জীবনের প্রবহমানতা 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর | মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর

WhatsAp Group Join Now
Telegram Group Join Now

দশম শ্রেণি জীবন বিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর pdf | Class 10 Life Science second chapter 2 marks question answer

জীবনের প্রবহমানতা 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর | মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর

আসসালামু আলাইকুম,

তোমাকে আমাদের এই SKGUIDEBANGLA শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে স্বাগতম।


আজকে আমি তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান 2 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর জীবনের প্রবহমানতা । দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় ২ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর । জীবনের প্রবহমানতা (দ্বিতীয় অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর / মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর। Madhyamik Life Science chapter 2 number question answer, মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় জীবনের প্রবহমানতা 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / যা দশম শ্রেণির পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর যা আগত দশম শ্রেণির টেস্ট ও ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবে তোমাকে সাহায্য করবে‌ ।

madhyamik-life-science-second-chapter-2-marks-question-answer-pdf



তাই দেড়ি না করে এই পোস্টের দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান ২ নম্বর অধ্যায় 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর,  গুলো ভালো করে পড়ে নাও বা নীচে  দেওয়া Download লিংকে ক্লিক করে ক্লাস 10 জীবন বিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর দ্বিতীয় অধ্যায় pdf download, class 10 Life Science second chapter 2 number questions answers pdf , Jibanra prabahamanata 2 nambarera prasna uttara , download করে নিতে পারো। এবং প্রতিদিন বাড়িতে বসে YouTube Live Classe এর  মাধ্যমে  ক্লাস করতে চাইলে আমাদের YouTube Channel এ ভিজিট করো ও Subscribe করে নাও।


YouTube Link - .  OUR ONLINE SCHOOL   SUBSCRIBE       

      আরও পোস্ট দেখো     B  

এছাড়াও তোমার মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন ডাউনলোড করে নিতে পারো নীচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে।

Madhyamik Life Science Suggestion 2024 | West Bengal WBBSE Class Ten X Life Science Question and Answer Suggestion 2024, মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান সাজেশন 2024




দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান জীবনের প্রবহমানতা 2 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান জীবনের প্রবহমানতা 2 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর pdf | মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর


1. হ্যাপ্লয়েড ও ডিপ্লয়েড কোশ বলতে কী বোঝ?

উত্তর:

হ্যাপ্লয়েড কোশ: যে সমস্ত কোশে প্রজাতি নির্দিষ্ট সমসংস্থ ক্রোমোজোম জোড়ার একটি করে। সেট থাকে, তাকে হ্যাপ্লয়েড কোশ বলে।


উদাহরণ— জননকোশ (শুক্রাণু ও ডিম্বাণু)। ডিপ্লয়েড কোশ: যে সমস্ত কোশে প্রজাতি নির্দিষ্ট।


ডিপ্লয়েড কোশ : সমসংস্থ ক্রোমোজোম জোড়ার দুটি সেটই থাকে, তাকে ডিপ্লয়েড কোশ বলে। উদাহরণ—মানুষের দেহকোশ, জাইগোট ।



2. সমসংস্থ বা হোমোলোগাস ক্রোমোজোম কাকে বলে?

উত্তর: ডিপ্লয়েড কোশে যে সম আকৃতির ও সমগুণ সম্পন্ন ক্রোমোজোম জোড়া থাকে, তাদের প্রতি জোড়াকে সমসংস্থ ক্রোমোজোম বলে। এর একটি পিতৃদত্ত ও অপরটি মাতৃদত্ত। মানুষের 23 জোড়া

সমসংস্থ ক্রোমোজোম থাকে।


3. ক্রোমাটিড কাকে বলে?

উত্তর: প্রতিটি ক্রোমোজোম দৈর্ঘ্য বরাবর দুটি সুতোর মতো অংশ দ্বারা গঠিত যা সেন্ট্রোমিয়ারে যুক্ত থাকে, তাকে ক্রোমাটিড বলে।


4. ক্রোমোজোমের মুখ্য খাঁজ কাকে বলে?

উত্তর: মেটাফেজ দশায় প্রত্যেক ক্রোমোজোমের নির্দিষ্ট জায়গায় সেন্ট্রোমিয়ারযুক্ত সংকুচিত অরঞ্জিত স্থানকে মুখ্য খাঁজ বলে। মুখ্য খাঁজেই প্রতিজোড়া ক্রোমাটিড যুক্ত থাকে। মুখ্য খাঁজকে ঘিরে কাইনেটোকোর নামক প্রোটিনের চাকতি থাকে, যা বেমতন্তুর সঙ্গে যুক্ত হয়ে ক্রোমোজোমের চলনে সহায়তা করে।


5 গৌণ খাঁজ কী? একে NOR বলে কেন?

উত্তর: গৌণ খাঁজ: ক্রোমোজোমে মুখ্য খাঁজ ছাড়া অপর যে খাঁজ থাকে, তাকে গৌণ খাঁজ বলে।

প্রজাতিভেদে গৌণ খাঁজ এক বা একাধিক হয়। মানুষের 13, 14, 15, 21 এবং 22 নং ক্রোমোজোমে গৌণ খাঁজ থাকে।


NOR-বলার কারণ: গৌণ খাঁজে নিউক্লিওলাস গঠনের জিন থাকে, তাই একে NOR বা নিউক্লিওলার অর্গানাইজার রিজিয়ন বলে।


6. স্যাটেলাইট কাকে বলে?

উত্তর: ক্রোমোজোমের গৌণ খাঁজের পরবর্তী অংশে যে স্ফীত অংশ থাকে, তাকে স্যাটেলাইট বা SAT-

body বলে। স্যাটেলাইটযুক্ত ক্রোমোজোমকে SAT- ক্রোমোজোম (SAT=Sine Acido Thymidine) বলা হয়। .


7. টেলোমিয়ার কী? এর গুরুত্ব কী?

উত্তর: টেলোমিয়ার: ক্রোমোজোমের বৈশিষ্ট্যযুক্ত ও রিপিটেটিভ DNA-যুক্ত নন-স্টিকি

প্রান্তদ্বয়কে টেলোমিয়ার বলে।


গুরুত্ব: [1] ক্রোমোজোমের প্রান্তদ্বয়কে জুড়তে দেয় না। [2] প্রতিলিপিকরণে সাহায্য করে। [3] কোশের

বার্ধক্য ও মৃত্যু নিয়ন্ত্রণ করে। [4] আপাত নিষ্ক্রিয় কিন্তু ক্যানসার কোশে সক্রিয় হয়ে টেলোমারেজ উৎসেচক ক্ষরণ করে কোশের বিভাজন ত্বরান্বিত করে।


8. কোশ বিভাজনে মাইক্রোটিউবিউল, রাইবোজোমের ভূমিকা লেখো।

উত্তর: সেন্ট্রোজোম সেন্ট্রোজোম মাইটোকনড্রিয়া এবং মাইক্রোটিউবিউল, মাইটোকনড্রিয়া এবং রাইবোজোমের ভূমিকা হল যথাক্রমে—[1] বেমতন্তু গঠন করে ক্রোমোজোমীয় চলনে সাহায্য করা। [2] কোশচক্রের বিভিন্ন দশায় ATP সরবরাহ করা। [3] কোশ বিভাজনের প্রয়োজনীয় গঠনগত ও উৎসেচক প্রোটিন সরবরাহ করা।




9. ক্রসিং ওভার কাকে বলে? এর গুরুত্ব কী?

উত্তর: ক্রসিংওভার: হোমোলোগাস বা সমসংস্থ ক্রোমোজোমের নন্-সিস্টার ক্রোমাটিডের মধ্যে খণ্ড বিনিময়কে ক্রসিং ওভার বলে। মিয়োসিস-এর প্রথম প্রোফেজের প্যাকাইটিন উপদশায় কায়াজমা স্থানে

সাইন্যাপটোনিমাল কমপ্লেক্স গঠনের মাধ্যমে ক্রসিং ওভার হয়।

গুরুত্ব জিনের পুনর্বিন্যাস হয়ে জীবের মধ্যে নতুন বৈশিষ্ট্যের আবির্ভাব হয় ও বিবর্তনের পথ সুগম হয়।



10. অ্যামাইটোসিস বিভাজন বলে কেন? কাকে বলে? একে প্রত্যক্ষ

উত্তর: অ্যামাইটোসিস: যে কোশ বিভাজনে নিউক্লিয়াসের কোনো পরিবর্তন ছাড়াই নিউক্লিয়াস ও সাইটোপ্লাজমের সরাসরি বিভাজন হয়, তাকে অ্যামাইটোসিস বলে।


বিপ্রত্যক্ষ বিভাজন বলার কারণ : এই ধরনের কোশ বিভাজনে নিউক্লীয় পর্দার অবলুপ্তি হয় না। এক্ষেত্রে

বেম গঠন ছাড়াই, নিউক্লিয়াস ও সাইটোপ্লাজম সরাসরি বিভাজিত হয়। তাই একে প্রত্যক্ষ বিভাজন বলা হয়।



11. Go দশা কী?

উত্তর: কোশচক্রের G, দশার যে বিন্দুতে কোশচক্র নিয়ন্ত্রণকারী প্রভাবকের অভাবে, কোশচক্র থেমে যায় তাকে Go দশা বলে। এই অবস্থায় কোশগুলি বিপাকীয়ভাবে সক্রিয় থাকে। এগুলি বৃদ্ধি ও

বিভেদীকরণের দ্বারা জীবদেহে নির্দিষ্ট কাজ করে থাকে। প্রাণীদেহে লোহিত রক্তকণিকা ও স্নায়ুকোশে Go দশা দেখা যায়) 



12. পুংকেশর চক্র ও গর্ভকেশর চক্রকে অপরিহার্য জনন স্তবক বলে কেন?

উত্তর: পুংকেশর পরাগরেণু তথা পুংজননকোশ উৎপাদন করে পরাগযোগ ও নিষেক এর মাধ্যমে

বংশবিস্তারে সাহায্য করে। অপরদিকে গর্ভকেশর ডিম্বাণু উৎপাদন, ফল ও বীজ গঠনের মাধ্যমে

বংশবিস্তারে সাহায্য করে। সেই কারণে এই দুটি স্তবককে অপরিহার্য জনন স্তবক বলে।


13. স্বপরাগযোগ কাকে বলে?

উত্তর: একই ফুলের পরাগরেণু সেই ফুলের বা সেই গাছের অন্য ফুলের গর্ভমুণ্ডে স্থানান্তরিত হওয়াকে

স্বপরাগযোগ বলে। স্বপরাগযোগ সম্পন্নকারী ফুলে পরাগধানী ও গর্ভমুন্ড একই সময়ে পরিণত হয়।

উদাহরণ–সন্ধ্যামালতী, ধুতরো, সিম।


14. অগজ জননের সুবিধা ও অসুবিধাগুলি লেখো। 

অঙ্গজ জননের সুবিধা

অঙ্গজ জননের সুবিধাগুলি হল— IIT জনিতৃ বৈশিষ্ট্যের অসংখ্য উদ্ভিদ অল্প সময়ের মধ্যে সৃষ্টি হয়।

2 একটি জনিতৃ উদ্ভিদ প্রয়োজন হয় ও জনিতৃ বৈশিষ্ট্য সংরক্ষিত হয় এবং বীজহীন উদ্ভিদের ক্ষেত্রে (কলা, আদা, আলু, জবা) এটি একমাত্র জননের পদ্ধতি। [3] কলমের উদ্ভিদে দ্রুত ফুল ও ফল সৃষ্টি হয়। অঙ্গজ জন্মনের অসুবিধা


অঙ্গজ জননের অসুবিধাগুলি হল- [1] নতুন বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি হয় না ফলে প্রকরণ সৃষ্টির সম্ভাবনা নেই।

121 পরিবেশের পরিবর্তনে অভিযোজনের ক্ষমতা কমে যাওয়ায় বিলুপ্তির সম্ভাবনা থাকে।



15. প্রাণীকোশে মাইটোসিসে প্রোফেজ ও অ্যানাফেজ দশার বৈশিষ্ট্যগুলি লেখো।

সুপ্রাণীকোশে প্রোফেজ দশার বৈশিষ্ট্য প্রাণীকোশে প্রোফেজ দশার বৈশিষ্ট্যগুলি হল—– (a) জল বিয়োজনের ফলে নিউক্লিয়াসের নিউক্লীয় জালক বা ক্রোমাটিন থেকে সূত্রাকার ক্রোমোজোম গঠিত হয়। প্রতিটি ক্রোমোজোম লম্বালম্বিভাবে ভাগ হয়ে দুটি ক্রোমাটিড গঠন করে। [2] এই সময়ে নিউক্লিওলাসটি ক্রমশ ছোটো হতে থাকে এবং প্রোফেজের শেষ পর্যায়ে নিউক্লিওলাসটি বিলুপ্ত হয়। [3] দুটি করে সেন্ট্রিওল-বিশিষ্ট একজোড়া সেন্ট্রোজোম পরস্পরের থেকে ক্রমশ দূরে সরে যায় এবং নিউক্লিয়াসের দুই বিপরীত মেরুতে পৌঁছোয়। 



প্রাণীকোশে অ্যানাফেজ দশার বৈশিষ্ট্য:

প্রাণীকোশে অ্যানাফেজ দশার বৈশিষ্ট্যগুলি হল— JAJ এই দশার শুরুতেই ক্রোমোজোমের সেন্ট্রোমিয়ারগুলি সমান দু-ভাগে বিভক্ত হয়ে একটি ক্রোমাটিডসহ দুটি অপত্য ক্রোমোজোম গঠন করে। অপত্য ক্রোমোজোমগুলি বেমতত্তুর সংকোচন ও প্রসারণের ফলে বেমের দুটি বিপরীত মেরুর দিকে যাত্রা শুরু করে। ক্রোমোজোমের এইরূপ চলনকে ক্রোমোজোমীয় চলন বা অ্যানাফেজীয় চলন বলে। [2] এই দশার শেষে ক্রোমোজোমগুলি ইংরেজি 'V', 'L', 'J', 'T' অক্ষরের মতো দেখায়।


দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞানের দ্বিতীয় অধ্যায়ের শর্ট কোশ্চেন|মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান ধারণা 2 নং প্রশ্ন উত্তর



16. ক্রোমোজোম কাকে বলে?
>> ইউক্যারিওটিক কোশের নিউক্লিয়াসে অবস্থিত DNA অণু ও প্রোটিন দ্বারা গঠিত সূত্রাকার বা দণ্ডাকার আত্মপ্রজননশীল যে সজীব সংগঠন জীবের যাবতীয় বংশগত বৈশিষ্ট্যের ধারক, বাহক ও নিয়ন্ত্রকরূপে কাজ করে তাকে ক্রোমোজোম বলে।

 17. ক্রোমাটিন জালিকা কাকে বলে? এর কাজ কী?
>> ক্রোমোটিন জালিকা: কোশের নিউক্লিয়াসের মধ্যে অবস্থিত
নিউক্লিওপ্রোটিন দ্বারা গঠিত, ক্ষারীয় রঞ্জকে রঞ্জিত, প্যাঁচানো সূত্রাকার অংশকে ক্রোমাটিন জালিকা বলে।

>> কাজ: ক্রোমাটিন জালিকা জিন ধারণ করে। তাই ক্রোমাটিন জালিকা জীবকোশের বংশগত বন্ধু বা জেনেটিক পদার্থের ধারক ও বাহক হিসেবে কাজ করে।


18. ক্রোমোজোম কত প্রকার ও কী কী?
>> কাজের ভিত্তিতে ক্রোমোজোম প্রধানত দুই প্রকার— অটোজোম বা দেহ ক্রোমোজোম এবং সেক্স ক্রোমোজোম বা যৌন ক্রোমোজোম বা অ্যালোজোম।


19. অটোজোম বলতে কী বোঝ ?
নিউক্লিয়াসে অবস্থিত দেহজ বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী ক্রোমোজোমগুলিকে অটোজোম বলে। মানুষের দেহকোশের 23 জোড়া ক্রোমোজোমের মধ্যে 22 জোড়া হল অটোজোম।


20. অ্যালোজোম বা সেক্স ক্রোমোজোম বলতে কী বোঝ ?
» যেসব ক্রোমোজোম প্রাণীদেহের লিঙ্গ নির্ধারণ করে তাদের সেক্স
ক্রোমোজোম বা অ্যালোজোম বলে। মানুষের দেহকোশে একজোড়া অ্যালোজোম বর্তমান । মানুষের অ্যালোজোম দুই প্রকার, যেমন – X এবং Y |


21. হ্যাপ্লয়েড কোশ কী?
যে সকল জীবকোশে ডিপ্লয়েড সংখ্যার অর্ধেক ক্রোমোজোম থাকে, তাদের হ্যাপ্লয়েড কোশ বলে। উদাহরণ— মানুষের শুক্রাণু বা ডিম্বাণুতে ক্রোমোজোম সংখ্যা দেহকোশের ক্রোমোজোম সংখ্যার অর্ধেক হয়, এদেরকে হ্যাপ্লয়েড কোশ বলে, অর্থাৎ জননকোশ হল হ্যাপ্লয়েড ক্রোমোজোমযুক্ত কোশ।


22. ডিপ্লয়েড কোশ কী?
যে সকল জীবকোশে বিভিন্ন রকমের ক্রোমোজোম জোড়ায় জোড়ায় অবস্থান করে, তাদের ডিপ্লয়েড (2n) কোশ বা ডিপ্লয়েড ক্রোমোজোমযুক্ত কোশ বলে।


23. 44XY এবং 44XX ক্রোমোজোম বলতে কী বোঝ ?
>> মানুষের ক্ষেত্রে 46টি ক্রোমোজোম থাকে। এর মধ্যে পুরুষের দেহে 44টি অটোজোম এবং XY নামে দুটি যৌন ক্রোমোজোম এবং মহিলার দেহে 44টি অটোজোম এবং XX নামে দুটি যৌন ক্রোমোজোম থাকে। সুতরাং, 44A + XY বলতে গুরুষ ও 44A + XX বলতে মহিলাকে বোঝায় |


24. ক্রোমাটিড কাকে বলে?
» কোশ বিভাজনের মেটাফেজ দশায় প্রতিটি ক্রোমোজোমে দুটি অনুদৈৰ্ঘ্য প্রতিসম অর্ধাংশ পাওয়া যায়। এরা ক্রোমোজোমের মাঝে অবস্থিত বিশেষ খাঁজ তথা সেন্ট্রোমিয়ার নামক অংশে পরস্পর যুক্ত থাকে। এদের প্রতিটিকে ক্রোমাটিড বলে |


25. ক্রোমোমিয়ার কাকে বলে?
» ইউক্যারিওটিক ক্রোমোজোমে বিন্যস্ত নিষ্ক্রিয় কুণ্ডলীত DNA ও প্রোটিন দিয়ে গঠিত দানাদার গঠনকে ক্রোমোমিয়ার বা ইডিওমিয়ার (Idiomere) বলে | এগুলি মিয়োসিস ও মাইটোসিসের প্রোফেজ দশায় দেখতে পাওয়া যায় |


26. প্রাথমিক খাঁজ বলতে কী বোঝ ?
» সেন্ট্রোমিয়ার-যুক্ত ক্রোমোজোমের অরঞ্জিত সংকোচন স্থান, যেখানে ক্রোমোজোম বাহু ভাঁজ হয়, তাকে প্রাথমিক খাঁজ বা মুখ্য সংকোচন বলে।


27. গৌণ খাঁজ বলতে কী বোঝ ?
» ক্রোমোজোমে মুখ্য খাঁজ ছাড়াও এক বা একাধিক অরঞ্জিত অংশ থাকলে তাকে গৌণ খাঁজ বলা হয় | এই স্থানে নিউক্লিওলাস যুক্ত থাকে এবং স্থানটি নিউক্লিওলাসের গঠনে সাহায্য করে।


28. NOR-এর কাজ লেখো।
অথবা, NOR-এর গুরুত্ব লেখো।
» O NOR গৌণ খাঁজের অন্তর্গত ক্রোমোজোমীয় অংশ যা রাইবোজোমাল RNA তৈরির জিন বহন করে। 2 এই অংশ থেকে টেলোফেজ দশায় নিউক্লিওলাস গঠিত হয়।


29. নিউক্লিওজোম কাকে বলে? এর গুরুত্ব কী ? 
নিউক্লিওজোম: ক্রোমাটিনের গঠনগত যে গোলাকার অংশগুলি আটটি হিস্টোন প্রোটিন (H2A, H2B, H3, H4 প্রতিটি জোড়রূপে) অক্টামার ও তাকে ঘিরে DNA প্যাচ নিয়ে গঠিত হয় তাকে নিউক্লিওজোম বলে।

>> গুরুত্ব: ইউকারিওটিক ক্রোমাটিনকে স্বল্পস্থানে প্যাকিং করতে
নিউক্লিওজোম গঠনগুলি সাহায্য করে।


30. স্যাটেলাইট কাকে বলে?
» গৌণ খাঁজের পরবর্তী ক্ষুদ্র ক্রোমোজোমীয় খণ্ডকটিকে স্যাটেলাইট বলে। মানুষের 13, 14, 15 প্রভৃতি ক্রোমোজোমে  গৌণ খাঁজ থাকে বলে ওইগুলিতে প্রান্তীয় স্যাটেলাইট দেখা যায় |


স্যাট ক্রোমোজোম কাকে বলে?
যেসব ক্রোমোজোমে গৌণ খাঁজ দ্বারা পৃথকীকৃত প্রান্তীয় খণ্ডক অংশ দেখা যায় তাকে স্যাটেলাইট ক্রোমোজোম বা স্যাট ক্রোমোজোম বলে | NOR পরবর্তী অংশটিই হল স্যাটেলাইট।


18 ক্রোমোজোমের টেলোমিয়ারের দুইটি তাৎপর্য লেখো।
» 0 ক্রোমোজোমের প্রান্তকে অন্য কোনো ক্রোমোজোমে সংলগ্ন হওয়া থেকে রক্ষা করে। 2 টেলোমিয়ার কোশের জরা ও বয়ঃবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়।


20. DNA-র পুরো নাম কী? এটি কোথায় অবস্থিত ?
» DNA-র সম্পূর্ণ নাম: ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক অ্যাসিড।
>> অবস্থান: DNA প্রধানত নিউক্লিয়াসের ক্রোমোজোমে অবস্থিত। এ ছাড়া মাইটোকনড্রিয়া ও প্লাসটিডেও DNA উপস্থিত। হয়


DNA-র উপাদান কী?
>> DNA-এর উপাদানগুলি হল – নাইট্রোজেনযুক্ত ক্ষারক
অ্যাডেনিন, গুয়ানিন, থাইমিন এবং সাইটোসিন, @ ফসফেট এবং ও শর্করা (ডিঅক্সিরাইবোজ শর্করা)।


36 ইউক্রোমাটিন কাকে বলে?
» ক্রোমাটিন তন্তুর যে অংশগুলি সক্রিয় জিনসম্পন্ন, কম কুণ্ডলীকৃত ও ক্ষারীয় রঞ্জকে হালকাভাবে রঞ্জিত হয়, তাদের ইউক্রোমাটিন বলে। এই অংশ জিনগতভাবে সক্রিয় এবং RNA উৎপাদনে অংশগ্রহণ করে।


3/ ইউক্রোমাটিনের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো।
» 0 ক্রোমাটিন জালিকার ইউক্রোমাটিন অংশে DNA ও প্রোটিন
আলগাভাবে আবদ্ধ থাকে। 2 এই অংশে সক্রিয় জিন থাকে যা থেকে RNA উৎপাদন ও শেষে প্রোটিন উৎপাদন ঘটে।


3. হেটেরোক্রোমাটিন কাকে বলে? 
» ক্রোমাটিন তন্তুর যে অংশগুলি স্বল্প জিনসমন্বিত, অধিক কুণ্ডলীকৃত এবং ক্ষারীয় রঞ্জকে গাঢ়ভাবে রঞ্জিত হয়, তাদের ছেটেরোক্রোমাটিন বলে। মূলত জিনের কাজ নিয়ন্ত্রণ করা ও ক্রোমোজোমের অখন্ডতা বজায় রাখা এর কাজ।


13. অ্যামাইটোসিস কাকে বলে?
» বেম গঠন ছাড়াই মাতৃকোণের নিউক্লিয়াস ও সাইটোপ্লাজমের সরাসরি বিভাজনের দ্বারা দুটি অপত্য কোশ সৃষ্টির অনুন্নত পদ্ধতিকে অ্যামাইটোসিস বলে।


ty. অ্যামাইটোসিসের বৈশিষ্ট্য কী?
↑ অ্যামাইটোসিসে নিউক্লীয় পর্দার বিলুপ্তি ঘটে না এবং বেমতত্ত্ব গঠিত হয় না। এই বিভাজনের সময়ে কোশের নিউক্লিয়াসটি মাকু বা ডামবেলের আকার ধারণ করে এবং মাঝবরাবর স্থানে সংকুচিত হয় ও পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে দুটি অপত্য কোশে পরিণত হয়।


15. পরোক্ষ কোশ বিভাজন কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
>> পরোক্ষ কোশ বিভাজন: যে কোশ বিভাজনে মাতৃকোশের
নিউক্লিয়াসটি ক্রোমোজোম গঠন, বেম গঠন, ক্রোমোজোম বিভাজন ও বিন্যাস এবং সাইটোপ্লাজম বিভাজনের জটিল পর্যায়গুলির মধ্যে দিয়ে সমতাপূর্ণ অপত্য কোশ সৃষ্টি করে, তাকে পরোক্ষ কোশ বিভাজন বলে।
» উদাহরণ: মাইটোসিস ও মিয়োসিস |


মাইটোসিস কোশ বিভাজন কাকে বলে?
যে কোশ বিভাজন পদ্ধতিতে দেহকোশ বেমতত্ত্ব গঠন দ্বারা একবার মাত্র বিভাজিত হয়ে সমসংখ্যক ও সমগুণসম্পন্ন ক্রোমোজোম-বিশিষ্ট একই বৈশিষ্ট্যের ও একই আকৃতির দুটি অপত্য কোশ সৃষ্টি করে, তাকে মাইটোসিস কোশ বিভাজন বলে।


21. মিয়োসিস কোশ বিভাজন বলতে কী বোঝ?
যে কোশ বিভাজন প্রক্রিয়ায় জীবের জননমাতৃকোশের নিউক্লিয়াসের পরপর দু-বার বিভাজন ঘটার ফলে জননমাতৃকোশের অর্ধেক সংখ্যক ক্রোমোজোমবিশিষ্ট ও জিনের পুনর্বিন্যাসযুক্ত চারটি পৃথক অপত্য জননকোশ বা গ্যামেটের সৃষ্টি হয়, তাকে মিয়োসিস কোশ বিভাজন বলে ।


4. মিয়োসিস কোশ বিভাজনকে হ্রাস বিভাজন বলা হয় কেন?
মিয়োসিসে সৃষ্ট অপত্য কোশগুলি মাতৃকোশের তুলনায় অর্ধ-সংখ্যক ক্রোমোজোমবিশিষ্ট হয় বলে মিয়োসিসকে হ্রাস বিভাজন বলে ।


Go দশা কাকে বলে? এর গুরুত্ব কী?
» Go দশা: কোশচক্রের যে নিষ্ক্রিয় দশায় প্রবেশ করলে কোশের
বিভাজন বদ্ধ হয়ে যায়, তাকে Go দশা বলে। সাধারণত G, দশার মধ্যবর্তী কোনো এক নির্দিষ্ট বিন্দুতে কোশ G, দশায় প্রবেশ করতে পারে।

» গুরুত্ব: এই দশায় কোশ বিভাজন ঘটে না এবং কোনটি সঞ্চয় কোশের ভূমিকা পালন করে। উপযুক্ত অবস্থা এলে এরা আবার কোশচক্রে প্রবেশ করে ও বিভাজিত হয় এবং তা না ঘটলে কোশটি পরিণতি ও মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যায়।


29. কোশচক্রের চেকপয়েন্ট কাকে বলে?
» কোশ বিভাজনের বিভিন্ন ত্রুটি এড়াবার জন্য কোশচক্রের বিভিন্ন স্থানে কোশ বিভাজন নিয়ন্ত্রণের বন্দোবস্তই হল কোশচক্রের চেকপয়েন্ট বা নিয়ন্ত্রণ বিন্দু। প্রধান তিনটি চেকপয়েন্ট হল— Gy /S, G2 / M এবং MI


30. অঙ্কোজিন কাকে বলে?
» স্বাভাবিক কোশকে ম্যালিগন্যান্ট কোশে পরিবর্তনের জন্য দায়ী জিন অর্থাৎ ক্যানসার সৃষ্টির জন্য দায়ী জিনাটি হল অঙ্কোজিন।  অঙ্কোজিন কোনো কারসিনোজেনের প্রভাবে পরিবর্তিত হয়ে (মিউটেশন) গেলে তা কোশচক্রের নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার ক্ষতিসাধন করে ও ক্যানসার সৃষ্টি করে।


31. টিউমার সাথেসর জিন কী? উদাহরণ দাও।
» টিউমার সাপ্রেসর জিন; যে জিনগুলি অঙ্কোজিনের কার্যকারিতা
ব্যাহত করে টিউমার সৃষ্টিতে বাধা দেয়। তাদের টিউমার সাপ্রেসর জিন বলে।
» উদাহরণ: PRB, Ps3 জিন। এই জিনগুলি নিষ্ক্রিয় হয়ে গেলে কোশচক্রের নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা বিনষ্ট হয় ও ক্যানসার সৃষ্টি হয়।


9. সিস্টার ক্রোমাটিড ও নন-সিস্টার ক্রোমাটিড বলতে কী বোঝ ?
» কোশ বিভাজনের ইনটারফেজ দশায় DNA প্রতিলিপিকরণের জন্য প্রতিটি ক্রোমোজোম দুটি ক্রোমাটিড গঠন করে, যারা সেন্ট্রোমিয়ার অঞ্চলে পরস্পর যুক্ত থাকে। এদের সিস্টার ক্রোমাটিড বলে। 

অপরপক্ষে একটি ক্রোমোজোমের প্রতিজোড়া ক্রোমাটিডকে তার সমসংস্থ ক্রোমোজোমের প্রতিজোড়া ক্রোমাটিডের সাপেক্ষে নন-সিস্টার ক্রোমাটিড বলে । 

সমসংস্থ বা হোমোলোগাস ক্রোমোজোম কাকে বলে?
» ডিপ্লয়েড (2n) কোশে বিন্যস্ত সম-আকৃতি, সমদৈর্ঘ্য ও সম জিনসজ্জা- বিশিষ্ট পিতা-মাতা থেকে একটি করে পাওয়া মোট একজোড়া একই প্রকার ক্রোমোজোম জোড়াকে সমসংস্থ বা হোমোলোগাস ক্রোমোজোম বলে।


10. আইসোগ্যামি কাকে বলে?
>> যে যৌন জননে পুংগ্যামেট ও স্ত্রীগ্যামেট অঙ্গসংস্থানগতভাবে ও শারীরবৃত্তীয়ভাবে একই রকমের হয়, তাদের মিলনকে আইসোগ্যামি বলে।
যেমন—ক্ল্যামাইডোমোনাস (শৈবাল), মনোসিস্টিস (প্রোটোজোয়া) ইত্যাদিতে প্রধানত আইসোগ্যামি দেখা যায়।

11. অ্যানাইসোগ্যামি কাকে বলে?
>> যে যৌন জননে পুংগ্যামেট ও স্ত্রীগ্যামেটের, আকার, আয়তন ও আকৃতি সমান হয় না এবং গ্যামেটের মিলন জনন অঙ্গের বাইরে ঘটে, তাকে অ্যানাইসোগ্যামি বলে। যেমন ক্ল্যামাইডোমোনাস নামক শৈবালে এই পদ্ধতি দেখা যায়।


উগ্যামি কাকে বলে?
যে যৌন জননে পুংগ্যামেটটি ক্ষুদ্র ও সচল প্রকৃতির হয়, এবং স্ত্রীগ্যামেটটি বড়ো ও নিশ্চল প্রকৃতির হয়, তাদের মিলনকে ঊগ্যামি বলে। যেমন— ইডোগোনিয়াম ও ভলভক্সনামক শৈবাল এবং উন্নতশ্রেণির সমস্ত উদ্ভিদ ও প্রাণী এইপ্রকার জনন সম্পন্ন করে।


13. প্রোপাগিউল (propagule) কাকে বলে?
» মাইক্রোপ্রোপাগেশন বা অন্যান্য বংশবিস্তার পদ্ধতিতে যে উদ্ভিদ দেহাংশ থেকে নতুন উদ্ভিদ সৃষ্টি হয়, তাকে প্রোপাগিউল বলে। যেমন—কাণ্ড বা মুকুল। যৌন জননের ক্ষেত্রে বীজ হল প্রোপাগিউল ।

17. খণ্ডীভবন কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
>> খণ্ডীভবন: যে অযৌন জনন পদ্ধতিতে জনিতৃ জীবের দেহ দুই বা ততোধিক খণ্ডে বিভক্ত হয় ও প্রতিটি খণ্ড কোশ বিভাজনের দ্বারা পুনরায় একটি পূর্ণাঙ্গ অপত্যে পরিণত হয়, তাকে খণ্ডীভবন বলে |

>> উদাহরণ:স্পাইরোগাইরা নামক শৈবালে এই প্রক্রিয়ার দ্বারা অঙ্গজ জনন সম্পন্ন হয়।


14. পুনরুৎপাদন কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
>> পুনরুৎপাদন: যে বিশেষ ধরনের অযৌন জনন পদ্ধতিতে জনিতৃ জীবদেহের সামান্য দেহাংশ থেকে সম্পূর্ণ নতুন জীব সৃষ্টি হয়, তাকে পুনরুৎপাদন বলে।
>> উদাহরণ: প্ল্যানেরিয়া নামক কৃমি পুনরুৎপাদন পদ্ধতিতে জনন সম্পন্ন করে।


19. চলরেণু বা জুস্পোর কাকে বলে?
>> উদ্ভিদের অযৌন জননের রেণুগুলি সিলিয়া বা ফ্ল্যাজেলাযুক্ত হলে তা গমনে সক্ষম হয়। এদের চলরেণু বা জুস্পোর বলে। যেমন—ভলভক্স, ক্ল্যামাইডোমোনাস প্রভৃতি শৈবালের চলরেণু।


সোরাস ও অ্যাপ্লানোস্পোর কী ও তা কোথায় দেখা যায় ?

>> সোরাস: ফার্ন ও ছত্রাকে যে গুচ্ছকার স্পোর বা রেণুপূর্ণ
স্পোরানজিয়া বা রেণুস্থলী দেখা যায় তাকে সোরাস বলে। যেমন—
ড্রায়োপটেরিস ফার্ন।
>> অ্যাপ্লানোস্পোর: ছত্রাকে যে বিশেষ ফ্ল্যাজেলাবিহীন, প্রাচীরযুক্ত, হ্যাপ্লয়েড অচলরেণু দেখা যায় তাকে অ্যাপ্লানোস্পোর বলে। যেমন— পেনিসিলিয়াম, অ্যাগারিকাস-এর, অ্যাপ্লানোস্পোর।

21. জাইগোস্পোর (zygospore) কাকে বলে?
>> নিম্নশ্রেণির জীবের দুটি গ্যামেটের সংযুক্তি পদ্ধতিতে মিলনের ফলে যে ডিপ্লয়েড কোশের সৃষ্টি হয়, তাকে জাইগোস্পোর বা ভ্রূণরেণু বলে | যেমন— স্পাইরোগাইরার দেহে জাইগোস্পোর দেখা যায়।


40. মেসোগ্যামি কাকে বলে?
»» সপুষ্পক উদ্ভিদে ডিম্বকত্বক ভেদ করে পরাগনালী ডিম্বকে প্রবেশ করে নিষেক ঘটালে, তাকে মেসোগ্যামি বলে | যেমন—কুমড়ো ।

দ্বিনিষেক কাকে বলে?
গুপ্তবীজী উদ্ভিদের দুটি শুক্রাণুর একটি ডিম্বাণুকে এবং অপরটি
ডেফিনিটিভ (নির্ণীত) নিউক্লিয়াসকে নিষিক্ত করার পদ্ধতিকে দ্বিনিষেক বলে | পরপর দুবার নিষেক ঘটার জন্যই একে দ্বিনিষেক বলা হয়ে থাকে। প্রথম ক্ষেত্রে ভ্ৰূণ বা জাইগোট (2n) এবং দ্বিতীয় ক্ষেত্রে সস্য নিউক্লিয়াস গঠিত হয় | সস্য-নিউক্লিয়াস ট্রিপ্লয়েড (3n) প্রকৃতির হয়।



মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর :দশম শ্রেণি জীবন বিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর ২ নম্বর pdf download / দশম শ্রেণি জীবন বিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর 2 marks pdf / ক্লাস 10 জীবনের প্রবহমানতা 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / ক্লাস 10 জীবন বিজ্ঞান 2 নম্বরের প্রশ্ন উত্তর / Class X Life Science 2nd chapter 2 marks question answer pdf / Class ten Life Science 2nd chapter 2 marks question answer / জীবনের প্রবহমানতা SAQ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | জীবনের প্রবহমানতা থেকে সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর গুলি আগতি West Bengal Madhyamik Life Science Examination – পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।



তোমরা যারা মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষার জন্য -  জীবনের প্রবহমানতা অধ্যায় থেকে প্রশ্ন উত্তর খুঁজে চলেছো তাদের জন্য আজ আমরা– মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান এর  দ্বিতীয় অধ্যায় থেকে প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Life Science 2 no chapter Question and Answer Question and Answer নিয়ে এসেছি, তোমরা নিচে দেওয়া জীবন বিজ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর গুলো ভালো করে পড়বে ও যদি Pdf প্রয়োজন হয় তাহলে নীচে দেওয়া মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় জীবনের প্রবহমানতা প্রশ্ন ও উত্তর PDf download- link এ ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারো। 


‘‘মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় জীবনের প্রবহমানতা’’ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক মাধ্যমিক পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য।  জীবনের প্রবহমানতা অধ্যায় থেকে প্রশ্ন অনেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় আসে । 


মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান জীবনের প্রবহমানতা দ্বিতীয় অধ্যায় সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান জীবনের প্রবহমানতা দ্বিতীয় অধ্যায় সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Life Science 2 number Question and Answer 



বিনামূল্যে শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন:-

File Details:-

File Name:- Madhyamik Life Science 2nd chapter 2 marks questions answers pdf download 

File Format:- PDF

File Size:-  Mb

File Location:- Google Drive

Adddddd

  Download  Click Here to Download 

Adddddddd

      আরও পোস্ট দেখো     B           

A. মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান সমস্ত অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর Click Here

B.  Madhyamik Suggestion / মাধ্যমিক সাজেশন

C. Madhyamik Life Science Suggestion Click here

D. মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান সাজেশন PDF Download 


অসংখ্য ধন্যবাদ , তোমার যদি  আমাদের এই ” মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় জীবনের প্রবহমানতা 2 প্রশ্ন ও উত্তর । Madhyamik Life Science second chapter LAQ Question and Answer  ” পােস্টটি ভালো লাগে এবং গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়, তাহলে তুমি আমাদের এই পোস্টটা তোমার বন্ধু বান্ধবীদের সাথে শেয়ার করবে এবং কমেন্ট করে জানাবে।


এছাড়াও তুমি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে যেকোনো চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বই পিডিএফ, নোট, Practice Set, mock test ইত্যাদি পাবে।

 

_________❤️🤗 ধন্যবাদ ❤️🤗 ________



Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url