুখও নানা বৈপ্লবিক কাজকর্মে তাদের সাহায্য করেন। তাঁরা বাড়িতে বিপ্লবীদের গোপনে আশ্রয় দিয়ে বা বাড়িতে অস্ত্রশস্ত্র লুকিয়ে রাখার সুযোগ করে দিয়ে বিপ্লবীদের সহায়তা করেন।

[3] আর্থিক সহায়তা: দরিদ্র বিপ্লবীরা যখন দেশমাতার মুক্তির জন্য নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে চলেছে তখন বহু নারী নিজেদের টাকা-পয়সা, সোনার গয়না প্রভৃতি দিয়ে বৈপ্লবিক কাজে সহায়তা করেন।

[4] বিপ্লবী নারী: বিপ্লবী আন্দোলনের প্রথমদিকে স্বর্ণকুমারী দেবী, সরলাদেবী, আশালতা সেন, সরোজিনী নাইডু, ননী বালা, দুকড়িবালা দেবী, ইন্দুমতী দেবী প্রমুখ নারী বৈপ্লবিক কাজকর্মের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরবর্তীকালেলীলা নাগ, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার, কল্পনা দত্ত, বীণা দাস প্রমুখ বিপ্লবী চরম আত্মোৎসর্গের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।


10. বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলন পর্বে ছাত্র আন্দোলনের পরিচয় দাও।
ভূমিকা: বাঙালির ব্রিটিশ-বিরোধিতাকে দুর্বল করার উদ্দেশ্যে সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশ শাসক লর্ড কার্জন ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বাংলা
প্রদেশ দ্বিখণ্ডিত করেন। এর বিরুদ্ধে যে শক্তিশালী আন্দোলন গড়ে ওঠে তাতে বাংলা তথা ভারতের ছাত্রসমাজ সক্রিয়ভাবে
অংশগ্রহণ করে।

[1] শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ত্যাগ: এই সময় ছাত্রসমাজ উৎসাহের সঙ্গে সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছেড়ে বেরিয়ে এসে জাতীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলিতে ভর্তি হয়। আন্দোলনে ছাত্রদের উৎসাহ দেখে সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন যে, ছাত্ররা ছিল এই আন্দোলনের স্বনিয়োজিত প্রচারক।

[2] সংগঠন: বিভিন্ন ছাত্র ও যুবনেতা ছাত্রদের সংঘটিত করে আন্দোলনে শামিল করেন। ছাত্রনেতা সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের ডন সোসাইটি (১৯০২ খ্রি.), শচীন্দ্রনাথ বসু-এর অ্যান্টি সাকুর্লার সোসাইটি প্রভৃতি ছাত্রদের আন্দোলনে শামিল করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। কলকাতার বিভিন্ন কলেজের ছাত্র প্রতিনিধিরা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম কমিটি গড়ে তোলে।

[3] বয়কট; ছাত্ররা বিদেশি দ্রব্য বর্জন করে এবং বিলিতি লবণ, চিনি, কাপড় প্রভৃতি পণ্যের দোকানের সামনে পিকেটিং চালায়। তারা বিদেশি পণ্য বর্জনের জন্য প্রচার চালায় এবং বিদেশি পণ্যে অগ্নিসংযোগ করে। ছাত্ররা পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে স্বদেশি পণ্য ব্যবহারের সপক্ষে প্রচার চালায়।

[4] সভা-সমাবেশ: ছাত্ররা স্কুলকলেজ থেকে বেরিয়ে এসে বিভিন্ন সভা-সমাবেশে অংশ নেয়। ৭ আগস্ট প্রায় ৫ হাজার ছাত্র মিছিল করে টাউন হলের সভায় যোগ দেয়। এভাবে ছাত্র আন্দোলন যথেষ্ট শক্তিশালী হলেও ১৯১০ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ এই আন্দোলনে ভাটা পড়ে।


11. বাংলার বিপ্লবী আন্দোলনে অনুশীলন সমিতির কী ভূমিকা ছিল?
উত্তর     বিপ্লবী আন্দোলনে অনুশীলন সমিতির ভূমিকা
ভূমিকা: বিংশ শতকের শুরুতে বাংলায় বেশ কয়েকটি বিপ্লবী গুপ্তসমিতি গড়ে ওঠে। এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল অনুশীলন সমিতি।

[1] প্রতিষ্ঠা: অনুশীলন সমিতি ছিল বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অনুশীলন তত্ত্বের আদর্শে গঠিত বাংলার একটি সশস্ত্র বিপ্লবী সংগঠন। আইনজীবী প্রমথনাথ মিত্র (পি মিত্র)-এর সহায়তায় বিপ্লবী সতীশচন্দ্র বসু ১৯০২ খ্রিস্টাব্দের ২৪ মার্চ কলকাতার ১২, মদন মিত্র লেন-এ এই সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন।

[2] সদস্য: তৎকালীন বাংলার বহু বিপ্লবী অনুশীলন সমিতির সদস্য ছিলেন। এঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন অরবিন্দ ঘোষ, বারীন্দ্র কুমার ঘোষ, চিত্তরঞ্জন দাশ, শশীভূষণ রায়চৌধুরী, যতীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ।

[3] কার্যাবলি: অনুশীলন সমিতির প্রধান লক্ষ্য ছিল সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনের দ্বারা ভারতের স্বাধীনতা অর্জন। এই উদ্দেশ্যে অনুশীলন সমিতির সদস্যদের লাঠিখেলা, ব্যায়াম প্রভৃতির প্রশিক্ষণ চলত। সেই সঙ্গে গোপনে বোমা তৈরি, অস্ত্রচালনার প্রশিক্ষণ, অত্যাচারী ব্রিটিশ কর্মচারীদের হত্যার পরিকল্পনা চলত।

[4] বিভিন্ন শাখা: ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলন শুরু হলে অনুশীলন সমিতির সক্রিয়তা বহুগুণ বেড়ে যায়। এই সময় ঢাকা, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, রাজশাহি, রংপুর, চট্টগ্রাম প্রভৃতি জেলায় এই সমিতির শাখা গড়ে ওঠে।



মাধ্যমিক ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর :দশম শ্রেণি ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর ৮ নম্বর pdf download / দশম শ্রেণি ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর 4 marks pdf / ক্লাস 10 বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / ক্লাস 10 ইতিহাস 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / Class X history 7th chapter 4 marks question answer pdf / Class ten history 7th chapter 4 marks question answer / বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন LAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন থেকে অতিসংক্ষিপ্ত, অতিঅতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর গুলি আগতি West Bengal Madhyamik History Examination – পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক ইতিহাস পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।



তোমরা যারা মাধ্যমিক ইতিহাস পরীক্ষার জন্য -  বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন অধ্যায় থেকে প্রশ্ন উত্তর খুঁজে চলেছো তাদের জন্য আজ আমরা– মাধ্যমিক ইতিহাস এর  সপ্তম অধ্যায় থেকে প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik History 4 no chapter Question and Answer Question and Answer নিয়ে এসেছি, তোমরা নিচে দেওয়া ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর গুলো ভালো করে পড়বে ও যদি Pdf প্রয়োজন হয় তাহলে নীচে দেওয়া মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন প্রশ্ন ও উত্তর PDf download- link এ ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারো। 


‘‘ মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা ’’ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক মাধ্যমিক পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য।  বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন অধ্যায় থেকে প্রশ্ন অনেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় আসে । 


মাধ্যমিক ইতিহাস বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন সপ্তম অধ্যায় অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | দশম শ্রেণির ইতিহাস বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন সপ্তম অধ্যায় অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik History short Question and Answer 


বিনামূল্যে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন:-

File Details:-

File Name:- Madhyamik history 7th chapter short questions answers in bengali pdf download 

File Format:- PDF

File Size:-  Mb

File Location:- Google Drive

  Download  Click Here to Download 

      আরও পোস্ট দেখো     B           

A. মাধ্যমিক ইতিহাস সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর Click Here

B.  Madhyamik Suggestion / মাধ্যমিক সাজেশন

C. Madhyamik History Suggestion Click here

D. মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন PDF Download 


অসংখ্য ধন্যবাদ , তোমার যদি  আমাদের এই ” মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় বিশ শতকের ভারতে নারী ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন 4 প্রশ্ন ও উত্তর । Madhyamik History seven chapter LAQ Question and Answer  ” পােস্টটি ভালো লাগে এবং গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়, তাহলে তুমি আমাদের এই পোস্টটা তোমার বন্ধু বান্ধবীদের সাথে শেয়ার করবে এবং কমেন্ট করে জানাবে।


এছাড়াও তুমি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে যেকোনো চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বই পিডিএফ, নোট, Practice Set, mock test ইত্যাদি পাবে।

 

_________❤️🤗 ধন্যবাদ ❤️🤗 ________





Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url