মাধ্যমিক ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায় 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর | বিশ শতকের ভারতে কৃষক শ্রমিক আন্দোলন ৪ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর

WhatsAp Group Join Now
Telegram Group Join Now

দশম শ্রেণি ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায় 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর pdf | Madhyamik history six chapter 4 marks question answer | Class 10 history six chapter 4 marks question answer

 

আসসালামু আলাইকুম,

তোমাকে আমাদের এই SKGUIDEBANGLA শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে স্বাগতম।

আজকে আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি দশম শ্রেণির ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায় 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। মাধ্যমিক ইতিহাস 4 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর বিশ শতকের ভারতে কৃষক শ্রমিক ও বামপন্থী আন্দোলন । দশম শ্রেণির ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায় ৪ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর । বিশ শতকের ভারতে কৃষক শ্রমিক ও বামপন্থী আন্দোলন (ষষ্ঠ অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর / মাধ্যমিক ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায় 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। Madhyamik history chapter 6 4 number question answer, মাধ্যমিক ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায় বিশ শতকের ভারতে কৃষক শ্রমিক ও বামপন্থী আন্দোলন 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / যা দশম শ্রেণির পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর যা আগত দশম শ্রেণির টেস্ট ও ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে‌ ।


তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের দশম শ্রেণির ইতিহাস ৬ নম্বর অধ্যায় 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর,  গুলো ভালো করে পড়ে নাও বা নীচে  দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে ক্লাস 10 ইতিহাস প্রশ্ন উত্তর ষষ্ঠ অধ্যায় pdf download, class 10 history six chapter 4 number questions answers pdf download করে নিতে পারো। এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে YouTube Live Class এর  মাধ্যমে  ক্লাস করতে চাইলে আমাদের YouTube Channel এ ভিজিট করো ও Subscribe করে নাও।


YouTube Link - .  OUR ONLINE SCHOOL   SUBSCRIBE       


      আরও পোস্ট দেখো     B  

এছাড়াও তোমার মাধ্যমিক ইতিহাস পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন ডাউনলোড করে নিতে পারো নীচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে।

Madhyamik History Suggestion 2024| West Bengal WBBSE Class Ten X history Question and Answer Suggestion 2024, মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন 2024



দশম শ্রেণির ইতিহাস বিশ শতকের ভারতে কৃষক শ্রমিক আন্দোলন বড় প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক ইতিহাস বিশ শতকের ভারতে কৃষক শ্রমিক আন্দোলন বড় প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায় বড় প্রশ্ন ও উত্তর


1. ভারত ছাড়ো আন্দোলনে কৃষক ও শ্রমিক শ্রেণির অংশগ্রহণ কীরূপ ছিল?

উত্তর : ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ভারত ছাড়ো আন্দোলন ছিল স্বতঃস্ফূর্ত এবং একটি প্রকৃত গণ আন্দোলন। এই আন্দোলনে কৃষক শ্রেণি অভূতপূর্ব সাড়া দিয়েছিল এবং নানান সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও শ্রমিক শ্রেণিকে এই আন্দোলনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত রাখা যায়নি। 


[1] আন্দোলনে কৃষক শ্রেণির ভূমিকা: ভারত ছাড়ো আন্দোলনে কৃষক সম্প্রদায়ের যোগদান এই আন্দোলনকে সন্ত্রাসবাদী চরিত্র দান করে। কৃষক আন্দোলনের ব্যাপকতার বিভিন্ন দিকগুলি হল—

[i] আসাম, বাংলা, বিহার, ওড়িশা, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, প্রভৃতি স্থানের কৃষকরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে আন্দোলনে যোগ দেয়,

[ii] বহু স্থানে কৃষকরা সরকারকে খাজনা দেওয়া বন্ধ করে দেয়। বাংলার বিভিন্ন জেলায় কৃষক আন্দোলন গণবিদ্রোহের আকার ধারণ করে,

[iii] মেদিনীপুরের তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকার গঠনের মাধ্যমে সেখানকার কৃষকরা সমান্তরাল সরকার পরিচালনা করতে থাকে।


[2] আন্দোলনে শ্রমিক শ্রেণির ভূমিকা: ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে ভারত ছাড়ো আন্দোলন শুরু হলে ভারতের কমিউনিস্ট দল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে রাতারাতি সাম্রাজ্যবাদ-বিরোধী যুদ্ধের পরিবর্তে জনযুদ্ধ বলে ঘোষণা করে এবং নীতিগত কারণে ভারত ছাড়ো আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ায় | তবে, ব্যক্তিগতভাবে কোনো কোনো কমিউনিস্ট কর্মী এই আন্দোলনকে সমর্থন জানায়। তারই একটি অংশ ছিল শ্রমিক শ্রেণি।

শ্রমিক আন্দোলনের ব্যাপকতার বিভিন্ন দিকগুলি হল— [i] গান্ধিজি ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দকে কারারুদ্ধ করা হলে তার প্রতিবাদে বম্বে, নাগপুর, আমেদাবাদ প্রভৃতি শিল্পাঞ্চলেরশ্রমিকরা এক সপ্তাহ ধরে ধর্মঘট ও কর্মবিরতি পালন করে। [ii] জামশেদপুরে লৌহ- ইস্পাত কারখানায় দুই মাস ধরে ধর্মঘট পালন করা হয়।


উপসংহার: ব্রিটিশ সরকার ভারত ছাড়ো আন্দোলনের বিরুদ্ধে কমিউনিস্ট পার্টিকে কাজে লাগাতে চেয়েছিল। তাই কমিউনিস্ট পার্টি পরিচালিত শ্রমিক আন্দোলনের ভূমিকা আশাব্যঞ্জক না হলেও কৃষক শ্রেণির অভূতপূর্ব সাড়া শ্রমিক শ্রেণির কিছু অংশের অনীহাকে পুষিয়ে দিয়েছিল। তবে অধ্যাপক আদিত্য মুখার্জির মতে, “পার্টির লাইন আলাদা হওয়া সত্ত্বেও দেশের বিভিন্ন এলাকায় সাধারণ কমিউনিস্ট কর্মীরা ভারত ছাড়ো আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছিল।”




2. টীকা লেখো: মোপলা বিদ্রোহ |

উত্তর : গান্ধিজির ডাকে অসহযোগ আন্দোলন চলাকালে সর্বাপেক্ষা ব্যাপক ও ভয়াবহ কৃষক আন্দোলন ছিল মোপলা বিদ্রোহ | দক্ষিণ ভারতের মালাবার উপকূলের আরবীয় বংশোদ্ভূত, দরিদ্র, মুসলিম কৃষক—মোপলাদের দ্বারা পরিচালিত এই আন্দোলন জঙ্গি কৃষক আন্দোলনের রূপ পরিগ্রহণ করে।


[1] পটভূমি: ১৮২১ খ্রিস্টাব্দে জেনমি নামে হিন্দু জমিদারদের শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মূলত সংগঠিত হয় এই কৃষক আন্দোলন। খলিফার হৃত রাজ্য পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও ইংরেজ-বিরোধী অসহযোগ আন্দোলনের উপাদান নিয়ে গড়ে ওঠে।


[2] নেতৃত্ব: মোপলাদের মধ্যে আন্দোলন সংগঠিত করার ক্ষেত্রে ইয়াকুব হাসান, মাধবন নায়ার, গোপাল মেনন, আলি মুসলিয়ার প্রমুখ কংগ্রেস ও খিলাফত নেতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা করেছিল।


[3] অবসান: ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন হিসেবে শুরু হলেও ক্রমে এই বিদ্রোহ হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গায় পর্যবসিত হয়। বিদ্রোহীরা জমিদারদের বাড়ি,কাছারি, থানা, সরকারি দপ্তরে আক্রমণ চালায় | তবে সরকার কঠোর হস্তে এই আন্দোলন দমন করে।




3. নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো

উত্তর ভারতের শ্রমিক আন্দোলনের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী ঘটনা হল ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে বম্বেতে কংগ্রেস নেতা লালা লাজপত রায়ের সভাপতিত্বে নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস-এর প্রতিষ্ঠা।


[1] প্রতিষ্ঠা : ১৯২০ খ্রিস্টাব্দের ৩১ অক্টোবর ৮০৬ জন প্রতিনিধির উপস্থিতিতে বম্বেতে এই শ্রমিক সংঘের প্রতিষ্ঠা হয় | এই অধিবেশনে মোতিলাল নেহরু, বিলভাই প্যাটেল, বি পি ওয়াদিয়া, শ্রীমতি অ্যানি বেসান্ত, জোসেফ ব্যাপ্তিস্তা, সি এফ অ্যান্ড্রুজ প্রমুখ নেতা যোগ দেন। এই অধিবেশনের সভাপতি ছিলেন লালা লাজপত রায়, সহ-সভাপতি ছিলেন জোসেফ ব্যাপ্তিস্তা এবং সাধারণ সম্পাদক ছিলেন চমনলাল ।


[2] কর্মসূচি : সভাপতির ভাষণে লালা লাজপত রায় জাতীয় শ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ হতে আহ্বান জানান এবং তাদের সমাজতান্ত্রিক চিন্তাধারার সাথে পরিচিত হতে বলেন। এই সময় নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে এক ইস্তাহার প্রকাশ করে।


[3] চরিত্র: এই ইস্তাহারে শ্রেণি চেতনা, সমাজতান্ত্রিক আদর্শ বা কোনো বৈপ্লবিক কর্মকাণ্ডের আহ্বান না থাকলেও শ্রমিক শ্রেণির ঐক্যের ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয় এবং শ্রমিকদের স্বাধীনতা সংগ্রামে সংঘবদ্ধভাবে অংশগ্রহণের আবেদন জানানো হয়। পরে কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠিত হলে AITUC-র বামপন্থী প্রবণতা বৃদ্ধি পায় ।


4.একা আন্দোলনের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।
১৯২০-র দশকে সামন্ততান্ত্রিক অনাচারের বিরুদ্ধে সংগঠিত কৃষক আন্দোলনগুলির মধ্যে অন্যতম হল একা বা একতা আন্দোলন। এই আন্দোলনের সূচনা হয় ১৯২০ খ্রিস্টাব্দের শেষের দিকে। যুক্তপ্রদেশের (হরদই, বরাবাঁকি, সীতাপুর, বরাইচ প্রভৃতি অঞ্চলের কৃষকরা যে-কোনো অবস্থায় ঐক্যবদ্ধ থাকার শপথ নিয়েছিল বলে এর নাম হয়েছিল একা বা একতা আন্দোলন। 

[1] নেতৃত্ব : আন্দোলনের সূচনা পর্বে কংগ্রেসি নেতৃবৃন্দ এর সাথে যুক্ত থাকলেও এই আন্দোলনের প্রধান নেতা ছিল মাদারি পাশি নামে অনুন্নত শ্রেণির এক নেতা, যার আহ্বানে অনুন্নত সম্প্রদায়ের কৃষকরা

দলে দলে এই আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ে।


[2] কর্মসূচি:

[i] মন্ত্রপাঠ ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কৃষকরা শপথ নিয়েছিল যে, নির্দিষ্ট সময়ে নির্ধারিত খাজনা ছাড়া তারা বেশি কিছু দেবে না,

[ii] জমি থেকে উচ্ছেদ করলেও তারা জমি ছাড়বে না এবং রসিদ ছাড়া তারা খাজনা দেবে না,

[iii]·খাজনা দেবে নগদ অর্থে, শস্যের মাধ্যমে নয় এবং তারা জমিদারের জমিতে বেগার খাটবে না,

[iv] পঞ্চায়েতের মাধ্যমে গ্রাম্য বিরোধের মীমাংসা করা হবে ও সর্বক্ষেত্রে কৃষকরা নিজেদের মধ্যে ঐক্য বজায় রাখবে।

[3] . আন্দোলনের অবসান : নিম্নশ্রেণির নেতৃবৃন্দের দুঃসাহসিক নেতৃত্বে একা আন্দোলন চরম আকার ধারণ করে। এই আন্দোলনের ফলে জমিদার ও তালুকদারদের ঘরবাড়ি ও খামার আক্রান্ত হয় | কিন্তু সরকারের নিষ্ঠুর দমননীতির ফলে ১৯২২ খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাস নাগাদ এই আন্দোলন বন্ধ হয়ে যায় ।


5. টীকা লেখো: মিরাট ষড়যন্ত্র মামলা |

উত্তর : ১৯২০-এর দশকে বামপন্থী কমিউনিস্টদের দ্বারা পরিচালিত শ্রমিক আন্দোলনকে দুর্বল করতে ব্রিটিশ সরকার যেসব দমনমূলক মামলা শুরু করে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল মিরাট ষড়যন্ত্র মামলা |


[1] পটভূমি: ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক সরকার শ্রমিক আন্দোলনকে দমন করতে কেন্দ্রীয় আইনসভায় জননিরাপত্তা বিল ও বাণিজ্য-বিরোধ বিল পেশ করে। কিন্তু এই বিল দুটি আইনে পরিণত না হওয়ায় ব্রিটিশ সরকার ভারতে বামপন্থী রাজনীতি দুর্বল করতে ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দের ২০ মার্চ ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ৩৩ জন শ্রমিক নেতাকে গ্রেফতার করে তাদের বিরুদ্ধে যে মামলা শুরু করে তা মিরাট ষড়যন্ত্র মামলা নামে পরিচিত।


[2] নেতৃত্ব : এই মামলায় অভিযুক্তদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল এস এ ডাঙ্গে, মুজফ্ফর আহমেদ, গঙ্গাধর অধিকারী, ধরণী গোস্বামী, শিবনাথ ব্যানার্জি, সামসুল হুদা প্রমুখ। এ ছাড়া বেঞ্জামিন ব্র্যাডলি প্রমুখ ব্রিটিশ নেতা এই মামলায় গ্রেফতার হন।


[3] মামলার রায় : ১৯২৯-৩৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এই মামলা চলার পর মামলার রায়ে অধিকাংশ শ্রমিক নেতাদের গ্রেফতার করা হয়। এই রায়ের বিরুদ্ধে পণ্ডিত রোমা রোঁলা, আইনস্টাইন, হ্যারল্ড লাস্কি প্রমুখ

ব্রিটিশ সরকারকে চিঠি লেখেন| তবুও মামলার রায়ে ভারতীয় ট্রেড ইউনিয়ন ও কমিউনিস্ট পার্টিকে ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত নিষিদ্ধ করা হয়


[4] প্রতিক্রিয়া : ব্রিটিশ পার্লামেন্ট এই মামলাকে জুডিশিয়াল স্ক্যান্ডেল বলে অভিহিত করেন। এই

মামলার রায় ভারতের বামপন্থী শ্রমিক আন্দোলনকে অনেকটাই দুর্বল করে দিয়েছিল।



7. টীকা লেখো: কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দল।

উত্তর : ১৯৩০-এর দশকে ভারতে বামপন্থী সমাজতান্ত্রিক চিন্তাধারার প্রসারের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে বম্বেতে কংগ্রেস সোশ্যালিস্ট পার্টি বা কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দলের প্রতিষ্ঠা | এই দলের প্রথম সভাপতি ছিলেন আচার্য নরেন্দ্রদেব ও প্রথম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন জয়প্রকাশ নারায়ণ।


[1] নেতৃত্ব : কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দল প্রতিষ্ঠার পিছনে জাতীয় কংগ্রেসের দুই তরুণ নেতা জওহরলাল নেহরু ও সুভাষচন্দ্র বসুর বিশেষ ভূমিকার কথা জানা যায়। কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দলের অন্য নেতাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন ইউসুফ মেহের আলি, আসাফ আলি, মিনু মাসানি, অচ্যুত পট্টবধন, রামমনোহর লোহিয়া প্রমুখ।


[2] লক্ষ্য ও কর্মসূচি : এই দলের প্রধান লক্ষ্য ছিল কৃষক ও শ্রমিকদের সংঘবদ্ধ করে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনকে শক্তিশালী করে তোলা। এ ছাড়া ভারতের পূর্ণ স্বাধীনতা অর্জন, বৈদেশিক বাণিজ্যের ওপর রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ, দেশীয় রাজতন্ত্র ও জমিদারি প্রথার বিলুপ্তি ঘটানো এই পার্টির কিছু উল্লেখযোগ্য কর্মসূচি ছিল।


[3] কার্যকলাপ: ১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দের প্রাদেশিক আইনসভার নির্বাচনে জাতীয় কংগ্রেসের বিপুল সাফল্য লাভের পিছনে কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দলের বিশেষ ভূমিকা ছিল। এই দলের কৃষিসংস্কার, ভূমিসংস্কার, বিরোধ প্রমুখ সমস্যার সমাধানে কংগ্রেস নজর দিতে বাধ্য হয়। এ ছাড়া গান্ধিজিসহ কংগ্রেসের প্রায় সব শীর্ষ নেতারা গ্রেফতার হলে ভারত ছাড়ো আন্দোলন পরিচালনায় কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দলের নেতারা উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বাক্ষর রাখে।


মন্তব্য : সুতরাং কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দলের প্রতিষ্ঠা কংগ্রেসের অভ্যন্তরে বামপন্থী শক্তিবৃদ্ধির ঘটনাকে আলোড়িত করে।



8. সারা ভারত কিষান সভা সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো।

উত্তর : ভারতে বামপন্থী কৃষক আন্দোলনের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী ঘটনা ছিল ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে লখনউতে সারা ভারত কিষান সভা প্রতিষ্ঠা। ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দের এপ্রিল মাসে জাতীয় কংগ্রেসের লখনউ অধিবেশন চলাকালে জওহরলাল নেহরুর সমর্থনপুষ্ট কংগ্রেসের বামপন্থী অংশ, কংগ্রেসের সমাজতন্ত্রী দল এবং কমিউনিস্টরা মিলে এটি প্রতিষ্ঠা করে।


[1] নেতৃত্ব : এই সভার প্রথম সভাপতি ছিলেন বিহার কিষান সভার প্রতিষ্ঠাতা স্বামী সহজানন্দ ও সম্পাদক ছিলেন অন্ধ্রের কৃষক আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ অধ্যাপক এন জি রঙ্গ। সারা ভারত কিষান সভার অন্যান্য নেতৃমণ্ডলীর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন ইন্দুলাল যাজ্ঞিক, সোহন সিং, দীন মহম্মদ, কমল সরকার, সুধীন প্রামাণিক এবং সারা ভারত কিষান সভার মুখপত্র 'কিষান বুলেটিনের সম্পাদক হন ইন্দুলাল যাজ্ঞিক |


[2] কর্মসূচি: এই বুলেটিনে প্রকাশিত ইস্তাহারে কৃষকদের বিভিন্ন দাবিদাওয়া তুলে ধরা হয় । এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল—

[i] জমিদার প্রথার বিলুপ্তি,

[ii] কৃষিঋণ মকুব, [iii] বেগার প্রথা নিষিদ্ধ করা,

[iv] খাজনার হার ৫০ শতাংশ হ্রাস, [v] কৃষকদের বনজ সম্পদ আহরণের পূর্ণ অধিকার, [vi] অনাবাদি

সরকারি জমি ও জমিদারদের খাস জমি কৃষকদের প্রদান, [vii] সামন্তপ্রথার বিলোপসাধন এবং

[viii] খেতমজুরদের মজুরি বৃদ্ধি।


[3] বিস্তার: উল্লিখিত দাবির সমর্থনে কৃষকদের নিয়ে দেশের নানা স্থানে সভাসমিতি ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দের ১ সেপ্টেম্বর সারা ভারত কিষান দিবস পালিত হয় | পরবর্তীকালে সারা ভারত কিষান সভার উদ্যোগে গোটা দেশে জোরদার কৃষক আন্দোলন গড়ে ওঠে এবং প্রতিষ্ঠিত হয় বিভিন্ন প্রাদেশিক কিষান সভা।


দশম শ্রেণির ইতিহাসের ষষ্ঠ অধ্যায়ের শর্ট কোশ্চেন|মাধ্যমিক ইতিহাস ধারণা 4 নং প্রশ্ন উত্তর


9. বিশ শতকে ভারতে কৃষক আন্দোলন শুরু হওয়ার প্রধান কারণগুলি কী ছিল? এই সময় কোন্ কোন্কৃ ষক আন্দোলন যথেষ্ট সক্রিয় হয়ে ওঠে?

উত্তর কৃষক আন্দোলনের কারণ
ভূমিকা: বিশ শতকে ভারতে কৃষক আন্দোলন শুরু হওয়ার প্রধান কারণগুলি ছিল নিম্নরূপ-
[1] রাজস্ব বৃদ্ধি: দেশের দরিদ্র কৃষকদের ওপর সরকার বারবার রাজস্বের পরিমাণ বৃদ্ধি করলে কৃষকরা ক্ষুব্ধ হয়।

[2] জমিদার ও তালুকদারদের শোষণ : সরকারের ঘনিষ্ঠ জমিদার ও তালুকদাররা কৃষকদের ওপর বিভিন্নভাবে শোষণ ও অত্যাচার চালায়।

[3] স্বাধীনতার স্বপ্ন: কৃষকরা আন্দোলনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশের স্বাধীনতা অর্জনের স্বপ্ন দেখেছিল। বিশ শতকে কৃষক আন্দোলনের সক্রিয়তা বিশ শতকে ভারতের ব্রিটিশ-বিরোধী আন্দোলনগুলির মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চারটি জাতীয় আন্দোলন হল–[1] বঙ্গভঙ্গ- বিরোধী স্বদেশি আন্দোলন (১৯০৫ খ্রি.), [2] অহিংস অসহযোগ আন্দোলন (১৯২০ খ্রি.), [3] আইন অমান্য আন্দোলন (১৯৩০ খ্রি.), [4] ভারত ছাড়ো আন্দোলন (১৯৪২ খ্রি.)। এই চারটি আন্দোলনের সময় ভারতে কৃষক আন্দোলনও যথেষ্ট সক্রিয় বা শক্তিশালী হয়ে ওঠে। তা ছাড়া অহিংস অসহযোগ ও আইন অমান্য আন্দোলনের মধ্যবর্তী সময়েও বামপন্থীদের উদ্যোগে কৃষক আন্দোলন চলে।


10.বারদৌলি সত্যাগ্রহ (১৯২৮ খ্রি.) সম্পর্কে কী জান?
উত্তর :  বারদৌলি সত্যাগ্রহ

ভূমিকা: গুজরাটের সুরাট জেলার বারদৌলি তালুকের কৃষকরা
১৯২৮ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ এক শক্তিশালী সত্যাগ্রহ আন্দোলন শুরু করে, যা বারদৌলি সত্যাগ্রহ নামে পরিচিত।

[1] কৃষকদের অবস্থা : বারদৌলি তালুকের সংখ্যাগরিষ্ঠ কৃষকরাই ছিল নিম্নবর্ণের কালিপরাজ সম্প্রদায়ভুক্ত। সীমাহীন দারিদ্র্য, সামাজিক অবজ্ঞা তাদের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছিল।

[2] আন্দোলনের কারণ : ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দে ভয়ংকর বন্যায় ফসল নষ্ট হলে বারদৌলির কৃষকরা দুর্ভিক্ষের শিকার হওয়া সত্ত্বেও সরকার তাদের ওপর প্রথমে ৩০ শতাংশ এবং পরে তা কমিয়ে প্রায় ২২ শতাংশ রাজস্ব বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করে। ফলে কৃষকরা বিদ্রোহী হয়।

[3] প্যাটেলের নেতৃত্ব: বারদৌলি সত্যাগ্রহে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য কৃষকরা গান্ধিবাদী কংগ্রেস নেতা বল্লভভাই প্যাটেলের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তিনি এখানে কৃষকদের ঐক্যবদ্ধ করে অহিংস প্রতিরোধ আন্দোলন গড়ে তোলেন। বারদৌলির কৃষক-রমণীরা তাঁকে ‘সর্দার’ উপাধি দেন।

[4] অন্যান্য নেতৃত্ব : আন্দোলনে নরহরি পারিখ, রবিশংকর ব্যাস, মোহনলাল পান্ডে প্রমুখ সর্দার প্যাটেলকে সহযোগিতা করেন। মিঠুবেন প্যাটেল, মণিবেন প্যাটেল, সারদা মেহতা, ভক্তি বাঈ প্রমুখ নারী এই আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন।

[5] প্রভাব: আন্দোলনের সমর্থনে বোম্বাই বিধানসভার সদস্য কে এম মুন্সি ও লালজি নারাণজি পদত্যাগ করেন। গান্ধিজিও বারদৌলিতে এসে আন্দোলনে নেতৃত্বদানের কথা ঘোষণা করেন। শেষপর্যন্ত সরকার নিযুক্ত এক কমিটি ৬.০৩ শতাংশ খাজনা বৃদ্ধি অনুমোদন করলে কৃষকরা তা দিতে রাজি হয়।


10. টীকা লেখো : ওয়ার্কার্স অ্যান্ড পেজেন্টস পাটি।
● উত্তর :    ওয়ার্কার্স অ্যান্ড পেজেন্টন্স পার্টি
ভূমিকা: কংগ্রেস দল শ্রমিক ও কৃষকদের সংঘবদ্ধ করে ব্রিটিশ- বিরোধী আন্দোলনকে শক্তিশালী করার যে উদ্যোগ নেয় সেক্ষেত্রে অত্যন্ত সক্রিয় ভূমিকা পালন করে ওয়ার্কার্স অ্যান্ড পেজেন্টস পার্টি।

[1] পেজেন্টস পার্টির বাংলা শাখা : কাজি নজরুল ইসলাম, হেমন্ত কুমার সরকার, কুতুবউদ্দিন আহমেদ, সামসুদ্দিন হুসেন প্রমুখের উদ্যোগে ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দে বাংলায় কংগ্রেস দলের মধ্যে  লেবার স্বরাজ পার্টি অব দ্য ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস' নামে একটি দল প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে এই দলের নাম হল ওয়ার্কার্স অ্যান্ড পেজেন্টস পার্টি অব বেঙ্গল।

[2] পেজেন্টস পার্টির সর্বভারতীয় শাখা : বাংলার অনুকরণে
বিভিন্ন প্রদেশে শীঘ্রই এই পার্টির শাখা গড়ে ওঠে। এই শাখাগুলি ঐক্যবদ্ধ হয়ে ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে অল ইন্ডিয়া ওয়ার্কার্স অ্যান্ড পেজেন্টস পার্টি প্রতিষ্ঠিত হয়। দলের সাধারণ সম্পাদক হন আর এস নিম্বকার।

[3] উদ্যোগ : এই দল শ্রমিকদের মধ্যে প্রচার করতে থাকে
যে, শ্রমিকরা অর্থনৈতিক দিক থেকে স্বাধীনতা না পেলে রাজনৈতিক দিক থেকে স্বাধীনতার কোনো মূল্যই থাকবে  না। পেজেন্টস পার্টির নেতারা রাজনৈতিক আন্দোলন ওশ্রেণি সংগ্রাম সম্পর্কে শ্রমিকদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে থাকেন।

[4] মুখপত্র : বিভিন্ন প্রদেশে এই পার্টির মুখপত্র প্রকাশের মাধ্যমে শ্রমিকদের মধ্যে ব্যাপক প্রচার চলতে থাকে। এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল 'লাঙল’, ‘গণবাণী’, ‘শ্রমিক’, ‘সোশ্যালিস্ট’ ‘কীর্তি’, ‘লেবার-কিষাণ- গেজেট’ প্রভৃতি।

[5] আন্দোলন: এই দলের পরিচালনায় বোম্বাইয়ে রেল, ছাপাখানা, পৌরসভা, বন্দর প্রভৃতির শ্রমিকরা শক্তিশালী সরকার-বিরোধী আন্দোলন করে। আন্দোলনে

[6] মিরটি ষড়যন্ত্র মামলা : এই দলের আতঙ্কিত হয়ে সরকার এই দলের বহু নেতাকে গ্রেফতার করে মিরাট ষড়যন্ত্র মামলায় (১৯২৯ খ্রি.) অভিযুক্ত করলে তাদের আন্দোলনের গতি দুর্বল হয়ে যায়।


11. টীকা লেখো : মিরাট ষড়যন্ত্র মামলা |
• উত্তর   মিরাট ষড়যন্ত্র মামলা (১৯২৯-৩৩ খ্রি.)
ভূমিকা: ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠার পর ভারতে দ্রুতগতিতে কমিউনিস্ট ভাবধারার প্রসার ঘটতে থাকে।

1] কমিউনিস্টদের প্রসার : ১৯২০-এর দশকের শুরু থেকে ভারতের কমিউনিস্টরা দেশের কৃষক ও শ্রমিকদের সংঘবদ্ধ করে শক্তিশালী আন্দোলন গড়ে তুলতে থাকে। ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় কংগ্রেসের অধিবেশনে কমিউনিস্ট দলের নেতৃত্বে প্রায় ২৫ হাজার শ্রমিক যোগ দেয় এবং পূর্ণ স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবি জানায়।

2] সরকারের উদ্‌বেগ: কমিউনিস্ট ভাবধারা কমিউনিস্টদের নেতৃত্বে কৃষক ও শ্রমিক আন্দোলনের দ্রুত প্রসারে সরকার উদবিগ্ন হয়ে পড়ে। এই পরিস্থিতিতে কমিউনিস্টদের দমন ও শ্রমিক আন্দোলন থামিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে সরকার মিরাট ষড়যন্ত্র মামলায় বিভিন্ন কমিউনিস্ট নেতাকে জড়িয়ে দেয়।

3] মামলার রায় : ১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে মিরাট ষড়যন্ত্র মামলার রায় প্রকাশিত হয়। মামলায় ৩৩ জন কমিউনিস্ট নেতাকে অভিযুক্ত করা হয়। এঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন মুজাফফর আহমেদ, শিবনাথ ব্যানার্জি, ধরণী গোস্বামী, এস এ ডাঙ্গে, পি সি জোশী, ফিলিপ স্প্ল্যাট, গঙ্গাধর অধিকারী প্রমুখ। মামলার রায়ে কমিউনিস্ট পার্টি ও কমিউনিস্টদের যাবতীয় প্রচারকার্য নিষিদ্ধ হয়।



মাধ্যমিক ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর :দশম শ্রেণি ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর ৪ নম্বর pdf download / দশম শ্রেণি ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর 4 marks pdf / ক্লাস 10 বিশ শতকের ভারতে কৃষক শ্রমিক ও বামপন্থী আন্দোলন 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / ক্লাস 10 ইতিহাস 4 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / Class X history 6th chapter 4 marks question answer pdf / Class ten history 6th chapter 4 marks question answer / বিশ শতকের ভারতে কৃষক শ্রমিক ও বামপন্থী আন্দোলন LAQ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | বিশ শতকের ভারতে কৃষক শ্রমিক ও বামপন্থী আন্দোলন থেকে অতিসংক্ষিপ্ত, অতিঅতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর গুলি আগতি West Bengal Madhyamik History Examination – পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক ইতিহাস পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।



তোমরা যারা মাধ্যমিক ইতিহাস পরীক্ষার জন্য -  বিশ শতকের ভারতে কৃষক শ্রমিক ও বামপন্থী আন্দোলন অধ্যায় থেকে প্রশ্ন উত্তর খুঁজে চলেছো তাদের জন্য আজ আমরা– মাধ্যমিক ইতিহাস এর  ষষ্ঠ অধ্যায় থেকে প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik History 4 no chapter Question and Answer Question and Answer নিয়ে এসেছি, তোমরা নিচে দেওয়া ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর গুলো ভালো করে পড়বে ও যদি Pdf প্রয়োজন হয় তাহলে নীচে দেওয়া মাধ্যমিক ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায় বিশ শতকের ভারতে কৃষক শ্রমিক ও বামপন্থী আন্দোলন প্রশ্ন ও উত্তর PDf download- link এ ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারো। 


‘‘ মাধ্যমিক ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায় বিশ শতকের ভারতে কৃষক শ্রমিক ও বামপন্থী আন্দোলন বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা ’’ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক মাধ্যমিক পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য।  বিশ শতকের ভারতে কৃষক শ্রমিক ও বামপন্থী আন্দোলন অধ্যায় থেকে প্রশ্ন অনেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় আসে । 


মাধ্যমিক ইতিহাস বিশ শতকের ভারতে কৃষক শ্রমিক ও বামপন্থী আন্দোলন ষষ্ঠ অধ্যায় অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | দশম শ্রেণির ইতিহাস বিশ শতকের ভারতে কৃষক শ্রমিক ও বামপন্থী আন্দোলন ষষ্ঠ অধ্যায় অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik History short Question and Answer 


বিনামূল্যে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন:-

File Details:-

File Name:- Madhyamik history 6th chapter short questions answers in bengali pdf download 

File Format:- PDF

File Size:-  Mb

File Location:- Google Drive

  Download  Click Here to Download 

      আরও পোস্ট দেখো     B           

A. মাধ্যমিক ইতিহাস সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর Click Here

B.  Madhyamik Suggestion / মাধ্যমিক সাজেশন

C. Madhyamik History Suggestion Click here

D. মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন PDF Download 


অসংখ্য ধন্যবাদ , তোমার যদি  আমাদের এই ” মাধ্যমিক ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায় বিশ শতকের ভারতে কৃষক শ্রমিক ও বামপন্থী আন্দোলন 4 প্রশ্ন ও উত্তর । Madhyamik History six chapter LAQ Question and Answer  ” পােস্টটি ভালো লাগে এবং গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়, তাহলে তুমি আমাদের এই পোস্টটা তোমার বন্ধু বান্ধবীদের সাথে শেয়ার করবে এবং কমেন্ট করে জানাবে।


এছাড়াও তুমি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে যেকোনো চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বই পিডিএফ, নোট, Practice Set, mock test ইত্যাদি পাবে।

 

_________❤️🤗 ধন্যবাদ ❤️🤗 ________





Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url