অভিব্যক্তি ও অভিযোজন 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর | মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান চতুর্থ অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর

WhatsAp Group Join Now
Telegram Group Join Now

দশম শ্রেণি জীবন বিজ্ঞান চতুর্থ অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর pdf | Class 10 Life Science fourth chapter 2 marks question answer

অভিব্যক্তি ও অভিযোজন 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর | মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান চতুর্থ অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর

আসসালামু আলাইকুম,

তোমাকে আমাদের এই SKGUIDEBANGLA শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে স্বাগতম।


আজকে আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান চতুর্থ অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান 2 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর অভিব্যক্তি ও অভিযোজন । দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান চতুর্থ অধ্যায় ২ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর । অভিব্যক্তি ও অভিযোজন (চতুর্থ অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর / মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান চতুর্থ অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। Madhyamik Life Science chapter 2 number question answer, মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান চতুর্থ অধ্যায় অভিব্যক্তি ও অভিযোজন 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / যা দশম শ্রেণির পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর যা আগত দশম শ্রেণির টেস্ট ও ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে‌।



তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান ২ নম্বর অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর,  গুলো ভালো করে পড়ে নাও বা নীচে  দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে ক্লাস 10 জীবন বিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর চতুর্থ অধ্যায় pdf download, class 10 Life Science fourth chapter 2 number questions answers pdf download করে নিতে পারো। এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে YouTube Live Class এর  মাধ্যমে  ক্লাস করতে চাইলে আমাদের YouTube Channel এ ভিজিট করো ও Subscribe করে নাও।


YouTube Link - .  OUR ONLINE SCHOOL   SUBSCRIBE        


      আরও পোস্ট দেখো     B  

এছাড়াও তোমার মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন ডাউনলোড করে নিতে পারো নীচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে।

Madhyamik Life Science Suggestion 2024 | West Bengal WBBSE Class Ten X Life Science Question and Answer Suggestion 2024, মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান সাজেশন 2024



দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান অভিব্যক্তি ও অভিযোজন 2 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান অভিব্যক্তি ও অভিযোজন 2 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান চতুর্থ অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর



1. নিষ্ক্রিয় বা লুপ্তপ্রায় অঙ্গ কাকে বলে?

উত্তর: জীবদেহের যে সকল অঙ্গ পূর্বপুরুষের দেহে বা নিকট সম্পর্কিত অন্য জীবদেহে সক্রিয় থাকলেও দীর্ঘকাল অব্যবহারের কারণে ক্রমবিবর্তনের ফলে সংশ্লিষ্ট জীবটির দেহে কর্মক্ষমতা লোপ পেয়ে ছোটো আকারের কার্যহীন অঙ্গে পরিণত হয়েছে, তাদের নিষ্ক্রিয় বা লুপ্তপ্রায় অঙ্গ বলে। উদাহরণ মানুষের অ্যাপেনডিক্স (সিকামের নিষ্ক্রিয় রূপ), মানুষের কক্সিস (ল্যাজের

নিষ্ক্রিয় রূপ)।



2. অভিব্যক্তিতে লুপ্তপ্রায় অঙ্গের ভূমিকা কী?

উত্তর: নিকট সম্পর্কযুক্ত জীবের ক্ষেত্রে লুপ্তপ্রায় অঙ্গের উপস্থিতি প্রমাণ করে এরা একই পূর্বপুরুষ থেকে উদ্ভুত কিন্তু বিবর্তনের পথে ক্রমশ উন্নত ও পরিবর্তিত হয়েছে, যা অভিব্যক্তির মূল ধারণাকে সমর্থন করে।



3. বায়োজেনেটিক সূত্র (রিক্যাপিচুলেশন তত্ত্ব)- টি লেখো।

উত্তর: বিজ্ঞানী হেকেল-এর মতে, “ব্যক্তিজনি জীবজনির সংক্ষিপ্ত পুনারাবৃত্তি ঘটায়” (Ontogeny repeats phylogeny) অর্থাৎ প্রতিটি জীবের ভ্রূণের ক্রমবিকাশের পর্যায়গুলি জীবটির বিবর্তনের ইতিহাসের পর্যায়গুলির মতো হয়। এই সূত্রটি বায়োজেনেটিক সূত্র নামে পরিচিত। যদিও বর্তমানে এই সূত্রটি গ্রহণযোগ্য নয়।



4. কোয়াসারভেট কী ? **

উত্তর: আদিম পৃথিবীতে উত্তপ্ত জলে শর্করা, অ্যামিনো অ্যাসিড ও প্রোটিন প্রভৃতি জটিল জৈব যৌগ যুক্ত হয়ে যে জটিল কোলয়েড দানা তৈরি করেছিল, বিজ্ঞানী ওপারিন তাকে কোয়াসারভেট বলেন। তাঁর মতে পৃথিবীতে প্রথম প্রাণের সৃষ্টি হয়েছিল কোয়াসারভেট থেকে।



5. মাইক্রোস্ফিয়ার কাকে বলে?

উত্তর: আদিম পৃথিবীর উত্তপ্ত জলে অ্যামিনো অ্যাসিড থেকে সৃষ্ট প্রোটিনয়েড দানাগুলি একত্রিত হয়ে মাইক্রোস্ফিয়ার নামক প্রোটোবায়োন্ট সৃষ্টি হয়েছিল। বিজ্ঞানী সিডনি ফক্সের মতে এই গঠনেই প্রথম প্রাণ সৃষ্টি হয়েছিল।



6. জীবন্ত জীবাশ্ম কী?

উত্তর: যে সকল জীব প্রাচীনকালে উদ্ভূত হয়ে আজও তাদের অপরিবর্তিত প্রাচীন বৈশিষ্ট্য নিয়ে

বেঁচে আছে, যদিও তাদের সমসাময়িক ও সমগোত্রীয় জীবেরা বহুকাল আগেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে, তাদের জীবন্ত জীবাশ্ম বলে। যেমন— লিমিউলাস (প্রাণী), গিংকগো বাইলোবা (উদ্ভিদ) প্রভৃতি)



7. অভিযোজন কাকে বলে?

উত্তর: পরিবর্তনশীল পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নিজের অস্তিত্ব রক্ষা ও জননের জন্য কোনো জীবের গঠনগত, শারীরবৃত্তীয় এবং আচরণগত স্থায়ী পরিবর্তনকে অভিযোজন বলে ৷ 



8. অঙ্গসংস্থানগত অভিযোজন কাকে বলে?

উত্তর: কোনো নির্দিষ্ট পরিবেশে সুষ্ঠুভাবে বেঁচে থাকার জন্য জীবদেহের যে সকল সুবিধাজনক, উন্নত ও স্থায়ী গঠনগত পরিবর্তন হয়, তাকে অঙ্গসংস্থানগত অভিযোজন বলে।



9. শারীরবৃত্তীয় অভিযোজন কাকে বলে?

উত্তর: পরিবেশের পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার জন্য জীবের বিভিন্ন শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ায়



10.. ওয়াগ্ল নৃত্য কী?

উত্তর: খাদ্যের উৎস (ফুলের মধু ও মকরন্দ) মৌচাক থেকে 50-75m-এর বেশি হলে খাদ্যসন্ধানী শ্রমিক মৌমাছিরা একবার ডান দিকে ও তারপরে বাঁদিকে লুপ তৈরি করে ইংরাজি ‘৪’

সংখ্যার আকৃতিতে এক বিশেষ ধরনের নৃত্য করে। লুপের মাঝের সরলরৈখিক অংশে তারা উদর আন্দোলিত করে বা ওয়াগ্ল করে, একে ওয়াগ্ল নৃত্য বলে।



11. অধিক জলপানে উটের RBC বিদীর্ণ হয় না কেন?

উত্তর: উটের RBC ডিম্বাকার ও জলশোষণের ফলে প্রাথমিক আকারের প্রায় 240% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে, তাই অধিক জলপানের জন্য রক্ত লঘু হয়ে যাওয়ার ফলে RBC-র রসস্ফীতি ঘটলেও তা ফেটে যায় না।



12. আচরণগত অভিযোজন কাকে বলে?

উত্তর: পরিবেশে সুষ্ঠুভাবে বেঁচে থাকার জন্য প্রাণীরা পরিবেশের পরিবর্তন শনাক্ত করে, জিনগত কারণে বা অন্যের আচরণ লক্ষ করে নিজেদের যে আচরণগত পরিবর্তন ঘটায়, তাকে আচরণগত অভিযোজন বলে।



13. ক্যাকটাসের পাতা কাঁটায় রূপান্তরের দুটি কারণ লেখো।

উত্তর: ক্যাকটাসের পাতা কাঁটায় রূপান্তরের দুটি কারণ হল—[1] বাষ্পমোচনের স্থান হ্রাস করে

জলক্ষয় কম করা। [2] গবাদি পশুর হাত থেকে আত্মরক্ষা। 



14. সুন্দরী গাছে লবণ সহনের জন্য কী কী

অভিযোজন দেখা যায় ? উত্তর: সুন্দরী গাছে লবণ সহনের জন্য

অভিযোজনগুলি হল—[1] কাণ্ডে জলসঞ্চয়ী কলায় মিউসিলেজ থাকে, যা জল সঞ্চয় করে লবণের গাঢ়ত্ব কমায় এবং বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

[2] দেহকোশ বেশি লবণ ঘনত্ব সহনশীল ও অভিস্রবণ চাপ বেশি। [ সুন্দরী গাছে লবণ-রেচন দেখা যায়।



15. ওয়াগ্ল নৃত্য থেকে অন্যান্য মৌমাছিরা কী কী তথ্য পায় ?

উত্তর: ওয়াগ্ল নৃত্য অন্যান্য মৌমাছিদের নিম্নলিখিত তথ্য দেয়—[1] মৌচাক থেকে খাদ্যের উৎসের দূরত্ব+[2] মৌচাক থেকে খাদ্যের উৎসের অভিমুখ। [3] খাদ্যের মান ও ঘ্রাণ ঘ্রাগ |



16. জৈব অভিব্যক্তি বলতে কী বোঝ ?

অথবা, বিবর্তন কাকে বলে?

যে অতি মন্থর, অবিরাম ও গতিশীল পরিবর্তন প্রক্রিয়ার দ্বারা সরল জীব থেকে নতুন প্রকারের জটিলতর ও উন্নত জীবের উদ্ভব ঘটে তাকে বিবর্তন বা জৈব অভিব্যক্তি বলে।


17. নগ্ন জিন কী?

জীবের রাসায়নিক উৎপত্তির পর্যায়ে সরল যৌগ থেকে জটিল যৌগে উৎপত্তির সময়ে মুক্ত নিউক্লিওটাইডগুলি পরস্পর যুক্ত হয়ে পলিনিউক্লিওটাইড বা নিউক্লিক অ্যাসিড সৃষ্টি করে। কোনো আবরণে আবৃত না থাকায় বিজ্ঞানীরা একে নগ্ন জিন বলে অভিহিত করেন।


18.প্রোটোবায়োন্ট কাকে বলে?

» জীবন সৃষ্টির প্রাক্কালে জৈব উপাদানপূর্ণ লিপিড দ্বিম্ভর আবৃত যে গঠন থেকে প্রোক্যারিওটিক কোশের উদ্ভব হয়েছিল তাকে প্রোটোবায়োন্ট বলে।

যেমন—মাইক্রোস্ফিয়ার |




দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞানের চতুর্থ অধ্যায়ের শর্ট কোশ্চেন|মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান 2 নং প্রশ্ন উত্তর




19. জৈব অভিব্যক্তি বলতে কী বোঝ ?
অথবা, বিবর্তন কাকে বলে?
» যে অতি মন্থর, অবিরাম ও গতিশীল পরিবর্তন প্রক্রিয়ার দ্বারা সরল জীব থেকে নতুন প্রকারের জটিলতর ও উন্নত জীবের উদ্ভব ঘটে তাকে বিবর্তন বা জৈব অভিব্যক্তি বলে |

2. কেমোজেনি কাকে বলে?
» প্রাচীন পৃথিবীর পরিবেশে উপস্থিত বিভিন্ন সরল রাসায়নিক উপাদান (মৌল ও যৌগ) থেকে বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে জীবের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ জৈবযৌগ সৃষ্টির ধারাবাহিক ঘটনাকে কেমোজেনি বা জীবনের রাসায়নিক উৎপত্তি বলে | বিজ্ঞানী হ্যালডেন ও ওপারিন কেমোজেনির পর্যায়গুলি বর্ণনা করেন।



5. কোয়াসারভেট কী? 
» আদিম পৃথিবীতে সমুদ্রের উত্তপ্ত জলে শর্করা, অ্যামিনো অ্যাসিড ও গ্লোনি প্রভৃতি জটিল জৈব যৌগ যুক্ত হয়ে একটি কোলয়েড কণা গঠন করে। বিজ্ঞানী ওপারিন এর নাম দেন কোয়াসারভেট। এগুলি দ্বিম্ভরীয় পদাবেক্তিত, গোলাকার ও বিভাজনে সক্ষম। বিজ্ঞানী ওপারিনের মতে পৃথিবীতে প্রথম প্রাণের সৃষ্টি হয়েছিল কোয়াসারভেট থেকে। 

6. মাইক্রোস্ফিয়ার কী?
>> প্রাচীন পৃথিবীতে সমুদ্রের মধ্যে অ্যামিনো অ্যাসিড থেকে প্রথমে প্রোটিনয়েড সৃষ্টি হয়, যা পরবর্তীকালে প্রাণ সৃষ্টির প্রকৃতস্থান হিসেবে কাজ করে। এইগুলি একত্রিত হয়ে মাইক্রোস্কিয়ার গঠন করে। এগুলি দ্বিম্ভরীয় পর্দাবেষ্টিত, বিভাজনে সক্ষম এবং ATP ব্যবহারে সক্ষম | বিজ্ঞানী সিডনি ফক্স-এর মতে প্রথম প্রাণ সৃষ্টি
হয়েছিল মাইক্রোস্ফিয়ার থেকে, কোয়াসারভেট থেকে নয়। মাইক্রোস্ফিয়ার


7. প্রোটিনয়েড কী?
১) উচ্চতাপ ও অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে প্রোটিন ভেঙে অথবা নিম্ন উন্নতায় শুষ্ক পরিবেশে অ্যামিনো অ্যাসিডের পলিমারাইজেশন দ্বারা উৎপন্ন প্রোটিনের মতো জৈব অণুকে প্রোটিনয়েড বলে। আদিকোশ গঠনে প্রোটিনয়েডের ভূমিকা ছিল বলে মনে করা হয়।

৪. প্রোটোসেল-এর বৈশিষ্ট্যগুলি কী কী?
>> কোয়াসারভেটগুলির মধ্যে নিউক্লিক অ্যাসিডের অনুপ্রবেশ ঘটলে তা প্রথম আদি কোশ বা প্রোটোসেলের আকার পায় | প্রোটোসেলের বৈশিষ্ট্যগুলি হল— প্রোটোসেল দ্বিস্তরীয় পর্দাবৃত। এগুলি বৃদ্ধি ঘটাতে পারে ও বিভাজনের দ্বারা স্বতপ্রতিলিপি গঠনে সক্ষম।

9. ‘হট ডাইলিউট স্যুপ’ বলতে কী বোঝ ? 
>> আদি পৃথিবীতে জীবের রাসায়নিক উৎপত্তির দ্বিতীয় পর্যায়ে সরল জৈব যৌগ থেকে বিভিন্ন বিক্রিয়ার দ্বারা জটিল জৈব যৌগ, যেমন অ্যামিনো অ্যাসিড, নিউক্লিওটাইড, ফ্যাট ইত্যাদি তৈরি হয়। এই যৌগগুলি সমুদ্রের জলে মিশে যে উত্তপ্ত তরল পদার্থ গঠন করে, তাকে হট ডাইলিউট স্যুপ বা তপ্ত লঘু স্যুপ বলা হয় | এর থেকে আদি কোশ সৃষ্টি হয় বলে একে প্রিবায়োটিক স্যুপও বলা হয় 

10. প্রোটোবায়োন্ট কাকে বলে?
জীবন সৃষ্টির প্রাক্কালে জৈব উপাদানপূর্ণ লিপিড দ্বিস্তর আবৃত যে গঠন থেকে প্রোক্যারিওটিক কোশের উদ্ভব হয়েছিল তাকে প্রোটোবায়োন্ট বলে | যেমন—মাইক্রোস্ফিয়ার।


2. ব্যবহার ও অব্যবহারের তত্ত্ব বলতে কী বোঝ?
অথবা, বিবর্তন সম্পর্কিত ‘অঙ্গের ব্যবহার ও অব্যবহার’ সূত্রটি উল্লেখ করো।
» ল্যামার্কের মতে, জীবদেহের কোনো অঙ্গ ধারাবাহিকভাবে ক্রমাগত ব্যবহৃত হতে থাকলে অঙ্গটি শক্তিশালী, সুগঠিত ও সবল হয় | পক্ষান্তরে, জীবদেহের কোনো অঙ্গ দীর্ঘদিন অব্যবহারের ফলে দুর্বল ও নিষ্ক্রিয় হয়ে অবশেষে অবলুপ্ত হয়ে যায়। যেমন—ক্রমাগত ব্যবহারের ফলে জিরাফের গ্রীবা ও অগ্রপদ লম্বা হয়েছে। অন্যদিকে, সাপের পূর্বপুরুষের ছোটো পা অব্যবহারের ফলে ক্ষয় পেয়ে অবলুপ্ত হয়েছে।


3. ‘অর্জিত বৈশিষ্ট্যের বংশানুসরণ’ বলতে কী বোঝ?
» পরিবেশের প্রভাবে অভিযোজনগতভাবে জীব যেসব বৈশিষ্ট্য ক্রমাগত সজ্ঞান প্রচেষ্টা ও অঙ্গের ব্যবহার ও অব্যবহারের দ্বারা অর্জন করে সেইসব বৈশিষ্ট্য বংশানুক্রমে পরবর্তী জনুতে সঞ্চারিত হয় | ল্যামার্কের এই মতবাদকে ‘অর্জিত বৈশিষ্ট্যের বংশানুসরণ’ বলা হয়।

4. চার্লস ডারউইন কী জন্য বিখ্যাত ?
>> চার্লস ডারউইন 1859 খ্রিস্টাব্দে তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ ‘অন দি অরিজিন অফ স্পিসিস বাই মিস্‌ অফ ন্যাচারাল সিলেকশন’ (On the Origin of Species by Means of Natural Selection)-এ বিবর্তন সম্পর্কিত অতি গুরুত্বপূর্ণ ‘প্রাকৃতিক নির্বাচন’ মতবাদ আলোচনা করেন। এই মতবাদের জন্যই চার্লস ডারউইন বিখ্যাত।
প্রতিযোগিতা), @ আন্তঃপ্রজাতি সংগ্রাম (ভিন্ন প্রজাতিভুক্ত জীবেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা) এবং ও প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে সংগ্রাম |

4. অন্তঃপ্রজাতি সংগ্রাম কী ?
একই প্রজাতির জীবেদের খাদ্য, বাসস্থান ও প্রজননের প্রকৃতি এক
হওয়ায়, একই প্রজাতির বিভিন্ন সদস্যের মধ্যে উপযুক্ত আহার, বাসস্থান এবং প্রজননের জন্য যে সংগ্রাম চলে, তাকে অন্তঃপ্রজাতি সংগ্রাম বলে । যেমন- খাদ্যের জন্য একাধিক কুকুরের মধ্যে লড়াই, মানুষের মধ্যে যুদ্ধ প্রভৃতি।


৪. অন্তঃপ্রজাতি সংগ্রাম কী?
১) দুই বা ততোধিক প্রজাতির সদস্যদের মধ্যে উপযুক্ত আহার ও
বাসস্থানের জন্য অর্থাৎ নিজেদের অস্তিত্ব বজায় রাখার জন্য যে সংগ্রাম চলে তাকে আন্তঃপ্রজাতি সংগ্রাম বলে । যেমন বিড়ালইঁদুর, সাপ-বেজি, মানুষ- পরজীবীর লড়াই।


9. অনুকূল ও প্রতিকূল প্রকরণ কাকে বলে?
» ডারউইনের তত্ত্ব অনুসারে, জীবের যেসব বৈশিষ্ট্য তাকে জীবনসংগ্রামে টিকে থাকতে সাহায্য করে, তাদের অনুকূল প্রকরণ বলে। অপরপক্ষে, জীবের যেসব বৈশিষ্ট্য জীবকে কোনোভাবেই জীবনসংগ্রামে টিকে থাকায় সাহায্য করে না, তাদের প্রতিকূল প্রকরণ বলে ।

10. জার্মপ্লাজমবাদ কী?
» বিজ্ঞানী ওয়াইসম্যানের মতে, জীবের বংশগত বৈশিষ্ট্যগুলি দেহকোশের মাধ্যমে পরবর্তী বংশে সংজ্ঞারিত হয় না, বরং এই বৈশিষ্ট্যগুলি জননকোশের মাধ্যমে পুরুষানুক্রমে সঞ্চারিত হয় | এটিই জার্মপ্লাজমবাদ নামে পরিচিত।


41 মিউটেশন কাকে বলে? মিউটেশন তত্ত্বের প্রবক্তা কে?
মিউটেশন: ক্রোমোজোমে উপস্থিত কোনো জিনের গঠনের
আকস্মিক ও স্থায়ী পরিবর্তনকে মিউটেশন বা পরিব্যক্তি বলে।
» প্রবক্তা: মিউটেশন তত্ত্বের প্রবক্তা হলেন হুগো দ্য ভ্রিস |

12. নিও-ল্যামাজিম কাকে বলে?
» ল্যামার্কের ‘অর্জিত বৈশিষ্ট্যের বংশানুসরণ’ মতবাদটির পরিবেশ-জীব আন্তঃক্রিয়ার আলোতে আধুনিক ব্যাখ্যাকে নয়া ল্যামার্কবাদ বা নিও- ল্যামাৰ্কিজম বলে | বিজ্ঞানী ওয়াডিংটন, প্যাকার্ড, স্পেনসার প্রমুখ বিজ্ঞানীরা হলেন নয়া-ল্যামার্কবাদী।

13. নিও-ডারউইনিজম কাকে বলে?
» পরিব্যক্তি তত্ত্ব ও মেন্ডেলীয় জেনেটিক্‌স দ্বারা ডারউইনের মতবাদটির আধুনিক ব্যাখ্যাকে বলা হয় নয়া ডারউইনবাদ বা নিও-ডারউইনিজম। মরগ্যান, দ্য ভ্রিস, ডবঝানস্কি, হ্যালডেন প্রভৃতি বিজ্ঞানীরা এই মতবাদ প্রণয়ন করেন।


জীবন্ত জীবাশ্ম কী?
যে সমস্ত প্রাণী বা উদ্ভিদ বহুকাল পূর্বে উৎপত্তি লাভ করে আজও
তাদের অপরিবর্তিত রূপ নিয়ে পৃথিবীতে বেঁচে আছে, যদিও তাদের
সমসাময়িক ও সমগোত্রীয় জীবেরা বহুকাল আগেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে, তাদের জীবন্ত জীবাশ্ম বা লিভিং ফসিলস বলে। যেমন—লিমিউলাস (প্রাণী), গিংক্‌গো বাইলোবা (উদ্ভিদ) ইত্যাদি |


3. মিসিং লিংক বা হৃতযোজক কাকে বলে?
বিবর্তনের ইতিহাস পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় যে দুটি পৃথক জীবগোষ্ঠীর T মধ্যে সংযোগকারী বহু প্রাণী লুপ্ত হওয়ার সেই স্থানে কাঁক বৃষ্টি হয়েছে। এই ধরনের প্রাণীদের মিসিং লিংক বা হৃতযোজক বলা হয়। জীবাশ্ম আবিষ্কারের মাধ্যমে এই ফাঁকগুলি পূরণ করা সম্ভব হয়েছে। ইরূপ একটি প্রাণী হল আর্কিওপ্‌টেরিক্স। এদের মধ্যে সরীসৃপ ও পক্ষী—উত্তর প্রেণির বৈশিষ্ট্য লক্ষ করা যায়। এই কারণে এদের এই দুটি প্রেপির মিসিং লিংক হিসেবে গণ্য করা হয়।



সমসংস্থ বা হোমোলোগাস অঙ্গ কী? উদাহরণ দাও।
» যে সমস্ত অঙ্গ উৎপত্তি বা অন্তর্গঠনগতভাবে এক হলেও বহিরাকৃতি ও কার্যগতভাবে পৃথক, তাদের সমসংস্থ বা হোমোলোগাস অঙ্গ বলে। যেমন—পাখির ডানা ও মানুষের হাত ৷ এই দুটি অঙ্গ উৎপত্তি ও গঠনগতদিক থেকে এক হলেও কার্যগত দিক থেকে ভিন্ন। 

জীবজগতে বিবর্তনের ধারা লক্ষ করলে দেখা যায় যে বেশ
কিছু জীব কোনো একটি বিশেষ পর্ব বা শ্রেণির বৈশিষ্ট্য বহন না
করে দুটি শ্রেণির বৈশিষ্ট্য সমভাবে বহন করে । এই ধরনের জীবগুলিকে ওই দুই পর্ব বা শ্রেণির মধ্যে সংযোগরক্ষাকারী বা অন্তর্বর্তী জীব বলা হয়। প্রাণী ও উদ্ভিদ উভয় ক্ষেত্রেই সংযোগরক্ষাকারী জীব দেখা যায় |

যেমন—প্ল্যাটিপাস (সরীসৃপ ও স্তন্যপায়ী), পেরিপেটাস (অ্যানিলিডা ও আর্থ্রোপোডা) নামক প্রাণী এবং নিটাম (জিমনোস্পার্ম অ্যানজিওস্পার্ম), রাইনিয়া (ব্রায়োফাইটা ও টেরিডাফাইটা) নামক উদ্ভিদ হল সংযোগরক্ষাকারী বা অন্তর্বর্তী জীব।


6. সমবৃত্তীয় বা অ্যানালোগাস অঙ্গ কী? উদাহরণ দাও।
>> যে সমস্ত অঙ্গ উৎপত্তি বা অন্তর্গঠনগতভাবে ভিন্ন প্রকারের হলেও বহিরাকৃতি ও কার্যকারিতার দিক থেকে একই প্রকারের, তাদের সমবৃত্তীয় বা অ্যানালোগাস অঙ্গ বলে। যেমন—বাদুড়ের প্যাটাজিয়াম ও পতঙ্গের ডানা | এই দুটি প্রাণীর ডানার কাজ একই ধরনের হলেও এদের উৎপত্তি ও অন্তর্গঠন সম্পূর্ণ পৃথক।


15. কোন্ বৈশিষ্ট্য দেখে উভচরের অগ্রপদ ও পাখির ডানাকে সমসংস্থ অঙ্গ বলে চেনা যায়?
» উভচরের অগ্রপদ ও পাখির ডানা—উভয়ের গঠনে হিউমেরাস, রেডিও- আলনা, ফ্যালানজেস, কারপাল ও মেটাকারপাল হাড় এবং পেশি ও স্নায়ুবিন্যাসের সাদৃশ্য দেখা যায়, কিন্তু এদের বাহ্যিক গঠন ও কাজ আলাদা তাই এদেরকে পরস্পরের সমসংস্থ অঙ্গ বলে।


16. লুপ্তপ্রায় অঙ্গ কী ?
জীবদেহে যে সমস্ত অঙ্গ তাদের পূর্বপুরুষদের দেহে এবং সম্পর্কিত অন্য জীবের দেহে সক্রিয় থাকলেও সংশ্লিষ্ট জীবটির দেহে কর্মক্ষমতা হারিয়ে নিষ্ক্রিয় অঙ্গে পরিণত হয়েছে সেইসব অঙ্গকে লুপ্তপ্রায় অঙ্গ বলে। যেমন— মানুষের কক্সিস |

17. অভিব্যক্তির প্রমাণরূপে নিষ্ক্রিয় অঙ্গের গুরুত্ব বলো।
>> নিষ্ক্রিয় অঙ্গগুলি পূর্বে পূর্ণমাত্রায় ব্যবহৃত হলেও পরিবেশ পরিবর্তনের কারণে সেগুলির ক্রমশ কাজ হ্রাস পেয়েছে | অভিব্যক্তির ধারণা থেকে বলা যায় যে, লুপ্তপ্রায় অঙ্গগুলির উৎপত্তি ঘটেছে এমন একটি উদ্বংশীয় জীব থেকে যাদের দেহে উক্ত অঙ্গগুলি সক্রিয় ছিল। অর্থাৎ, নতুন জীব তৈরি হলেও এই অঙ্গগুলি উদ্বংশীয় জীব থেকে তাদের উৎপত্তি সূচিত করে।


4 শারীরবৃত্তীয় শুষ্ক মাটি কাকে বলে?
যে মাটিতে খনিজ লবণের পরিমাণ বেশি থাকায় মাটিতে পর্যাপ্ত জল থাকলেও উদ্ভিদ ওই জল শোষণ করতে পারে না সেই মাটিকে শারীরবৃত্তীয় শুষ্ক মাটি বলে । এই মাটিতে অতিরিক্ত খনিজ লবণ (MgCl2, NaCl প্রভৃতি) থাকায় মাটির কৈশিক জলের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায়। ফলে উদ্ভিদের মূলরোম অভিস্রবণ পদ্ধতির মাধ্যমে ওই জল প্রয়োজনমতো শোষণ করতে পারে না।

পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবন অঞ্চলে এই ধরনের মাটি দেখা যায়।


25. লবণাম্বু উদ্ভিদ (halophyte) কাকে বলে?
» যে সকল উদ্ভিদ সমুদ্র উপকূলবর্তী লবণাক্ত অঞ্চলে বা নদীর মোহনায় লবণাক্ত মাটিতে জন্মায় তাদের লবণাম্বু উদ্ভিদ বলে | যেমন—সুন্দরী, গরান, হেঁতাল ইত্যাদি ।

20 শ্বাসমূল কাকে বলে?
লবণাক্ত মৃত্তিকায় বাতাবকাশ অত্যন্ত কম থাকে বলে মাটিতে অক্সিজেন সরবরাহ অত্যন্ত কম হয় | এই কারণে গরান, সুন্দরী প্রভৃতি লবণাম্বু উদ্ভিদে বাতাস থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করার জন্য বিশেষ প্রকারের শারীরবৃত্তীয় অভিযোজন দেখা যায়। এদের শাখামূলগুলি অভিকর্ষের বিপরীতে বৃদ্ধি পেয়ে মাটির ওপরে উঠে আসে | এইজাতীয় মূলকে শ্বাসমূল বা নিউম্যাটোফোর (pneumatophore) বলে। এইসব মূলের অগ্রভাগে
কিছু শ্বাসরুন্ধু বা নিউম্যাথোড থাকে যার সাহায্যে ব্যাপন প্রক্রিয়ায় বায়ুমণ্ডলের অক্সিজেন সরাসরি গৃহীত হয়।


27. সুন্দরী গাছের অভিযোজনে শ্বাসমূল কীভাবে সাহায্য করে?
অথবা, সুন্দরী গাছে শ্বাসমূলের গুরুত্ব লেখো।
>> লবণাম্বু উদ্ভিদের অভিযোজন হিসেবে সুন্দরী গাছের শ্বাসমূল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত এরা উপকূলবর্তী অঞ্চলে জন্মায়। এখানকার মাটিতে অক্সিজেনের পরিমাণ খুবই কম থাকায় মূলতন্ত্রের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন পাওয়া যায় না। এই কারণে শ্বাসমূল গঠিত হয় যারা মাটির ওপরে উঠে আসে ও বায়ু থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে। এইভাবে শ্বাসমূল লবণাক্ত পরিবেশে সুন্দরী গাছকে বেঁচে থাকতে সাহায্য করে। এটি একপ্রকার শারীরবৃত্তীয় অভিযোজন।


উটের মরু অভিযোজনের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো।
অথবা, মরুভূমিতে বসবাসের জন্য উটের দুটি জলসহন    অভিযোজনের উল্লেখ করো।
© গাঢ় মূত্রত্যাগের ফলে এদের দেহ থেকে জলের নির্গমন কম হয়।
® নিশ্বাস ত্যাগের সময় উট যে জলীয় বাষ্প পরিত্যাগ করে তা নাসাপথে বিন্যস্ত মিউকাস স্তর দ্বারা পুনঃশোষিত হয়ে দেহে ফিরে যায় এবং জলক্ষয় রোধ করে।


A. উটের RBCর বৈশিষ্ট্য কী?
১» O উটের RBC নিউক্লিয়াসবিহীন হয় এবং সেই স্থান প্রান্তীয় ব্যান্ড (marginal band) পূর্ণ হয়। এগুলি জলবিহীন অবস্থায় RBC থেকে জল নির্গমনে বাধা দেয়। @ RBC ডিম্বাকৃতি ক্ষুদ্র আকারের হয়,ফলে জলের অভাবে রক্ত ঘন হলেও রক্তবাহতে তার চলাচল সম্ভব হয়। 3 উটের RBC অধিক জলপানের পরে 240% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে | ফলে তা স্ফীত হয়ে ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।

 
(ক) স্তন্যপায়ীর RBC, (খ) উটের RBC


30. দীর্ঘদিন জলপান না করার পর অধিক জলপানে উটের লোহিত রক্তকণিকা বিদীর্ণ হয় না কেন?
 উটের লোহিত রক্তকণিকা ডিম্বাকার হয় এবং প্রাথমিক আকারের প্রায় 240% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে সক্ষম। এই কারণে এদের লোহিত রক্তকণিকা আকস্মিক অভিস্রবণীয় চাপ সহ্য করতে পারে। তাই দীর্ঘদিন জলপান না করার পর অধিক জলপানেও উটের লোহিত রক্তকণিকা বিদীর্ণ হয় না।


৩৪. মৌমাছির ওয়াল নৃত্য বলতে কী বোঝ?
খাদ্যের উৎস মৌচাক থেকে 50-75m-এর বেশি দূরে হলে স্কাউট মৌমাছিরা একবার ডান দিকে ও তারপর একবার বামদিকে লুপ তৈরি করে ইংরাজি ‘৪’ সংখ্যার আকৃতিতে এক বিশেষ ধরনের নৃত্য করে । লুপের মাঝে সরলরৈখিক অংশে তারা উদর অংশ আন্দোলিত বা ওয়াগ্ল করে। এই বিশেষ প্রকৃতির নৃত্যকে ওয়াগ্ল নৃত্য বলে।




মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর :দশম শ্রেণি জীবন বিজ্ঞান চতুর্থ অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর ২ নম্বর pdf download / দশম শ্রেণি জীবন বিজ্ঞান চতুর্থ অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর 2 marks pdf / ক্লাস 10 অভিব্যক্তি ও অভিযোজন 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / ক্লাস 10 জীবন বিজ্ঞান 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / Class X Life Science 4thchapter 2 marks question answer pdf / Class ten Life Science 4th chapter 2 marks question answer / অভিব্যক্তি ও অভিযোজন SAQ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | অভিব্যক্তি ও অভিযোজন থেকে সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর গুলি আগতি West Bengal Madhyamik Life Science Examination – পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।



তোমরা যারা মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষার জন্য -  অভিব্যক্তি ও অভিযোজন অধ্যায় থেকে প্রশ্ন উত্তর খুঁজে চলেছো তাদের জন্য আজ আমরা– মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান এর  চতুর্থ অধ্যায় থেকে প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Life Science 2 no chapter Question and Answer Question and Answer নিয়ে এসেছি, তোমরা নিচে দেওয়া জীবন বিজ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর গুলো ভালো করে পড়বে ও যদি Pdf প্রয়োজন হয় তাহলে নীচে দেওয়া মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান চতুর্থ অধ্যায় অভিব্যক্তি ও অভিযোজন প্রশ্ন ও উত্তর PDf download- link এ ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারো। 


‘‘মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান চতুর্থ অধ্যায় অভিব্যক্তি ও অভিযোজন’’ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক মাধ্যমিক পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য।  অভিব্যক্তি ও অভিযোজন অধ্যায় থেকে প্রশ্ন অনেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় আসে । 


মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান অভিব্যক্তি ও অভিযোজন চতুর্থ অধ্যায় সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান অভিব্যক্তি ও অভিযোজন চতুর্থ অধ্যায় সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Life Science short Question and Answer 


বিনামূল্যে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন:-

File Details:-

File Name:- Madhyamik Life Science 4th chapter short questions answers df download 

File Format:- PDF

File Size:-  Mb

File Location:- Google Drive

Adddddd

  Download  Click Here to Download 

Adddddddd

      আরও পোস্ট দেখো     B           

A. মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর Click Here

B.  Madhyamik Suggestion / মাধ্যমিক সাজেশন

C. Madhyamik Life Science Suggestion Click here

D. মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান সাজেশন PDF Download 


অসংখ্য ধন্যবাদ , তোমার যদি  আমাদের এই ” মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান চতুর্থ অধ্যায় অভিব্যক্তি ও অভিযোজন 2 প্রশ্ন ও উত্তর । Madhyamik Life Science fourth chapter LAQ Question and Answer  ” পােস্টটি ভালো লাগে এবং গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়, তাহলে তুমি আমাদের এই পোস্টটা তোমার বন্ধু বান্ধবীদের সাথে শেয়ার করবে এবং কমেন্ট করে জানাবে।


এছাড়াও তুমি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে যেকোনো চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বই পিডিএফ, নোট, Practice Set, mock test ইত্যাদি পাবে।

 

_________❤️🤗 ধন্যবাদ ❤️🤗 ________



Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url